পাঠক গন আশা করি সবাই ভাল আছেন আজ আপনাদের সাথে কথা বলবো। বাচ্চা নেওয়ার জন্য সহবাসের পদ্ধতি নিয়ে।যেমনঃ বাচ্চা নেওয়ার জন্য সহবাসের পদ্ধতি ? বাচ্চা নেওয়ার জন্য সহবাসের উপযুক্ত সময়?ইসলামিক নিয়মে বাচ্চা নেওয়ার নিয়ম?বাচ্চা নেওয়ার সঠিক পদ্ধতি?ছেলে বাচ্চা নেওয়ার নিয়ম?বাচ্চা নেওয়ার আগের প্রস্তুতি?মাসিক হওয়ার কতদিন পর সহবাস করা যায়?বাচ্চা নেওয়ার জন্য কি খাবার খাওয়া উচিত? ইত্যাদি সম্পর্কে বলুন বন্ধুরা আমরা আমাদের মূল আলোচনায় চলে যাই।
অনলাইনে ছেলেদের ও মেয়েদের যাবতীয় পার্সোনাল ও গোপনীয় পণ্যসামগ্রী সহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য কসমেটিক সামগ্রী দেশের সবচেয়ে কম দামে ক্রয় করতে ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট gazivai.com
Table of Contents
বাচ্চা নেওয়ার জন্য সহবাসের পদ্ধতি
বাচ্চা গ্রহণ করতে চান, তারা ঠিক উপরের নিয়মে হিসাব-নিকাশ করে ডেঞ্জার পিরিয়ডে সহবাস করবেন। এতে ফলাফল ভাল হওয়ার সম্ভবনা সবথেকে বেশি থাকে। স্ত্রীর জরায়ুতে ওভুলেশন হওয়ার পর ডিম্বাণু সাধারণত ২৪ ঘন্টা জীবত থাকে। … চিকিৎসকের পরামর্শ হচ্ছে, বাচ্চা নিতে চাইলে ডেঞ্জার পিরিয়ডে একদিন পর পর সহবাস করলেই চলবে।
আরো পড়ুনঃ মেয়েদের স্তন – দুধ ছোট টাইট করার ক্রিম কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন
আরো পড়ুনঃ মেয়েদের স্তন – দুধ বড় টাইট করার ক্রিম কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন
আরো পড়ুনঃ মেয়েদের যোনি টাইট করার ক্রিম কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন
গর্ভবতী হওয়ার জন্য অনেক কিছু তো করা হলো তার জন্য আপনাকে সঠিক নিয়মে মিলন করতে হবে। তার জন্য প্রথমেই ভেবে দেখতে হবে স্বামীর সাথে মিলিত হওয়ার বিষয়টি নিয়ে। হিসাব করলে দেখা যাবে যে বেশীভাগ সময়ে স্ত্রীর ডিম্বানু নিষিক্ত হওয়ার সময় হয়তো মিলন ঘটে নি যার কারণে গর্ভধারণও হয় নি কখন কিভাবে সহবাস বা মিলন করলে বাচ্চা হয়। অনেকে কনডম ব্যবহার বন্ধ করলেও গর্ভবতী হতে পারেন না প্রায়ই সামান্য কিছু ভুলের কারণে ।
এর কারণ তেমন কিছুই না অনেক ক্ষেত্রে। যেহেতু একজন নারীর ডিম্বাশয় থেকে প্রতিমাসে একবার ডিম্বানু তৈরি করে, সেক্ষেত্রে নারীর ডিম্বাণু নিষিক্ত হওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে গর্ভধারণের ক্ষেত্রে। যখন নারীর ডিম্বাশয় থেকে একবার ডিম্বানু তৈরি এ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয় শুধুমাত্র তখনই বীর্যের সংস্পর্শে এলে ডিম্বানুটি নিষিক্ত হতে পারে এবং গর্ভধারণ করতে পারে।
শুক্রাণু নারীর গর্ভে গিয়ে কতদিন বাচে? জেনে রাখা দরকার যে পুরুষের শুক্রাণু প্রায় পাঁচদিন পর্যন্ত বেঁচে থাকতে পারে। পুরুষের সাথে মিলিত হয় তার সঙ্গির সাথে তখনই শুক্রাণু ডিম্বানুটির সাথে মিলিত হতে পারে, যদি নারীর ডিম্বানু প্রস্তুত হয়।
পাইকারি ক্রয় করতে ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট gazivai.com
আরো পড়ুনঃ টাইটান জেল পুরুষের লিঙ্গ ১ থেকে ৩ ইঞ্চি পর্যন্ত বড় ও মোটা করে।
বাচ্চা নেওয়ার জন্য সহবাসের পদ্ধতি
একজন নারীর অবস্যই মাসিকের হিসাব মাথার রাখতে হবে মিলনের আগে। শুধু যখন তখন মিলন করলেই গর্ভধারণ হবে এমনটা নয়। মাসিক শুরুর দিন থেকে গুণে গুণে সাতদিন পর্যন্ত ডিম্বাণু নিষিক্ত হওয়ার মতো পুরোপুরি যোগ্য হয় না বলা চলে। তাদের কথা আলাদা যাদের মাসিক অনিয়ম।
কিন্ত যাদের প্রতিমাসে ঠিকঠাক মতো সঠিক সময় মাসিক হয় তারা এ বিষয়টা মাথায় রাখতে পারেন। এটাও মনে রাখতে হবে যে ইমার্জেন্সি পিল খেলে এ হিসাব কাজ করবে না। গর্ভধারণ করার সুযোগ খুব কম থাকে এই সময়ে যখন স্বাভাবিক মাসিক হয় যাদের তাদের পিরিয়ড শুরুর প্রথম দিন থেকে সাত দিন পর্যন্ত স্বামীর সাথে মিলিত হলেও এ থেকে কখন কিভাবে সহবাস বা মিলন করলে বাচ্চা হয়।
আরো পড়ুনঃ ফর্সা হওয়ার কোরিয়ান সুথিং জেল কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন
আরো পড়ুনঃ ফর্সা হওয়ার কোরিয়ান এলাইক(Alike) ক্রিম কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন
আরো পড়ুনঃ ৭ দিনে ফর্সা হওয়ার 4k হোয়াইটেনিং ক্রিম ৬৫০ টাকা এখনই কিনুন
অন্য কোনো সমস্যা না থাকলে গর্ভবতী হবেন নারী, গর্ভবতী হতে চাইলে মাসিকের এর পরের ১০ দিন স্বামীর সাথে একবার করে মিলিত হলে । কারণ এ সময়ের ভিতরেই ডিম্বানুটি প্রস্তুত হয়।
বাচ্চা নেওয়ার জন্য সহবাসের উপযুক্ত সময়
স্বাভাবিক মাসিক হয় যাদের তাদের পিরিয়ড শুরুর প্রথম দিন থেকে সাত দিন পর্যন্ত স্বামীর সাথে মিলিত হলেও এ থেকে গর্ভধারণ করার সুযোগ খুব কম। গর্ভবতী হতে চাইলে এর পরের ১০ দিন স্বামীর সাথে একবার করে মিলিত হলে কোনো সমস্যা না থাকলে গর্ভবতী হবেন নারী।
যেসব দম্পতি বাচ্চা নিতে চাইছেন, তাঁরা ঠিক এভাবে হিসাব–নিকাশ করে ডেঞ্জার পিরিয়ডে সহবাস করলে ফলপ্রসূ হবে।
ওভুলেশন হওয়ার পর ডিম্বাণু সাধারণত ২৪ ঘণ্টা পর্যন্ত ভালো থাকে। আবার শুক্রাণু ৩-৫ দিন পর্যন্ত নারীর যোনিপথে জীবিত থাকতে পারে। এই পিরিয়ডে তাই প্রতিদিন সহবাস করতে হবে, এমন ধারণা ঠিক নয়। চিকিৎসকেরা সাধারণত এক দিন অন্তর সহবাসের পরামর্শ দিয়ে থাকেন।
ইসলামিক নিয়মে বাচ্চা নেওয়ার নিয়ম
দোয়া পড়া ইবাদত। তবে সে দোয়া প্রিয়নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের নির্দেশিত মতে হতে হবে। কিন্তু স্বামী-স্ত্রী সহবাসের আগে কেন দোয়া পড়বেন? এ দোয়া কি শুধুই সহবাসের নাকি নিরাপত্তার?
প্রিয়নবি কেন স্বামী-স্ত্রীর মিলনের আগে দোয়া পড়তে বলেছেন? এর কারণই বা কী? আর এ দোয়ায় মানুষ কী বলে থাকেন? আসুন জেনে নেয়া যাক :
স্বামী-স্ত্রী মিলনের আগে যে দোয়া পড়তে হয়
بِسْمِ اللّهِ اللّهُمَّ جَنِّبْنَا الشَّيْطَانَ وَ جَنِّبِ الشَّيْطَانَ مَا رَزَقْتَنَا
উচ্চারণ : ‘বিসমিল্লাহি আল্লাহুম্মা জান্নিবনাশ শায়ত্বানা ওয়া জান্নিবিশ শায়ত্বানা মা রাযাক্বতানা।
’
অর্থ : ‘হে আল্লাহ! তোমার নামে (যৌন মিলন বা সহবাস) আরম্ভ করছি, তুমি আমাদের (স্বামী-স্ত্রী উভয়ের) কাছ থেকে শয়তানকে দূরে রাখ। আমাদের এ মিলনের ফলে যে সন্তান দান করবেন, সে সন্তানকেও শয়তান (যাবতীয় আক্রমণ) থেকে দূরে রাখ।’
বাচ্চা নেওয়ার সঠিক পদ্ধতি
ডিম্বাণু নিষিক্ত হওয়ার সম্ভাব্য দিনে শারীরিক মিলন না করে মাসিক শেষ হওয়ার পর একদিন পর পর শারীরিক মিলন করতে হবে। যেন ডিম্বাণু প্রস্তুত হলে শুক্রাণু মিলিত হতে পারে। জরায়ুতে অপেক্ষমাণ শুক্রাণুও সেটা করতে পারে। শারীরিক মিলন প্রতিদিন নয় : অনেকের ধারণা বাচ্চা চাইলে প্রতিদিন শারীরিক মিলন জরুরী।
অনেকের ধারণা বাচ্চা চাইলে প্রতিদিন শারীরিক মিলন জরুরী। এটা ঠিক নয়। প্রতিদিন শারীরিক মিলনে অবসাদ বা ক্লান্তি চলে আসতে পারে। নারীর মিলিত হওয়ার আগ্রহ কমে যেতে পারে এবং পুরুষের বীর্যের ঘাটতি দেখা দিতে পারে। এর ফলে ডিম্বাণু প্রস্তুত হওয়ার সময় শারীরিক মিলন না ঘটার সম্ভাবনা তৈরি হতে পারে। তাই এক দিন পর পর শারীরিক মিলন গর্ভবতী হওয়ার জন্য সবচেয়ে ভালো উপায়। এতে করে শারীরিক মিলনের আগ্রহও থাকে আবার ডিম্বাণু নিষিক্ত হওয়ার সম্ভাবনাও বেশী থাকে।
সঠিক যৌন মিলন
গর্ভধারণের জন্য কিছু যৌন পদ্ধতি পালন করা যেতে পারে। যৌন মিলনের বহুল প্রচলিত পজিশন নারীর উপরে পুরুষ। একে মিশনারি পজিশন বলে। মিশনারি পজিশনে শারীরিক মিলন এক্ষেত্রে সাহায্য করেতে পারে বলে মনে করেন অনেকে। কারণ এতে নারী কোনো রকম নড়াচড়া ছাড়াই বিছানায় পিঠ লাগিয়ে শুয়ে থাকতে পারেন। যদিও এ সম্পর্কে সঠিক কোন তথ্য নেই বা সেমন কোন গবেষনা হয়নি।
ছেলে বাচ্চা নেওয়ার নিয়ম
ছেলে সন্তান চাইলে সবার আগে জানতে হবে সন্তান কিভাবে হয়? যখন পুরুষের শুক্রানুর X ক্রোমসোম মহিলার ডিম্বানুতে প্রবেশ করে তখন দুইটা X ক্রোমসোম থেকে মেয়ে শিশুর জন্ম হয় এবং যখন পুরুষের শুক্রানু থেকে Y ক্রোমসোম মহিলেদের ডিম্বানুতে প্রবেশ করে তখন X-Y ক্রোমসোম মিলিত হয়ে ছেলে শিশুর জন্ম হয়।
এখানে মেয়েদের কোন ভূমিকা নাই।তারপরেও আমাদের সমাজে এখনও অনেক ক্ষেত্রে মেয়েদেরই দোষী সাব্যাস্ত করা হয় এবং পুরুষকে আবার বিবাহও দেওয়া হয় অনেক ক্ষেত্রে।প্রশ্ন হলো কি করলে ছেলে সন্তান হওয়ার সম্ভাবনা বেশী? শারিরীক সম্পর্কের পর যখন শুক্রানু পুরুষের শরীর থেকে মহিলার শরীরে প্রবেশ করে তখন ক্রোমসোমের একটা জীবনকাল থাকে। Y ক্রোমসোম পুরুষের শরীর থেকে মেয়েদের শরীরে প্রবেশ করার পর মতান্তরে এক থেকে তিন (১-৩) দিন বেচে থাকে এবং X ক্রোমসোম পুরুষের শরীর থেকে মেয়েদের শরীরে প্রবেশ করার পর মতান্তরে তিন থেকে পাঁচ (৩-৫) দিন বেচে থাকে । আমরা ঝুঁকি এড়ানোর জন্য সর্বনিম্ন জীবনকালকে ধরে নিব।
এছাড়া Y ক্রোমসোম খুবই দ্রুত গতিসম্পন্ন এবং শক্তিশালী হয়ে থাকে। তাই যদি মহিলার শরীরে X এবং Y দুইটাই উপস্থিত থাকে তাহলে Y ক্রোমসোমই নিষিক্ত করবে আর ছেলে সন্তান হবে। কিন্তু সমস্যা হয় অনেকক্ষেত্রে ডিম্বানু তৈরি হওয়ার সময় জীবনকাল কম হওয়ার কারনে Y ক্রোমসোম উপস্থিত থাকেনা ফলে X ক্রোমসোম দ্বারা ডিম্বানু নিষিক্ত হয় এবং মেয়ে সন্তান হয়।
মাসিক হওয়ার কতদিন পর সহবাস করা যায়
ডিম্বাণু ওভিউলেশনের পর প্রায় ২৪ থেকে ৪৮ ঘন্টা জীবিত থাকে এবং স্ত্রী জননতন্ত্রে বীর্যস্খলনের পর শুক্রাণু ৩ থেকে ৫ দিন পর্যন্ত জীবিত থাকতে পারে। তাই পিরিওডের সপ্তম থেকে ২১ তম দিন পর্যন্ত সহবাস করলে গর্ভধারণের সম্ভাবনা বেশি।
বাচ্চা নেওয়ার আগের প্রস্তুতি
মানসিক প্রস্তুতি
আপনি ও আপনার স্বামী যখন গর্ভধারণের চেষ্টা করবেন, তখন মানসিকভাবে প্রস্তুতি নিবেন, আপনারা এখন সন্তান চান কিনা? সন্তানের দেখভাল করার মত লোকজন ও পর্যাপ্ত পরিমাণ সময় আছে কিনা? ক্যারিয়ারের গঠনের মাঝে সন্তান নিলে সামলাতে পারবেন কিনা? দু’জনের মাঝে ভালো বোঝাপড়া আছে কিনা? মানসিকভাবে বর্তমানে আপনি বিপর্যস্ত কিনা? এই প্রশ্নগুলো নিজেকে করুন। যদি হ্যাঁবাচক উত্তর পান তবে বুঝতে হবে যে আপনি মানসিকভাবে প্রস্তুত। যদি না বাচক উত্তর পান তবে গর্ভধারণের চেষ্টা করার আগে আরও ভালোমতো ভেবে নিন।
শারীরিক প্রস্তুতি
মেডিকেল চেকআপ: যদি বাচ্চা নিতে চান তবে গর্ভধারণের জন্য একটা বিশেষ সময়ের পরিকল্পনা করুন। এরপর মেডিকেল চেকআপ করুন। এতে করে আপনি জানতে পারবেন যে,বাচ্চা নেয়ার জন্য আপনার শরীর প্রস্তুত কিনা? কেনোনা একটি স্বাস্থ্যবান বাচ্চা জন্মদেওয়া একটি সুস্থ ও স্বাস্থ্যবান মায়ের উপর নির্ভর করে। এজন্য প্রি-কন্সেপশন, প্রি-প্রেগনেন্সি চেকআপ বা গর্ভধারণ করার আগের চেকআপটা করে নেওয়া উচিত। কেননা কিছু মেডিকেল কন্ডিশন ও জীবনযাত্রার মান গর্ভধারণকে প্রভাবিত করে, এমনকি গর্ভধারণ করার ক্ষমতাকেও প্রভাবিত করে।
বাচ্চা নেওয়ার জন্য কি খাবার খাওয়া উচিত
ডিম, বিশেষ করে ডিমের কুসুম আপনাকে উর্বর করতে পারে। ডিম হলো বি ভিটামিনের ভালো উৎস, যা ফার্টিলিটির জন্য গুরুত্বপূর্ণ। ওমেগা ৩ ফ্যাটও ফার্টিলিটির জন্য গুরুত্বপূর্ণ এবং আপনি ওমেগা ৩ সমৃদ্ধ ডিম খেয়ে সন্তান জন্মদানের ক্ষমতা বাড়াতে পারেন।
উদ্ভিজ্জ প্রোটিন:
যেসব ফলমূল বা সবজিতে প্রোটিন রয়েছে সেগুলো উর্বরতা বৃদ্ধিতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। গাঢ় পাতার সবজিতে রয়েছে আয়রন, ফলিক এসিড, বি১২, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ভিটামিন-ই। রঙিন সবজিতে রয়েছে ভিটামিন-সি ও বি৬। পুরুষ ও নারীর উর্বরতা বৃদ্ধির জন্য এগুলো সালাদ হিসেবে কিংবা রান্না করে খাওয়া যেতে পারে। এ ছাড়া রয়েছে বিভিন্ন ধরনের ডাল ও বীজ। এগুলো উর্বরতা বৃদ্ধির জন্য অত্যন্ত কার্যকর।
নিয়ন্ত্রিত মাত্রায় প্রাণিজ প্রোটিন:
উর্বরতা বাড়ানোর জন্য প্রাণিজ প্রোটিন কমানো প্রয়োজন তবে একেবারে বাদ দেওয়াও উচিত হবে না। কারণ দেহের হরমোন ও অ্যান্টিবায়োটিক উৎপাদনে এর ভূমিকা রয়েছে। রেড মিট বা স্তন্যপায়ী প্রাণীর মাংস থেকে পাওয়া প্রোটিন, আয়রন, বি১২ এবং ওমেগা ৩ এ ক্ষেত্রে দেহের চাহিদা মেটাতে পারে। খাদ্য তালিকায় নিয়ন্ত্রিত মাত্রায় মুরগি, ডিম ও মাছ রেখে এ চাহিদা মেটানো সম্ভব।
ভিটামিন-ডি যুক্ত খাবার
ভিটামিন ডি-এর অভাবে অনেকেই সন্তান জন্মদানে অক্ষম হয়ে থাকেন। ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা সন্তান জন্মদানে অক্ষম নারীদের উপর একটি গবেষনা চালিয়ে দেখতে পান যে তাদের মধ্যে মাত্র ৭% নারীর শরীরে সঠিক মাত্রায় ভিটামিন-ডি আছে। বাকি সবাই কম বেশি ভিটামিন- ডি এর স্বল্পতায় ভুগছে। কাজেই উর্বরতা বাড়ানোর জন্য ভিটামিন ডি-যুক্ত খাবার খাওয়ার প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। এ ভিটামিনটি পাওয়া যাবে কিছু মাছ, মাংস ও ডিমে। সামান্য মাছ-ভাত-ডিম খেলে আর গায়ে রোদ লাগালে এই ভিটামিন শরীর তৈরি করে নেয়। এজন্য খাবারের পাশাপাশি সপ্তাহে অন্তত দুই দিন আধঘণ্টা করে রোদে হাঁটাই যথেষ্ট। ধূমপান, বেশি ওজন ও অঙ্গপ্রত্যঙ্গের প্রদাহের কারণে রক্তে এই ভিটামিনের মাত্রা কমে যেতে পারে।