কি খেলে পেটের বাচ্চা নষ্ট হয়

কি খেলে পেটের বাচ্চা নষ্ট হয়

সম্মানিত পাঠক গন আশা করি সবাই ভাল আছেন আজ আপনাদের সাথে কথা বলবো। কি খেলে পেটের বাচ্চা নষ্ট হয় নিয়ে।যেমনঃ কি খেলে পেটের বাচ্চা নষ্ট হয় ?বাচ্চা নষ্ট করার ট্যাবলেট খাওয়ার নিয়ম?বাচ্চা নষ্ট করার ট্যাবলেট এর নাম?বাচ্চা নষ্ট করার ট্যাবলেট এর নাম কি?বাচ্চা নষ্ট করার ট্যাবলেট কতটা নিরাপদ?গর্ভাবস্থায় পিল খেলে কি হয়?১ মাসের বাচ্চা কিভাবে নষ্ট করা যায়?কত দিনের বাচ্চা নষ্ট করা যায় ?আনারস খেলে কি বাচ্চা নষ্ট হয ?কৃমির ট্যাবলেট খেলে কি বাচ্চা নষ্ট হয় ইত্যাদি সম্পর্কে বলুন বন্ধুরা আমরা আমাদের মূল আলোচনায় চলে যাই।

অনলাইনে ছেলেদের ও মেয়েদের যাবতীয় পার্সোনাল ও গোপনীয় পণ্যসামগ্রী সহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য কসমেটিক সামগ্রী দেশের সবচেয়ে কম দামে ক্রয় করতে ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট gazivai.com

গোপন অঙ্গের কালো দাগ দূর করার ক্রিম
gazivai.com

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের স্তন – দুধ ছোট টাইট করার ক্রিম কিনতে ক্লিক –  এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের স্তন – দুধ বড় টাইট করার ক্রিম কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

কি খেলে পেটের বাচ্চা নষ্ট হয়

বাচ্চা নষ্ট করার জন্য বাজারে বিভিন্ন প্রকার ওষুধ পাওয়া গেল এর মধ্যে সবচাইতে জনপ্রিয় পরিচিত একটি ঔষধ হচ্ছে এম এম কিট MM Kit তবে এই ঔষধটি খাওয়ার কিছু নিয়ম রয়েছে আপনি যদি নিয়মগুলো মেনে না চলে তাহলে প্রেগনেন্সি নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা কম থাকবে ।

এম এম কিট খাওয়া হয় বাচ্চা নষ্ট করার জন্য তবে এটি খেতে হবে প্রেগনেন্সি শুরু হওয়ার সর্বোচ্চ ৯ সপ্তাহের মধ্যে। বাচ্চা কনসিভ হওয়ার নয় সপ্তাহ পার হয়ে যাওয়ার পরে এম এম কিট খেলে এটির কার্যকারিতা থাকে না।

আশাকরি এম এম কিট কত দিনের মধ্যে কাজ করে কত দিনের মধ্যে এটি খেতে হবে কতদিন পর খেলে এটি কাজ করবে না এ সম্পর্কে জানতে পারলেন আপনি অবশ্যই 90 দিনের অধিক হয়ে গেলে ঔষধ সেবনে কোন প্রকার কাজ বা উপকারিতা পাবেন না।

হাব্বে নিশাত
gazivai.com

আরো পড়ুনঃ করার মারাল জেল কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ছেলেদের টাইটান জেল সরাসরি কিনতে ক্লিক-এখনই কিনুন

বাচ্চা নষ্ট করার ট্যাবলেট খাওয়ার নিয়ম

একজন মেয়ে বা মহিলা প্রথম দিন একটি মিফটোন বড়ি মুখে গিলে খাবেন। এটি যদি গর্ভধারনের শুরুর দিকে খাওয়া হয় তবে তা সদ্য বড় হতে থাকা একটি ভ্রুণকে এন্ডোমেট্রিয়ামে থাকতে দেয়না।

এটিই মাসিক নিয়মিতকরন অথবা গর্ভপাত ত্বরান্বিত করে। মিফটোন ট্যাবলেট টি গ্রহনের ২৪ থেকে ৪৮ ঘন্টা পর মিসোটোল ট্যাবলেট গাল ও মাড়ির মাঝে অথবা জিহ্বার নিচে রাখতে হবে। কি খেলে পেটের বাচ্চা নষ্ট হয়

যা গর্ভশয়কে সংকুচিত করে এবং এর মধ্যকার উুপাদান সমুহ বের করে গর্ভপাত ঘটায়। আর এই কাজের জন্য মিসোটোলই আদর্শ মেডিসিন, কেনোনা এটা খুবই কার্যকর,নিরাপদ,সুলভ এবং সহজ প্রাপ্য।

বার্লি- বার্লির অনেক ভাল গুণ থাকলেও গর্ভাবস্থার প্রথম অবস্থায় বার্লি খেলে মিসক্যারেজ হয়ে যেতে পারে। ২) কাঁচা পেঁপে- প্রেগন্যান্সির প্রথম তিন মাস অবশ্যই কাঁচা পেঁপে সেদ্ধ, রান্নায় পেঁপে বা পেঁপের চাটনি খাওয়া এড়িয়ে চলুন। পরের দিকেও পেঁপে খেলে গর্ভপাত না হলেও রক্তপাত হতে পারে।

maral gel
maral gel

আরো পড়ুনঃ মোটা হতে ইন্ডিয়ান বডি বিল্ডো কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

আপনার এই অপ্রত্যাশিত গর্ভধারণ রোধ করার জন্য আপনি ডাক্তারী চিকিৎসা ব্যব্যস্থা অথবা অস্ত্রপচার পদ্ধতির দিকে যেতে পারেন কিন্তু এগুলিতে আপনার স্বস্থ্যে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হতে পারে।যাইহোক,গর্ভপাত করানোর জন্য প্রাকৃতিক উপায়ের দিকে যাওয়া অথবা ঘরোয়া প্রতিকার ব্যবহার করা শুধুমাত্র কেবল কার্যকরী এবং সুবাধাজনকই নয় আপনি এই সম্পূর্ন গর্ভপাত পদ্ধতিটিকে গোপনতাপূর্ণও রাখতে পারেন।এখানে আমরা আলোচনা করতে চলেছি একটি গর্ভপাত করানোর জন্য কীভাবে বিভিন্ন ঘরোয়া প্রতিকারগুলিকে কার্যকরভাবে অনুসরণ করা যায় সে সম্বন্ধে।

বাচ্চা নষ্ট করার ট্যাবলেট এর নাম

মিফটোন ট্যাবলেট টি গ্রহনের ২৪ থেকে ৪৮ ঘন্টা পর মিসোটোল ট্যাবলেট গাল ও মাড়ির মাঝে অথবা জিহ্বার নিচে রাখতে হবে। যা গর্ভশয়কে সংকুচিত করে এবং এর মধ্যকার উুপাদান সমুহ বের করে গর্ভপাত ঘটায়। আর এই কাজের জন্য মিসোটোলই আদর্শ মেডিসিন, কেনোনা এটা খুবই কার্যকর,নিরাপদ,সুলভ এবং সহজ প্রাপ্য।

MM Kit কিনে এনে সেটা খেয়ে দুই মাস বয়স পর্যন্ত বাচ্চা নষ্ট করতে পারবেন। ব্যবহার বিধি প্যাকেটের গায়ে লেখা আছে। তবে একটা কথা, ঔষধ সেবন করলে অনেক রক্তক্ষরণ হবে। আর রক্ত বন্ধ না হলে বিপদ হতে পারে। এজন্য অবশ্যই একজন স্থানীয় ডাঃ এর তত্ত্বাবধানে থেকে এই ঔষধ সেবন করতে হবে। একা একা সেবন করা মোটেই ঠিক নয়।

বাচ্চা নষ্ট করার ট্যাবলেট এর নাম কি

যারা অনাকাঙ্ক্ষিত বাচ্চা বানানোর উপায় গর্ভপত্র বাচ্চা নষ্ট করতে চায় তারা এম এম কিট (MM Kit) ব্যবহার করুন এম এম কিট ব্যবহারের মাধ্যমে নয় সপ্তাহের বাচ্চা নষ্ট করা সম্ভব।

বাচ্চা নষ্ট করার ট্যাবলেট এর দাম

বাচ্চা নষ্ট করার জন্য পরিচিত mm-kit প্রতিবেশ ঔষধ এর মূল্য ৬০ টাকা করে। প্রতিটি বক্সে সর্বমোট পাঁচটি ট্যাবলেট থাকে যার মূল্য হচ্ছে 300 টাকা আপনার যদি বাচ্চা নষ্ট করা খুবই জরুরি হয় তাহলে পুরো ১ বক্স ঔষধ কিনে নেবেন।

মনে রাখবেন mm-kit খাওয়া মানে আপনার বাচ্চা নষ্ট হবেই নিশ্চিত নয় বাচ্চা নষ্ট হওয়ার নিশ্চিত করার জন্য আপনাকে নিশ্চিত করতে হবে আপনার গর্ভের বাচ্চা নষ্ট হয়েছে কিনা এম এম কিট খাওয়ার পর সাধারণত তরল বের হয়।

বাচ্চা নষ্ট করার ট্যাবলেট কতটা নিরাপদ

মাসিক নিয়মিতককরন এবং গর্ভপাতের জন্য এম এম কিট একটা নিরাপদ পন্থা।যথযতভাবে আধুনিক রীতির ওষুধ সেবনে মাসিক নিয়মিতকরনে ঝুকি কম। (মিফটোন এবং মিসোটোল) এর কোনোটাই মায়েদের স্বাস্থ্য অথবা ভবিষ্যৎ গর্ভধারনে দীর্ঘ মেয়াদি প্রভাব ফেলেনা।

গর্ভাবস্থায় পিল খেলে কি হয়

এক মাস পরে গর্ভাবস্থা নষ্ট করার একমাত্র উপলভ্য পদ্ধতি হয় চিকিৎসাগত বা সার্জিকাল গর্ভপাত। শব্দ শুনেই বোঝা যায়, গর্ভধারণের অগ্রগতিতে বাধা দেওয়ার জন্য ওষুধ ব্যবহারের সাথে চিকিৎসাগত গর্ভপাত জড়িত। এর মধ্যে জরুরী গর্ভনিরোধক বড়ি ব্যবহার করাও অন্তর্ভুক্ত যা সহবাস করার পরে ৪৮ থেকে ৭২ ঘন্টার মধ্যে গ্রহণ করা উচিত।

জরুরি জন্মনিয়ন্ত্রণ খাবার পিল বা ইসিপি হলো এমন একধরনের পদ্ধতি যা অরক্ষিত বা অনিরাপদ সহবাসের পর নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে ব্যবহার করলে গর্ভে সন্তান আসার সম্ভাবনা প্রায় থাকে না। অনাকাঙ্ক্ষিত গর্ভধারণ রোধে মহিলারা ইসিপি ব্যবহার করতে পারেন। জরুরি গর্ভনিরোধক খাবার পিল বা ইসিপি পরিবার পরিকল্পনার কোনো নিয়মিত পদ্ধতি নয়। এটি শুধুমাত্র জরুরি প্রয়োজনে ব্যবহার করা যায়। জরুরি গর্ভনিরোধক খাবার পিল বা ইসিপি গর্ভধারণ রোধ করে, কখনও গর্ভপাত ঘটাতে সাহায্য করে না।

১ মাসের বাচ্চা কিভাবে নষ্ট করা যায়

এক মাস পরে গর্ভাবস্থা নষ্ট করার একমাত্র উপলভ্য পদ্ধতি হয় চিকিৎসাগত বা সার্জিকাল গর্ভপাত। শব্দ শুনেই বোঝা যায়, গর্ভধারণের অগ্রগতিতে বাধা দেওয়ার জন্য ওষুধ ব্যবহারের সাথে চিকিৎসাগত গর্ভপাত জড়িত। এর মধ্যে জরুরী গর্ভনিরোধক বড়ি ব্যবহার করাও অন্তর্ভুক্ত যা সহবাস করার পরে ৪৮ থেকে ৭২ ঘন্টার মধ্যে গ্রহণ করা উচিত।

এতে, ভ্রূণের বিকাশ বন্ধ হতে ডাক্তার দ্বারা নির্ধারিত ওষুধগুলি ব্যবহার করতে হয়। একজন গাইনোকোলজিস্ট আপনাকে গর্ভপাত করানোর জন্য মিফাপ্রিস্টোন এবং মেথোট্রেক্সেটের মতো ওষুধের জন্য প্রেসক্রিপশন দেবেন। ওষুধটি একের পর এক নির্দিষ্ট বিরতিতে নেওয়া উচিত যার পরে জরায়ু সংকোচন হতে পারে। এটি রক্তপাতের সাথে সাথে ভ্রূণের বহিষ্কারের দিকে পরিচালিত করে। রক্তপাত দুই সপ্তাহ পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে। নির্দেশাবলী অনুসারে ওষুধগুলি গ্রহণ করার জন্য আপনাকে এই সময়ে তিনবার আপনার ডাক্তারের সাথে দেখা করতে হবে এবং প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন হয়েছে কিনা তা যাচাই করতে পারেন।

কত দিনের বাচ্চা নষ্ট করা যায়

মেয়াদ চার মাসের অধিক হলে কোনোভাবেই বৈধ হবেনা। আধুনিক চিকিৎসাবিজ্ঞানের মতে, ভ্রুণের বয়স যখন হয় তেতাল্লিশ দিনের কম, তখন ভ্রুণ একটি রক্তপিন্ড হিসেবে মায়ের গর্ভে অবস্থান করে। অতএব তখন থেকে শুরু করে চার মাস পর্যন্ত গর্ভপাতের মাধ্যমে বা অন্য কোনো প্রক্রিয়ায় ভ্রুণটি নষ্ট করে ফেলা মাকরুহে তাহরিমি।

একটুখানি অসতর্কতায় অনাকাঙ্ক্ষিভাবে নারীর গর্ভে মানবভ্রুণের সৃষ্টি হয়। অপরিকল্পিত গর্ভধারণের কারণে অনেক নারীই গর্ভপাতের পথ বেঁচে নেন। ঝুঁকিপূর্ণ গর্ভপাত করতে গিয়ে অনেকেই মৃত্যবরণ করেন। সারা বিশ্বেই বাড়ছে অপরিকল্পিত গর্ভধারণ। সেই সঙ্গে আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে গর্ভপাতও। এই অস্বস্তিকর-অমানবিক নির্মমমতার যজ্ঞে বাংলাদেশও পিছিয়ে নেই। কখনো সমাজ ও পরিবারে দুর্নাম থেকে বাঁচতে, কখনো পরিবারকে ছোট রাখতে নারীরা গর্ভপাতের পথ বেঁছে নেন।

আনারস খেলে কি বাচ্চা নষ্ট হয

আনারসকে সাধারণত গর্ভবতী মহিলারা দূরে সরিয়ে দেয় কারণ এতে ব্রোমেলাইন নামক একটি এনজাইম রয়েছে যা আপনার দেহে প্রচুর পরিমাণে উপস্থিত হলে গর্ভপাতের জন্য দায়ী হতে পারে। আপনার আনারস খাওয়া এক সপ্তাহে সাত বা আট কাপে সীমাবদ্ধ করার চেষ্টা করুন।

বাচ্চা নষ্ট করা ইসলাম কি বলে

ভ্রুনের বয়স যখন ১২০ বা চার মাস হয়ে যায়, তখন আল্লাহ তায়ালা তার মধ্যে রুহ দান করেন। আর রুহ আসার পর বাচ্চা নষ্ট করা কোনো মানুষকে হত্যা করার শামিল। তাই এ সময় ভ্রুণহত্যা সর্বসম্মতিক্রমে হারাম।

গর্ভপাত যদি ইচ্ছাকৃতভাবে হয়ে থাকে, কোনো ধরনের কারণ যদি এর মধ্যে না আসে তাহলে এটি হারাম। এটি যে অবস্থা বা যত দিনেই হোক না কেন। কারণ যেহেতু একটি বিষয়ে নিশ্চিত হওয়ার পরে সেটাকে ধ্বংস করা আর সেটা যদি মানবভ্রূণ হয়ে থাকে তাহলে কোনো অবস্থাতেই এটি হালাল নয়, যেহেতু রাসুল (স.) বলেছেন, ‘জা-লিকাল ওয়াদুল খাফি’ অর্থাৎ এটি গোপন হত্যা। এটি গোপনীয়ভাবেই ভ্রূণ হত্যা যেটি সম্পূর্ণ হারাম করা হয়েছে।

বাচ্চা নষ্ট করার পর কি কি সমস্যা হয়

গর্ভপাতের পর নারীদের শরীর নরমাল ডেলিভারির মতোই আচরণ করে থাকে। এসময় প্রজনন হরমোনের হ্রাসবৃদ্ধি হয়। এর ফলে দুয়েক দিন বমিভাব, সপ্তাহখানেক তলপেটে ব্যথা, দুই সপ্তাহ থেকে মাসখানেক প্রজনন অঙ্গে রক্তক্ষরণ, কয়েক সপ্তাহ বিষণ্নতা এবং গর্ভাবস্থার স্থায়িত্ব চার সপ্তাহের বেশি হলে স্তনে দুধও আসতে পারে।

সাধারণত কোনো নারীর গর্ভপাত হলেও তিনি ৪-৬ সপ্তাহের মধ্যে পুনরায় গর্ভবতী হতে সক্ষম হবেন। আবার কবে গর্ভধারণ হবে তা নির্ধারণের সবচেয়ে বড় ফ্যাক্টর হলো পরবর্তী ওভুলেশন। পরিণত ডিম্বাণু ডিম্বাশয় থেকে মুক্ত হওয়ার প্রক্রিয়াই হলো ওভুলেশন। শুক্রাণু দ্বারা এই ডিম্বাণু নিষিক্ত হলে গর্ভধারণ হয়। গর্ভপাতের পর ৪-৬ সপ্তাহের মধ্যে নারীর মাসিক চক্র স্বাভাবিকে ফিরে আসে। তবে নারীভেদে এটা ভিন্নও হতে পারে।

পুনরায় গর্ভবতী হতে চাইলে ওভুলেশনের সময় সম্পর্কে ধারণা রাখা ভালো। সাধারণত পিরিয়ড শুরু হওয়ার প্রায় ১৪ দিন পূর্বে ওভুলেশন হয়।কোনো নারীর গড় মাসিক চক্র ২৮ দিনের হলে ১৪তম দিনের আশপাশে ওভুলেশন হবে এবং তার জন্য সবচেয়ে উর্বর সময় হলো ১২, ১৩ ও ১৪তম দিন। যদি গড় মাসিক চক্র ৩৫ দিনের হয়, তাহলে ২১তম দিনের আশপাশে ওভুলেশন হবে। এক্ষেত্রে সবচেয়ে উর্বর সময় হলো ১৯, ২০ ও ২১তম দিন।

কৃমির ট্যাবলেট খেলে কি বাচ্চা নষ্ট হয়

অনেক কৃমি শরীরে থাকলে প্রতিদিনই বেশ কিছু পরিমাণ রক্ত হারিয়ে যায়। ফলে শিশুরা অপুষ্টি ও রক্তশূন্যতায় ভোগে। বড়রাও কম ভোগেন না।

এ ছাড়া কৃমির কারণে অ্যালার্জি, ত্বকে চুলকানি, শুকনো কাশি, শ্বাসকষ্ট হতে পারে। কখনো অন্ত্রের বা পিত্তথলির নালিতে কৃমি আটকে গিয়ে বড় ধরনের জটিলতা হয়। কৃমি সংক্রমণ তাই বড় ধরনের স্বাস্থ্যসমস্যা।

কৃমি দূর করতে হলে প্রথমেই জানা দরকার এটি কেন হয়? নোংরা পরিবেশ, অনিরাপদ পানি পান, অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস, খালি পায়ে হাঁটা কৃমি সংক্রমণের জন্য দায়ী।