উদয়ের পথে শুনি কার বাণী , উদয়ের পথে শুনি কার বাণী ভাবসম্প্রসার , আপনি যদি স্বামী বিবেকানন্দ বাণী গুলি খুঁজে থাকেন তাহলে আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন এখানে আপনি ভগবান স্বামী বিবেকানন্দ বাণী গুলি জানতে পারবেন| এই মহান বাণী গুলি আপনি কাজে লাগিয়ে আপনার জীবনে সফলতা অর্জন করতে পারবেন তাই চলুন দেখে নেওয়া যাক আপনি কি কি জানতে পারবেন
‘উদয়ের পথে শুনি কার বাণী/ভয় নাই ওরে ভয় নাই/নিঃশেষে প্রাণ, যে করিবে দান/ক্ষয় নাই তার ক্ষয় নাই…।’ ১৯৭১ সালে মুক্তিযোদ্ধাদের প্রবল পরাক্রমের সামনে পরাজয় নিশ্চিত জেনে হানাদার পাকিস্তানি ঘাতক বাহিনী এক ঘৃণ্য ষড়যন্ত্রে মেতেছিল। Gazivai.com এ টি-শার্ট ও পাঞ্জাবি মাত্র ২৯৯ টাকা কিনতে ক্লিক করুন – এক্ষুনি কিনুন
বাঙালিকে মেধা-মননশূন্য করতে তারা বেছে বেছে দেশের বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ, দার্শনিক, চিকিৎসক, সাহিত্যিক, সাংবাদিক, প্রকৌশলী, আইনজীবী ও সংস্কৃতিক্ষেত্রের অগ্রগণ্য সহস্রাধিক বরেণ্যজনকে নির্মমভাবে হত্যা করে।
এছারা আপনি যদি অনলাইনে কেনাকাটা করতে ভালোবাসেন তাহলে ভিজিট করতে পারেন আমাদের ই-কমার্স ওয়েবসাইট আমাদের ই-কমার্স ওয়েবসাইট এর ঠিকানা হচ্ছে।
উদয়ের পথে শুনি কার বাণী
সর্বস্তরের মানুষ গভীর শ্রদ্ধায় স্মরণ করবে দেশের শ্রেষ্ঠ সন্তানদের। কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের উল্লিখিত অমর পঙক্তির চেতনায় উজ্জীবিত জনতার ঢল নামবে আজ মিরপুর ও রায়েরবাজারে শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে। Gazivai.com এ মেয়েদের থ্রি-পিস ৪৫০ টাকা কিনতে ক্লিক করুন – এক্ষুনি কিনুন
অগণিত মানুষ দেশের জন্য আত্মোৎসর্গকারী বুদ্ধিজীবীদের স্মৃতি স্মরণ করে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে শ্রদ্ধা নিবেদন করবে। সাধারণ মানুষের শ্রদ্ধার্ঘ্যরে ফুলে ছেয়ে যাবে তাদের স্মরণে নির্মিত স্মৃতিসৌধ।
একাত্তরের ২৫ মার্চ কালরাতে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী নিরস্ত্র বাঙালির ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে। হানাদাররা সে রাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষকসহ সাধারণ মানুষকে নির্বিচারে হত্যার মাধ্যমে শুরু করে বাঙালি নিধনযজ্ঞ।
মুক্তিযুদ্ধের ৯ মাস হানাদাররা গণহত্যা, নারী নির্যাতন, ধর্ষণ, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগ অব্যাহত রাখে। ডিসেম্বরে এসে নিজেদের পরাজয় অনিবার্য জেনে দখলদাররা বাংলাদেশকে মেধাশূন্য করার গোপন নীলনকশা গ্রহণ করে । স্কুল-কলেজের পাঠ্যপুস্তক দেশি-বিদেশি বিখ্যাত বই কিনতে ক্লিক করুন – এখনি কিনুন
উদয়ের পথে শুনি কার বাণী ভাবসম্প্রসার
মানুষ পৃথিবীতে জন্মগ্রহণ করে এবং একটি নির্দিষ্ট সময় পর মৃত্যুবরণ করে। মানুষের মৃত্যুর পর স্বভাবতই তাকে আর কেউ মনে রাখে না। জন্ম ও মৃত্যুর এই মাঝামাঝি সময়ে মানুষ যে সময়টুকু পৃথিবীতে অবস্থান করে তা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এই সময়ের কর্মফলই তার পরিচয়কে সুস্পষ্ট করে।
জীবনে মানুষ নানা প্রতিবন্ধকতার মধ্য দিয়ে নিজের স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করতে সচেষ্ট হয়। এই প্রতিবন্ধকতাকে রুখতে তাদের নানা আয়োজন, উদ্যোগ চোখে পড়ে। লক্ষ্যকে পূরণ করতে গিয়ে কেউ বেছে নেয় অন্যায়ের পথ। ভোগ-বিলাসে মত্ত হয়ে তারা নিতান্ত আত্মকেন্দ্রিক হয়ে পড়ে। জীবনাবসানকালে পৃথিবীর বুকে তারা ঘৃণার পাত্র হিসেবে চিহ্নিত হয়। জীবনে ও মরণে উভয় কালেই তারা ঘৃণিত।
অন্যদিকে যারা সৎ কাজ করে, মানবকল্যাণে নিজেকে বিলিয়ে দেয় তারা স্থান পায় গৌরবময় ইতিহাসের পাতায়। যুগে যুগে যেসকল মানুষ আত্মত্যাগ করে গেছেন তারা হয়েছেন মহামানব। এসব মহামানব সকল ভয়-ভীতি, বাধা-বিপত্তিকে উপেক্ষা করে মৃত্যুকে জয় করেছেন। তাঁদের দেখানো পথ সকল অন্ধকারকে দূরে ঠেলে দিয়েছে আলোর সন্ধান। মানব মুক্তির জন্য তারা দ্ব্যর্থহীন চিত্তে কাজ করে গেছেন।
আজকের আর্টিকেলটি ছিল গৌতম বুদ্ধের বাণী সম্পর্কে আমরা বিস্তারিত উপস্থাপনা করেছে আশা করি আমাদের আর্টিকেলটির মাধ্যমে আপনি গৌতম বুদ্ধের বাণী সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে ধারণা পেয়েছেন আর্টিকেল পড়ে কেমন লেগেছে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন