স্বামী বিবেকানন্দ বাণী

স্বামী বিবেকানন্দ বাণী । বিস্তারিত জেনে নিন

স্বামী বিবেকানন্দ বাণী , আপনি যদি স্বামী বিবেকানন্দ বাণী গুলি খুঁজে থাকেন তাহলে আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন এখানে আপনি ভগবান স্বামী বিবেকানন্দ বাণী গুলি জানতে পারবেন| এই মহান বাণী গুলি আপনি কাজে লাগিয়ে আপনার জীবনে সফলতা অর্জন করতে পারবেন তাই চলুন দেখে নেওয়া যাক আপনি কি কি জানতে পারবেন

১৮৯৭ সালের ১মে ৷ কলকাতায় বিবেকানন্দ প্রতিষ্ঠা করেন ধর্ম প্রচারের সংগঠন ‘রামকৃষ্ণ মঠ’ এবং সামাজিক কাজের জন্য ‘রামকৃষ্ণ মিশন’ ৷ যা ছিল শিক্ষামূলক, সাংস্কৃতিক, চিকিৎসা-সংক্রান্ত এবং দাতব্য কাজের মধ্য দিয়ে জনগণকে সাহায্য করার এক সামাজিক-ধর্মীয় আন্দোলনের সূচনা ৷

এছারা আপনি যদি অনলাইনে কেনাকাটা করতে ভালোবাসেন তাহলে ভিজিট করতে পারেন আমাদের ই-কমার্স ওয়েবসাইট আমাদের ই-কমার্স ওয়েবসাইট এর ঠিকানা হচ্ছে। Gazivai.com এ ফর্সা হওয়ার ক্রিম ও বডি লোশন কিনতে ক্লিক করুন – এক্ষুনি কিনুন 

স্বামী বিবেকানন্দ বাণী

স্বামী বিবেকানন্দ বাণী

১. জীবনে তিনটি আদর্শ চোখ বন্ধ করে মেনে চলার কথা বলেছেন স্বামীজী। তিনি বলেছেন, ‘যারা তোমায় সাহায্য করেছে, তাঁদের কখনও ভুলে যেও না। যারা তোমাকে ভালোবাসে, তাদের কোনওদিন ঘৃণা করো না। আর যারা তোমাকে বিশ্বাস করে, তাদের কখনও ঠকিয়ো না।’

২. উঠে দাঁড়াও, শক্ত হও, দৃপ্ত হও। যাবতীয় দায়িত্ব নিজের কাঁধে নাও। আর এটা সব সময় মাথায় রেখো, তুমিই তোমার নিয়তির স্রষ্টা। তোমার যে পরিমাণ শক্তি প্রয়োজন, সবটা তোমার মধ্যেই রয়েছে। সুতরাং নিজের ভবিষ্যত্‍‌ নিজেই তৈরি করে নাও। Gazivai.com এ ব্রান্ডের ঘড়ি মাত্র ৯০০ টাকা কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন 

স্বামী বিবেকানন্দ বাণী

৩. যে কোনও একটা ভাবনা মাথায় আনো। সেই একটা ভাবনাকেই তোমার জীবন করে ফেলো – সেটা নিয়েই ভাবো, সেটা নিয়েই স্বপ্ন দেখো, সেটা নিয়েই বাঁচো। সেই ভাবনাকে বাস্তবায়িত করতে তোমার মস্তিষ্ক, তোমার পেশি, তোমার শরীরের প্রত্যেকটি অংগকে কাজে লাগাও। প্রত্যেকটা ভাবনাকে অন্য ভাবনার থেকে আলাদা করে রাখো। এই পথেই সাফল্য আসবে।

৪. তুমি খ্রিষ্টের মতো ভাবলে তুমি একজন খ্রিষ্টান, তুমি বুদ্ধের মতো ভাবলে তুমি একজন বৌদ্ধ। তোমার ভাবনা, অনুভূতিই তোমার জীবন, শক্তি, জীবনীশক্তি। যতই বুদ্ধি দিয়ে কাজ করো, এগুলি ছাড়া ভগবানের কাছে পৌঁছনো সম্ভব নয়।Gazivai.com এ – মেয়েদের ব্রা ৫০ টাকা থেকে শুরু ব্রা প্যান্টি কিনতে ক্লিক করুন  – এখনইব্রাকিনুন

স্বামী বিবেকানন্দ বাণী

৫. তুমি গীতা পড়ার থেকে ফুটবলের মাধ্যমে স্বর্গের অনেক বেশি কাছাকাছি যেতে পারবে।

৬. ওঠো , জাগো এবং লক্ষ্যে না পৌঁছানো পর্যন্ত থেমো না।

৭. সারাদিন চলার পথে যদি কোনো সমস্যার সম্মুখীন না হও, তাহলে বুঝবে তুমি ভুল পথে চলেছ।

৮. কোনো বড় কাজই কঠোর পরিশ্রম ও কষ্ট স্বীকার ছাড়া হয় নি।

৯. আমি বিশ্বাস করি যে, কেউ কিছু পাওয়ার উপযুক্ত হলে জগতের কোনো শক্তিই তাকে বঞ্চিত করতে পারে না।

১০. মনের মতো কাজ পেলে অতি মূর্খও করতে পারে। যে সকল কাজকেই মনের মতো করে নিতে পারে, সেই বুদ্ধিমান। কোনো কাজই ছোট নয়।

আজকের আর্টিকেলটি ছিল গৌতম বুদ্ধের বাণী সম্পর্কে আমরা বিস্তারিত উপস্থাপনা করেছে আশা করি আমাদের আর্টিকেলটির মাধ্যমে আপনি গৌতম বুদ্ধের বাণী সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে ধারণা পেয়েছেন আর্টিকেল পড়ে কেমন লেগেছে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন

আপনি যদি স্বামী বিবেকানন্দ বাণী গুলি খুঁজে থাকেন তাহলে আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন এখানে আপনি ভগবান স্বামী বিবেকানন্দ বাণী গুলি জানতে পারবেন| এই মহান বাণী গুলি আপনি কাজে লাগিয়ে আপনার জীবনে সফলতা অর্জন করতে পারবেন তাই চলুন দেখে নেওয়া যাক আপনি কি কি জানতে পারবেন

১৮৯৭ সালের ১মে ৷ কলকাতায় বিবেকানন্দ প্রতিষ্ঠা করেন ধর্ম প্রচারের সংগঠন ‘রামকৃষ্ণ মঠ’ এবং সামাজিক কাজের জন্য ‘রামকৃষ্ণ মিশন’ ৷ যা ছিল শিক্ষামূলক, সাংস্কৃতিক, চিকিৎসা-সংক্রান্ত এবং দাতব্য কাজের মধ্য দিয়ে জনগণকে সাহায্য করার এক সামাজিক-ধর্মীয় আন্দোলনের সূচনা ৷

এছারা আপনি যদি অনলাইনে কেনাকাটা করতে ভালোবাসেন তাহলে ভিজিট করতে পারেন আমাদের ই-কমার্স ওয়েবসাইট আমাদের ই-কমার্স ওয়েবসাইট এর ঠিকানা হচ্ছে।

স্বামী বিবেকানন্দ বাণী

১. জীবনে তিনটি আদর্শ চোখ বন্ধ করে মেনে চলার কথা বলেছেন স্বামীজী। তিনি বলেছেন, ‘যারা তোমায় সাহায্য করেছে, তাঁদের কখনও ভুলে যেও না। যারা তোমাকে ভালোবাসে, তাদের কোনওদিন ঘৃণা করো না। আর যারা তোমাকে বিশ্বাস করে, তাদের কখনও ঠকিয়ো না।’

২. উঠে দাঁড়াও, শক্ত হও, দৃপ্ত হও। যাবতীয় দায়িত্ব নিজের কাঁধে নাও। আর এটা সব সময় মাথায় রেখো, তুমিই তোমার নিয়তির স্রষ্টা। তোমার যে পরিমাণ শক্তি প্রয়োজন, সবটা তোমার মধ্যেই রয়েছে। সুতরাং নিজের ভবিষ্যত্‍‌ নিজেই তৈরি করে নাও।

৩. যে কোনও একটা ভাবনা মাথায় আনো। সেই একটা ভাবনাকেই তোমার জীবন করে ফেলো – সেটা নিয়েই ভাবো, সেটা নিয়েই স্বপ্ন দেখো, সেটা নিয়েই বাঁচো। সেই ভাবনাকে বাস্তবায়িত করতে তোমার মস্তিষ্ক, তোমার পেশি, তোমার শরীরের প্রত্যেকটি অংগকে কাজে লাগাও। প্রত্যেকটা ভাবনাকে অন্য ভাবনার থেকে আলাদা করে রাখো। এই পথেই সাফল্য আসবে।

৪. তুমি খ্রিষ্টের মতো ভাবলে তুমি একজন খ্রিষ্টান, তুমি বুদ্ধের মতো ভাবলে তুমি একজন বৌদ্ধ। তোমার ভাবনা, অনুভূতিই তোমার জীবন, শক্তি, জীবনীশক্তি। যতই বুদ্ধি দিয়ে কাজ করো, এগুলি ছাড়া ভগবানের কাছে পৌঁছনো সম্ভব নয়।

৫. তুমি গীতা পড়ার থেকে ফুটবলের মাধ্যমে স্বর্গের অনেক বেশি কাছাকাছি যেতে পারবে।

৬. ওঠো , জাগো এবং লক্ষ্যে না পৌঁছানো পর্যন্ত থেমো না।

৭. সারাদিন চলার পথে যদি কোনো সমস্যার সম্মুখীন না হও, তাহলে বুঝবে তুমি ভুল পথে চলেছ।

৮. কোনো বড় কাজই কঠোর পরিশ্রম ও কষ্ট স্বীকার ছাড়া হয় নি।

৯. আমি বিশ্বাস করি যে, কেউ কিছু পাওয়ার উপযুক্ত হলে জগতের কোনো শক্তিই তাকে বঞ্চিত করতে পারে না।

১০. মনের মতো কাজ পেলে অতি মূর্খও করতে পারে। যে সকল কাজকেই মনের মতো করে নিতে পারে, সেই বুদ্ধিমান। কোনো কাজই ছোট নয়।

আজকের আর্টিকেলটি ছিল স্বামী বিবেকানন্দ বাণী সম্পর্কে আমরা বিস্তারিত উপস্থাপনা করেছে আশা করি আমাদের আর্টিকেলটির মাধ্যমে আপনি স্বামী বিবেকানন্দ বাণী সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে ধারণা পেয়েছেন আর্টিকেল পড়ে কেমন লেগেছে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন