টেস্টোস্টেরন হরমোন বৃদ্ধির ঔষধ

টেস্টোস্টেরন হরমোন বৃদ্ধির ঔষধ । ও ইনজেকশন

gazivai.com এর পক্ষ থেকে সকলকে স্বাগতম। আজকের আর্টিকেলে আমরা জানবো টেস্টোস্টেরন হরমোন বৃদ্ধির ঔষধ Testosterone Hormone Growth Gazivai.com এ পে-নি-স  লম্বা করার ঔষধ মাত্র ৭৫০ টাকা কিনতে ক্লিক করুন  – এখনই ঔষধ কিনুন

  • টেস্টোস্টেরন হরমোন বৃদ্ধির ঔষধ
  • টেস্টোস্টেরন হরমোন বৃদ্ধির মেডিসিন
  • টেস্টোস্টেরন হরমোন এর কাজ কি
  • টেস্টোস্টেরনহরমোন বৃদ্ধির খাবার
  • টেস্টোস্টেরন হরমোন কখন ব্যবহৃত হয়
  • টেস্টোস্টেরন হরমোন ইনজেকশন দাম
  • টেস্টোস্টেরন হরমোন ইনজেকশন
  • টেস্টোস্টেরন হরমোন বৃদ্ধির উপায়
  • টেস্টোস্টেরন হরমোন কমে যায় কেন ইত্যাদি বিষয় সম্পর্কে জানব। Gazivai.com এ  ৫০০ টাকা থেকে  মেয়েদের  কনডম – গুপ্ত –  স্থান মেয়েদের পু -শি  কিনতে এখনই কিনুন
টেস্টোস্টেরন হরমোন বৃদ্ধির ঔষধ

পাশাপাশি আমাদের gazivai.com ওয়েবসাইট থেকে আপনার প্রয়োজনীয় পণ্য কেনাকাটা করুন।

টেস্টোস্টেরন হরমোন বৃদ্ধির ঔষধ

টেস্টোস্টেরন হরমোন বৃদ্ধির উপায় আমাদের অনেকেরই অজানা। মানব শরীরের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি হরমোনের নাম টেস্টোস্টেরন। শরীরে টেস্টোস্টেরন এর ঘাটতি দেখা গেলে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়।

টেস্টোস্টেরন পরিক্ষা করে নির্ণয় করে নিন  যদি আপনি টেস্টোস্টেরন ঘাটতি সম্পর্কিত সমস্যায় ভুগতে থাকেন। কয়েকটি বিষয় ঠিকভাবে পালন করলেই এ হরমোনের মাত্রা বাড়ানো সম্ভব।

এই টেস্টোস্টেরন টি হরমোন হলো  এন্ড্রোজেন শ্রেনিভুক্ত স্টেরয়েড হরমোন। পুরুষত্বের জন্য অন্তর্ভুক্ত প্রধান স্টেরয়েড হরমোন যা আন্ড্রেজোন গ্রুপের। মানুষসহ সকল প্রাণীজগতের শুক্রাশয়ে এ হরমোন উৎপন্ন হয়।

টেস্টোস্টেরন হরমোন বৃদ্ধির ঔষধ

স্তন্যপায়ী প্রাণীর ক্ষেত্রে পুরুষের শুক্রাশয় ও নারীর ডিম্বাশয় থেকে এ হরমোন উৎপন্ন হয়। যদিও কিছু পরিমানে আড্রেনাল গ্রন্থি থেকে নিঃস্বরণ হয়। এ হরমোন পুরুষত্বের ক্ষেত্রে প্রধান। পুরুষের জন্য টেস্টোস্টেরন হরমোন খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

আরো পড়ুনঃ ফর্সা করার ক্রিম কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

টেস্টোস্টেরন হরমোন বৃদ্ধির উপায়

আমরা সকলে জানি যে, টেস্টোস্টেরন হরমোন এর চিকিৎসা কেবলমাত্র একজন দক্ষ চিকিৎসকই করে থাকেন। চিকিৎসক চিকিৎসা দেওয়ার আগে রোগীর টেস্টোস্টেরন এর ঘাটতি, তাছাড়া যেগুলো পরীক্ষা করা দরকার  টেস্টোস্টেরন এর চিকিৎসা ক্ষেত্রে সেগুলো পরীক্ষা করে থাকেন। 

প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষদের হাইপোগোনাদিজম ভালো করতে যেসব ঔষধ ব্যবহার করা হয়ে থাকে। সেগুলোর ডোজ নিচে দেওয়া হলোঃ-

  • প্রাথমিক ডোজঃ- ১২০ থেকে ১৬০ মি.লি গ্রাম টেস্টোস্টেরন আন্ডার সাইকেলেনেট এস্টার নিয়মিত ।
  • অবিরাম ডোজঃ- ৪০ থেলে ১২০ মি.লি গ্রাম টেস্টোস্টেরন আন্ডার সাইকেলেনেট এস্টার নিয়মিত।
  • ডি অ্যাসপার্টিক এসিড, ন্যাচারাল অ্যামিনো অ্যাসিড, এগুলো কম টেস্টোস্টেরন হরমোনকে বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে। 
টেস্টোস্টেরন হরমোন বৃদ্ধির ঔষধ
  • ভিটামিন ডি সূর্যের আলোতে প্রকাশিত হয়ে ত্বকে উৎপাদিত হয়।
  • মেথি। 
  • আদা। 
  • দস্তা। 
  • অশ্বগন্ধা। 

টেস্টোস্টেরন হরমোন ইনজেকশন

  • ইনজেকশন এবং কিছু ওষুধের মাধ্যমে এটি শরীরে প্রয়োগ করা যায়; কিন্তু প্রাকৃতিক উৎস থেকে এবং প্রাকৃতিক উপায় অবলম্বন করে শরীরে হরমোনটির মাত্রা ঠিক রাখা সবচেয়ে ভালো।
  • কিছু উপায় অবলম্বন করলে মাত্র ২৪ থেকে ৪৮ ঘণ্টায়ই শরীরে হরমোনটির মাত্রা বাড়ানো যায়।
  • হরমোনটি পুরুষদের পুরুষালি ভাব বাড়ায়; কিন্তু সঠিক মাত্রায় নারী-পুরুষ উভয়ের ক্ষেত্রেই এটি ভালো ভূমিকা পালন করে, বিশেষ করে পরস্পরের প্রতি আকর্ষণ তৈরি ও যৌন তৃপ্তিতে।
  • আবার শরীরে যেকোনো আঘাতে যথাযথ প্রতিক্রিয়া দেখাতে, রক্তে লোহিত কণিকার পরিমাণ ঠিক রাখতে, প্রতিদিন ঘুমের ধরন ঠিক রাখতে, হাড়ের ঘনত্ব বাড়াতে,
  • মাংসপেশি কর্মক্ষম করতে, কাজকর্মের প্রতি আগ্রহ ও কাজকর্ম করার শক্তি বৃদ্ধি করতে নারী-পুরুষ উভয়ের ক্ষেত্রেই টেস্টোস্টেরন হরমোনের সঠিক মাত্রা বজায় থাকা জরুরি।
  • বয়সের সঙ্গে সঙ্গে নারী-পুরুষ উভয়ের শরীরেই এর মাত্রা কমতে থাকে; কিন্তু আরো কিছু কারণ আছে, যাতে বয়স না বাড়লেও টেস্টোস্টেরন কমে যায়। এগুলোর মধ্যে আছে ক্রনিক স্ট্রেস বা সব সময় মানসিক চাপে থাকা,
  • শরীরে উপকারী ব্যাকটেরিয়ার ভারসাম্যহীনতা, ভিটামিন ‘ডি’র অভাব, অতিরিক্ত শারীরিক ওজন, অপর্যাপ্ত ব্যায়াম ও স্টাটিন গোত্রের কিছু ওষুধ। আবার টেস্টোস্টেরন কমলে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়ে।
  • টেস্টোস্টেরনের মাত্রা বেশি কমতে দেখা যায় শহুরে মানুষদের। সাধারণভাবে ৪৫ বছরের পর প্রায় ৪০ শতাংশ মানুষই হরমোনটির স্বল্পতায় ভোগে।
  • হরমোন সাপ্লিমেন্ট বা ওষুধ হিসেবে হরমোন গ্রহণ করেও স্বল্পতা মেটানো যায়। কিন্তু এর নানা রকম পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া আছে। এসব ওষুধের লক্ষ্য শুধু যৌন চাহিদা সংক্রান্ত অসুবিধা দূর করা।

তাই যাদের এ ধরনের অসুবিধা আছে, তারা প্রতিক্রিয়ার কথা না ভেবেই সাপ্লিমেন্ট গ্রহণ করে। কৃত্রিম হরমোন গ্রহণে রক্তে এইচডিএল বা ভালো কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে যায়, হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ে। তাই প্রাকৃতিক পদ্ধতি নিরাপদ ও ভালো।

টেস্টোস্টেরন হরমোন বৃদ্ধির ঔষধ
টেস্টোস্টেরন হরমোন বৃদ্ধির ঔষধ

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের স্তন – দুধ বড় টাইট করার ক্রিম কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

টেস্টোস্টেরন হরমোন বৃদ্ধির মেডিসিন

বর্তমান প্রক্ষাপটে পুরুষের শারীরিক অক্ষমতা বা পুরুষত্বহীনতা ব্যাপক হারে বেড়েছে। এর ফলে স্বামী স্ত্রীর মধ্যে শারীরিক দুরত্ব সৃষ্টি হচ্ছে। যার কারণে অনেকের সংসার ভেঙে যাচ্ছে।

এ চিকিৎসায় হোমিওপ্যাথ বিশেষ ভূমিকা পালন করছে। হোমিওপ্যাথ চিকিৎসায় সময় একটু বেশি লাগলেও এর দ্বারা মানুষ তাদের সমস্যা থেকে মুক্তি লাভ করছে।

আরো পড়ুনঃ বীর্য ঘন ও গাঢ় করার সেলেনিয়াম ঔষধ কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ  ম্যাক্সম্যান জেল লিঙ্গ বৃদ্ধি করার জেল কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ২০ মিনিট করার ভিগা স্প্রে কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ লিংগ পিচ্ছিল করার KY লুব্রিকেন্ট জেল ক্রয় করার জন্য এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ বায়োমেনিক্স কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেজিক কনডম সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ড্রাগন কনডম সরাসরি কিনতে ক্লিক করুনএখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ছেলেদের মেল এক্সট্রা  ট্যাবলেট কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ইন্ডিয়ান কস্তুরি গোল্ড কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ছেলেদের জিনজিন সিরাপ  কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ছেলেদের হাব্বে নিশাত ট্যাবলেট কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

টেস্টোস্টেরন হরমোন বৃদ্ধির উপায় হিসেবে চিকিৎসাও গ্রহণ করা যেতে পারে। মাঝে মাঝেই আপনি নিয়মিত ডাক্তারের কাছে গিয়ে আপনার হরমোনের মাত্রা পরিমাপ করে নিতে পারেন।

টেস্টোস্টেরন পরিমাপ করতে ভুলে গেলে অবশ্যই ডাক্তারের শরণাপন্ন হোন এবং ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী নিয়মাফিক চিকিৎসা গ্রহণ করুন। টেস্টোস্টেরন বৃদ্ধিতে ব্যবহৃত ঔষধ তীব্র তাপ, বাতাসের আদ্রতা, সূর্যের আলো থেকে সংরক্ষণ করে দূরে রাখুন। 

আরো পড়ুনঃ টাইটান জেল পুরুষের লিঙ্গ ১ থেকে ৩ ইঞ্চি পর্যন্ত বড় ও মোটা করে।

আরো পড়ুনঃঅ নামের ছেলেরা কেমন হয়

আরো পড়ুনঃ অ নামের মেয়েরা কেমন হয়

আরো পড়ুনঃ লম্বা হওয়ার ঔষধের দাম 600 টাকা এখনই পরু

ঔষধ প্যাকেজিংয়ের সকল তথ্যাদি ভালো করে পড়ে টেস্টোস্টেরন ব্যবহারের জন্য ডাক্তার পরামর্শ অনুসরণ করতে হবে। টেস্টোস্টেরন ব্যবহার করার পূর্ব পরে হাত ধুয়ে ফেলা উচিত।

টেস্টোস্টেরন ক্যাপসুলগুলি খাবারের সাথে গ্রহণ করলে ভালো ফলাফল পাওয়া যায়। অন্যদিকে টেস্টোস্টেরনের ইঞ্জেকশন কেবলমাত্র একজন দক্ষ চিকিৎসকের দ্বারা  দেওয়া হয়ে থাকে।

টেস্টোস্টেরন হরমোন চিকিৎসার পূর্বে আপনার শারীরিক কি কি সমস্যা থাকলে আপনাকে দেখে শুনে চিকিৎসা নিতে হবে তা নিচে দেওয়া হলোঃ-

  • ঔষধের প্রতি অ্যালার্জি থাকলে আপনারা টেস্টোস্টেরনের প্রয়োজনীয় চিকিৎসা নিতে পারবেন না। 
  • কিডনি, হার্ট, লিভার, ডায়াবেটিস, মাইগ্রেন, ক্যান্সার, উচ্চ রক্তচাপ ইত্যাদি অসুখ থাকলে টেস্টোস্টেরন হরমোন চিকিৎসার আগে ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন। 
  • বর্তমানে আপনি নির্দিষ্ট কোন হাসপাতাল বা মেডিক্যাল থেকে টেস্টোস্টেরন হরমোন  পরিক্ষা-নিরিক্ষা করাচ্ছেন কি না তা ডাক্তারকে জানান। বিশেষ অ্যান্টিডোপিং টেস্টগুলো। 
  • রক্তের ঘনত্ব কম, পরিপূরক বা ভেষজ ঔষধ ব্যবহার করে থাকেন তাহলে তা ডাক্তার কে জানান। 
  • টেস্টোস্টেরন ব্যবহার করার পর যদি দেখেন অ্যালর্জির সাইড ইফেক্ট লক্ষ করেন তবে একজন দক্ষ ডাক্তারের সাথে দেখা করুন।

টেস্টোস্টেরন হরমোন বৃদ্ধির খাবার

টেস্টোস্টেরন হরমোন বৃদ্ধির উপায় 

এর অন্যতম দিক হলো কিছু নির্দিষ্ট খাবার খাওয়া। যেসকল খাবার খেলে টেস্টোস্টেরন বৃদ্ধি হতে পারে তা নিচে দেওয়া হলো।

বয়স ত্রিশ পার করার পর পুরুষের শরীরে টেস্টোস্টেরন হরমোন এর মাত্রা কমতে পারে। ফলে শারীরিক বিভিন্ন সমস্যা দেখা যেতে পারে। যেমনঃ-স্মৃতিশক্তি কমে যাওয়া, লিঙ্গে সমস্যা, খিটখিটে মেজাজ, মনোযোগের অভাব ইত্যাদি সমস্যা হতে পারে। এইগুলো সমস্যা থেকে মুক্তি পেয়ে, টেস্টোস্টেরন হরমোন বৃদ্ধির  ঔষধ বের করতে যেসকল খাবার খেতে হতে পারে। তা হলোঃ-

*মধুঃ- মধুতে রয়েছে বেরোন যা প্রাকৃতিক খনিজ উপাদান। টেস্টোস্টেরন হরমোন এর মাত্রা বাড়াতে এবং নাইট্রিক অ্যাসিডের মাত্রা সঠিক পরিমাপে রাখতে সহায়তা করে। 

বাঁধাকপিঃ-

শীত মৌসুমি ফসল হিসেবে এই ফসল টি আমাদের কাছে অতি পরিচিত। এই ফসলে অধিক পরিমাণে ভিটামিন ও খনিজ উপাদান রয়েছে। ইনডোল থ্রি-কার্বিনল নামক এক উপাদান বিদ্যমান রয়েছে এই ফসলে। এই উপাদান স্ত্রী হরমোন ওয়েস্ট্রজেনের মাত্রা কমিয়ে টেস্টোস্টেরন হরমোন কার্যকর করে।

রসুনঃ-

অনেক গুণাগুণ সম্পন্ন একটি ফসল। রসুনে রয়েছে অ্যালিসিন যৌগ। যা মানসিক হরমোনের করটিসলের মাত্রা কমিয়ে আনতে সহায়তা করে। ফলে টেস্টোস্টেরন হরমোন ভালোভাবে কাজ করে। রসুন মানবদেহের টেস্টোস্টেরন হরমোন বৃদ্ধির ঔষধ  হিসেবে কাজ করতে পারে। 

ডিমঃ-

ডিমে যেসকল উপাদান বিদ্যমান তা হলোঃ-স্যাচারেইটেড ফ্যাট, ওমেগা থ্রি এস, ভিটামিন-ডি, কোলেস্টেরল, ও প্রোটিন, টেস্টোস্টেরন হরমোন তৈরি ক্ষেত্রে এই উপাদান অতি প্রয়োজনীয়। 

কলাঃ-

কলার মধ্যে যেসকল উপাদান রয়েছে তা হলোঃ- ভিটামিন, প্রোটিন, ব্রোমেলেইন, এনজাইম, ইত্যাদি পুষ্টিগুণ। এ ফলের কিছু উপাদান টেস্টোস্টেরন হরমোন এর পরিমাণ বাড়াতে সাহায্য করে। ফলে দীর্ঘ সময় ধরে শক্তি ও এনার্জি ধরে রাখা সম্ভব হয়। টেস্টোস্টেরন হরমোন বৃদ্ধির ঔষধ  হিসেবে এই ফলটি গ্রহণ করা যেতে পারে।

কাঠবাদামঃ-

নারী ও পুরুষ উভয়ের ক্ষেত্রে কাঠবাদাম অনেক গুরুত্বপূর্ণ। নিয়মিত কাঠবাদাম সেক্স ড্রাইভ এর পক্ষে জরুরি। কাঠবাদামে জিংক উপাদান রয়েছে। যা টেস্টোস্টেরন হরমোন বাড়ায় এবং কামবাসনা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। টেস্টোস্টেরন হরমোন বৃদ্ধির উপায় হিসেবে এ উপাদানটি বিশেষ ভূমিকা পালন করছে।

ঝিনুকঃ-

টেস্টোস্টেরন হরমোন তৈরির ক্ষেত্রে জিংক গুরুত্বপূর্ণ। টেস্টোস্টেরন হরমোন বৃদ্ধির উপায়ে এক প্রকার জিংক জরুরি। ঝিনুকে রয়েছে অনেকে পরিমাণে খনিজ উপাদান। যা টেস্টোস্টেরনের মাত্রা বাড়াতে সাহায্য করে। ঝিনুক অপছন্দ হলে, তার বিকল্প পনির বা চিজ হতে পারে। 

টক ফলঃ-

টক জাতীয় ফলে স্ট্রেস হরমোন কমানোর ক্ষমতা রয়েছে পাশাপাশি এ জাতীয় ফলে রয়েছে ভিটামিন এ। টেস্টোস্টেরন হরমোন বৃদ্ধির উপায় হিসেবে বিবেচনা করে অনেকেই এ ফল খেয়ে থাকছে। এ ফল ওয়েস্ট্রজেনের মাত্রা কমায় এবং পুরুষ হরমোন কে ভালোভাবে কাজ করতে সহায়তা করে। 

পালংশাকঃ-

পালংশাক ওয়েস্ট্রজেনের মাত্রা কমাতে সহায়তা করে। এতে আছে ভিটামিন সি, ভিটামিন ই, এবং প্রচুর পরিমাণে ম্যাগনেসিয়াম। এ সকল উপাদান  টেস্টোস্টেরন হরমোন বৃদ্ধির উপায় হিসেবে পরীক্ষিত। 

আঙ্গুরঃ- 

টেস্টোস্টেরন হরমোন বৃদ্ধির উপায় হিসেবে পরীক্ষিত ফল আঙ্গুর। এক গবেষণায় দেখা গেছে,পরিমাণ মতো লাল আঙ্গুর নিয়মিত খেলে টেস্টোস্টেরন হরমোন বৃদ্ধি পায়।

ডালিমঃ-

বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষা থেকে জানা গেছে। যারা নিয়মিত ডালিম খেয়ে থাকেন। সেসকল পুরুষদের মাঝে ৪৭ শতাংশ পুরুষের  টেস্টোস্টেরন হরমোন এর বৃদ্ধি লক্ষণীয়। 

মাংসঃ-

টেস্টোস্টেরন হরমোন বৃদ্ধির উপায় হিসেবে মাংস খুবই উপকারী। যারা একেবারেই মাংস খায় না তাদের টেস্টোস্টেরন হরমোন কম থাকে। তবে অতিরিক্ত মাংস খাওয়া থেকে সাবধান। গবেষকরা জানিয়েছে, গরু, ভেড়ার মাংসে প্রচুর পরিমাণে ফ্যাট রয়েছে। 

আমাদের আর্টিকেল বিষয়ে কারো কোন অভিযোগ বা পরামর্শ থাকলে তা নিচে কমেন্ট এর মাধ্যমে অথবা আমাদেরকে ইমেইলের মাধ্যমে জানাতে পারেন আমাদের আর্টিকেল রাইটিং টিম আপনার অভিযোগ বা পরামর্শ সাদরে গ্রহণ করবে এবং সেই অনুযায়ী পদক্ষেপ নিবে