Description
মধু খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা মধু শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সহায়তা করে অনেকের কাছে মধু অত্যন্ত প্রিয় একটি খাবার অনেকেই রয়েছেন যারা মধু খেতে চান অনেকেই মধু আক্রান্ত পছন্দ করেন । কিন্তু নতুন উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে তেমন কোন জ্ঞান রাখেন না তো আজকের আইডিতে আমরা জানবো মধুর উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে ।
মধু খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা
আমাদের আর্টিকেলটিতে ১ কেজি মধু দেয়া রয়েছে আপনি চাইলে সরাসরি অর্ডার করে সংগ্রহ করে নিতে পারেন দেশের যেকোনো প্রান্তে আমরা হোম ডেলিভারি সুবিধার মাধ্যমে পৌঁছে দিয়ে থাকি ।
মধু খাওয়ার উপকারিতা
১. হৃদরোগ প্রতিরোধ করে। রক্তনালি প্রসারণের মাধ্যমে রক্ত সঞ্চালনে সহায়তা করে এবং হৃদপেশির কার্যক্রম বৃদ্ধি করে;
২. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে;
৩. দাঁতকে পরিষ্কার ও শক্তিশালী করে;
৪. দৃষ্টিশক্তি ও স্মরণশক্তি বৃদ্ধি করে;
৫. মধুর রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ক্ষমতা, যা দেহকে নানা ঘাত-প্রতিঘাতের হাত থেকে রক্ষা করে;
৬. অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ক্যান্সার প্রতিরোধ করে ও কোষকে ফ্রি রেডিকেলের ক্ষতি থেকে রক্ষা করে;
৭. বার্ধক্য অনেক দেরিতে আসে;
৮. মধুর ক্যালরি রক্তের হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ বাড়ায়, ফলে রক্তবর্ধক হয়;
৯. যারা রক্ত স্বল্পতায় বেশি ভোগে বিশেষ করে মহিলারা, তাদের জন্য নিয়মিত মধু সেবন অত্যন্ত ফলদায়ক;
১০. গ্লাইকোজেনের লেভেল সুনিয়ন্ত্রিত করে;
১১. আন্ত্রিক রোগে উপকারী। মধুকে এককভাবে ব্যবহার করলে পাকস্থলীর বিভিন্ন রোগের উপকার পাওয়া যায়;
১২. আলচার ও গ্যাস্ট্রিক রোগের জন্য উপকারী;
১৩. দুর্বল শিশুদের মুখের ভেতর পচনশীল ঘায়ের জন্য খুবই উপকারী;
১৪. শরীরের বিভিন্ন ধরনের নিঃসরণ নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে এবং উষ্ণতা বৃদ্ধি করে;
১৫. ভিটামিন-বি কমপ্লেক্স এবং ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ মধু স্নায়ু এবং মস্তিষ্কের কলা সুদৃঢ় করে;
১৬. মধুতে স্টার্চ ডাইজেস্টি এনজাইমস এবং মিনারেলস থাকায় চুল ও ত্বক ঠিক রাখতে অনন্য ভূমিকা পালন করে;
১৭. মধু কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে;
১৮. ক্ষুধা, হজমশক্তি ও রুচি বৃদ্ধি করে;
১৯. রক্ত পরিশোধন করে;
২০. শরীর ও ফুসফুসকে শক্তিশালী করে;
২১. জিহ্বার জড়তা দূর করে;
২২. মধু মুখের দুর্গন্ধ দূর করে;
২৩. বাতের ব্যথা উপশম করে;
২৪. মাথা ব্যথা দূর করে;
২৫. শিশুদের দৈহিক গড়ন ও ওজন বৃদ্ধি করে;
২৬. গলা ব্যথা, কাশি-হাঁপানি এবং ঠাণ্ডা জনিত রোগে বিশেষ উপকার করে;
২৭. শিশুদের প্রতিদিন অল্প পরিমাণ মধু খাওয়ার অভ্যাস করলে তার ঠাণ্ডা, সর্দি-কাশি, জ্বর ইত্যাদি সহজে হয় না;
২৮. শারীরিক দুর্বলতা দূর করে এবং শক্তি-সামর্থ্য দীর্ঘস্থায়ী করে;
২৯. ব্যায়ামকারীদের শক্তি বাড়ায়;
৩০. মধু খাওয়ার সাথে সাথে শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি করে, ফলে শরীর হয়ে উঠে সুস্থ, সতেজ এবং কর্মক্ষম।
মধু খাওয়ার অপকারিতা
যাঁদের পরাগ দানা থেকে অ্যালার্জির সমস্যা আছে তাঁদের মধু খাওয়া উচিত নয়। নাহলে অ্যালার্জি আরও বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। ডায়াবেটিস রোগীদের খাওয়া উচিত নয় – মধুতে প্রচুর পরিমাণে ফ্রুক্টোজ থাকে, যা চিনির প্রধান উৎস। তাই মধু বেশি খেলে ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রোগীদের রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যেতে পারে।
Reviews
There are no reviews yet.