Sale!

চিরতা খাওয়ার উপকারিতা

Original price was: ৳ 580.00.Current price is: ৳ 550.00.

সরাসরি কিনতে ফোন করুন: 01751358526
  • পণ্য সমগ্র বাংলাদেশে ডেলিভারী দেওয়া হয়।
  • ঢাকার বাহিরে থেকে অর্ডার করতে চাইলে 150 টাকা অগ্রিম পরিশোধ করুন ?

Out of stock

Description

চিরতা খাওয়ার উপকারিতা এই আর্টিকেলটিতে আমরাচিরতা খাওয়ার উপকারিতা চিরতা দাম  ও  চিরতা কোথা থেকে সংগ্রহ করবেন এবং কীভাবে খাবেন এর সম্পর্কে নানা তথ্য নিয়ে আজকের আর্টিকেলটিতে আমরা কথা বলবো। আজকের আর্টিকেলটিতে চিরতা সম্পর্কে পুরো ডিটেলস দেওয়া আছে আপনারা প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পড়বেন আশা করি। তো চলুন বন্ধুরা আমরা আমাদের মূল আলোচনায় চলে যাই।কাঠ বাদাম খাওয়ার উপকারিতা জেনে নেই। চিরতা খাওয়ার উপকারিতা

যোয়ানী শক্তি পাউডার

 

পাঠক চিরতা   কাঠ বাদাম সহ আমাদের কাছে নানান ধরনের আয়ুর্বেদিক ঔষধ পেয়ে যাবেন। এগুলো চাইলে আপনি বাংলাদেশের যে কোন প্রান্ত থেকে সংগ্রহ করতে পারেন সরাসরি আমাদের কাছে অর্ডার করতে আমাদের নাম্বারে কল করুন এবং কমেন্টে আপনার মূল্যবান মন্তব্য জানান

চিরতা খাওয়ার উপকারিতা

চিরতা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য বেশ উপকারি। কারণ চিরতা রক্তে চিনির পরিমাণ কমায়। ব্লাডে সুগার লেবেলকে নিয়ন্ত্রণে রাখে। এছাড়াও চিরতার পানি রক্তে কোলেস্টেরলের পরিমাণ কম করে।

 

চিয়া সিড

আরো পড়ুনঃ করার মারাল জেল কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ছেলেদের টাইটান জেল সরাসরি কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

জ্বরের সময় কাজ দেয়
জ্বরের ক্ষেত্রেও চিরতা উপকারি। জ্বরের ফলে শরীরে এনার্জি না লাগা, জ্বর ভাব এগুলি দূর করতে চিরতা উপকারি।

তারুণ্য ধরে রাখতে সাহায্য করে
নিজের তারুণ্য ধরে রাখার জন্য রোজ চিরতার পানি খেতে পারেন। কারণ চিরতা রক্তকে পরিষ্কার করে। রক্ত সঞ্চালন বাড়ায়। যেটি তারুণ্য ধরে রাখার একটি শর্ত।

অ্যালার্জির সমস্যা দূর করে
অনেকেরই মারাত্মক অ্যালার্জির সমস্যা থাকে। অ্যালার্জির জন্য শরীর ফুলে যায়, চোখ ফুলে যায় ও আরও সমস্যা হয়। চিরতা এক্ষেত্রে উপকারি। রোজ সকালে চিরতার পানি খান উপকার পাবেন। এছাড়াও ত্বকের অন্যান্য সমস্যাও নিয়ন্ত্রণ করে চিরতার পানি।

স্লিম ফাস্ট

লিভারকে পরিষ্কার রাখে
আজকাল অনেকেই লিভারের সমস্যায় ভোগেন এই সমস্যা নিয়ন্ত্রণ করতে চিরতার পানি উপকারি। চিরতার পানি লিভারকে পরিষ্কার রাখে। এছাড়া লিভারের বিভিন্ন সমস্যা যেমন ফ্যাটি লিভার ও আরও অন্যান্য সমস্যা নিয়ন্ত্রণ করতেও সাহায্য করে।

শরীর ভেতর থেকে পরিষ্কার রাখে
চিরতা পরিষ্কারক হিসাবেও কাজ করে। চিরতার পানি শরীর থেকে ক্ষতিকারক টক্সিন বার করে। শরীরকে ভেতর থেকে পরিষ্কার রাখে। ও ফ্রেশ রাখে। যেটা শরীরকে সুস্থ রাখতে খুব জরুরি।

ত্বকের যত্ন নিতে সাহায্য করে
ত্বকের জন্যও চিরতা খুব উপকারি। ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা যেমন, চামড়ার ঘা, অন্যান্য ক্ষত সারাতে অনবদ্য। এছাড়াও ত্বকের অন্যান্য যেকোনো ইনফেকশন সারাতে এটি উপকারি। রোজ যদি চিরতার পানি খাওয়া যায় তাহলে স্কিন ইনফেকশনের হাত থেকে বাঁচা যায়। ত্বক ভালো থাকে।

বদহজম, অ্যাসিডিটি থেকে রক্ষা করে
যদি হজমের সমস্যা থাকে তাহলেও খেতে পারেন চিরতার পানি। এটি বদহজম, অ্যাসিডিটি থেকে রক্ষা করে। এছাড়াও যদি কোষ্ঠকাঠিন্যর সমস্যা থাকে তাহলে চিরতার পানি খুব উপকারি। এই সকল সমস্যা থেকে মুক্তি পাবার জন্য রোজ চিরতার পানি খেলে উপকার পাবেন।

অ্যানিমিয়ার সমস্যা দূর করে
এছাড়াও অ্যানিমিয়ার সমস্যা কমাতেও চিরতার পানি খুব উপকারি।রক্ত কমে গেলে অ্যানিমিয়ার সমস্যা দেখা দেয়। চিরতার পানি রক্ত উৎপাদনে সাহায্য করে।

চিরতা

চিরতা একটি ভেষজ উদ্ভিদ যা বাংলাদেশসহ ভারতবর্ষের বিভিন্ন স্থানে প্রচুর জন্মে। জেসিএনেসি বর্গের অন্তর্গত এই গাছটির বৈজ্ঞানিক নাম Swertia chirayita Roxb.

১. চিরতা নানা রকম সংক্রামক অসুখ-বিসুখের হাত থেকে আপনাকে রক্ষা করবে। কারণ চিরতায় রয়েছে এমন কিছু উপাদান, যা শরীরের রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে।

২. চিরতার রস রক্তে চিনির মাত্রা কমিয়ে দেয়। আপনি যদি ডায়াবেটিস রোগী হয়ে থাকেন, তাহলে তা নিয়ন্ত্রণ করতে নিয়মিতভাবে চিরতার রস পান করুন। এতে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকে।

৩. চিরতা ডাল-পাতাসহ পানিতে ভিজিয়ে রাখুন পুরো ১দিন। পরের দিন সেই পানি ভালো করে ছেঁকে অল্প অল্প করে মাথায় লাগান। ১ ঘণ্টা পরে গোসল করে ফেলুন। এভাবে ১ দিন পর পর ১ সপ্তাহ ব্যবহার করলে চুল পড়া রোধ করতে পারেন আপনি সহজেই।

৪. গর্ভাবস্থায় কিংবা কোনো অসুখ-বিসুখে ক্রমাগত বমি হতে থাকলে চিরতা গুঁড়ো করে এক গ্লাস পানির সঙ্গে একটু চিনি মিশিয়ে খেলে বমি বন্ধ হয়ে যায়।

৫. ত্বকে এলার্জি, খোসপাঁচড়া কিংবা কোনো ঘা হলে পরিমাণ মতো চিরতা সরিষার তেল দিয়ে ভেজে নিন। এবার সেটা ঠাণ্ডা করে অল্প অল্প করে চুলকানির জায়গায় লাগিয়ে দিন।

৬. উচ্চমাত্রার কোলেস্টেরল, উচ্চরক্তচাপ, মুটিয়ে যাওয়া মানুষের নিয়মিত চিরতার পানি পান করা উচিত।

৭. টাইফয়েড জ্বর হওয়ার পর আবারও অনেকের প্যারাটাইফয়েড জ্বর হয়। তাই টাইফয়েড জ্বরের পরে চিরতার রস খেলে প্যারাটাইফয়েড হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

৮. চিরতার রস কৃমিনাশক।

৯. চিরতা তারুণ্য ধরে রাখতে সাহায্য করে

১০. শরীরের ঝিমুনিভাব, জ্বরজ্বর লাগা দূর করে চিরতার রস।

১১. নিয়মিত তিতা বা চিরতার রস খেলে ফুড পয়জনিং হওয়ার আশঙ্কা কম থাকে।

১২. চিরতা রক্ত পরিষ্কারক হিসেবে কাজ করে।

১৩. চিরতার জল লিভারকে পরিষ্কার রাখে। এছাড়া লিভারের বিভিন্ন সমস্যা যেমন লিভারে চর্বি জমে যাওয়াকে নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। ফ্যাটি লিভার ও আরও অন্যান্য সমস্যা নিয়ন্ত্রণ করতেও সাহায্য করে।

১৪. চিরতা বদহজম, অ্যাসিডিটি ও কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর করে।

১৫. রক্তশূন্যতা কমাতে চিরতার পাতা খুবই উপকারী। কারণ চিরতার জল রক্ত উৎপাদনে সাহায্য করে।

ক্যান্সার প্রতিরোধ (Cancer prevention)

চিরতা রয়েছে বিশেষ ধরণের অ্যান্টি অক্সিডেন্ট। যা ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে সহায়তা করে। গবেষকরা মনে করছেন, চীনা বাদাম, আখরোট এবং কাঠ বাদাম স্তন ক্যান্সারের সুরক্ষা কবজ।

চিরতার উপকারিতা

 

চিরকালের তিতা গাছ বলে হয়তো বাংলায় এর নাম দেয়া হয়েছে চিরতা। কালোমেঘ গাছও তিতা। সে গাছের বাংলা নাম কালোমেঘ, ইংরেজী নামের অর্থ সবুজ চিরতা। তবে চিরতা ও সবুজ চিরতা আলাদা দুটি গাছ। এর বাংলা, হিন্দি ও ইংরেজী নাম মোটামুটি একই।

এ গাছের হিন্দি নাম চিরেইতা, ইংরেজী নাম চিরেত্তা Chitretta), পাঞ্জাবী নাম চিরেইতা, তামিল নাম নিলাভেম্বু, আরবী নাম কাসাবুজাজারেয়ী। এ গাছের সব অংশই রোগ নিরাময়ে ব্যবহার করা যায়। আয়ুর্বেদিক বৈশিষ্ট্যে চিরতার রসা বা স্বাদ তিতা, গুণ বা ধর্ম লঘু ও শুষ্ক, বীর্য ঠাণ্ডা, বিপাক কটু।

রোগ নিরাময়ে চিরতার সমস্ত গাছই ব্যবহার করা হয়। তবে এর শিকড় সবচেয়ে বেশি কার্যকর। চিরতা চর্ম রোগ ও জ্বর সারাতে এক ওস্তাদ গাছ। এছাড়াও হেপাটাইটিস, ডায়াবেটিস, ম্যালেরিয়া জ্বর, অ্যাজমা প্রভৃতি কঠিন অসুখের চিকিৎসাতেও চিরতা ব্যবহার করা হয়। নিচে চিরতার উল্লেখযোগ্য কিছু ভেষজ গুণ ও  ase

চিরতার ক্ষতিকর দিক

বেশি পরিমাণে চিরতা খেলে গায়ে জ্বালা পোড়া করতে পারে, বমি বমি ভাব বা বমিও হতে পারে। শরীরে কোনো কঠিন সমস্যা বা রোগ ব্যাধি থাকলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে চিরতা খেতে হবে

পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ও অপকারিতা বা ক্ষতি
উপকারের পাশাপাশি মাত্রারিক্ত চিরতার পানি পান করলে হিতের বিপরীত হতে পারে। একটানা বেশি পরিমান কিংবা ১০ থেকে ১৫ দিনের বেশি চিরতা খাওয়া উচিত না। গর্ভবতী মায়াদের ও শিশুদের খাওয়ানোর আগে ডাক্তারের পরামর্শ নিন। অবশ্য সামান্য পরিমান দিয়ে খাওয়া শুরু করুন।

চিরতা গাছ

চিরতা খেলে যেকোনো কাটা, ছেঁড়া, ক্ষতস্থান দ্রুত শুকায়
• শরীরের রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়তে সাহায্য করে
• ডায়াবেটিস, কোলেস্টেরল, উচ্চরক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে
• বাড়তি ওজন কমাতেও পান করা যায় চিরতা ভেজানো পানি
• হজমশক্তি বাড়ে ও তারুণ্য ধরে রাখতে সাহায্য করে
• ঠান্ডা-জ্বর কাবু করতেও চিরতা কার্যকর
• কাশি-হাঁপানি-ও শ্বাসকষ্ট কমাতেও সাহায্য করে চিরতা
• রক্তশূন্যতা কমায়, চিরতা রক্ত পরিষ্কার রাখে
• অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃ্দ্ধ চিরতায় হৃদরোগে স্ট্রোকের ঝুঁকি কমে।

আগের দিন রাতে শুকনো চিরতা ৪-৫ গ্রাম পরিমাণ এক গ্লাস (২৫০ মিলিলিটার) গরম পানিতে ভিজিয়ে রাখতে হবে। পরদিন ওটা ছেঁকে নিয়ে পান করতে হবে।

চিরতা কি কিডনির ক্ষতি করে

এই গাছের ইংরেজি নাম Chitretta (চিরেত্তা), পাঞ্জাবির নাম চিরেইতা, হিন্দি নাম চিরেইতা, তামিল নাম নীলাভেম্বু, আরবি নাম কাসবুজাজারেয়ী। এই গাছের সমস্ত অংশ প্রায়শই রোগ নিরাময়ের ব্যবহার করা হয়। আয়ুর্বেদিক বৈশিষ্ট্যে চিরন্তন রস বা স্বাদ তিক্ত, গুণ বা ধর্ম হালকা এবং শুকনো, বীর্য শীতল, বিপাক তিক্ত।

সমস্ত চিরসবুজ গাছ রোগ নিরাময়ের ব্যবহার করা হয়। তবে এর শিকড়গুলি সর্বাধিক কার্যকর। চিরতা ত্বকের রোগ এবং ফিভার নিরাময়ে বিশেষ কার্যকারিতা রয়েছে। এছড়াও অতিরিক্তভাবে হেপাটাইটিস, ডায়াবেটিস, ম্যালেরিয়া জ্বর এবং হাঁপানির মতো গুরুতর রোগ নিরাময়ে ব্যবহার করা হয়।

চিরতা একটি ঔষধি গুনাগুন সম্পুর্ন। তবে এর কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই। বা খেলে সেক্স পাওয়ার ও কমে যায় না। তাই ভয় বা দুঃশ্চিন্তার কিছু নেই।

চিরতা পাতার উপকারিতা

চিরতার পানি লিভারকে পরিষ্কার রাখে। এছাড়া লিভারের বিভিন্ন সমস্যা যেমন ফ্যাটি লিভার ও আরও অন্যান্য সমস্যা নিয়ন্ত্রণ করতেও সাহায্য করে। চিরতা পরিষ্কারক হিসাবেও কাজ করে। চিরতার পানি শরীর থেকে ক্ষতিকারক টক্সিন বার করে।

চিরতা ক্যাপসুল

চিরতা একটি স্বদেশী ভেষজ উদ্ভিদ। ভারত উপমহাদেশের হিমালয়ের পাদভূমিতে চিরতার উৎপত্তি। চিরতা প্রাচীনকাল থেকে ভারতবর্ষে গুরুত্বপূর্ণ ভেষজ হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। বাংলাদেশসহ ভারতবর্ষের বিভিন্ন স্থানে নেপাল ও ভুটানে ইত্যাদি দেশে প্রচুর জন্মে।

জানা যায়, এই ভারতবর্ষ থেকেই চিরতা ইউরোপ অঞ্চলে প্রবেশ করেছিলো বহু আগে, ১৮৩৯ সালের দিকে। প্রাচীন আয়ুর্বেদসংক্রান্ত গ্রন্থ ও চরক সংহিতায় চিরতার বিষয়ে উল্লেখ আছে।

অতিমাত্রায় তিতা হওয়ায় এই গাছের বাংলা নামকরণ হয়েছে চিরতা। বলা হয় ‘চিরকালের তিতা’ শব্দটির থেকেই চিরতা নামটি এসেছে। এর বাংলা, হিন্দি ও ইংরেজী নাম অনেকটাই কাছাকাছি। হিন্দিতে বলা হয় “চিরায়াতা” আর ইংরেজীতে “চিরেত্তা” Chitretta। পাঞ্জাবী নাম চিরেইতা, তামিল নাম নিলাভেম্বু, আরবী নাম কাসাবুজাজারেয়ী। এই উদ্ভিদটির বৈজ্ঞানিক নাম Swertia chirayita. আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা বিজ্ঞানে চিরতা কিরাততিক্তা নামে পরিচিত।

চিরতা গাছের গড় উচ্চতা প্রায় দেড় মিটার এবং এর পাতা কম-বেশী ১০ সে.মি. দীর্ঘ হয়। চিরতা পাতার অগ্রভাগ সূঁচালো, চিরতার ফুল বৃন্তহীন এবং জোড়ায় জোড়ায় বিপরীতমুখী হয়ে ফোটে। ফুলগুলো হালকা সবুজের সঙ্গে গোলাপী মেশানো। চিরতার ফল ৬ মি.মি. কিম্বা তারও বেশি লম্বা এবং ডিম্বাকৃতি হয়। চিরতা একটি বর্ষজীবি উদ্ভিদও বটে।

চিরতার ক্ষতি

অ্যালার্জি সারায়
যাদের এলার্জি(Allergie) হয়ে শরীর চুলকায়, চুলকানোর জায়গাটা ফুলে লাল হয়ে যায়, ত্বক থাকা থাকা হয়ে ওঠে। তারা চিরতার শরণাপন্ন হয়ে ভালো থাকতে পারেন। অ্যালার্জি সারাতে চিরতার তিতা রস সাহায্য করতে পারে। আগের দিন রাতে শুকনো চিরতা ৪-৫ গ্রাম পরিমাণ এক গ্লাস (২৫০ মিলিলিটার) গরম পানিতে ভিজিয়ে রাখতে হবে। পরদিন ওটা ছেঁকে দিনের মধ্যে ২-৩ বারে খেতে হবে। সেই সাথে খাবারের দিকেও নজর দিতে হবে। যেসব খাবার খেলে অ্যালার্জি হয় সেসব খাবার(Food) খাওয়া যাবে না। বিশেষ করে পুঁইশাক, বেগুন, চিংড়ি মাছ, ইলিশ মাছ, হাঁসের ডিম(Duck egg) ইত্যাদি খাওয়া উচিত হবে না।

প্রবল হাঁপানির উপশম হয়
একজিমার সাথে যাদের হাঁপানি আছে অথবা অর্শের রক্ত(Blood) পড়াব বন্ধ হওয়ায় হাঁপানি বেড়ে গেছে, অল্প ঠাণ্ডা লাগলে বা ঋতু পরিবর্তনের সময় সর্দি-কাশি হয়ে হাঁপানির টানটা বেড়ে গেছে তারা আধা গ্রাম চিরতার গুঁড়ো ৩ ঘণ্টা অন্তর মধুসহ চেটে খাবেন। এতে ২-৩ দিনের মধ্যে প্রবল হাঁপানি কমে যাবে।

কৃমি সারায়
কৃমি হলে পেটের উপরের অংশটা মোচড়ায়, ব্যথা করে। পেটে কৃমি(Worm) হলে আধা গ্রাম চিরতার গুঁড়ো সকালে মধুসহ বা চিনি মিশিয়ে চেটে খাবেন। এরপর পানি খেতে পারেন। এতে কৃমির উপদ্রব চলে যাবে।

চিরতা কোথায় পাওয়া যায়

চিকিৎসকরা বলেন চিরতা কে এক বাটি পানিতে ক ভিজিয়ে রাখলে সহজে খোসা ছাড়ানো যায়। খোসা Anagallidium Griseb. চিরতা একটি ভেষজ উদ্ভিদ যা বাংলাদেশসহ ভারতবর্ষের বিভিন্ন স্থানে প্রচুর জন্মে। জেসিএনেসি বর্গের অন্তর্গত এই গাছটির বৈজ্ঞানিক নাম Swertia chirayita (Roxb.

সমস্ত চিরসবুজ গাছ রোগ নিরাময়ের ব্যবহার করা হয়। তবে এর শিকড়গুলি সর্বাধিক কার্যকর। চিরতা ত্বকের রোগ এবং ফিভার নিরাময়ে বিশেষ কার্যকারিতা রয়েছে। এছড়াও অতিরিক্তভাবে হেপাটাইটিস, ডায়াবেটিস, ম্যালেরিয়া জ্বর এবং হাঁপানির মতো গুরুতর রোগ নিরাময়ে ব্যবহার করা হয়।

amader kase thake apni cirota kinte parben, cirota kinte visite korun gazivai.com

আরোপড়ুনঃতানিয়া নামের অর্থ কি | Tania namer ortho ki

আরোপড়ুনঃSsc এরপূর্ণরূপ কি ?ssc full meaning

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “চিরতা খাওয়ার উপকারিতা”

Your email address will not be published. Required fields are marked *

You may also like…