প্রথমবার শারীরিক সম্পর্ক

প্রথমবার শারীরিক সম্পর্ক

সম্মানিত পাঠক গন আশা করি সবাই ভাল আছেন আজ আপনাদের সাথে কথা বলবো। প্রথমবার শারীরিক সম্পর্ক নিয়ে ।যেমনঃ প্রথমবার শারীরিক সম্পর্ক ?বিয়ের আগে শারীরিক সম্পর্ক?সঙ্গম করার পদ্ধতি?কি ভাবে করতে হয়?প্রথম মিলনে ব্যথা হয় কেন?মিলনের সময় নারীর করনীয়?কোন বয়সে মেয়েরা পুরুষের জন্য বেশি পাগল থাকে?মেয়েরা কত সময় মিলন করতে পারে?ইত্যাদি সম্পর্কে বলুন বন্ধুরা আমরা আমাদের মূল আলোচনায় চলে যাই।

অনলাইনে ছেলেদের ও মেয়েদের যাবতীয় পার্সোনাল ও গোপনীয় পণ্যসামগ্রী সহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য কসমেটিক সামগ্রী দেশের সবচেয়ে কম দামে ক্রয় করতে ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট Www.gazivai.com

gazivai.com
gazivai.com

আর প্রেমে পড়লেই যদি বুক ধুকপুক করে, তা হলে প্রথমবার শারীরিক ঘনিষ্ঠতা হওয়ার উপক্রম হওয়ার আগে মনের মধ্যে কী হতে পারে, তা সহজেই অনুমান করা যায়! তাই এই সময়টা মাথা ঠান্ডা রেখে এগনোই ভালো। প্রথমবার পার্টনারের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করার আগে যদি খুব নার্ভাস লাগে, তা হলে স্নায়ুকে বশে রাখার উপায় বলে দিচ্ছি.

নিজের মনের কথা শুনুন

দু’জনের মধ্যে ভালোবাসা বা আকর্ষণ থাকলে তা একসময়ে শারীরিক সম্পর্কে এগোবে, এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু তার আগে নিজের কাছে সম্পূর্ণ স্বচ্ছ হয়ে নিন। আপনি এই শারীরিক ঘনিষ্ঠতা সত্যিই চাইছেন কিনা, সে ব্যাপারে নিজের কাছে সৎ থাকা খুব দরকার। যদি সামান্যও দ্বিধা থাকে, রাজি হবেন না।

স্নায়ু বশে রাখুন

যে কোনও কাজই প্রথমবার করার সময় নার্ভাস লাগে, প্রথম শারীরিক ঘনিষ্ঠতার সম্ভাবনা হলে তো কথাই নেই! তবে আপনার যদি মন থেকে আপত্তি না থাকে, তা হলে অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা করবেন না। নিজেকে খুব চাপে রাখারও দরকার নেই। শান্ত থাকুন, নিজেকে ভালোবাসুন, প্রতিটি মুহূর্ত উপভোগ করুন। মনে রাখবেন নার্ভাস লাগাটা খুব স্বাভাবিক।

gazivai.com
gazivai.com

নিজের শরীরটাকে ভালোবাসুন প্রথমবার শারীরিক সম্পর্ক নিয়ে

শারীরিক গঠন নিয়ে অনেক মেয়েই হীনম্মন্যতায় ভোগেন। কিন্তু তেমন হলে তা আপনাদের সম্পর্কটাকেই প্রভাবিত করবে, ক্ষতিগ্রস্ত হবে আপনার আত্মবিশ্বাস। মনে রাখবেন প্রতিটি শরীরের গঠনই নিজের মতো করে সুন্দর, তাই নিজেকে অবহেলা করবেন না। শরীর নিয়ে সমস্ত সন্দেহ দূর করে দিন, ধরে রাখুন আত্মবিশ্বাস। আত্মবিশ্বাসের চেয়ে সেক্সি আর কিছুই নেই কিন্তু!

জোর দিন ফোরপ্লের উপরে

সেক্সের অভিজ্ঞতা সুন্দর হয়ে ওঠার জন্য ফোরপ্লে খুব জরুরি। তাড়াহুড়ো করবেন না। সময় নিয়ে পরস্পরের শরীরটাকে চিনুন, বুঝে নিন কোন ছন্দে সাড়া দেয় আপনাদের শরীর। সেই মতো এগোলে সমস্ত দুশ্চিন্তা বাদ দিয়ে উপভোগ করতে পারবেন যৌনতার সুখ।

বিয়ের আগে শারীরিক সম্পর্ক

যদি আপনি সত্যিই ভাবেন যে আপনি একে অপরের সঙ্গে দৃঢ় সম্পর্কে রয়েছে এবং তাঁদের যা কিছুই হোক না কেন একে অপরের সঙ্গে থাকা দরকার। তবে এর জন্য সম্পর্ককে উপভোগ করুন এবং এতে আনন্দিত বোধ করবেন। এটি কেবল শারীরিক আনন্দ উপভোগ করার সম্পর্ক নয় তবে এটি আপনার সম্পর্কের এক অংশও বটে।

gazivai.com
gazivai.com

স্মার্ট ব্যক্তিরা সর্বদা সম্পর্কের পরিণতি সম্পর্কে অবগত। যদি কোনও সময়ে আপনি আপনার সঙ্গীর সঙ্গে ব্রেকআপ করেন, আপনার অবশ্যই ভালভাবে সচেতন হওয়া উচিত। যৌনতা আপনাকে কল্পনার চেয়েও বেশি ঝুঁকিপূর্ণ করে তোলে। মানসিক ব্যথা এবং ট্রমা আপনাকে পুরনো স্মৃতি বার বার মনে করাতে বাধ্য করবে। আপনার জানা উচিত, যখন দুজনই প্রকৃতপক্ষে সম্পর্কে ছিলেন তখন আপনি সেই বন্ধন এবং অনুভূতি ভাগ করেছিলেন। তখন সেটা আপনার সম্পূর্ণ নিজের সিদ্ধান্ত ছিল।

তবে হ্যাঁ, সাবধানতা কষ্ট পাওয়ার চেয়ে ভাল। তবে আপনার সম্ভাব্য ফলাফল সম্পর্কে ভালভাবে সচেতন হওয়া উচিত এবং সেই অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া উচিত। আমরা সম্পর্কের পরিণতি সম্পর্কে কখনওই তার পরিণতি সম্পর্কে বলতে পারি না। সম্পর্কের সিদ্ধান্তটি পুরোপুরি দুজনের উপর নির্ভর করে। তাদের সম্পর্কের দৃঢ়তা এবং গুরুত্ব এই দু’জনের জন্য কতটা গুরুত্বপূর্ণ তা নির্ভর করে।

সঙ্গম করার পদ্ধতি

সাধারনত অধিক সময় নিয়ে যৌন মিলন করাটা পুরুষের সক্ষমতার উপরই নির্ভর করে। তথাপি কিছু পদ্ধতি অবলম্বন করে পুরুষরা তাদের মিলন কাল দীর্ঘায়িত করতে পারেন।

তবে কে কতটা দীর্ঘ সময় নিয়ে যৌন মিলন করবে এটা অনেকটাই তাদের চর্চার উপর নির্ভর করে থাকে। আসুন জেনে নিই মিলন দীর্ঘায়িত করার কিছু পদ্ধতি সম্পর্কে।

দীর্ঘ সময় মিলন করার পদ্ধতি
এই পদ্ধতিটি আবিষ্কার করেছেন মাষ্টার এবং জনসন নামের দুই ব্যক্তি। চেপে ধরা পদ্ধতি আসলে নাম থেকেই অনুমান করা যায় কিভাবে করতে হয়।

যখন কোন পুরুষ মনে করেন তার বীর্য প্রায় স্থলনের পথে, তখন সে অথবা তার সঙ্গী লিঙ্গের ঠিক গোড়ার দিকে অন্ডকোষের কাছাকাছি লিঙ্গের নিচের দিকে যে রাস্তা দিয়ে মুত্র/বীর্য বহিঃর্গামী হয় সে শিরা/মুত্রনালী কয়েক সেকেন্ডর জন্য চেপে ধরবেন।

(লিঙ্গের পাশ থেকে দুই আঙ্গুল দিয়ে ক্লিপের মত আটকে ধরতে হবে।)।

চাপ ছেড়ে দেবার পর ৩০ থেকে ৪৫ সেকেন্ডের মত সময় বিরতী নিন। এই সময় লিঙ্গ সঞ্চালন বা কোন প্রকার যৌন কর্যক্রম করা থেকে বিরত থাকুন।

এ পদ্ধতির ফলে হয়তো পুরুষ কিছুক্ষনের জন্য লিঙ্গের দৃঢ়তা হারাবেন। কিন্তু ৪৫ সেকেন্ড পুর পুনরায় কার্যক্রম চালু করলে লিঙ্গ আবার আগের দৃঢ়তা ফিরে পাবে। স্কুইজ পদ্ধতি একবার মিলন করার সময় আপনি যতবার খুশি ততবার করতে পারেন।

কি ভাবে করতে হয়

সহবাসের স্বাভাবিক পন্থা হলো এই যে, স্বামী উপরে থাকবে আর স্ত্রী নিচে থাকবে। প্রত্যেক প্রাণীর ক্ষেত্রেও এই স্বাভাবিক পন্থা পরিলক্ষতি হয়। সর্বপরি এ দিকেই অত্যন্ত সুক্ষভাবে ইঙ্গিত করা হয়েছে আল কুরআনে।

আর স্ত্রী যখন নিচে থাকবে এবং স্বামী তার উপর উপুড় হয়ে থাকবে তখনই স্বামীর শরীর দ্বারা স্ত্রীর শরীর ঢাকা পড়বে। তাছাড়া এ পন্থাই সর্বাধিক আরামদায়ক। এতে স্ত্রীরও কষ্ট সহ্য করতে হয়না এবং গর্ভধারণের জন্যেও তা উপকারী ও সহায়ক। বিখ্যাত চিকিতসা বিজ্ঞানী বু-আলী ইবনে সীনা তার অমর গ্রন্থ “কানুন” নামক বইয়ে এই পন্থাকেই সর্বোত্তম পন্থা হিসেবে উলে­খ করেছেন এবং ‘স্বামী নিচে আর স্ত্রী উপরে’ থাকার পন্থাকে নিকৃষ্ট পন্থা বলেছেন। কেননা এতে পুংলিংগে বীর্য আটকে থেকে দুর্গন্ধ যুক্ত হয়ে কষ্টের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। তাই অবশ্যই আমাদের লক্ষ্য রাখতে হবে যেন আনন্দঘন মুহুর্তটা পরবর্তিতে বেদনার কারণ হয়ে না দাড়ায়।

স্বামী-স্ত্রী সহবাসে উভয়ের বীর্য বাহির হওয়ার পর কিছু সময় নড়াচড়া না করে মিলিত অবস্থায় থাকতে হবে। অর্থাৎ স্ত্রী নীচে এবং স্বামী উপরে থাকবে। তাতে বীর্য জরায়ুতে ঠিক মত প্রবেশ করিতে সুবিধা হয়। তা না হলে বীর্য বাহিরে পড়ে যেতে পারে। আর বীর্য বাহিরে পড়লে গর্ভ সঞ্চার হয় না। সহবাসের পর হালকা গরম পানি দিয়ে স্বামী স্ত্রীর দুই জনের যৌনাঙ্গ ধুয়ে ফেলতে হয়। ঠাণ্ডা পানিতে ধোয়া উচিৎ নয়? তারপর স্বামী স্ত্রী দুইজনে কিছু মধু সেবন করে নিবেন। তার পর দুই জনে ফরজ গোসল করে ফযরের নামাজ আদায় করে নিবেন।

প্রথম মিলনে ব্যথা হয় কেন

অনেক নারীর যৌন মিলনের সময় যোনিতেই পর্যাপ্ত তরল জমা হয় না , যা যোনিতে পুরুষাঙ্গের প্রবেশ করতে সহজ করে। যদি যোনিতে পিচ্ছিল ভাব পর্যাপ্ত না হয় তাহলে যৌন মিলনের সময় ব্যথা অনুভব করে নারী। মাসিক বা পিরিয়ড বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর যৌন মিলনে নারী ব্যাথ পেতে পারে

কোন নারী সর্বপ্রথম যে sex বা যৌন মিলন করে থাকে সেটা স্বভাবিকভাবেই একটু ব্যাথা দায়ক হবেই।এই ব্যাথাটা সাময়িক পরবর্তীতে যৌন মিলনকালে এমন আর না হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।কারণ প্রথম যৌন মিলনে নারীর হাইমেন ছিঁড়ে যাওয়ার জন্য এমনটি হয়।২) নারীর যৌন মিলনকালে যনীতে কামরস বের হয়, যেটা পুরুষাঙ্গের চলন সহজ করে। কোন কারণে যদি নারীর যনীতে পিচ্ছিলকারক পানি না আসে, এমন অবস্থায় যৌন মিলনে নারী ব্যাথা পায়।

মিলনের সময় নারীর করনীয়

সঙ্গিনীর দেহে প্রবেশ এর পূর্বে আপনার যৌনাঙ্গ দিয়ে তার যৌনাঙ্গে হালকা ভাবে আদর করুন। সঙ্গীকে জানান যে আপনি এখন প্রবেশ করতে যাচ্ছেন, এরফলে সে আপনাকে ভিতরে নেয়ার জন্য মানসিক ভাবে প্রস্তুত হবে।

কক্ষনোই জোর করে ঢুকার চেষ্টা করবেননা , যদি দেখেন যে আপনার সঙ্গিনীর যৌনাঙ্গ আপনাকে নেয়ার জন্য প্রস্তুত নয় তবে তাকে আশ্বাস দিনযে অসুবিধা নেই, সঙ্গিনীকে রাগ দেখাবেন না। যৌনাঙ্গ সবসময় এক ধরনের Response নাও দিতে পারে। যদি রাগ দেখান তাহলে পরবর্তীতে সে উত্তেজিত হবার বদলে ভয় পাবে এবং তার মস্তিস্ক Response করতে প্রচুর সময় নিবে।

প্রবেশ এর পর আস্তে আস্তে আদর করুন, সঙ্গিনীকে মন থেকে ভালোবাসার কথাবলুন, তার সারা শরীরএ হাত বুলান। মনে রাখবেন যে , যদি আপনার সঙ্গী আপনার কাছ থেকে ভালবাসা পূর্ণ শারীরিক আদর লাভ করে তাহলে এটি তার কাছে আনন্দময় মুহূর্ত হিসেবে গণ্য হবে , এবং তা সুখকর স্মৃতি হিসেবে তার মস্তিস্কে জমা হবে। ফলাফল হিসেবে পরবর্তীতে যৌন মিলনের সময় তার Response অনেক ভালো হবে। প্রথমবার শারীরিক সম্পর্ক নিয়ে

সঙ্গিনীকে ব্যথা দিবেন না মাঝে মাঝে প্রশ্ন করুন যে তার কেমন লাগছে। যদি দেখেন যে আপনার সঙ্গিনীর যোনি রস কমে আসছে বা শুকিয়ে আসছে তাহলে শেষ করে দিন, জোর করে দীর্ঘায়িত করবেন না।

কোন বয়সে মেয়েরা পুরুষের জন্য বেশি পাগল থাকে

আসলে বয়সের সঙ্গে বেশ কিছু পরিবর্তন আসে পুরুষদের যৌন(Sexual) জীবনে। যেমন- শুক্রাণুর পরিমাণ কমে যায়। যৌন প্রক্রিয়া শেষ হতে অনেক সময় লেগে যায়। বীর্য পতন খুব অল্প সময়ের জন্য হয়ে থাকে। স্বাভাবিক হতে প্রায় ১২ থেকে ২৪ ঘণ্টা সময় চলে যায়। সব থেকে বড় কথা হলো, যৌন জীবন(Sex life) কিছুটা হলেও নির্ভর করে মানসিক এবং শারীরিক পরিস্থিতির ওপর। কিন্তু বয়সের সঙ্গে অনেকেরই মানসিক এবং শারীরিক কোনো ভাবেই স্বাভাবিক থাকে না। তাই তাদের যৌন ইচ্ছাও কমে যেতে থাকে।

আরো যেসব কারণে যৌন চাহিদা(Sexual desire) কমতে থাকে সেগুলো হলো-

অসংযম জীবনযাপন
বয়সের সঙ্গে শরীরে নানান পরিবর্তন আসে। যেমন অনেকেই নিজের মূত্রকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন না। তাই যৌন জীবনের পথে অন্তরায় হয়ে দাঁড়িয়ে যায় এই শারীরিক অবস্থা। আসলে বয়স বাড়লে শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ প্রতঙ্গ আলগা হয়ে যায়। তাই কোনো কিছুতেই সংযম ঠিক ঠাক ভাবে থাকে না।

মেয়েরা কত সময় মিলন করতে পারে

মহিলাদের ক্ষেত্রে ৩ থেকে ১৩ মিনিটই যথেষ্ট। কিন্তু পুরুসদের ক্ষেত্রে ধরাবাধা নিয়ম নাই। পুরুষদের ক্ষেত্রে যৌন মিলনের স্থায়িত্বটা তাদের ইচ্ছার উপর নির্ভর করে না। … তাই নিয়মিত পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ, ব্যায়াম করা ইত্যাদির মাধ্যমে পুরুষ তাদের যৌন মিলনের সক্ষমতাটা ধরে রাখতে পারেন, এক্ষেত্রে কোন প্রকার ওষুধ খাওয়ার দরকার নেই।