সম্মানিত পাঠক গন আশা করি সবাই ভাল আছেন আজ আপনাদের সাথে কথা বলবো। পুরুষত্বহীনতার ঔষধ নিয়ে।যেমনঃ পুরুষত্বহীনতার ঔষধ?পুরুষত্বহীনতার হোমিও ঔষধ?ইরেকটাইল ডিসফাংশন এর ঔষধ?পুরুষত্বহীনতার লক্ষণ কি?পুরুষত্বহীন করার উপায়?ধ্বজভঙ্গ রোগের হামদর্দ চিকিৎসা?পুরুষত্বহীনতার চিকিৎসা?ইত্যাদি সম্পর্কে বলুন বন্ধুরা আমরা আমাদের মূল আলোচনায় চলে যাই। কম দামে পাইকারি কিনতে কল করুন ০১৭৫১৩৫৮৫২৫
অনলাইনে ছেলেদের ও মেয়েদের যাবতীয় পার্সোনাল ও গোপনীয় পণ্যসামগ্রী সহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য কসমেটিক সামগ্রী দেশের সবচেয়ে কম দামে ক্রয় করতে ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট Www.gazivai.com
আরো পড়ুনঃ টাইটান জেল পুরুষের লিঙ্গ ১ থেকে ৩ ইঞ্চি পর্যন্ত বড় ও মোটা করে।
প্রাথমিক স্তরের পুরুষত্বহীনতার জন্যে লিঙ্গ খুব বেশি মাত্রায় উত্তেজিত হয় না এবং উত্তেজনার কিছুক্ষণ পরেই লিঙ্গ শিথিল হয়ে যায়। আর চূড়ান্ত মাত্রার পুরুষত্বহীনতা হলো লিঙ্গের একেবারে অসাড় অবস্থা। প্রাথমিক পুরুষত্বহীনতা কোনো পুরুষের প্রাথমিক পুরুষত্বহীনতা হবে তা আগে না। আবার কেউ অন্যকে শেখাতে পারে না লিঙ্গ উত্থানের বিষয়টি। লিঙ্গের উত্থান একটি প্রাকৃতিক অবস্থা।
রেসপিরেটোরী, সারকুলেটরী এবং স্নায়ুবিক কারণে লিঙ্গ উত্থিত হয়। কিন্ত আসল কারণটি হলো প্রাকৃতিক। তবে অনেক ক্ষেত্রে যৌন মনোদৈহিক সামাজিক কারণেও অনেকের পুরুষত্বহীনতা হতে পারে।
যে কারণগুলো পুরুষত্বহীনতা জন্য স্বাভাবিকভাবে দায়ী সেগুলো হচ্ছে :
১।যৌনতার জন্য প্রচুর শক্তি না থাকা।
২। মাতৃত্বের কঠিন চাপ।
৩। সমকামিতা পছন্দ করা।
৪।নারীদেরকে ঘৃণা করা।
৫।পতিতার সাথে সঙ্গমে ব্যর্থ হওয়ার পরে মনে পাপ বোধের সৃষ্টি।
যৌন রোগের শতভাগ কার্যকরী ঔষধ
১. সহবাসে অসমার্থতা।
২. দ্রুত বীর্যপাত।
৩. অসময়ে বীর্যপাত।
৪. সহবাসের আগেই বীর্যপাত। অর্থাৎ নারীদেহ কল্পনা করলেই বীর্যপাত হয়ে যাওয়া।
৫. প্রস্রাবের সাথে বীর্যপাত।
৬. প্রস্রাবের বেগ হলেই বীর্যপাত। স্বপ্নদোষ। মেহ রোগ।
৭. যৌনবাহিত রোগ। যেমন. গনোরিয়া, সিফিলিস, ক্লামিডিয়া, হার্পিস, ওয়ার্ট, ব্যাকটেরিয়াল ভ্যাজাইনোসিস ইত্যাদি। সাধারণত এসব যৌন রোগে আক্রান্ত পুরুষ শারীরিক সম্পর্কের সময় তার সঙ্গীর দেহে এসব রোগ সংক্রমিত করে। এ কারণে এগুলোকে যৌন সংক্রমিত রোগ বলা হয়। বহু সংখ্যক যুবক এই রোগে আক্রান্ত হতে পারে। তবে আমাদের দেশের মানুষ যৌন রোগে আক্রান্ত হলেও বিষয়টি লুকিয়ে রাখে। এসব রোগ লুকিয়ে রাখা ঠিক নয়। কারণ এতে রোগের প্রকোপ বাড়ে। প্রাথমিক অবস্থায় এসব রোগ চিকিৎসা করলে সুফল মেলে কিন্তু পরবর্তীতে শেষ অবস্থায় সুফল মেলে না। পুরুষত্বহীনতার ঔষধ
আরো পড়ুনঃ করার মারাল জেল কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন
Maral gel খুব ভালো মানের ঔষধ। যা সেবন আপনি দ্রুত বীর্যপাত থেকে মুক্তি পাবেন। আর সাত নম্বর রোগগুলো থেকে মুক্তি পেতে হলে দীর্ঘদিন যাবত ঔষধ সেবন করতে হবে। সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়। কম দামে পাইকারি কিনতে কল করুন ০১৭৫১৩৫৮৫২৫
Table of Contents
পুরুষত্বহীনতার হোমিও ঔষধ
পুরুষের বীর্যপাতের সময় বীর্য মূত্রনালি দিয়ে বের হয়ে আসে। তবে যৌন সমস্যার কারণে যদি মূত্রনালি দিয়ে বীর্য বেরিয়ে না এসে উল্টো চলে যায় অর্থাৎ মূত্রথলিতে প্রবেশ করে তবে তাকে রেট্রোগ্রেড ইজাকুলেশন বা বিপরীতমুখী বীর্যপাত বলে।
কিছু ক্ষেত্রে অকাল ও দ্রুত বীর্যপাত ঘটে মানসিক কারণে। যৌনতা সম্পর্কে অপরাধবোধে ভোগা যেমন কঠোর ধর্মীয় অনুশাসনে যারা বড় হয়েছেন তারা অনেকেই যৌনতাকে পাপ মনে করেন। তাদের ক্ষেত্রে এমনটা হতে পারে। এছাড়া সঙ্গীর প্রতি কম আকর্ষণ অনুভব এবং অতীতের কোনও সেক্সুয়াল ট্রমার কারণেও এমনটা হতে পারে। পুরুষের সবচেয়ে বেশি যে সমস্যাটি হয়, তা হলো অকাল বীর্যপাত। সঙ্গমে নিজের সক্ষমতা বা ভালো সঙ্গম করার জন্য অতিমাত্রার তাগিদ থেকেও এমনটা হয়ে থাকে। এছাড়া কিছু ড্রাগস নেয়ার কারণেও এমনটা হতে পারে। পুরুষত্বহীনতার ঔষধ
আরো পড়ুনঃ মেয়েদের যোনি টাইট করার ক্রিম কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন
সাধারণত যারা ডায়াবেটিক রোগে ভোগেন তাদের মধ্যে বিপরীতমুখী বীর্যপাতের সমস্যা দেখা যায়। ডায়াবেটিসের কারণে স্নায়ু ধীরে ধীরে কর্মক্ষমতা হারায়। মুত্রথলীর স্নায়ু দুর্বল বা কর্মক্ষমতা যদি হারায় তবে এই সমস্যায় ভুগে থাকেন পুরুষরা। ডায়াবেটিক ছাড়া যাদের এ সমস্যা হয় তাদের সাধারণত ব্লাডার নেকে বা পাকস্থলীতে অস্ত্রোপচারের কারণে হয়ে থাকে। এছাড়া কিছু ঔষধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার দরুন এটা হতে পারে; যেমন ক্রোধ সংবরণের জন্য ঔষধ গ্রহণের কারণে এমনটা ঘটতে পারে।
ইরেকটাইল ডিসফাংশন এর ঔষধ
ইরেকটাইল ডিসফাংশনের জন্য চিকিৎসা কি? (Treatment of Erectile Dysfunction in Bengali) মৌখিক ওষুধ: সিলডেনাফিল (ভায়াগ্রা) টাডেলফিল (এডিসিরকে, শ্যালিস)
পুরুষত্বহীনতা বা ইরেকটাইল ডিসফাংশন ঘটে যখন একজন পুরুষ যৌন সঙ্গমের জন্য সন্তোষজনকভাবে লিঙ্গের ইরেক্শন অর্জন বা বজায় রাখতে সক্ষম হয় না। যদিও একজন মানুষের মাঝে মাঝে ইরেকশনে কিছু সমস্যা হওয়া স্বাভাবিক, কিন্তু ইরেকটাইল ডিসফাংশন যা নিয়মিত বা বার বার হয়ে হয় তা স্বাভাবিক নয় এবং এর চিকিৎসা করা প্রয়োজন।
ইরেকটাইল ডিসফাংশন একটি সাধারণ সমস্যা যা লিঙ্গের অপর্যাপ্ত রক্ত প্রবাহ, ডায়াবেটিস, স্থূলতা, ধূমপান, অ্যালকোহল সেবন, মানসিক চাপ ইত্যাদি অনেক কারণে হতে পারে। এবং ইরেকটাইল ডিসফেকশন সম্পূর্ণরূপে বিপরীত হতে পারে এবং তাই ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা গুরুত্বপূর্ণ। স্বাস্থ্যকর যৌন জীবন জীবনের মান উন্নত করতে, আত্মবিশ্বাস বাড়াতে এবং দম্পতিদের মধ্যে উত্তেজনাপূর্ণ সম্পর্ক রোধ করতে সাহায্য করতে পারে।
পুরুষত্বহীনতার লক্ষণ কি
: পুরুষত্বহীনতার প্রধান উপসর্গ হলো যৌন মিলনের জন্য পুরুষাঙ্গের পর্যাপ্ত উথানে অসমর্থতা। এ সমস্যা একজন পুরুষের জীবনের কমপক্ষে ২৫ শতাংশ সময়ে দেখা দিলে সে পুরুষকে পুরুষত্বহীন বলা হয়। অধিকাংশ পুরুষের লিঙ্গোথানে মাঝে মাঝে সমস্যা হতে পারে এবং সেটা স্বাভাবিক।
পুরুষের যৌ’ন উত্তেজনা একটি জটিল প্রক্রিয়া যার সাথে মস্তিষ্ক, হরমোন, আবেগ, স্নায়ু, মাংসপেশি এবং রক্তনালী জড়িত। যদি এসব তন্ত্রের কোনোটি আক্রান্ত হয় কিংবা কোনোটির ভারসাম্য নষ্ট হয় তাহলে পুরুষত্বহীনতা ঘটতে পারে। লিঙ্গোথান সম্পর্কে ধারণা: লিঙ্গে দু’টি সিলিন্ডারের আকৃতি বিশিষ্ট স্পঞ্জের মতো কাঠামো থাকে (করপাস কেভারনোসাম) যা লম্বালম্বিভাবে মূত্রনালীর সমান্তরাল অবস্খান করে।
(মূত্রনালী বীর্য ও প্রস্র্রাব বহন করে)।যখন একজন পুরুষ যৌ’ন উত্তেজিত হয়, স্নায়ুর উদ্দীপনা সিলিন্ডারে স্বাভাবিক পরিমাণের চেয়ে অনেক বেশি রক্ত প্রবাহ ঘটায়। এই হঠাৎ রক্তের আগমন স্পঞ্জের মতো কাঠামোকে প্রসারিত করে এবং লিঙ্গকে সোজা ও শক্ত করার মাধ্যমে উথান ঘটায়। অবিরাম যৌ’ন উত্তেজনা লিঙ্গে উচ্চমাত্রার রক্তপ্রবাহ অক্ষুণí রাখে এবং লিঙ্গের বাইরে রক্ত বেরিয়ে যাওয়াকে নিয়ন্ত্রণ করে। ও লি’ঙ্গকে শক্ত রাখে। বী’র্যপাতের পরে কিংবা যৌন উত্তেজনা প্রশমিত হলে অতিরিক্ত রক্ত স্পঞ্জটির বাইরে চলে যায়, অত:পর লিঙ্গ তার শিথিল আকৃতিতে ফিরে আসে।
পুরুষত্বহীন করার উপায়
পুরুষত্বহীনতার সাধারণ কারণগুলো- হৃদরোগ, রক্তনালীতে প্রতিবন্ধকতা হলে (অ্যাথেরোসক্লেরোসিস), উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, স্খূলতা এবং বিপাক প্রক্রিয়ায় সমস্যা। পুরুষত্বহীনতার অন্য কারণগুলো- কিছু নির্দিষ্ট ওষুধ গ্রহণ, তামাকের ব্যবহার, মদ্যপান ও মাদক সেবন, প্রোস্টেট ক্যান্সারের চিকিৎসা, পারকিনসন’স রোগ, মাল্টিপল স্কেরোসিস, হরমোনজনিত অস্বাভাবিকতা যেমন টেসটোসটেরনের মাত্রা কমে যাওয়া (হাইপোগোনাডিজম), পেরোনি’জ রোগ, তলপেটে কিংবা স্পাইনাল কর্ডে অপারেশন বা আঘাত। কিছু ক্ষেত্রে পুরুষত্বহীনতাকে গুরুতর স্বাস্খ্য সমস্যার এক নম্বর চিহ্ন হিসেবে দেখা হয়।
নিজেদের সন্তান উৎপাদন ক্ষমতা পরীক্ষা করাতে আসা পুরুষের সংখ্যা অনেক বেড়েছে। তিনি বিস্ময়ের সঙ্গে খেয়াল করে দেখেছেন, এই পুরুষদের প্রায় সবার মধ্যেই স্টেরয়েডের অতি ব্যবহার ছিল একটি সাধারণ বিষয়। তারা সবাই পেশীবহুল শরীর তৈরি এবং মাথায় কৃত্রিম উপায়ে চুল বাড়ানোর জন্য ওষুধ ব্যবহার করেছেন। এর ফলে তাদের শুক্রাণু সংখ্যা এত কমে যায় যে, তারা একেবারেই সন্তান উৎপাদন করতে পারছিলেন না।
পেশীবহুল শরীর বানানোর জন্য যে অ্যানাবলিক স্টেরয়েড ব্যবহার হয়, তা পুরুষের হরমোন টেস্টোস্টেরনের নিঃসরণ বাড়ানোর কথা। কিন্তু অ্যানাবলিক স্টেরয়েডের কারণে মস্তিষ্কের পিটুইটারি গ্লান্ড শুক্রাণু তৈরির দুটি মূল হরমোন এফএসএইচ ও এলএইচের উৎপাদন বন্ধ করে দেয়। একই ঘটনা ঘটে যখন টাক ঠেকানোর জন্য তৈরি ওষুধ ব্যবহার করে কোনো পুরুষ। ড. মোসাম বলছেন, এর ফলে একজন পুরুষের ৯০ শতাংশ পর্যন্ত সন্তান উৎপাদনে অক্ষম হয়ে যেতে পারেন। এটা একটা আজব বিষয় যে, পুরুষ নারীকে আকর্ষণ করার জন্যই জিমে যাচ্ছেন, স্টেরয়েড নিচ্ছেন, কিন্তু শেষ বিচারে তা তাকে পুরুষত্বহীন করে দিচ্ছে | কম দামে পাইকারি কিনতে কল করুন ০১৭৫১৩৫৮৫২৫
ধ্বজভঙ্গ রোগের হামদর্দ চিকিৎসা
সঙ্গমে স্ত্রী সহবাসে সম্পূর্ণ বা আংশিক অক্ষমতাকে ধ্বজভঙ্গ (Impotency) বলা হয়।
অপ্রকৃতিস্থ যৌন সংস্রব বা হস্তমৈথুন, অতিরিক্ত বীর্যপাত, বেশী পরিশ্রম ও পুষ্টির অভাব আবার কারও কারও হরমোন অর্থাৎ পুরুষোচিত গুণাবলীর অভাব এবং দীর্ঘদিন যৌনরোগে আক্রান্ত হয়ে ভুগলে এই রোগ হয়ে থাকে
১। ভিটামিন জাতীয় ওষুধঃ
Cap. B-50
Cap. V-Plex
Cap. Beforte
Tab. Aristovit-B
Tab. Opsovit
Tab. Microvit
উপরের ওষুধগুলোর যে কোন একটি ডাক্তারের পরামর্শ মতো খেতে হবে।
মাত্রাঃ প্রতিবার ১টি করে দিনে ৩ বার খেতে হবে খাবার পর।
পুরুষত্বহীনতার চিকিৎসা
পুরুষত্বহীনতার চিকিৎসা- প্রায়শই পুরুষত্বহীনতার চিকিৎসা কঠিন হয়ে দাঁড়ায় এবং রোগের কারণ ধরতে না পারলে চিকিৎসা ব্যবস্থা প্রলম্বিত হতে পারে। যৌনতার পরিপূর্ণ শিক্ষাদান। সাইকোথেরাপী। রোগীকে হস্তমৈথুনের দ্বারা তার লিঙ্গের দৃঢ়তা বাড়ানো।
১. দাম্পত্য সমস্যা। ২. কুসংস্কার। ৩. কঠিনভাবে পিতা বা মাতার অনুশাসনের নিয়ন্ত্রণে থাকা। ৪. পূর্বের যৌন অমতার জন্য পাপবোধ। ৫. অকাল বীর্যপাত। ৬. যৌনতার ব্যাপারে অনাগ্রহ। ৭. যৌনমিলনে সফলতা আসবে কিনা এই নিয়ে ভয় এবং দুশ্চিন্তা।
অর্গানিক কারণে সৃষ্ট পুরুষত্বহীনতা- ১. এনাটোমিকাল বড় হাইড্রোসেল টঙিকুলার ফাইব্রোসিস। ২. কার্ডিওরেসপেরেটোরী মায়োকার্ডিয়াল ইনফ্রাকশন ইনজিনা ফাইমোসিস। ৩. জেনিটো ইউরিনারী প্রিয়াপিজম প্রোসটাটিটিস ইউরেথ্রিটিস প্রোসটাটেকটমী। ৪. এন্ড্রোক্রাইনাল, ডায়াবেটিস থাইরোটঙিকোসিস স্থুলতা ইনফা্যান্টালিজম ক্যাসট্রেশন এক্রোমেগালি। কম দামে পাইকারি কিনতে কল করুন ০১৭৫১৩৫৮৫২৫