বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় অনলাইন শপ

কোন কারণে মেয়েদের যৌন চাহিদা হঠাৎই বেশি হয়ে যেতে পারে

আপনাদের সাথে কথা বলবো। কোন কারণে মেয়েদের যৌন চাহিদা হঠাৎই বেশি হয়ে যেতে পারে নিয়ে।যেমনঃ কোন কারণে মেয়েদের যৌন চাহিদা হঠাৎই বেশি হয়ে যেতে পারে?কোন বয়সে মেয়েরা পুরুষের জন্য বেশি পাগল থাকে?মেয়েদের যৌবন নিয়ে কিছু কথা?মেয়েদের কাম শক্তি বৃদ্ধির ঔষধ?মেয়েরা কত সময় মিলন করতে পারে?ইত্যাদি সম্পর্কে বলুন বন্ধুরা আমরা আমাদের মূল আলোচনায় চলে যাই।

অনলাইনে ছেলেদের ও মেয়েদের যাবতীয় পার্সোনাল ও গোপনীয় পণ্যসামগ্রী সহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য কসমেটিক সামগ্রী দেশের সবচেয়ে কম দামে ক্রয় করতে ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট Www.gazivai.com

সহবাসের নিয়ম নীতি
gazivai.com

আরো পড়ুনঃ টাইটান জেল পুরুষের লিঙ্গ ১ থেকে ৩ ইঞ্চি পর্যন্ত বড় ও মোটা করে।

অনেক সময় অনেক মহিলাদের ক্ষেত্রে যৌন চাহিদা বেশি হওয়ার ঘটনা দেখা যায়। কেউ সেটা চেপে রাখে। কেউ বা ভুল ভাবে ব্যবহার করেন। কেউ বুঝতেই পারেন না, ঠিক কী করা উচিত। প্রথমেই জেনে রাখা ভাল, যৌন চাহিদা বেশি হওয়ার কারণ প্রত্যেকটি মানুষের ক্ষেত্রে আলাদা হয়। ফলে সমস্যা হলে বা তার সমাধান চাইলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াই উচিত। কিন্তু ঠিক কী কী কারণে মহিলাদের (Women) যৌন চাহিদা বাড়তে পারে তা নিয়ে কিছু গবেষণা হয়েছে।

চিকিৎসকদের মতে মহিলাদের যৌন চাহিদা বেশি হওয়ার প্রধান কারণ হল হরমোন। সাধারণত Estrogen, progesterone, এবং testosterone এই ৩ হরমোনের কারণে মহিলাদের যৌনচাহিদা বেশি থাকে। আবার এক সমীক্ষা দাবি করছে, মহিলাদের মেনোপজের সময়কালে যৌন চাহিদা বৃদ্ধি পায়। কোন কারণে মেয়েদের যৌন চাহিদা হঠাৎই বেশি হয়ে যেতে পারে

সহবাসের পর কতক্ষণ শুয়ে থাকতে হয়

আরো পড়ুনঃ করার মারাল জেল কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

১) হরমোন
Estrogen, progesterone, এবং testosterone- সাধারণত এই তিন ধরনের হরমোনের প্রভাবে মেয়েদের যৌন চাহিদা বাড়ে। চিকিৎসকদের একটা বড় অংশ এই মত দিয়েছেন।

২) বয়স
বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গিয়েছে, বয়সের সঙ্গে সঙ্গে মহিলাদের যৌন চাহিদা কমতে থাকে। এমনকি সহবাস বা সঙ্গম করা বন্ধও করে দেন বহু মহিলা। কিন্তু নতুন কিছু গবেষণায় প্রকাশ, যত বয়স বাড়ে তত মহিলারা সঙ্গমে তৃপ্তি পেতে থাকেন। বিশেষ করে চল্লিশোর্ধ মহিলাদের ক্ষেত্রে এই সম্ভাবনা বেশি। ফলে আপনার বয়স বেশি হলেও যৌন চাহিদা বাড়তে পারে।

৩) স্ট্রেস, ডিপ্রেশন
স্ট্রেস, ডিপ্রেশন বা আতঙ্ক থেকেও মহিলাদের যৌন চাহিদা বাড়তে পারে। এটা যদিও নির্দিষ্ট কোনও বয়সের ওপর নির্ভর করে না। তবে সেটা বাড়াবাড়ি হলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

৪) সেক্সুয়াল ট্রমা

বেশ কিছু মহিলার ক্ষেত্রে দেখা গিয়েছে. জীবনের কোনও একটা সময় যৌনতা নিয়ে কোনও ট্রমা কাজ করলে পরে তা তীব্র যৌন চাহিদার আকার ধারণ করে।

৫) ভুল ধারণা
ভালবাসা, যৌনতা, ঘনিষ্ঠতা এসব নিয়ে সাধারণ ধারণা অনেকেরই স্পষ্ট নয়। ফলে বেশ কিছু ভুল ধারণা নিয়ে আজীবন কাটিয়ে দেন বহু মানুষ। বহু মহিলার ক্ষেত্রে যৌনতা নিয়ে ভুল ধারণা ধীরে ধীরে প্রবল যৌন চাহিদা জন্ম দেয়।

৬) পার্টনারের যৌন চাহিদার অভাব
বহু মহিলার ক্ষেত্রে দেখা গিয়েছে তাঁর পার্টনারের যৌন চাহিদার অভাব। অথচ মেয়েটি কোনও ভাবেই সেই সম্পর্ক থেকে বেরতে পারছেন না। দীর্ঘ দিনের না পাওয়া অনেক ক্ষেত্রেই মহিলাদের যৌন চাহিদা বাড়িয়ে তোলে।

কোন বয়সে মেয়েরা পুরুষের জন্য বেশি পাগল থাকে

শারীরিক মিলনের সময় এমন কিছু বিষয়ের দিকে খেয়াল রাখা উচিত, যাতে ভালবাসা আরও সুদৃঢ় হয়। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, পুরুষদের তুলনায় মহিলাদের যৌন চাহিদা অনেকটাই বেশি।

সমীক্ষায় দেখা গেছে, ২৭ থেকে ৪৫ বছর বয়সী মহিলাদের মধ্যে যৌন চাহিদা মারাত্মক বেশি থাকে। এই বয়সের বেশিরভাগ মহিলারাই বিবাহিত হন। এই সময়টাতেই সঙ্গীর প্রতি যৌন চাহিদা ক্রমশ বাড়তে থাকে।

gazivai.com
gazivai.com

অন্যদিকে দাবি করা হয়েছে, ৫০-এর পর থেকে একটু একটু করে যৌন চাহিদা কমতে থাকে মহিলাদের মধ্যে। তবে ২৭ পেরোলেই সঙ্গমের প্রতি আকাঙ্খা ক্রমশ বাড়তে থাকে নারীদের।

গবেষণায় দাবি, যে সময়ে পুরুষদের যৌন চাহিদা কমতে থাকে তখনও নাকি মহিলাদের যৌন খিদে বাড়তে শুরু করে। এবং সেই সময়ে সঙ্গিনীর মন রাখতে মরিয়া হয়ে পড়েন পুরুষরা।

তবে অতিরিক্ত যৌন মিলনের ফলে যৌনরোগ হওয়ারও প্রবল সম্ভাবনা থাকে। তাই সুরক্ষা বজায় রেখে সঙ্গমে লিপ্ত হলে কোনওরকম সমস্যা হবে না বলেই জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।

মেয়েদের যৌবন নিয়ে কিছু কথা

নারীদের যৌবন কত বছর থাকে
গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ৫৫ থেকে ৬৪ বছর বয়সী নারীদের ক্ষেত্রে শারীরিক সংসর্গ করার প্রবণতা সবচেয়ে কম। ১৮ থেকে ২৯ বছর বয়সী নারী বছরে গড়ে ১১২ বার শারীরিক সংসর্গ করেন। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে এটা কমে যায়। ৩০ থেকে ৩৯ বছর বয়সে নারী গড়ে ২৬ বার সঙ্গী বা সঙ্গিনীর সঙ্গে শারীরিক সংসর্গ করেন।

এমন হওয়াটাই কাম্য যে, যার যার আত্মীয়-স্বজন আর বন্ধুবান্ধবের সঙ্গে সম্পর্ক নিয়ে দুজনেই দুজনের বিষয়ে সচেতন আপনারা। এ বিষয়ে বোঝাপড়া থাকাটাই ভালো। তবে ঐতিহাসিকভাবে আমাদের সমাজে বাপের বাড়ির লোকজন নারীদের কাছে বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। বিয়ের পর বাপের বাড়ি ছেড়ে আসতে হয় বলে এ বিষয়ে তাঁর ব্যাকুলতা যাতে আপনাকে কোনোভাবেই বিব্রত না করে সে বিষয়ে সচেতন থাকেন বেশিরভাগ নারীরা। নিজের মা-বাবা-বোন-ভাইয়ের জন্যে তাঁর প্রাণ কেমন করতেই পারে। এ নিয়ে সহমর্মিতায় সে খুশি হবে, কিন্তু কখনোই এমন উত্সাহে আপনি প্রশ্রয় পাবেন না যা কিনা বাপের বাড়ির গোপনীয়তা ভেঙে দিতে পারে।

মেয়েদের কাম শক্তি বৃদ্ধির ঔষধ

নিয়মিত রসুন খান : আপনি কামশক্তি বৃদ্ধি করতে বা সেক্স পাওয়ার বৃদ্ধি করতে নিয়মিত ২-৩ কোয়া কাচাঁ রসুনের কোয়া চিবিয়ে খান। এতে আপনি নারী বা পুরুষ যাই হোন না কেন আপনার কামশক্তি বৃদ্ধি পাবে। ২। কালোজিরা খান: আমাদের প্রিয় নবি হযরত মুহাম্মদ (সা.)

সন্ধ্যা ছয়টা :- এই সময়ে নারীদের টেসটোসটেরনের মাত্রা বাড়তে শুরু করে। অন্যদিকে পুরুষদের টেসটোসটের মাত্রা কমতে থাকে। তবে একটি গবেষণায় দেখা গেছে, জিম করার পর নারী ও পুরুষ উভয়েরই কামশক্তি(Lust) বাড়ে।

সন্ধ্যা সাতটা :- জাপানের নারা বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি গবেষণায় দেখা গেছে, এসময় মিউজিক নারীদের সহবাস হরমোন(Hormone) বৃদ্ধি করে। কিন্তু পুরুষের ক্ষেত্রে তেমন কোনো প্রভাব পড়ে না।

রাত আটটা :- এসময় যদি পুরুষরা টেলিভিশনে উত্তেজনাপূর্ণ কোনো খেলা দেখে তাহলে সেটি তার সহবাস হরমোন বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। উথাহ বিশ্ববিদ্যালয়ের এক লালা গবেষণায় দেখা গেছে,এমন সময় যদি কেউ বিশ্বকাপের মত কোনো একটি উত্তেজনাপূর্ণ ম্যাচ দেখে এবং তার পছন্দের দল জিতে তাহলে তার সহবাস হরমোন ২০ শতাংশ বৃদ্ধি পায়। আর যদি তার দল হারে তাহলে তার সহবাস হরমোন ২০ শতাংশ কমে যায়। অন্যদিকে, নারীরা খেলা দেখার চেয়ে খেলা করলে তার সহবাস হরমোন(Sex hormone) বেশি বৃদ্ধি পায়।

রাত নয়টা :- এসময় নারীদের সেক্স হরমোন সাধারণত বৃদ্ধি পায়। তবে যদি নারীরা মনে করে যে তাকে দেখতে খুব খারাপ দেখাচ্ছে তাহলে সে সহবাস করতে তেমন আগ্রহী হয় না।

রাত দশটা :- এসময় যদিও পুরুষদের টেসটোসটেরনের মাত্রা কম থাকে তারপরও তারা সঙ্গীনির সাথে সহবাস করতে চায়। এসময় নারীদেরও যৌন চাহিদা(Sexual desire) বেশি থাকে।

সকাল সাতটা :- যখন পুরুষরা সকালে ঘুম থেকে ওঠে তখন তাদের সহবাস হরমোনের(Sex hormones) মাত্রা সর্বোচ্চ পর্যায়ে থাকে। এসময় নারীদের সেক্স হরমোনের মাত্রা সর্বনিম্ন পর্যায়ে থাকে। ওয়েস্ট বার্মিংহাম হাসপাতালের স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞ গ্যাব্রিয়েল ডৌনি বলেছেন, দিনের অপরভাগে নারী ও পুরুষের টেসটোসটেরনের মাত্রা সর্বোচ্চ পর্যায়ে থাকে। তবে ঋতুস্রাবের কারণে নারীদের সহবাস হরমোন(Sex hormone) ব্যাপকভাবে ওঠানামা করে।

মেয়েরা কত সময় মিলন করতে পারে

মহিলাদের ক্ষেত্রে ৩ থেকে ১৩ মিনিটই যথেষ্ট। কিন্তু পুরুসদের ক্ষেত্রে ধরাবাধা নিয়ম নাই। পুরুষদের ক্ষেত্রে যৌন মিলনের স্থায়িত্বটা তাদের ইচ্ছার উপর নির্ভর করে না। … তাই নিয়মিত পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ, ব্যায়াম করা ইত্যাদির মাধ্যমে পুরুষ তাদের যৌন মিলনের সক্ষমতাটা ধরে রাখতে পারেন, এক্ষেত্রে কোন প্রকার ওষুধ খাওয়ার দরকার নেই।

যৌন মিলনের সময়-ব্যপ্তি ৭ (সাত) থেকে ১৩ (তের) মিনিট পর্যন্ত হয়ে থাকে ‘ তবে ড. ইরিক কোট্রি, বিহ্‌রেন্ড কলেজ ইন ইরিক, পেনসিলভিনিয়া তার গবেষনায় প্রমান করেছেন – ৩ (তিন) মিনেটের ভালবাসাপুর্ন শাররীক মিলনই ‘পর্যাপ্ত’।

গবেষনায় যৌন অভিজ্ঞদের কাছে তাদের ‘পেনিট্রেটিভ সেক্স অর্থাত্‍ লিঙ্গ যৌনাঙ্গে স্থাপন করে অন্তরঙ্গ মিলন’ এর সময় ব্যপ্তির বিশ্বাস সম্পর্কে

গবেষনার সমাপ্তিতে বলা হয় ৩ (তিন) থেকে ৭ (সাত) মিনেটের যৌনমিলন মোটের উপর ‘পর্যাপ্ত’ কিন্তু তিন মিনেটের কম সময় ‘খুব কম সময়’ এবং তের মিনিটের বেশি সময় মিলন ‘খুব লম্বা সময়’।

এই গবেষনা মুলত নারীপুরুষের স্বাস্থ্যকর শাররীক মিলনে সময়কাল নিয়ে ‘অবাস্তব কল্পনা’ দূর করার উদ্দেশ্যে পরিচালিত হয়েছিল। কারণ নিউজ.কম.এইউ ড. ইরিক কোট্রি এর উদ্বৃতি দিয়ে প্রকাশ করেছে যে-যৌন বিষয়ে নারীর অবাস্তব কল্পনাগুলো হচ্ছে – পুরুষের লিঙ্গ হবে মোটা এবং লম্বা, উত্তেজিত অবস্থায় রডের মত দৃঢ়, এবং সারারাত ধরে মিলনে সামর্থ্যবান। অন্যদিকে পুরুষের ভাবনায় – নারী হবে বিছানায় যৌনকর্মঠ, নিটোল এবং সুন্দর শরীরের অধিকারী, সকল অবস্থায় সহযোগী।

অংশগ্রহনকারী যুগলকে তাদের উত্তর প্রদানের পর যৌনমিলনের আদর্শ/মানদন্ড সম্পর্কে নির্দেশনা দেয়া হয়।