এলার্জির ঔষধ বেশি খেলে কি হয়

এলার্জির ঔষধ বেশি খেলে কি হয়

এলার্জির ঔষধ বেশি খেলে কি হয় আমরা প্রতিনিয়ত বিভিন্ন ধরনের এলার্জি জনিত সমস্যার কারণে ভুগে থাকি । তাই আমাদের প্রতিদিন এলার্জির ঔষধ খাওয়ার প্রয়োজন হয় । কিন্তু আমরা জানিনা এলার্জির ঔষধ বেশি খেলে কি হয়? এলার্জির ঔষধ বেশি খেলে অনেক ধরনের সমস্যা হতে পারে এবং এই ঔষধের বিভিন্ন ধরনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া রয়েছে । তাই এলার্জির ওষুধ বেশি খাওয়া কোনোভাবেই ঠিক নয় । তাই আজকে আমরা কথা বলবো কিভাবে এলার্জির ঔষধ বেশি খেলে সমস্যা হয় ।

আরও পড়ুন: সর্দির ট্যাবলেট ১০ টি ভালো ঔষধ

আরও পড়ুন: মাথা ব্যথার ১০ টি ঔষধের নামের তালিকা

এলার্জির ঔষধ বেশি খেলে কি হয়

বিশেষজ্ঞ ডাক্তারদের মতে এলার্জির সমস্যা না থাকলে এন্ট্রি এলার্জির ঔষধ বেশি পরিমাণে খাওয়া ঠিক নয় এবং এই ঔষধ খাওয়ার অভ্যাস কিছু কিছু ক্ষেত্রে মোটেই নিরাপদ নয় ।

এলার্জির ঔষধ বেশি খেলে কি হয়

এন্টিহিস্টামিন এর বেশ কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া রয়েছে যা আমাদের শরীরের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর । কোষ্ঠকাঠিন্য হৃদস্পন্দনের গতি বেড়ে যাওয়া গলা- মুখ শুকিয়ে যাওয়া মূত্রত্যাগের সমস্যা এমনকি প্রেসার অস্বাভাবিকভাবে কমিয়ে ফেলতে পারে এই এন্টিহিস্টামিন এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার প্রভাবে ।

তাই চিকিৎসকদের পরামর্শ হলো হূদরোগ অর্থাৎ ডায়াবেটিস যদি থাকে এইসব ওষুধ সেবনের বিষয়ে অতিরিক্ত সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে এবং যে কোন ঘুমের ওষুধ এলার্জির ঔষধ খাওয়ার আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন ।

কারণ মোটামুটি ঔষধ বা এলার্জির ওষুধ এন্টিহিস্টামিন জাতীয় ওষুধ খাওয়ার অভ্যাস ভবিষ্যতে বড় ধরনের বিপদ ডেকে আনতে পারে । তাই আমাদেরকে অবশ্যই এলার্জির ঔষধ খাওয়া যাবে না এবং এই গোসত বেশী খেলে কি ধরনের ক্ষতি হয় সে সম্পর্কে ধারণা থাকতে হবে ।

এলার্জির ঔষধ বেশি খেলে কি হয়

এলার্জির ঔষধ খাওয়ার নিয়ম

ট্যাবলেট প্রাপ্ত বয়স্ক এবং ১২ বছরের বেশী বয়সের শিশুদের জন্য দৈনিক দুইটি করে ৬০মি.গ্রা. ট্যাবলেট অথবা দৈনিক একটি করে ফেক্সো ১৮০মি.গ্রা. ট্যাবলেট ।

৬ থেকে ১১ বছর বয়সের শিশুদের জন্য দৈনিক দুইবার করে ৩০মি.গ্রা. ফেক্সোফেনাডিন অথবা দৈনিক একটি ৬০মি.গ্রা. ট্যাবলেট ।

ওরাল সাসপেনশন ২- ১১ বছর বয়সের শিশুদের জন্য দৈনিক ২ বার করে ৩০
.( ৫মি.লি.) সাসপেনশন সেব্য ।

২- ১১ বছর বয়সের শিশুদের জন্য দৈনিক ২ বার করে ৩০মি.গ্রা.( ৫মি.লি.) সাসপেনশন সেব্য ।

৬ মাস থেকে ২ বছরের কম বয়সের শিশুদের জন্য দৈনিক ২ বার করে ১৫মি.গ্রা.(২.৫মি.লি.) সাসপেনশন সেব্য ।

এলার্জির প্রাথমিক চিকিৎসা


বাংলাদেশের লাখ লাখ মানুষের জন্য অ্যালার্জি একটি অসহনীয় রোগ । অ্যালার্জি হাঁচি থেকে শুরু করে খাবার এবং ওষুধের তীব্র প্রতিক্রিয়া এবং শ্বাসকষ্ট পর্যন্ত হতে পারে ।

কিছু ক্ষেত্রে, অ্যালার্জি সামান্য অসুবিধার কারণ হয়, অন্যদের ক্ষেত্রে, তারা জীবনকে দুর্বিষহ করে তোলে । ঘর পরিষ্কার? হঠাৎ হাঁচি ও তারপর শ্বাসকষ্ট বা ফুলের গন্ধ বা গরুর মাংস, চিংড়ি, ইলসা ও গরুর দুধ খেলে ত্বকে চুলকানি বা লালভাব দেখা দেয় ।

এই সংবেদনশীলতা যদি আপনি অনুমান করা উচিত. আসুন অ্যালার্জি কী, কেন এটি ঘটে এবং কীভাবে এটি এড়ানো যায় সে সম্পর্কে কথা বলা যাক ।

প্রতিটি মানুষের শরীরের একটি ইমিউন সিস্টেম আছে । যদি কোনো কারণে এই রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থায় ব্যাঘাত ঘটে তবে অ্যালার্জি দেখা দেয় ।
অ্যালার্জি

আমাদের শরীর সবসময় ক্ষতিকারক পদার্থ( পরজীবী, ছত্রাক, ভাইরাস এবং ব্যাকটেরিয়া) প্রতিরোধ করে রোগ প্রতিরোধ করার চেষ্টা করে । এই প্রচেষ্টাকে অনাক্রম্যতা বলা হয় ।

কিন্তু কখনও কখনও আমাদের শরীর এমন অনেক কিছুকে প্রতিরোধ করার চেষ্টা করে যা সাধারণত ক্ষতিকারক হয় না । সাধারণত ক্ষতিকর নয় এমন জিনিসের প্রতি শরীরের অস্বাভাবিক প্রতিক্রিয়াকে অ্যালার্জি বলে ।

বাহ্যিক পদার্থ যা অ্যালার্জির প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে তাকে অ্যালার্জেন বা অ্যালার্জেন বলে ।

অ্যালার্জিরহল অ্যালার্জিজনিত সর্দি বা অ্যালার্জিক রাইনাইটিস, নাক চুলকায়, সর্দি বা উপসর্গগুলির মধ্যে রয়েছে ক্রমাগত হাঁচি, নাক জমাট বাঁধা, চোখ জল এবং লাল চোখ ।

এলার্জিক রাইনাইটিস দুই মৌসুমী এলার্জিক রাইনাইটিসপ্রকারঃ বছরের একটি নির্দিষ্ট সময়ে এলার্জিক রাইনাইটিসকে সিজনাল এলার্জিক রাইনাইটিস বলে ।

পেরিনিয়াল অ্যালার্জিক রাইনাইটিস বহুবর্ষজীবী অ্যালার্জিক রাইনাইটিসকে বহুবর্ষজীবী অ্যালার্জিক রাইনাইটিস বলে ।

লক্ষণ ও উপসর্গ

মৌসুমি অ্যালার্জিক রাইনাইটিস- এর-
ঘন ঘন হাঁচি,
নাক দিয়ে পানি পড়া,
নাক বন্ধ হওয়া ।
অন্যান্য লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে চোখ ফেটে যাওয়া এবং চোখের তীব্র ব্যথা ।

আরো পড়ুনঃ বায়োমেনিক্স কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ লিংগ মোটা বড় করার মারাল জেল কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

পেরিনিয়াল অ্যালার্জিক রাইনাইটিস- পেরিনিয়াল অ্যালার্জিক রাইনাইটিস এর লক্ষণগুলি মৌসুমী অ্যালার্জিক রাইনাইটিস এর মতোই । কিন্তু এই ক্ষেত্রে লক্ষণগুলি কম তীব্র হয়