২৫ বছর বয়সের আগে কী কী জানা উচিত

২৫ বছর বয়সের আগে কী কী জানা উচিত

২৫ বছর বয়সের আগে কী কী জানা উচিত

১. যৌবনে আপনি একা। কেউ আপনায় তেমন যত্ন নেবে না বা ভালবাসবে না যেমন শৈশবে করেছিল। Gazivai.com এ পে-নি-স  লম্বা করার ঔষধ মাত্র ৭৫০ টাকা কিনতে ক্লিক করুন – এখনই ঔষধ কিনুন

২. জীবনে সব কিছুই অনির্দিষ্ট, যে কোন মহূর্তে সব কিছুর পরিবর্তন হতে পারে। তাই আপনার যা আছে সেটাকেই ভালবাসুন। Gazivai.com এ  ৫০০ টাকা থেকে  মেয়েদের – গুপ্ত –  স্থান মেয়েদের পু -শি  কিনতেএখনই কিনুন

৩. আপনি জীবনে অনেক ভুল সিদ্ধান্ত নিবেন যার কারনে আপনার জীবনের অনেক পরিবর্তন আসবে। শক্তিশালী ও বুদ্ধিমানরা এগুলো থেকে শিক্ষা নিবে। দুর্বলরা অন্ধকারে হারিয়ে যাবে।

২৫ বছর বয়সের আগে কী কী জানা উচিত

৪. রোজ রাতে আপনার পাশে যে লোকটা ঘুমায় তার অন্য একটা দিক থাকতে পারে যা আপনি জানেন না। কারন প্রতেকটা মানুষ এক এক জনের জন্য এক এক মুখোশ পরে থাকে।

৫. আপনার গার্লফ্রেন্ড বা ওয়াইফ কখনো কখনো আপনাকে আরো বেশি একা করে দেয়।

৬. ভাল ব্যক্তি হওয়া গ্যারান্টি দেয় না যে জীবন আপনাকে কঠোর অভিজ্ঞতা থেকে রেহাই দেবে ।

৭. যখন আপনি মাথার বদলে হৃদয় দিয়ে চিন্তা করবেন তখন আপনি বেদনাদায়ক ভুল করে বসবেন।

৮. কখনো কখনো আপনার খারাপ পোষাক আপনার ডিপ্রেশন বাড়িয়ে দিতে পারে আবার একটি ভাল পোষাক আপনায় সুখি করতে পারে। তাই ভাল পোষাক পরুন।

৯.বিখ্যাত না হয়ে জীবন কাটালেও সুন্দর জীবন কাটানো সম্ভব, কিন্তু জীবনের মত জীবন না কাটিয়ে বিখ্যাত হওয়া কখনও সুন্দর জীবন হতে পারে না।

১০. যদি স্বপ্ন দেখতে পারো, তবে তা বাস্তবায়নও করতে পারবে। তাই নিজের উপর বিশ্বাস রাখুন।

২১ বছর বয়সের আগে কী কী জানা উচিত

তাদের জন্য সময় নষ্ট করবেন না যারা আপনার মূল্য বোঝে না।
সোশ্যাল মিডিয়াতে কারো সাথে তর্কে যাবেন না।
আপনি যখন কাউকে কোনো বার্তা বা ইমেইল পাঠান তখন বুঝে শুনে পাঠাবেন। কারণ এটা ভয়ঙ্কর আকারে হানা দিতে পারে যা আপনি কল্পনাও করেন নি।
কখনোই চেষ্টা করবেন না মানুষকে আপনার অনুভূতি বোঝাতে। যে বোঝার সে আপনা থেকেই বুঝবে, আর যে বুঝবে না তাকে হাজার বলেও বোঝাতে পারবেন না।
শারীরিক সুস্থতার আগে মনের সুস্থতা দরকার।
আপনার কলিগ শুধু কলিগই। খুব বিরল না হলে, কলিগরা কখনো বন্ধু হয় না।
অনলাইন রিলেশনশিপ— সময় নষ্ট করা ছাড়া আর কিছুই না। পরীক্ষা করে দেখতে চান? আপনার টাকা লাগবে বলে একটা পোস্ট দিন, দেখবেন কেউই রিপ্লাই দেবে না। এর মধ্যে ব্যতিক্রম থাকে কিন্তু ব্যতিক্রম কখনো উদাহরণ হয় না।
যখন আপনি খুব সুখে অথবা দুঃখে থাকেন তখন কারে কী বলছেন এ ব্যাপারে নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করা খুব জরুরী। এটা আপনার জন্যে ক্ষতির কারণ হতে পারে।
নিজের আত্ম উন্নয়ন করতে সময় দিন। শিখুন, টাকা রোজগার করুন, সুস্থ থাকুন ইত্যাদি।
নিজেকে ভালবাসুন। কারণ ইনিই একজন যার সাথে আপনি সারা জীবন কাটাবেন।
কীভাবে বিশ্বের উন্নতি হতে পারে বা সরকারের কীভাবে আচরণ করা উচিত সে সম্পর্কে দীর্ঘ অনুচ্ছেদ পোস্ট করার প্রয়োজন নেই। কী করা দরকার তা সকলেই জানেন। এর পরিবর্তে, আপনার নিজের সামর্থ্যে ছোট পদক্ষেপ নিন এবং আপনি একটি পরিবর্তন দেখতে পাবেন; কাউকে তাদের প্রয়োজনীয় জিনিস দিয়ে সহায়তা করুন, মানুষের সাথে হাসিমুখে কথা বলুন, ভাল ব্যবহার করুন, কাউকে রাস্তা পার হতে সহায়তা করুন, মানুষের প্রশংসা করুন। বিশ্বাস করুন, এরকম একটি ছোট কাজ 1000 ঘন্টার Ted-Talk এর চেয়েও বেশি শক্তিশালী।