স্টুডেন্ট পাসপোর্ট করার নিয়ম

অনলাইন শপ ( গাজী ভাই ডট কম) এর পক্ষ থেকে আজকের আর্টিকেলটিতে : স্টুডেন্ট পাসপোর্ট করার নিয়ম সম্পর্কে কথা বলব :স্টুডেন্ট পাসপোর্ট করার নিয়ম ? এই সম্পর্কে আমরা বিস্তারিত জানব এবং বিস্তারিত আলোচনা করবো যদি আপনাদের কোন মতামত থাকে তাহলে কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন আমাদের। তো চলুন বন্ধুরা আর দেরি না করে এক্ষুনি শুরু করা যাক স্টুডেন্ট পাসপোর্ট এর সম্পর্কে আলোচনা।

সরাসরি অর্ডার করতে ফোন করুন- 01751358525

স্টুডেন্ট পাসপোর্ট করার নিয়ম

Gazivai.com এ  ৫০০ টাকা থেকে  মেয়েদের – গুপ্ত –  স্থান মেয়েদের পু -শি  কিনতেএখনই কিনুন

Gazivai.com এ – মেয়েদের ব্রা ৮০ টাকা থেকে শুরু ব্রা প্যান্টি কিনতে ক্লিক করুন  – এখনই ব্রা কিনুন

আমাদের ওয়েবসাইটটি তৈরি করা হয়েছে। সেটা হলো ভিবিন্ন ওষুধের দাম,খাওয়ার নিয়ম,কিসের ঐষদ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সহ আরো অনেক কিছু আমাদের ওয়েবসাইটে শেয়ার করা হবে। আসা করি আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে অনেক উপকৃত হবেন।

এছাড়াও আপনি যদি অনলাইনে কেনাকাটা পছন্দ করেন তবে আপনি আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করতে পারেন আমাদের ওয়েবসাইটের ঠিকানা হল অনলাইন শপ gazivai.com আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করে আপনি পেয়ে যাবেন আপনার দৈনন্দিন প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র যা আপনি খুবই কম মূল্যে কিনতে পারবেন এবং আপনি অর্ডার করে দিলে আমাদের বিক্রয় প্রতিনিধি আপনার কাছে পৌঁছে দিবেন খুবই তাড়াতাড়ি তো আর দেরি না করে আপনি এখনি অর্ডার করে ফেলুন আমাদের অনলাইন শপে এবং আমাদের প্রতিনিধি আপনার সাথে যোগাযোগ করে আপনার অর্ডারটি পৌঁছে দিবে.. আপনি অনলাইনে অর্ডার করতে চাইলে আমাদের নাম্বারে দেওয়া নাম্বারটিতে সরাসরি যোগাযোগ করে অর্ডার করে নিতে পারেন আপনার পছন্দের পণ্যটি

স্টুডেন্ট পাসপোর্ট করার নিয়ম

সম্মানিত পাঠক্রম আজকে আমরা কথা বলবো স্টুডেন্ট পাসপোর্ট করার সম্পর্কে . বর্তমানে মোবাইল ব্যাংকিং সার্ভিস প্ল্যাটফর্ম বিকাশ, রকেট, শিওর ক্যাশ এর মাধ্যমেও পাসপোর্টের টাকা জমা দেওয়া যায়। তাছাড়া সোনালী ব্যাংকের মাধ্যমে খুব সহজেই পাসপোর্টের টাকা জমা দিতে পারবেন।

স্টুডেন্ট পাসপোর্ট করার নিয়ম

পাসপোর্ট করার ক্ষেত্রে রেগুলার যে পাসপোর্ট ফি সেটা হল 3450 টাকা। এবং আপনি যদি জরুরি ভিত্তিতে পাসপোর্ট করাতে চান তবে আপনার খরচ হবে 6,900 টাকা। টাকা জমা দেওয়া হয়ে গেলে পরবর্তী ধাপের জন্য কার্যক্রম শুরু করতে পারেন।

মূলত পাসপোর্ট করার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ধাপে হলো অনলাইনে ফরম পূরণ করা কারণ এখানে ছোট্ট একটি ভুল আপনার পাসপোর্ট করার ক্ষেত্রে বাধা হয়ে দাঁড়াবে। অনলাইনে পাসপোর্ট আবেদন করার ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনার জাতীয় পরিচয় পত্রে যেরকম ইনফরমেশন দেয়া রয়েছে এবং আপনার একাডেমিক সার্টিফিকেটগুলো তে যে সকল ইনফরমেশন দেয়া রয়েছে সেগুলোর সাথে সমন্বয় রেখে তথ্য প্রদান করতে হবে। যেকোনো নাম, ঠিকানা, তারিখ সঠিকভাবে দেওয়া হচ্ছে কিনা সে বিষয়ে খেয়াল রাখতে হবে।

১) আবেদন করার জন্য প্রথমে সরাসরি এখানে ক্লিক করে সরাসরি আবেদনের ড্যাশবোর্ডে চলে গিয়ে আবেদন করার প্রাথমিক ধাপ গুলো একেক করে সম্পন্ন করতে হবে।

শুরুতেই আপনার জেলা এবং বর্তমান ঠিকানার নিকটবর্তী পুলিশ স্টেশনের নাম দেওয়া মাত্রই স্থানীয় পাসপোর্ট অফিসের নাম দেখাবে।

আর আপনাদেরকে শুধুমাত্র এখানে ই পাসপোর্ট এর আবেদন পত্র জমা দিতে হবে। তাছাড়া আপনারা এখান থেকেই ই-পাসপোর্ট সরাসরি আপনার হাতে পাবেন।

২) আবেদনের সময় আবেদনকারীর নাম জন্ম তারিখ, বর্তমান এবং স্থায়ী ঠিকানা, পেশা, জাতীয় পরিচয় পত্রের নাম্বার, পূর্ববর্তী পাসপোর্ট এর তথ্য, আপনার পিতা মাতার নাম এবং পেশা, যোগাযোগ নাম্বার এবং জরুরী ক্ষেত্রে আপনার যোগাযোগ নাম্বার দিতে হবে।

তারপরে আপনাকে পেমেন্ট এর সেকশনে আবেদন ফি জমা দিয়েছেন এর সম্বন্ধে কিছু তথ্য প্রদান করতে হবে।

৩) আপনাকে সবকিছু ঠিকঠাক করে দিতে হবে কেননা একবার আবেদনপত্র জমা দেওয়ার পর আর কিছু ঠিক করতে পারবেন না।

কেননা আপনি এক্ষেত্রে একটি জাতীয় পরিচয় পত্র দিয়ে শুধুমাত্র একটি আবেদনপত্র জমা দিতে পারবেন।

তাই অবশ্যই একটি বিষয় খেয়াল রাখতে হবে সেটি হচ্ছে আবেদনের সময় সবকিছু যেনো জাতীয় পরিচয় পত্রের তথ্য অনুযায়ী হয়ে থাকে।

৪) চূড়ান্তভাবে অনলাইনে আবেদন সম্পন্ন করার পর সর্বশেষ সেকশনে পাসপোর্ট অফিসের নির্ধারিত দিনপঞ্জি থেকে বায়োমেট্রিক এর জন্য সাক্ষাতের দিন খন ঠিক করে নিতে হবে এভাবে।

তারপরে অনলাইনে আবেদন শেষ হয়ে গেলে পূরণকৃত আবেদন ফরম টি ও বায়োমেট্রিক এর জন্য সাক্ষাতের সবাই সহ আবেদনের সামারি ডাউনলোড করে প্রিন্ট করে নিতে হবে।

ডাউনলোড করা ফরমটি প্রিন্ট করে দুই কপি রাখতে হবে। আবেদনকারী ফরমের যথাযথ স্থানে স্বাক্ষর প্রদান করবে এবং নিজের ৪ কপি ছবি সহ জরুরি ডকুমেন্টস (শিক্ষার্থীর সনদ গুলো) নিয়ে পাসপোর্ট অফিসে সত্যায়িত করবে এবং জমা দিতে যাবে। প্রথম শ্রেণীর যে কর্মকর্তার কাছ থেকে কাগজগুলো সত্যায়িত করাবেন যার নাম, মোবাইল নাম্বার, জাতীয় পরিচয় পত্রের নাম্বার ফরমে লিখে দিতে হবে। সব শেষে আরেকবার সব কিছু ভালো ভাবে চেক করে নিন, কারন একবার সাবমিট করলে সেগুলো সংশোধন করার সুযোগ থাকবে না।

মূলত অনলাইনে ফরম পূরনের ১৫ দিনের মধ্যেই প্রিন্ট কপি, সত্যায়িত ছবি, জাতীয় পরিচয়পত্র ও শিক্ষার্থীর সনদ ও স্টুডেন্ট আইডি কার্ডের কপি অফিসে নিয়ে যেতে হবে এবং সেখানে ছবি তোলাতে হবে। যেদিন ছবি তুলবেন যেদিন কোনো ভাবে সাদা রঙয়ের কোনো পোশাক পরে যাবেন না। সব শেষে ফিংগারপ্রিন্ট নেয়া হবে আপনার কাছ থেকে।

এই পর্যায়ে পাসপোর্ট রিসিভের একটি রশিদ দিয়ে দেয়া হবে আপনাকে এবং আপনার আবেদনটি পুলিশ ভেরিফিকেশনের জন্য চলে যাবে। সব কিছু ঠিক থাকবে ১৫ দিনের মধ্যেই আপনার পাসপোর্ট হাতে পেয়ে যাবেন।

আরও পড়ুন: গ্যাস্টিকের ১০ টি ঔষধের নাম ও দাম শিশু ও বয়স্কদের আরও পড়ুন: কাশির ১০ টি ঔষধের নাম ও দাম শিশু ও বয়স্কদের