সপ্তাহে কতবার সহবাস করা উচিত

সপ্তাহে কতবার সহবাস করা উচিত

প্রিয় পাঠক আজকের এই আর্টিকেলটি দ্বারা আমরা সপ্তাহে কতবার সহবাস করা উচিত সম্পর্কে জানতে পারব | আমরা আরো জানতে পারবো সপ্তাহে কতবার সহবাস করা উচিত,শারীরিক সম্পর্কে স্বাভাবিক সময় সীমা কত,নিয়মিত শারীরিক সম্পর্ক করলে কি হয়,সহবাস করার উপকারিতা কি,৩০ দিন বীর্যপাত না হওয়ার উপকারিতা | আশা করি আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়ার পর সপ্তাহে কতবার সহবাস করা উচিত সম্পর্কে আপনারা বিশেষ জ্ঞান লাভ করবেন এর মাধ্যমে আমাদের আর্টিকেল নতুন হয়ে থাকেন এবং অনলাইনে কেনাকাটা করতে পছন্দ করেন তাহলে আমাদের গাজী ভাই ডটকম এর মূল ওয়েবসাইটটি ভিজিট করতে পারেন এবং কম দামে প্রয়োজনীয় পণ্য কিনতে পারেন |Gazivai.com এ মেয়েদের থ্রি-পিস ৪৫০ টাকা কিনতে ক্লিক করুন – এক্ষুনি কিনুন 

সপ্তাহে কতবার সহবাস করা উচিত

সত্যি বলতে মিলিত হওয়ার কোন নিদিষ্ট দিন কাল খন বা কোন সময় হয়না। মিলন যেকোন সময় করা যেতে পারে সেটা দিন হোক বা রাত। যাদের বয়স ৪০-৫০ বছর, তাদের সপ্তাহে ১ বার করে সহবাস করা উচিত্‍। আর যাদের বয়স ৫০-৬০ হবে তাদের মাসে ১ বার বা ১৫ দিন অন্তর অন্তর ১ বার মিলিত হওয়া উচিত্‍।

শারীরিক সম্পর্কে স্বাভাবিক সময় সীমা কত

সম্প্রতি ইন্টারন্যাশনাল জার্নাল অব সেক্সুয়াল মেডিসিনে প্রকাশিত এক গবেষণার ফলাফলে পাওয়া গেছে যে- “সর্বোত্তম যৌন মিলনের সময়-ব্যাপ্তি ৭ (সাত) থেকে ১৩ (তের) মিনিট পর্যন্ত হয়ে থাকে

নিয়মিত শারীরিক সম্পর্ক করলে কি হয়

একটা বয়সের পর শারীরিক মিলন শরীর স্বাস্থ্য ও মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য বেশ গুরুত্বপূর্ণ। সঠিক সময় এই শারীরিক মিলনের ফলে এক ধাক্কায় শরীরের নানা সমস্যা কমে যায়। শারীরিক সম্পর্ক শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে। ভালো সেক্স শরীরচর্চার কাজ করে।

Gazivai.com এ বোরকা হিজাব মাত্র ৪৯৯ টাকা কিনতে ক্লিক করুন – এক্ষুনি কিনুন

Gazivai.com এ ২ পিস চামড়ার বেল্ট মেশিন সহ ৫৫০ টাকা কিনতে ক্লিক করুন – এক্ষুনি কিনুন

সহবাস করার উপকারিতা কি

যৌন মিলন স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী? মনে রাখবেন, সহবাস শুধু উপভোগীয় বিষয় নয়; সহবাস স্বাস্থ্যকর ও বটে। সহবাস শুধু শরীর আর মনকে তৃপ্তি দেয়ার কাজ করে না বরং শরীরকে সুস্থ সবল এবং তরতাজা রাখতে সাহায্য করে। তাই মনের সুখে সহবাস করুন পাশাপাশি মন এবং শরীরকে ঝরঝরে রাখুন।

৩০ দিন বীর্যপাত না হওয়ার উপকারিতা

বীর্য ধরে রাখার অনুশীলন করা টেস্টোস্টেরনের মাত্রা বাড়ায়, উর্বরতা উন্নত করে এবং আরও তীব্র উত্তেজনার দিকে পরিচালিত করে বলে মনে করা হয়। বীর্যপাত না করার (মেডিকেল ভাষায় যাকে বীর্য ধারণ বলা হয়) এর কোনো প্রকৃত উপকারিতা থাকতে পারে কিনা তা বলা কঠিন। সমস্ত পুরুষদের এই অনুশীলনের সুপারিশ করার জন্য যথেষ্ট বৈজ্ঞানিক প্রমাণ নেই।

Gazivai.com এ টি-শার্ট ও পাঞ্জাবি মাত্র ২৯৯ টাকা কিনতে ক্লিক করুন – এক্ষুনি কিনুন

ধন্যবাদ,আশা করি আমাদের এই আর্টিকেলটি ধারা আপনারা আপনাদের প্রশ্নের উত্তর পেয়েছেন | আরো সুন্দর সুন্দর তথ্য জানতে আমাদের ওয়েবসাইটটিতে চোখ রাখুন।