স্যাটেলাইট কি এর কাজ কি

স্যাটেলাইট কি এর কাজ কি। সুবিধা ও অসুবিধা- জেনে নিন

স্যাটেলাইট কি এর কাজ কি, আজকের আর্টিকেলের মাধ্যমে আমরা স্যাটেলাইট কি এর কাজ কি এ বিষয় সম্পূর্ণ বিস্তারিতভাবে আলোচনা করতে যাচ্ছি, এছাড়াও স্যাটেলাইটের সুবিধা অসুবিধে কি কি সে সম্পর্কে আলোচনা করা হবে তো চলুন মূল আলোচনায় যাওয়া যাক। Gazivai.com এ পে-নি-স  লম্বা করার ঔষধ মাত্র ৭৫০ টাকা কিনতে ক্লিক করুন  – এখনই ঔষধ কিনুন

অনলাইনে ছেলেদের ও মেয়েদের যাবতীয় পার্সোনাল ও গোপনীয় পণ্য সামগ্রী সহ নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য কসমেটিক সামগ্রীর দেশের সবচেয়ে কম দামে ক্রয় করতে ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট। Gazivai.com এ – মেয়েদের ব্রা ৮০ টাকা থেকে শুরু ব্রা প্যান্টি কিনতে ক্লিক করুন  – এখনই ব্রা কিনুন

স্যাটেলাইট কি এর কাজ কি

স্যাটেলাইট কি

স্যাটেলাইট অর্থ কৃত্রিম উপগ্রহ। স্যাটেলাইট হলো মহাকাশে উৎক্ষেপিত বৈজ্ঞানিক প্রক্রিয়ায় উদ্ভাবিত উপগ্রহ। স্যাটেলাইট বা কৃত্রিম উপগ্রহের মাধ্যমে বিশ্বের বিভিন্ন জায়গার খবর আমরা নিমিষেই পেয়ে যাই। স্যাটেলাইটকে রকেট বা স্পেস শাটলের কার্গো বে-এর মাধ্যমে কক্ষপথে পাঠানো হয়। Gazivai.com এ মাত্র ১০০ টাকা থেকে ব্লুটুথ হেডফোন সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

স্যাটেলাইট এর কাজ কি

স্যাটেলাইটের শরীর ধাতু সংকরের ফ্রেম দিয়ে তৈরি। একে বলে বাস। এতেই স্যাটেলাইটের সব যন্ত্রপাতি থাকে।
প্রত্যেক স্যাটেলাইটে থাকে সোলার সেল এবং শক্তি জমা রাখার জন্য ব্যাটারি। এর পাওয়ার সিস্টেম প্রসেসকে পৃথিবী থেকে সবসময় মনিটর করা হয়। স্যাটেলাইটে একটি অনবোর্ড কম্পিউটার থাকে যা একে নিয়ন্ত্রণ এবং বিভিন্ন সিস্টেমকে মনিটর করে। স্যাটেলাইটের আরেকটি মৌলিক বৈশিষ্ট হল এর রেডিও সিস্টেম ও অ্যান্টেনা।

  1. আর্থ অবজারভেশন স্যাটেলাইট পৃথিবী পৃষ্ঠ নিরীক্ষন করতে ও পৃথিবী পৃষ্ঠের বিভিন্ন অংশের ছবি তুলতে ব্যবহার করা হয়।
  2. মিলিটারী স্যাটেলাইট শুধুমাত্র সামরিক উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা হয়।
    এর মুল কাজ হল- নিউক্লিয়ার মনিটরিং, রাডার ইমেজিং, ফটোগ্রাফি ও শত্রুর গতিবিধ পর্যবেক্ষন

3. স্যাটেলাইটের প্রধান কাজ হল বিরামহীনভাবে পৃথিবীকে প্রদক্ষিণ করা এবং পৃথিবীর বাইরে ও মহাকাশে ঘটতে থাকা খুঁটিনাটি তথ্য সম্পর্কে পৃথিবীর বিজ্ঞানীদের অবগত করা।

. 4. পৃথিবীর আবহাওয়া, বায়ুমণ্ডল, ও প্রতিটা ভৌগোলিক তথ্য ছবির আকারে বিজ্ঞানীদের পাঠানো।

5. গ্লোবাল পজিশনিং সিস্টেমের সাহায্যে সামরিক শক্তি খুব সহজেই শত্রুদের গতিবিধির উপর সবসময় নজর রাখতে সক্ষম হচ্ছে।

6. টিভি সিগন্যাল, রেডিও সিগন্যাল থেকে শুরু করে মোবাইল সিগন্যাল সমস্ত কিছুই প্রায় স্যাটেলাইট সিগনালিং-এর উপর সম্পূর্ণভাবে নির্ভরশীল।

স্যাটেলাইট কি এর কাজ কি

স্যাটেলাইট এর সুবিধা:

স্যাটেলাইট কম্যুনিকেশনের বেশ কিছু সুবিধা আছে –

১. এই স্যাটেলাইট ব্যবস্থা প্রায় সম্পূর্ণটাই সৌরশক্তিতে চলে, তাই সীমিত শক্তির অপচয়ের কোনো সম্ভাবনা নেই।

২. গ্রাউন্ড স্টেশনগুলো সহজেই পরিবহনযোগ্য। তাই বিপদের সম্ভাবনা দেখা গেলে খুব সহজেই সেই স্টেশনগুলোকে সরিয়ে নেওয়া যায়।

৩. স্যাটেলাইট ট্রান্সমিশন একসাথে অনেকটা ভৌগোলিক জায়গা কভার করতে পারে।

৪. ওয়ারলেস ও মোবাইল কমুনিকেশনে এই উপগ্রহের ব্যবহার খুব দ্রুত, নির্ভুল ও সহজ।

৫. বার্তা পৃথিবীর একপ্রান্ত থেকে অন্যপ্রান্তে পাঠাতে এই মাধ্যম অনেকটাই কম ব্যয়সাপেক্ষ।

৬. স্যাটেলাইট ট্রান্সমিশনে নিরাপত্তা সাধারণত কোডিং এবং ডিকোডিং একুইপমেন্টের সাহায্যে প্রদান করা হয়, যে অনেকটাই সুরক্ষিত।

৭. এই ধরণের কমিউনিকেশন ব্যবস্থায় রক্ষণাবেক্ষণ অনেকটাই সহজ ও কম ব্যয়সাপেক্ষ।

স্যাটেলাইট এর অসুবিধা:

ই উপগ্রহ কম্যুনিকেশনে বেশ কয়েকটা অসুবিধাও রয়েছে –

১. স্যাটেলাইট যন্ত্রগুলো ডিসাইন করা, তৈরী ও সুরক্ষায় খরচ অনেকটাই বেশি।

২. এই যন্ত্রগুলোর মেরামতি ও রক্ষনাবেক্ষন সহজ নয়।

৩. এই যন্ত্রগুলোকে ক্রমাগত পর্যবেক্ষণ ও নিয়ন্ত্রণ করতে হয়, যাতে এইগুলো কক্ষপথ থেকে সরে না যেতে পারে।

৪. অতিরিক্ত সূর্যের আলো ও প্রতিকূল আবহাওয়াতে স্যাটেলাইটের সিগনালে সমস্যা করতে পারে।

আজকের আর্টিকেলটি ছিল স্যাটেলাইট কি এর কাজ কি এবং স্যাটেলাইটের সুবিধা অসুবিধা সম্পর্কে আমরা বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করেছি তো আমাদের পোস্টটি পড়ে আপনার কেমন লেগেছে সেটা অবশ্যই কমেন্ট করতে ভুলবেন না। আমাদের পোস্টে আপনি পড়ুন এবং অন্যকে পড়ার সুযোগ করে দেন এবং ধন্যবাতদ। এছাড়া, আর্টিকেলের সাথে জড়িত কোনো ধরণের প্রশ্ন বা পরামর্শ থাকলে সেটাও আপনারা কমেন্টের মাধ্যমে অবশই জানাতে পারবেন।