বাংলাদেশের পরিযায়ী পাখির নামের তালিকা দুঃখিত, বাংলাদেশের সমস্ত পরিযায়ী পাখির একটি নির্দিষ্ট ও সম্পূর্ণ তালিকা দেওয়া সম্ভব নয়। এর কারণ হল:
50% ছাড়ে: ছেলেদের মেয়েদের লি- ঙ্গ ২ ইঞ্চি মোটা বড় করার কন -ডম কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন
50% ছাড়ে: ম্যাজিক ক-নড-ম বাংলাদেশি কন-ডম মেয়েদের কন-ডম দেখতে কিনতে ক্লিক করুন – এক্ষুনি কিনুন
বাংলাদেশের পরিযায়ী পাখির নামের তালিকা
- পাখির প্রজাতির বিশাল সংখ্যা: বাংলাদেশে শত শত প্রজাতির পরিযায়ী পাখি আসে। এদের সকলের নাম একটি তালিকায় ধারণ করা খুবই কঠিন।
- পরিবর্তনশীলতা: পরিযায়ী পাখির আগমন ও প্রস্থানের সময় এবং সংখ্যা প্রতি বছর পরিবর্তিত হয়। পরিবেশগত পরিবর্তন, জলবায়ু পরিবর্তন এবং অন্যান্য কারণে এই পরিবর্তন হয়।
- নতুন আবিষ্কার: নতুন প্রজাতির পাখি সম্পর্কে নিয়মিত নতুন তথ্য পাওয়া যায়। ফলে একটি তালিকা সবসময় আপডেট থাকা কঠিন।
কিছু উদাহরণ
যদিও সম্পূর্ণ তালিকা দেওয়া সম্ভব না হলেও, বাংলাদেশে দেখা যায় এমন কিছু পরিচিত পরিযায়ী পাখির উদাহরণ দেওয়া যেতে পারে:
- হাঁস: বিভিন্ন প্রজাতির হাঁস, যেমন লালঝুঁটি ভূতিহাঁস, নীলশির হাঁস, কালো হাঁস ইত্যাদি।
- রাজহাঁস: বিভিন্ন আকার ও রঙের রাজহাঁস।
- গাঙচিল: বিভিন্ন প্রজাতির গাঙচিল।
- চিল: বিভিন্ন প্রজাতির চিল।
- বাজ: বিভিন্ন প্রজাতির বাজ।
- কালেম: বেগুনি কালেম একটি উল্লেখযোগ্য পরিযায়ী পাখি।
কোথায় তথ্য পাওয়া যাবে
আপনি যদি বাংলাদেশের পরিযায়ী পাখি সম্পর্কে আরো বিস্তারিত জানতে চান, তাহলে নিচের সূত্রগুলোতে খুঁজতে পারেন:
- বন্যপ্রাণী ও প্রকৃতি সংরক্ষণ অঞ্চল, ঢাকা: এই সংস্থা বাংলাদেশের পাখি সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য রাখে।
- বিভিন্ন পাখি পর্যবেক্ষকের ব্লগ ও ওয়েবসাইট: অনেক পাখি পর্যবেক্ষক তাদের পর্যবেক্ষণের ফলাফল অনলাইনে প্রকাশ করেন।
- বই: বাংলাদেশের পাখি সম্পর্কে বিভিন্ন বই পাওয়া যায়।
- পাখি সনাক্তকরণ অ্যাপ: আপনি আপনার মোবাইলে পাখি সনাক্তকরণ অ্যাপ ইন্সটল করে পাখিদের চেনার চেষ্টা করতে পারেন।
আরও জানতে চাইলে
আপনি যদি কোন নির্দিষ্ট পাখি বা পরিযায়ী পাখি সম্পর্কে কোন প্রশ্ন জানতে চান, তাহলে আমাকে জানাতে পারেন। আমি যতদূর সম্ভব আপনাকে সাহায্য করার চেষ্টা করব।
উদাহরণ:
- “বাংলাদেশে কোন মাসে সবচেয়ে বেশি পরিযায়ী পাখি আসে?”
- “লালঝুঁটি ভূতিহাঁস সম্পর্কে কিছু বলুন।”
- “বাংলাদেশে পরিযায়ী পাখি সংরক্ষণের জন্য কি করা যায়?”
আশা করি এই তথ্য আপনার জন্য উপকারী হবে।
পরিযায়ী পাখির নামের তালিকা
বিভিন্ন প্রজাতির পরিযায়ী পাখির মধ্যে কিছু সংখ্যক পরিযায়ী পাখিদের নাম প্রকাশ করলাম।
১) চখাচখি: কোন কোন এলাকায় চকাচকি বা খয়রা চখাচকি নামে ডাকে। এই পাখি অ্যানাটিডি গোত্রের অন্তর্গত। এর বৈজ্ঞানিক নাম হল Tadorna ferruginea. চখাচখি মূলত দুটি পাখির জুটিকে বুঝানো হয়েছে। এরা সবসময় জুটি অবস্থায় থাকে।
২) চাতক: চাতক পাখি কুকুলিডি গোত্রের অন্তর্গত। এর বৈজ্ঞানিক নাম হল Clamator jacobinus. বাংলাদেশে চাতক পাখিকে পাপিয়া পাখি নামে ডাকে। বাংলাদেম, ভরত, আফ্রিকা ও দক্ষিন এশিয়াতে এই পাখি দেখা যায়।
৩) চিত্রা শালিক: এই পাখির অপর নাম পাতি কাটশালিক। এই পাখির বৈজ্ঞানিক নাম হল Common starling. চিত্রা শালিককে গায়ক পাখিও বলা হয়। এই পাখির গায়ের রং কালো কিন্তু অন্য ঋতুতে কিছু কিছূ পাখির রং সাদও হয়। তবে বাচ্চা পাখি বাদামী বর্ণের মত লাগে।
৪) চিত্রিত পি-উ: স্কলোপ্যাসিডি গোত্রের অন্তর্গত। এই পাখির বৈজ্ঞানিক নাম হল Tringa erythropus. বাংলাদেশ, ভারত, ইউরোপ, উত্তর আমেরিকা ও অফ্রিকাতে এই পাখি দেখা যায়। বুক ও পেট সাদা রং এর হয় ও কপাল মাথ ও ঘাড় ছাই রং এর এবং ঠোট লাল ও পা হলুদ হয়ে থাকে।
৫) ধলাটুপি পায়রা: কলাম্বিডি পরিবারের সদস্য। এই পাখির বৈজ্ঞানিক নাম হল Columba punicea. এই পাখির বৈজ্ঞানিক নামের অর্থ হল বেগুনি পায়রা।
৬) নিশি বক: মাঝারি আকৃতির দেখতে খুব সুন্দর হয়ে থাকে। আরডেইডি গোত্রের অন্তর্গত। ইউরেশিয়া, আমেরিকা, আফ্রিকা দেশে বাসস্থান। এদের গয়ের রং বুক ও পিঠ কালো এবং পেট সাদা বর্ণের। পা কমলা হলুদ হয়।
৭) লাল ঘুঘু: কলুম্বিডি গোত্র বা পরিবারের অন্তর্গত। বাংলাদেশ, ভারত, নেপাল, ভূটান, শ্রলঙ্কা, পাকিস্থান, মায়ানমার, চিন, ইন্দোনেশিয়া, জাপান সহ ইত্যাদি দেশে এদের দেখতে পাওয়া যায়। এই পাখির বৈজ্ঞানিক নাম হল Streptopelia tranquebarica. এই পাখির উৎস সম্পর্কে বিজ্ঞানীরা নিশ্চিত হতে পারেনি।
৮) আব্দিমের মানিক জোড়: এর অপর নাম সাদা ঠুটি মানিকজোড়। সাইকোনিডি হল এই পাখির গোত্রের নাম। এই পাখির বৈজ্ঞানিক নাম হল Ciconia abdimii. এই পাখিটি আফ্রিকা অঞ্চলে দেখ যায়। এর আকার ৭৩ সেমি পর্যন্ত হয়ে থাকে।
৯) পাতি তিলিহাঁস: এর অপর নাম পাতারি হাঁস। বাংলাদেশ, ভারত, ইউরোপ, আমেরিকা, অফ্রিকাি ইত্যাদি অঞ্চলে দেখ যায। এই পাখির বৈজ্ঞানিক নাম হল Anas crecca. এবং অ্যানাটিডিস গোত্রের অন্তর্গত। পৃথিবীতে প্রায় দুই কোট চৌষট্টি লক্ষ বর্গ কিলোমিটার জুরে অবস্তিত।
১০) ফুলুরি হাঁস: অ্যানাটিডি গোত্রের বা পরিবারের অন্তর্গত। এর বৈজ্ঞানিক নাম Anas falcata. বাংলাদেশ, ভারত ও এশিয়ার বিভিন্ন এলাকায় এই পাখি দেখা যায়। এই পাখি দলবদ্ধ ভাবে বসবাস করে।
১১) রাঙ্গামুড়ি: অ্যানাটিডি গোত্রের বা পরিবারের অন্তর্গত। এই পাখির বৈজ্ঞানিক নাম হল Netta rufina. লাল ঝুটি ভুতি হাস নামেও পরিচিত। বাংলাদেশ ও ভারতে বেশি দেখা যায়। তবে ইউরোপ, আফ্রিকা, উত্তর আমেরিকাতেও এদের দেখা যায়।
পরিযায়ী পাখির নাম
১২) শাহ চখা: অ্যানাটিডি গোত্রের বা পরিবারের অন্তর্গত। এই পাখির বৈজ্ঞানিক নাম হল Tadorna tadorna. পাতি চকাচকি বা সাচকা নামেও পরিচিত। এশিয়া, ইউরোপ ও আফ্রিকাতে বেশি দেখ যায। পাকিস্তান, ভারত, নেপাল, ইরান, ইরাক, জাপান, চীন, মালয়েশিয়া তিব্বত ও অন্যান্য দেশে এদের অবস্থান রয়েছে।
১৩) গিরিয়া হাঁস: এর অপর নাম জিরিয়া হাঁস। গিরিয়া হাঁস এর গোত্রের নাম হল অ্যানাটিডি। বৈজ্ঞানিক নাম হল Anas querquedula. বাংলাদেশ ও ভারত দেশে বেশি বসবাস। এছাড়াও এশিয়া, ইউরোপ,উত্তর আমেরিকা, ওশেনিয়া ও আফ্রিকা এবং অন্যান্য দেশে এদের বিচরন রয়েছে।
Reviews
There are no reviews yet.