নাভি দেখে সন্তান বুঝার উপায়

Description

নাভি দেখে সন্তান বুঝার উপায় গর্ভধারণ হয়েছে কিনা বা গর্ভধারণের সন্তান ছেলে নাকি মেয়ে সেটি অনেকেই জানার চেষ্টা করে থাকেন যদিও এটি অনেক দেশের আইনগত নিষিদ্ধ সন্তান জন্মের পূর্বে সন্তানের লিঙ্গ নির্ধারণ করা ।

তবুও মানুষের কৌতুহলী মন যেহেতু সন্তান ছেলে হবে নাকি মেয়ে হবে সেটি নিয়ে অনেক বেশি আগ্রহী থাকেন তাই অনেকেই এই বিষয়টি জানার চেষ্টা করেন অনেকেই আবার চিকিৎসা পদ্ধতি ব্যবহার ছাড়াই প্রাকৃতিক নিয়মাবলী পদ্ধতি গুলো অনুসরণ করি সন্তান ছেলে হবে নাকি মেয়ে হবে সেটি দেখার চেষ্টা করেন ।

নাভি দেখে সন্তান বুঝার উপায়

১. মর্নিং সিকনেস বেশি হয় মেয়ে হলে। অর্থাৎ বমি বমি ভাব, মাথা ঘোরার মতো সমস্যা দেখা দেয়। আর ছেলে হলে সাধারণত হবু মায়ের মধ্যে এরকম কোনও সমসম্যাই থাকে না।

২. মেয়ে হলে নাকি মুড সুইংসও বেশি হয়। কথায় কথায় রাগ ও কান্না পায়। আর ছেলে হলে ঠিক এর উলটোটা হয়ে থাকে।

৩. শোওয়ার ধরন দেখেও বোঝা যায় ছেলে না মেয়ে। ছেলে হলে সাধারণত বাঁ দিক ফিরেই শুতে পছন্দ করে হবু মায়েরা। আর মেয়ে হলে ডান দিক ফিরে শুতে নাকি বেশি ভালো লাগে।

৪. ত্বক ও চুলে তেলতেলে ভাব, ব্রণ-র সমস্যা দেখা দিলে ধরে নেওয়া হয় কন্যা সন্তান আসতে চলেছে। আর হবু মা যদি দেখতে আরও সুন্দরী হয়ে যায়, তাহলে পুত্র সন্তান হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।

৫. গর্ভাবস্থায় বেশি করে মিষ্টি জাতীয় খাবার খেতে ইচ্ছে হওয়ার অর্থ হল শরীরের ভেতর কন্যা সন্তান বেড়ে ওঠছে। আর মায়ের যদি খুব ঝাল বা টক খেতে ইচ্ছে করে তাহলে ছেলে হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

৬. প্রচলিত ধারণা অনুযায়ী গর্ভস্থ সন্তানের হৃদস্পন্দন হার যত বেশি হবে, মেয়ে হওয়ার সম্ভাবনা তত বেশি।

৭. বেবি বাম্প দেখেও বোঝা যায় সন্তান ছেলে না মেয়ে। বেবি বাম্প যদি নীচের দিকে ঝোলা থাকে তাহলে ছেলে হবে বলেই মনে করা হয়। অন্য দিকে, মেয়ে সন্তান থাকলে বেবি বাম্প থাকে পেটের মাঝামাঝি জায়গায় ও উঁচু হয় বেশি।

রীতিমতই আমরা তথ্য তুলে ধরেছি আশা করি তথ্যগুলো সম্পর্কে বা তথ্যটি সম্পর্কে আপনি আপনার মূল্যবান মন্তব্য বা পরামর্শ অবশ্যই লিখে জানিয়ে দিবেন ।