Description
লজ্জাবতী গাছের উপকারিতা লজ্জাবতী গাছ, যার বৈজ্ঞানিক নাম Mimosa pudica, একটি বহুবর্ষজীবী লতাজাতীয় উদ্ভিদ। এটি আমেরিকা, আফ্রিকা, এশিয়া ও অস্ট্রেলিয়াসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে জন্মে। বাংলাদেশেও এটি সহজলভ্য। আরো পড়ুন: ছেলেদের মেয়েদের কন -ডম গুপ্ত – স্থান মেয়েদের পু -শি কিনতে – এখনই কিনুন
লজ্জাবতী গাছের উপকারিতা
লজ্জাবতী গাছের বিভিন্ন উপকারিতা রয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল:
- কফ দূর করতে: লজ্জাবতী গাছের রস কফ দূর করতে সাহায্য করে। এ জন্য ১০-১২ গ্রাম লজ্জাবতী গাছের পাতা ও ডাল ধুয়ে থেঁতো করে এক কাপ পানিতে সিদ্ধ করে নিন। পানি অর্ধেক হয়ে গেলে নামিয়ে ছেঁকে নিন। দিনে ২-৩ বার এ রস পান করুন।
- নাক ও কান থেকে রক্ত পড়া বন্ধ করতে: লজ্জাবতী গাছের রস নাক ও কান থেকে রক্ত পড়া বন্ধ করতে সাহায্য করে। এ জন্য ১০-১২ ফোঁটা লজ্জাবতী গাছের রস নাকের ছিদ্রে বা কানে টিপুন।
- ডায়রিয়ায়: লজ্জাবতী গাছের রস ডায়রিয়ায় উপকারী। এ জন্য ১০-১২ গ্রাম লজ্জাবতী গাছের পাতা ও ডাল ধুয়ে থেঁতো করে এক কাপ পানিতে সিদ্ধ করে নিন। পানি অর্ধেক হয়ে গেলে নামিয়ে ছেঁকে নিন। দিনে ২-৩ বার এ রস পান করুন।
- কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে: লজ্জাবতী গাছের রস কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে। এ জন্য ১০-১২ গ্রাম লজ্জাবতী গাছের পাতা ও ডাল ধুয়ে থেঁতো করে এক কাপ পানিতে সিদ্ধ করে নিন। পানি অর্ধেক হয়ে গেলে নামিয়ে ছেঁকে নিন। দিনে ২-৩ বার এ রস পান করুন।
- অর্শ বা পাইলস দূর করতে: লজ্জাবতী গাছের রস অর্শ বা পাইলস দূর করতে সাহায্য করে। এ জন্য ১০-১২ গ্রাম লজ্জাবতী গাছের পাতা ও ডাল ধুয়ে থেঁতো করে এক কাপ পানিতে সিদ্ধ করে নিন। পানি অর্ধেক হয়ে গেলে নামিয়ে ছেঁকে নিন। দিনে ২-৩ বার এ রস পান করুন।
- ক্ষত সারাতে: লজ্জাবতী গাছের রস ক্ষত সারাতে সাহায্য করে। এ জন্য লজ্জাবতী গাছের রস ক্ষতস্থানে লাগান।
- চোখের প্রদাহ ও ব্যথা কমাতে: লজ্জাবতী গাছের রস চোখের প্রদাহ ও ব্যথা কমাতে সাহায্য করে। এ জন্য লজ্জাবতী গাছের রস চোখে লাগান।
- ত্বকের রোগে: লজ্জাবতী গাছের রস ত্বকের রোগে উপকারী। এ জন্য লজ্জাবতী গাছের রস ত্বকে লাগান।
লজ্জাবতী গাছের রস ছাড়াও এর পাতা ও ডাল বিভিন্নভাবে ব্যবহার করা যায়। এর পাতা ও ডাল সেদ্ধ করে খাওয়া যায়। এছাড়াও এর পাতা ও ডাল শুকিয়ে গুঁড়া করে চা হিসেবে পান করা যায়।
লজ্জাবতী গাছ একটি ভেষজ উদ্ভিদ। এটি বিভিন্ন রোগের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়। তবে এটি ব্যবহারের আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
Reviews
There are no reviews yet.