Sale!

কাঠ বাদামের দাম -(মধু মিশ্রিত) খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা

Original price was: ৳ 1,100.00.Current price is: ৳ 800.00.

সরাসরি কিনতে ফোন করুন: 01622913639

♣ ঢাকার বাহিরে থেকে অর্ডার করতে চাইলে ১৫০ টাকা অগ্রিম ডেলিভারি পরিশোধ করুন ।

#মধুময়_বাদাম_খেলে_কি_হয়
>>মস্তিস্ক ঠান্ডা রাখে।
✅যৌ.ন শক্তি বৃদ্ধি করে।
✅ বিশেষ মু.হূর্ত স্হা.য়ী করে শু.করানু বৃদ্ধি করে।
✅বী.র্য গাঢ় করে রুচি_বাড়ায়।
✅গ.র্ভবতী মায়েদের জন্য।
✅বৃদ্ধ/বৃদ্ধা যাদের ক্যা.লসিয়াম কমে যাওয়ার কারণে জয়ন্টে জয়ন্টে ব্যথা।
✅বিবাহিত ভাইয়া এবং আপুদের জন্য খুবই উপকারিতা ১ টি প্রোডাক্ট।

795 in stock

Description

কাঠ বাদাম ও কাঠ বাদামের দাম এই আর্টিকেলটিতে আমরা কাঠ বাদাম ও কাঠ বাদামের দাম  ও কাঠ বাদাম কোথা থেকে সংগ্রহ করবেন এবং কীভাবে খাবেন এর সম্পর্কে নানা তথ্য নিয়ে আজকের আর্টিকেলটিতে আমরা কথা বলবো। আজকের আর্টিকেলটিতে কাঠ বাদাম সম্পর্কে পুরো ডিটেলস দেওয়া আছে আপনারা প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পড়বেন আশা করি। তো চলুন বন্ধুরা আমরা আমাদের মূল আলোচনায় চলে যাই।কাঠ বাদাম খাওয়ার উপকারিতা জেনে নেই। কাঠ বাদাম ও কাঠ বাদামের ।

কাঠ বাদামের দাম

পাঠক কাঠ বাদামের উপকারিতা  কাঠ বাদাম সহ আমাদের কাছে নানান ধরনের আয়ুর্বেদিক ঔষধ পেয়ে যাবেন। এগুলো চাইলে আপনি বাংলাদেশের যে কোন প্রান্ত থেকে সংগ্রহ করতে পারেন সরাসরি আমাদের কাছে অর্ডার করতে আমাদের নাম্বারে কল করুন এবং কমেন্টে আপনার মূল্যবান মন্তব্য জানান ।

Gazivai.com এ  ৫০০ টাকা থেকে  মেয়েদের  কনডম – গুপ্ত –  স্থান মেয়েদের পু -শি  কিনতে এখনই কিনুন

কাঠ বাদামের দাম

কাঠ বাদাম

কাঠ বাদাম (বৈজ্ঞানিক নাম: Terminalia catappa) একটি বৃহদাকৃতির গাছের ফলের বীজ। বীজের নাম অনুযায়ী এই গাছকে কাঠ বাদাম গাছ ডাকা হয়। এটি নিরক্ষীয় অঞ্চলে জন্মানো লেডউড জাতীয় Combretaceae পরিবারের একটি বৃক্ষ।

 

আরো পড়ুনঃ করার মারাল জেল কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

1.কাঠ বাদামের সবথেকে শক্তিশালী গুণ হল, মস্তিষ্ককে সুস্থ রাখতেও এটি দক্ষ। ভিটামিন ই এবং পটাশিয়াম থাকার ফলে স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করে কাঠ বাদাম।

•2.সকাল বেলা উঠেই দুটো কাঠ বাদাম খেয়ে নিলেই তরতাজা থাকা যায়। এনার্জি লেভেল ঠিক রাখতে রোজ কাঠ বাদাম খাওয়া উচিত।

3. ভিটামিন ই, এ, বি১, বি৬ থাকার ফলে চুলও ভাল রাখে কাঠ বাদাম। ম্যাগনেশিয়ামের জন্য চুল গোড়া থেকে সুস্থ থাকে ও তাড়াতাড়ি বাড়ে।

4.খিদে পেলে অল্প করে কাঠ বাদাম খেয়ে নিন। এতে খিদে যাবে। কিন্তু ওজনও থাকবে নিয়ন্ত্রণেই। প্রোটিন যুক্ত এই বাদাম খেলে সুগার লেভেলও ঠিক থাকবে। তাই মাত্রাতিরিক্ত খাবার খাওয়ার ইচ্ছেও থাকে না ২-৩ টে কাঠ বাদাম খেয়ে নিলে। আর তাই ওজন বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনাও কম থাকে।

কাঠ বাদাম এর উপকারিতা

5. কাঠ বাদামে রয়েছে ভিটামিন ই। ভিটামিন ই ত্বক সুন্দর রাখে আর মুখে বয়সের ছাপ পড়ে না।

6. কোলেস্টেরল লেভেলও ঠিক রাখতে পারে কাঠ বাদাম। এর মধ্যে থাকে ম্যাগনেসিয়াম, পটাশিয়াম, প্রোটিন। যার ফলে হার্টকেও সুস্থ রাখে কাঠ বাদাম।

7. হজমের জন্যও কাঠ বাদামের জুড়ি মেলা ভার। এতে যে ফাইবার থাকে, তা হজম শক্তি বাড়ায় এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের স্তন – দুধ ছোট টাইট করার ক্রিম কিনতে ক্লিক –  এখনই কিনুন

100 গ্রাম কাঠ বাদামে পুষ্টিগুণ রয়েছে

এনার্জি (৫৭১ ক্যালরি)
ফ্যাট (৫০ গ্রাম)
প্রোটিন (২১.৪৩ গ্রাম)
কার্বোহাইড্রেট (২১.৪৩ গ্রাম)
ফাইবার (১০.৭ গ্রাম)
আয়রন ( ৩.৮৬ মিলিগ্রাম)
ক্যালসিয়াম (২৮৬ মিলিগ্রাম)
ম্যাগনেসিয়াম (২৮৬ মিলিগ্রাম)
পটাশিয়াম (৭১৪ মিলিগ্রাম)
কপার (১.০৭ মিলিগ্রাম)
ম্যাঙ্গানিজ (২ মিলিগ্রাম)
ভিটামিন বি ২ (০.৯১১ মিলিগ্রাম)

কাঠ বাদামের উপকারিতা

কাঠ বাদামের উপকারিতা

কাঠ বাদামের সবথেকে শক্তিশালী গুণ হল, মস্তিষ্ককে সুস্থ রাখতেও এটি দক্ষ। ভিটামিন ই এবং পটাশিয়াম থাকার ফলে স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করে কাঠ বাদাম। সকাল বেলা উঠেই দুটো কাঠ বাদাম খেয়ে নিলেই তরতাজা থাকা যায়। এনার্জি লেভেল ঠিক রাখতে রোজ কাঠ বাদাম খাওয়া উচিত।

বাদাম কমবেশি সবাই খেতে ভালোবাসে। রান্নার স্বাদ বাড়াতে এছাড়াও কেক, পেস্ট্রি তৈরিতে বাদাম ব্যবহার করা হয়। এই আকারে ছোটো জিনিসটি পুষ্টিগুণেও যে ভরপুর সে বলার আর অপেক্ষা রাখে না। বাদাম শুধুমাত্র খাদ্য তালিকায় নয় এটির উপস্থিতি রূপচর্চাতেও বিদ্যমান। বাদাম অনেক ধরণের হয়ে থাকে। কিন্তু আজ আমরা আলোচনা করব কাঠ বাদাম সম্পর্কে। বিশ্বের জনপ্রিয় বাদাম গাছগুলির মধ্যে একটি কাঠ বাদাম। এই বাদামটি প্রচুর পরিমাণে নিউট্রিশনে ভরপুর।

কাঠ বাদাম একটি সুস্বাদু ও পুষ্টিকর খাবার। এতে উপস্থিত জিঙ্ক, ফলিক অ্যাসিড এবং প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট। যা হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে, ওজন হ্রাস করতে এবং ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়তা করে।

1.এনার্জি- আমাদের দেহে শক্তির জোগান দেয়।

2.ফ্যাট- হৃদরোগ এবং স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায়। রক্তচাপ কমায়। কোলেস্টেরলের মাত্রা হ্রাস এবং হৃদয়ের স্বাস্থ্যের সমর্থন করে।
3.প্রোটিন- শরীরের ত্বক, চুল, নখ, হাড় বিকাশে প্রোটিন প্রয়োজন। ভাইরাস এবং ব্যাকটেরিয়া থেকে শরীরকে প্রতিরক্ষা করে।
4.কার্বোহাইড্রেট- কার্বোহাইড্রেটগুলির প্রাথমিক কাজগুলির একটি হল আপনার শরীরকে শক্তি সরবরাহ করা। আপনার খাওয়া খাবারগুলিতে বেশিরভাগ শর্করা রক্ত প্রবাহে প্রবেশের আগে হজম হয় এবং গ্লুকোজে ভেঙে যায়।
5.ফাইবার- ফাইবার হজম স্বাস্থ্য এবং নিয়মিত অন্ত্রের জন্য প্রয়োজনীয় উপাদান। এটি রক্তে শর্করার মাত্রা এবং কোলেস্টেরল উন্নত করতে পারে।
6.আয়রন- রোগ প্রতিরোধক শক্তি বৃদ্ধি করে।
7.ক্যালসিয়াম- শরীরের হাড় এবং দাঁত মজবুত করতে সহায়তা করে।
8.ম্যাগনেসিয়াম- হৃদরোগ থেকে রক্ষা করার জন্য উপকারি এবং সুগারের রোগীদের জন্য উপকারি।
9.পটাশিয়াম- রক্তচাপ, কার্ডিওভাসকুলার স্বাস্থ্য, হাড়ের শক্তি এবং পেশী মজবুত করে।
10.কপার- এটিতে শরীরের সমস্ত টিস্যুতে পাওয়া যায় এবং লাল রক্তকণিকা তৈরি করতে এবং স্নায়ু কোষ এবং প্রতিরোধ ক্ষমতা বজায় রাখতে ভূমিকা রাখে।
11.ম্যাঙ্গানিজ- মানুষের হাড় গঠনের স্বাভাবিক বিকাশের জন্য ম্যাঙ্গানিজ অত্যন্ত প্রয়োজনীয়।
12.ভিটামিন বি ২- ভিটামিন বি ২ ভিটামিনগুলি স্বাভাবিকভাবেই শরীরের বিভিন্ন প্রক্রিয়াগুলির জন্য প্রয়োজনীয় পদার্থ। শরীরের অনেক টিস্যু রক্ষণাবেক্ষণে এটি কাজ করে।আরো পড়ুনঃ যোয়ানী শক্তি

কাঠ বাদাম বডির কোলেস্টেরল শোষণ বন্ধ করতে সক্ষম এবং প্রচুর ওজন হ্রাস করতে কার্যকারী। কারণ বাদামগুলি স্বাভাবিক ভাবেই উচ্চ ক্যালোরি।

ক্যান্সার প্রতিরোধ (Cancer prevention)

কাঠ বাদামে রয়েছে বিশেষ ধরণের অ্যান্টি অক্সিডেন্ট। যা ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে সহায়তা করে। গবেষকরা মনে করছেন, চীনা বাদাম, আখরোট এবং কাঠ বাদাম স্তন ক্যান্সারের সুরক্ষা কবজ।

কাঠ বাদাম দাম

কাঠ বাদামের মূল্য ১ কেজি 800/- টাকা , ৫০০ গ্রাম 400/- টাকা ।

1.কাঠ বাদামের সব থেকে শক্তিশালী গুণ হল, মস্তিষ্ককে সুস্থ রাখতেও এটি দক্ষ। ভিটামিন ই এবং পটাশিয়াম থাকার ফলে স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করে কাঠ বাদাম।
2.সকাল বেলা উঠেই দুটো কাঠ বাদাম খেয়ে নিলেই তরতাজা থাকা যায়। এনার্জি লেভেল ঠিক রাখতে রোজ কাঠ বাদাম খাওয়া উচিত।
3.ভিটামিন ই, এ, বি১, বি৬ থাকার ফলে চুলও ভাল রাখে কাঠ বাদাম। ম্যাগনেশিয়ামের জন্য চুল গোড়া থেকে সুস্থ থাকে ও তাড়াতাড়ি বাড়ে।
4.খিদে পেলে অল্প করে কাঠ বাদাম খেয়ে নিন। এতে খিদে যাবে। কিন্তু ওজনও থাকবে নিয়ন্ত্রণেই। প্রোটিন যুক্ত এই বাদাম খেলে সুগার লেভেলও ঠিক থাকবে। তাই মাত্রাতিরিক্ত খাবার খাওয়ার ইচ্ছেও থাকে না ২-৩ টে কাঠ বাদাম খেয়ে নিলে। আর তাই ওজন বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনাও কম থাকে।
5.কাঠ বাদামে রয়েছে ভিটামিন ই। ভিটামিন ই ত্বক সুন্দর রাখে আর মুখে বয়সের ছাপ পড়ে না।
6.কোলেস্টেরল লেভেলও ঠিক রাখতে পারে কাঠ বাদাম। এর মধ্যে থাকে ম্যাগনেসিয়াম, পটাশিয়াম, প্রোটিন। যার ফলে হার্টকেও সুস্থ রাখে কাঠ বাদাম।
7.হজমের জন্যও কাঠ বাদামের জুড়ি মেলা ভার। এতে যে ফাইবার থাকে, তা হজম শক্তি বাড়ায় এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।

কাঠ বাদাম এর উপকারিতা

কাঠবাদামে রয়েছে ভিটামিন ই, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, জিংক, কপার, সেলেনিয়াম, আয়রন ও ম্যাগনেসিয়াম। পুষ্টিগুণে ভরপুর এই বাদাম কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে, শ্বাসতন্ত্রের সমস্যা কমায়, হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়, রক্তস্বল্পতা দূর করে। এটি চুল ও ত্বকের জন্য ভালো। বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রতিদিন একমুঠো করে কাঠবাদাম খেলে এই উপকারগুলো পেতে সাহায্য করবে আপনাকে। কাঠবাদামের উপকারিতা

মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি

কাঠবাদামে থাকা পুষ্টিগুণ মস্তিষ্কের স্বাস্থ্যকে ভালো রাখতে সাহায্য করে। এই বাদামে থাকে মস্তিষ্কের জন্য প্রয়োজনীয় দুটি পুষ্টিগুণ রিবোফ্লাভিন ও এল ক্যারনিটিন। এই উপাদান দুটি মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করে। এটি স্মৃতিভ্রম রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে। প্রতিদিন ৪-৬ টি কাঠ বাদাম ভিজিয়ে খেলে মস্তিষ্কের কাজের উন্নতি ঘটে। শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় উপকারী ফ্যাট উৎস হিসেবে কাঠবাদাম বিশেষ ভূমিকা রাখে। বাড়ন্ত শিশুদের বুদ্ধি বিকাশের জন্য কাঠবাদাম অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি খাবার। এছাড়া এতে আলঝেইমার হবার সম্ভাবনাও কম।

ক্যানসার প্রতিরোধে

কাঠবাদাম কোলোন ক্যানসার প্রতিরোধে সাহায্য করে। এটি কোলনকে ভালো রাখতেও কাজ করে।

হার্টের সুস্থতায়

নিয়ম করে ভেজানো বাদাম খেলে হার্ট ভালো থাকে। কারণ কাঠবাদামে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন, পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম ইত্যাদি উপকারী উপাদান থাকে। যা হার্টের কর্মক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। এতে থাকা ভিটামিন-ই হৃদরোগের ঝুঁকি কমায় এবং ম্যাগনেসিয়াম হার্ট অ্যাটাক প্রতিরোধে সাহায্য করে। এটি অ্যার্টারিকে ক্ষতিকর প্রদাহের হাত থেকে সুরক্ষা দেয়। নিয়মিত বাদাম খেলে হৃদযন্ত্র ভালো থাকে এবং ৫০% হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমে।

ডায়াবেটিস প্রতিরোধ করে

কাঠবাদাম ইনসুলিনের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। গবেষণায় বলা হয়, খাবারের পর কাঠবাদাম খাওয়া ইনসুলিনের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে।

উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে

কাঠবাদামে থাকা ফসফরাস উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। এর মধ্যে থাকা সোডিয়াম রক্তচাপের ওঠানামা নিয়ন্ত্রণ করে।

ওজন নিয়ন্ত্রণের সহায়ক

বাদাম খাওয়ার পর খিদে কমে যায়। ফলে মাত্রাতিরিক্ত খাবার খাওয়ার প্রবণতা হ্রাস পায়। সেই সঙ্গে শরীরে প্রয়োজন অতিরিক্ত ক্যালরি জমে ওজন বৃদ্ধির সম্ভাবনাও কমে। বিপাকের হার বাড়িয়ে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতেও সাহায্য করে।

কাঠ বাদামের উপকারিতা ও অপকারিতা

কাঠবাদামে রয়েছে ভিটামিন ই, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, জিংক, কপার, সেলেনিয়াম, আয়রন ও ম্যাগনেসিয়াম। পুষ্টিগুণে ভরপুর এই বাদাম কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে, শ্বাসতন্ত্রের সমস্যা কমায়, হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়, রক্তস্বল্পতা দূর করে। এটি চুল ও ত্বকের জন্য ভালো। বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রতিদিন একমুঠো করে কাঠবাদাম খেলে এই উপকারগুলো পেতে সাহায্য করবে আপনাকে। কাঠবাদামের উপকারিতা

শক্তি বাড়ায়

প্রতিদিন একমুঠো কাঠবাদাম খাওয়া শরীরে শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। এর মধ্যে থাকা ম্যাঙ্গানিজ, কপার ও রিবোফ্লাবিন শরীরে শক্তি জোগায়। এটি বিপাক প্রক্রিয়া ভালোভাবে হতেও সাহায্য করে।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়

কাঠবাদাম অ্যালকেলাইন সমৃদ্ধ একটি খাবার। এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। এর মধ্যে রয়েছে ভিটামিন-ই রয়েছে অনেক শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এগুলো বিভিন্ন ধরনের রোগের হাত থেকে দেহকে সুরক্ষা দেয়।

কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে

কাঠবাদাম শরীরে বাজে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়। প্রতিদিনের ডায়েটে বাদামের অন্তর্ভুক্ত করলে হার্টের স্বাস্থ্য নিয়ে আর চিন্তায় থাকতে হবে না। আসলে বাদামে উপস্থিত বেশ কিছু কার্যকরী উপাদান শরীরে অন্দরে ভাল কোলেস্টরলের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। ফলে স্বাভাবিকভাবেই খারাপ কোলেস্টরলের মাত্রা কমতে শুরু করে। এছাড়া বাদামে প্রচুর পরিমাণ মনো-স্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে, থাকে ওমেগা-৬ ফ্যাটি অ্যাসিডও। কিন্তু কোনরকম ট্রান্স ফ্যাট থাকে না। ফলে হার্ট অ্যাটাক কিংবা স্ট্রোকেরও আশঙ্কা কম থাকে।

আরো পড়ুনঃ আর এফ এল কোম্পানি চাকরি ?মাসে বেতন কত

আরো পড়ুনঃ প্রান কোম্পানি চাকরি ? মাসে বেতন কত

মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি

কাঠবাদামে থাকা পুষ্টিগুণ মস্তিষ্কের স্বাস্থ্যকে ভালো রাখতে সাহায্য করে। এই বাদামে থাকে মস্তিষ্কের জন্য প্রয়োজনীয় দুটি পুষ্টিগুণ রিবোফ্লাভিন ও এল ক্যারনিটিন। এই উপাদান দুটি মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করে। এটি স্মৃতিভ্রম রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে। প্রতিদিন ৪-৬ টি কাঠ বাদাম ভিজিয়ে খেলে মস্তিষ্কের কাজের উন্নতি ঘটে। শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় উপকারী ফ্যাট উৎস হিসেবে কাঠবাদাম বিশেষ ভূমিকা রাখে। বাড়ন্ত শিশুদের বুদ্ধি বিকাশের জন্য কাঠবাদাম অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি খাবার। এছাড়া এতে আলঝেইমার হবার সম্ভাবনাও কম।

ক্যানসার প্রতিরোধে
কাঠবাদাম কোলোন ক্যানসার প্রতিরোধে সাহায্য করে। এটি কোলনকে ভালো রাখতেও কাজ করে।

হার্টের সুস্থতায়

নিয়ম করে ভেজানো বাদাম খেলে হার্ট ভালো থাকে। কারণ কাঠবাদামে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন, পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম ইত্যাদি উপকারী উপাদান থাকে। যা হার্টের কর্মক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। এতে থাকা ভিটামিন-ই হৃদরোগের ঝুঁকি কমায় এবং ম্যাগনেসিয়াম হার্ট অ্যাটাক প্রতিরোধে সাহায্য করে। এটি অ্যার্টারিকে ক্ষতিকর প্রদাহের হাত থেকে সুরক্ষা দেয়। নিয়মিত বাদাম খেলে হৃদযন্ত্র ভালো থাকে এবং ৫০% হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমে।

ডায়াবেটিস প্রতিরোধ করে

কাঠবাদাম ইনসুলিনের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। গবেষণায় বলা হয়, খাবারের পর কাঠবাদাম খাওয়া ইনসুলিনের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে।

উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে

কাঠবাদামে থাকা ফসফরাস উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। এর মধ্যে থাকা সোডিয়াম রক্তচাপের ওঠানামা নিয়ন্ত্রণ করে।

ওজন নিয়ন্ত্রণের সহায়ক

বাদাম খাওয়ার পর খিদে কমে যায়। ফলে মাত্রাতিরিক্ত খাবার খাওয়ার প্রবণতা হ্রাস পায়। সেই সঙ্গে শরীরে প্রয়োজন অতিরিক্ত ক্যালরি জমে ওজন বৃদ্ধির সম্ভাবনাও কমে। বিপাকের হার বাড়িয়ে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতেও সাহায্য করে।

কাঠবাদামের অপকারিতা

বাদামের উপকারিতা ও অপকারিতা নিবন্ধে বাদামের উপকারিতায় আমরা আগেই জেনেছি, এতে উচ্চ প্রোটিন ও ফ্যাট থাকে। তাই মাত্রাতিরিক্ত বাদাম খেলে আপনি কিন্তু মোটা হয়ে যেতে পারেন। কাঠ বাদাম ওজন কমায় পাশাপাশি বেশি খেলে ওজন বাড়াতেও পারে। এছাড়াও অন্যান্য বাদাম রয়েছে যা সঠিক মাত্রায় না খেলে ওজন বৃদ্ধি করতে পারে। তাই নিয়মিত খাবারের তালিকায় বাদাম যোগ করলে চার ভাগের এক ভাগ রাখুন।

কাঠ বাদাম চাষ পদ্ধতি

বাদাম চাষ করার পূর্বে জমিকে ভালোমত প্রস্তুত করে নিতে হবে ৷ জমি প্রস্তুতি হিসেবে আগাছা, গাছ তুলে ফেলতে হবে ৷

মাটি কুপিয়ে বা হাল দিতে হবে যেন মাটি ঝুরঝুরে হয় ৷

ঝুরঝুরে মাটিতে সার প্রয়োগ করতে হবে ৷ সার হিসেবে কম্পোস্ট সার ভালো হবে ৷ কম্পোস্ট সার প্রয়োগ করে মাটি ও সার নাড়াচাড়া করে দিতে হবে ৷

অতপর কিছুটা পানি দিতে হবে ৷ এভাবে কমপক্ষে ৭ দিন রেখে দিয়ে মাটি প্রস্তুত হতে দিতে হবে ৷

মাটি প্রস্তুত হবার পর এবার কাঠবাদাম গাছের চারা বুনতে হবে ৷ চারা বুননের জন্য গর্ত করে সেখানে পুনরায় কিছু কম্পোস্ট সার দিতে হবে ৷

চারা গাছ কতটুকু লম্বা/বয়সী হিসেব করে গর্ত করতে হবে ৷

গর্তে চারা গাছ বুনে দিয়ে মাটি ফালানোর পর পানি দিতে হবে ৷ গাছে নিয়মিত পানি দিতে হবে ৷

কাঠ বাদাম গাছ বুনার পর চারিদিকে বেড়া দিয়ে চারা গাছকে গরু,ছাগলের হাত থেকে নিরাপদ করতে হবে ৷

কাঠ বাদাম খাওয়ার নিয়ম

কাঠ বাদাম খাবার নিয়ম হলো ঃ ১ কাপ বড় বাটিতে ২ কাপ পানি নিতে হবে। এমনভাবে পানি দিতে হবে যেন বাদামের ২ ই উপরে তাকে। তার পর সামুদ্রিক লবণ দিয়ে কিছু সময় নেড়ে দিতে হবে। ১২-১৪ ঘন্টা পর লবণ পানি ফেলে দিয়ে, খাবার পানি দিয়ে ভালো ভাবে ধুয়ে নিতে হবে।

কাঠ বাদামের ক্ষতিকর দিক

কাঠ বাদাম খেয়ে থাকি। কিন্তু আতিরিক্ত কাঠ বাদাম খেয়ে যে আপনারা নিজের ক্ষতি করছেন তা কি জানেন? চলুন কাঠ বাদাম খাওয়া সাইড ইফেক্ট গুলো জেনে নেই।

.কাঠ বাদামে প্রচুর পরিমাণ ফাইবার রয়েছে। তাই অত্যাধিক পরিমাণে কাঠ বাদাম খেলে কোষ্ঠকাঠিণ্যের সমস্যায় পড়তে পারেন। সে ক্ষেত্রে অনেক বেশি পরিমাণে পানি খেতে হবে।

১০০ গ্রাম কাঠ বাদামে ২৫ মিলিগ্রাম ভিটামিন-ই রয়েছে। যেখানে দিনে মাত্র ১৫ মিলিগ্রাম ভিটামিন-ই আমাদের প্রয়োজন। ভিটামিনের উৎস হিসাবে সারাদিন এর তিনগুণ কাঠ বাদাম একজন খেতেই পারেন। তাতে বিশেষ কোনও ক্ষতি হয় না। কিন্তু এটাও ঠিক যে কাঠ বাদামের সঙ্গে ভিটামিন-ই রয়েছে (যেমন ডিম, পালং শাক) এমন অনেক শাক-সবজিও আমরা খেয়ে থাকি। আর তাতেই আমাদের স্বাস্থ্যের ক্ষতি হয়। ডায়েরিয়া, দুর্বলতা এমনকী চোখও খারাপ হতে পারে।

কাঠ বাদামে প্রচুর পরিমাণে ফ্যাট এবং ক্যালোরি রয়েছে। ১০০ গ্রাম কাঠ বাদামে ৫০ গ্রাম ফ্যাট রয়েছে। ফলে ওজন বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

বেশি কাঠ বাদাম খেলে দেহে টক্সিন জমতে থাকে। কারণ এতে হাইড্রোকার্বন অ্যাসিড রয়েছে। হাইড্রোকার্বন অ্যাসিড বেশি দেহে জমলে শ্বাসকষ্ট হয়, নার্ভের সমস্যা হয়, এমনকী মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে।

কাঠ বাদাম দাম

কাঠ বাদামের মূল্য ১ কেজি 800/- টাকা , ৫০০ গ্রাম 400/- টাকা ।

কাঠ বাদাম খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা

চিকিৎসকরা বলেন কাঠ বাদাম কে এক বাটি পানিতে ক ভিজিয়ে রাখলে সহজে খোসা ছাড়ানো যায়। খোসা ছাড়ানোর পর সাদা বাদাম টিএক সপ্তাহ ধরে রেখে খাওয়া যায় । কাঠ বাদামে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন E রয়েছে। অনেকে আবার কাঠ বাদামের তেল ব্যবহার করে থাকেন। কাঠ বাদামের তেল ত্বকের জন্য খুবই উপকারী।

চর্ম বিশেষজ্ঞরা ত্বকের যত্নে আমন্ড অয়েলের ব্যবহারের জন্য ও পরামর্শ দিয়ে থাকেন। সাধারণভাবে কাঠবাদাম খাওয়ার ফলে ত্বকের অনেকটা উপকার হয় একদম গভীর থেকেই। ফলে অল্প বয়সে চেহারায় বলীরেখা দেখা দেয় না এবং ত্বকের উজ্জ্বলতা প্রাকৃতিকভাবে আরও বৃদ্ধি পায় । প্রতিদিন কাঠবাদাম খেলে অথবা মুখে লাগালে ত্বক থাকে চির নতুন হয়ে ওঠে । সেই সঙ্গে পানিতে ভেজানো কাঠবাদাম বেঁটে যদি মুখেও মেখে নেওয়া যায়, তাহলে তা অনেকটা প্রাকৃতিক ক্রিমের মতো কাজ করে থাকে। এছাড়াও, আপনার ত্বক যদি শুষ্ক হয় যায় , সেই সমস্যা দূর করতেও কাঠবাদাম অনেকটা সাহায্য করে । এক্ষেত্রে কিছুটা ফোটানো ক্রিমও, বেঁটে রাখা কাঠবাদামের সঙ্গে মিশিয়েও মেখে নিতে পারেন।

আরো পড়ুনঃ ফর্সা হওয়ার কোরিয়ান সুথিং জেল কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ফর্সা হওয়ার কোরিয়ান এলাইক(Alike) ক্রিম কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ৭ দিনে ফর্সা হওয়ার 4k হোয়াইটেনিং ক্রিম ৬৫০ টাকা এখনই কিনুন

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “কাঠ বাদামের দাম -(মধু মিশ্রিত) খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা”

Your email address will not be published. Required fields are marked *

You may also like…