Sale!

অর্জুন গাছের ছাল খাওয়ার নিয়ম

৳ 389.00

সরাসরি কিনতে ফোন করুন:
01751358526

❤️ সবচেয়ে চেয়ে কম দামে Gazivai.com থেকে কিনুন।

♣ ঢাকার বাহিরে থেকে অর্ডার করতে চাইলে ১৫০ টাকা অগ্রিম ডেলিভারি পরিশোধ করে অর্ডার করুন ।

🗣️ অডার নাউ অপশনে ক্লিক করে অডার করে ফেলুন ।

200 in stock

Description

অর্জুন গাছের ছাল খাওয়ার নিয়ম এই আর্টিকেলটিতে আমরা অর্জুন গাছের ছাল খাওয়ার নিয়ম  ও  কোথা থেকে সংগ্রহ করবেন এবং কীভাবে খাবেন এর সম্পর্কে নানা তথ্য নিয়ে আজকের আর্টিকেলটিতে আমরা কথা বলবো। আজকের আর্টিকেলটিতেঅর্জুন গাছের ছাল খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে পুরো ডিটেলস দেওয়া আছে আপনারা প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পড়বেন আশা করি। তো চলুন বন্ধুরা আমরা আমাদের মূল আলোচনায় চলে যাই।অর্জুন গাছের ছাল খাওয়ার নিয়ম জেনে নেই।

অর্জুন গাছের ছাল খাওয়ার নিয়ম

আরো পড়ুনঃ  লম্বা হওয়ার ঔষধ কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

পাঠক  অর্জুন গাছের ত্রিফলার   চিরতা   কাঠ বাদাম সহ আমাদের কাছে নানান ধরনের আয়ুর্বেদিক ঔষধ পেয়ে যাবেন। এগুলো চাইলে আপনি বাংলাদেশের যে কোন প্রান্ত থেকে সংগ্রহ করতে পারেন সরাসরি আমাদের কাছে অর্ডার করতে আমাদের নাম্বারে কল করুন এবং কমেন্টে আপনার মূল্যবান মন্তব্য জানান

অর্জুন গাছের ছাল খাওয়ার নিয়ম

এক মাস নিয়মিত সেবন করে যাওয়া আবশ্যক। ৯, ২০ গ্রাম পরিমান আধাচূর্ণ অর্জুন ছাল নিয়ে দুই কেজি পরিমাণ পানিতে ভিজিয়ে রেখে ,পরবর্তীতে জ্বাল করে নামিয়ে ছেঁকে নিয়ে সেব্য। উল্লিখিত নিয়মে দিনে ২-৩ বার সেবন করে যাওয়া আবশ্যক। ১০, বিচূর্ণ ফল রক্তচাপ কমায়, মূত্রবর্ধক হিসেবে কাজ করে এবং লিভার সিরোসিস টনিক হিসাবে কাজ করে।

অর্জুন গাছের ছাল খাওয়ার নিয়ম

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের স্থায়ী সেক্সে রাজি করানোর ট্যাবলেট

আমাদের পৃথিবীতে বিভিন্ন রকমের গাছ আছে যেগুলি আমাদের ঔষধ হিসাবে কাজ করে। তাছাড়া আমরা যে সকল সবজি খাবার খায় সেগুলো এক ধরনের ওষুধ।তা থেকে আমরা সমস্ত রকমের ভিটামিন, শর্করা ,প্রোটিন অনেক কিছু পেয়ে থাকি। আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা প্রাচীনকাল থেকেই হয়ে আসছে বর্তমানে এর চাহিদা না থাকলেও একেবারে নাই বলা চলে না, আজ আমরা এমন কিছু গাছের সম্পর্কে আলোচনা করব যেগুলি আপনাদের জীবনের অনেক সহযোগিতা করবে। এবং তার প্রতিকার হিসাবে আপনাদের সামনে তুলে ধরব এই গাছের উপকারিতা গুনাগুন এবং সকল রকমের ঔষধি গুণাবলী।

ভেষজশাত্রে ঔষধি গাছ হিসাবে অর্জুন গাছ ব্যবহার অগনিত বলা হয়ে থাকে, বাড়িতে একটি অর্জুন গাছ থাকা আর এক জন ডাক্তার থাকা একই কথা।এ র ঔষধি গুন মানবসমাজের দৃষ্টি আকর্ষন করেছে সুপ্রাচীন কাল থেকেই।শরীরের বল ফিরিয়ে আনা এবং রণাঙ্গনে মনকে উজ্জীবিত রাখতে অর্জুন ব্যবহারের উল্লেখ রয়েছে মহাভারত ও বেদ-সংহিতায়।তার পর যত দিন যাচ্ছে ততই অর্জুনের উপকারী দিক উদ্ভাবিত হচ্ছে।

অর্জুন গাছের ছাল খাওয়ার নিয়ম

আরো পড়ুনঃ টাইটান জেল পুরুষের লিঙ্গ ১ থেকে ৩ ইঞ্চি পর্যন্ত বড় ও মোটা করে।

1. যাদের বুক ধড়ফড় করে অথচ উচ্চ রাক্তচাপ নাই, তাদের পক্ষে অর্জুন ছাল কাঁচা হলে ১০-১২ গ্রাম, শুকনা হলে ৫-৬ গ্রাম একটু ছেঁচে ২৫০ মিলি দুধ ও ৫০০ মি লি জল এর সাথে মিশিয়ে জ্বাল দিয়ে আনুমানিক ১২৫ মিলি থাকতে ছেঁকে বিকেলবেলা খেলে বুক ধড়ফড়ানি কমে যায়।তবে পেটে যাতে বায়ু না থাকে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।

2. অর্জুন ছাল বেটে খেলে হৃৎপিন্ডের পেশি শক্তিশালী হয়, হৃৎপিন্ডের ক্ষমতা বাড়ে।এটি রক্তের কোলেষ্টরল কমায় এবং ফলত রক্তচাপ নিয়ন্ত্রনে থাকে।

3. বিচুর্ণ ফল মূত্রবর্ধক হিসেবে কাজ করে এবং লিভারসিরোসিসের টনিক হিসাবে ব্যাবহৃত হয়।

4.অর্জুনের ছালে ট্যানিন রয়েছে, এ টানিন মুখ,জিহ্বা ও মাড়ীর প্রদাহের চিকিৎসায় ব্যাবহার হয়।এটি মাঢ়ীঢ় রক্তপাত বন্ধ করে এবং শরীরে ক্ষত, খোস পাঁচড়া দেখা দিলে অর্জুনের ছাল বেটে লাগালে সেরে যায়।

5. অর্জুনের ছাল হাঁপানি, আমাশয়, ঋতুস্রাবজনিত সমস্যা, ব্যথ্যা ,প্রদর ইত্যাদি চিকিৎসায়ও উপকারী।

6. এটি সংকোচ ও জ্বর নিবারক হিসাবেও কাজ করে।

7. এ ছাড়া অর্জুনে saponin রয়েছে, একটি যৌন উদ্দীপনা বাড়ায়। তাই চর্ম ও যৌন রোগে অর্জুন ব্যাবহ্রত হয়।যৌন উদ্দীপনা বাড়াতেও অর্জুনের ছালের রস ব্যাবহার হয়।

8. অর্জুনের ছালে essential oil রয়েছে তাই অর্জুন খাদ্যা হজম ক্ষমতা বাড়ায়।খাদ্যাতন্ত্রের ক্রিয়া স্বভাবিক রাখতে সাহায্য করে।

9. ক্যান্সার কোষের বর্ধন রোধকারী gallic acid,ethy gallae ও lutenolin রয়েছে অর্জুন ছালে। এ কারনে এটি ক্যান্সার চিকিৎসায় ব্যাহারের সুযোগ রয়েছে।

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের স্তন – দুধ বড় টাইট করার ক্রিম কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

অর্জুন একটি পত্রঝরা মাঝারি ধরনের বৃক্ষ। পরিণত বয়সে একটি গাছ ১০-১৫ মিটার লম্বা হয়ে থাকে। গোড়ায় অধিমূল আছে। গাছের কাণ্ড একধিক ভাঁজ বা স্তর যুক্ত। বাকল পাতলা স্তরে বিভক্ত। পাতা লম্বাটে ৭.৫ – মে সে. মি. ফুল হলুদাভ ও স্পাইক সোজা এবং ফুলের পাপড়ি নাই। ফল লম্বাটে ৫টি ভাজ ও পাখায় বিভক্ত।

অর্জুন চা এর উপকারিতা

অর্জুনের বাকল কোলেস্টেরল এবং রক্তচাপ হ্রাস করে, যে দুটি হৃদরোগের ঝুঁকির কারণ বলে চিহ্নিত। অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টি-ক্লটিং গুণ থাকাতে অর্জুনের বাকল স্ট্রোক, হৃদরোগ এবং বয়স সম্পর্কিত কার্ডিওভাসকুলার সমস্যাগুলি প্রতিরোধ করে।

অর্জুনের বাকল বা ছাল দেশজ চিকিৎসা ব্যবস্থায় ঔষধি হিসাবে ব্যবহৃত হয়। পরিপক্ক গাছ থেকে ছাল সংগ্রহ করার পর ছোট ছোট টুকরো করা হয়, এবং ৪-৫ দিন রৌদ্রে শুকিয়ে চটের বস্তায় ভরে শুষ্ক স্থানে সংরক্ষণ করা হয়। কখনও বা গাছ থেকে পরিপক্ক বীজ সংগ্রহের পর ভালোভাবে রৌদ্রে শুকিয়ে সেটাও সংরক্ষণ করা হয়। বায়ুরোধী পাত্রে উত্তম ভাবে রাখতে পারলে এক বছর পর্যন্ত এর কার্যকারিতা অটুট থাকে।

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের ৩০,৩২,৩৪, সাইজের ব্রা সরাসরি কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

অর্জুন হোমিও ঔষধ

অর্জুন হোমিও ঔষধ

ভেষজশাত্রে ঔষধি গাছ হিসাবে আর্জুনের ব্যবহার অগনিত। বলা হয়ে থাকে, বাড়িতে একটি অর্জুন গাছ থাকা আর এক জন ডাক্তার থাকা একই কথা।এর ঔষধি গুন মানবসমাজের দৃষ্টি আকর্ষন করেছে সুপ্রাচীন কাল থেকেই। শরীরের বল ফিরিয়ে আনা এবং রণাঙ্গনে মনকে উজ্জীবিত রাখতে অর্জুন ব্যবহারের উল্লেখ রয়েছে মহাভারত ও বেদ-সংহিতায়। তার পর যত দিন যাচ্ছে ততই অর্জুনের উপকারী দিক উদ্ভাবিত হচ্ছে।

অর্জুন গাছের দাম

heritage tree অর্থাৎ যার বয়স ১০০ পার হয়েছে, সেই গাছের দাম হবে কোটি টাকার বেশি। কিছু ক্ষেত্রে দেখা গিয়েছে, কোনও প্রকল্পের কাজ এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য একের পর এক গাছ কাটা হয়। তার দাম ধার্য করা হয়না সেভাবে।

ছাল, পাতা ও ফলের ব্যবহার চিকিৎসা ক্ষেত্রে ভেষজ ওষুধ হিসেবে।
অর্জুনের কাঠ শক্ত প্রকৃতির হওয়ায় গৃহনির্মাণ, কৃষি উপকরণ,জলযান, নৌকা,দাড়, মাস্তুল, খনি ও নলকূপ খননে এই গাছের কাঠ ব্যবহৃত হয়। এক সময় গরুর গাড়ির চাকা নির্মাণে ব্যবহৃত হতো।
এর ছাল/বাকল থেকে যে ট্যানিন পাওয়া যায়, তা চামড়া শিল্পে প্রক্রিয়া জাত কাজে ব্যবহার করা হয়।
অর্জুন গাছের পাতা তসর রেশম পোকার খাদ্য হওয়ায় এটি রেশম শিল্পের সহায়ক।

অর্জুন গাছের অপকারিতা

অর্জুন গাছের ছাল গর্ভবতী মহিলাদের ক্ষতি করে, তাই তাঁদের এই ছাল ব্যবহারে ব্যবহারে সতর্কতা অবলম্বন করা দরকার।
সুগার রোগীদেরও অর্জুন গাছের ছাল যথেষ্ট সাবধানে ব্যবহার করা উচিত।
একমাত্র চিকিৎসকের পরামর্শের পরেই যতটা সম্ভব অর্জুন গাছের ছাল ব্যবহার করুন।

আরো পড়ুনঃ বায়োমেনিক্স কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেজিক কনডম সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ড্রাগন কনডম সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

– খোস পাঁচড়া ও পুরনো ক্ষতে নিমপাতার সাথে সামান্য কাঁচা হলুদ পিষে নিয়ে আক্রান্ত স্থানে প্রলেপ আকারে ৭ থেকে ১০ দিন ব্যবহার করলে খোস পাঁচড়া ও পুরনো ক্ষতের উপশম হয়;

অর্জুন গাছের বৈশিষ্ট্য

অর্জুন (বৈজ্ঞানিক নাম: Terminalia arjuna) কমব্রেটাসি পরিবারের টারমিনালিয়া গণের একটি গুরুত্বপূর্ণ ঔষধি বৃক্ষ। এরা দেখতে বৃহত আকৃতির গাছ, ৫০ থেকে ৬০ ফুট পর্যন্ত উঁচু হয়, পাতাগুলির আকারটা একটু বড় হলেও মানুষের জিভের মতো কিন্তু পাতার ধারগুলি খুব সরু, দাঁত করাতের মতো কিন্তু মাংসল নয়।

আরো পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

গাছের ছালের টুকরো

ভেষজশাত্রে ঔষধি গাছ হিসাবে আর্জুনের ব্যবহার অগনিত। বলা হয়ে থাকে, বাড়িতে একটি অর্জুন গাছ থাকা আর এক জন ডাক্তার থাকা একই কথা।

আরোপড়ুনঃSsc এরপূর্ণরূপ কি ?ssc full meaning

আরোপড়ুনঃঅ নামের ছেলেরা কেমন হয়

আরোপড়ুনঃঅ নামের মেয়েরা কেমন হয়

বিচূর্ণ ফল রক্তচাপ কমায় মূত্রবর্ধক হিসেবে কাজ করে এবং লিভার সিরোসিস টনিক হিসেবে কাজ করে।

১ এই ছাল মুখ, জিহ্বা ও মাড়ির প্রদাহের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়, এটি মাড়ির রক্তপাত বন্ধ করে।

২, এটি সংকোচন ও জ্বর রোধক হিসেবেও কাজ করে।

৩, এছাড়া চর্ম ও যৌন রোগে অর্জুন ব্যবহুত হয়। যৌন উদ্দীপনা বাড়াতে ও অর্জুনের ছালের রস সাহায্য করে।

৪, অর্জুন খাদ্য হজম ক্ষমতা বাড়ায়। খাদ্যতন্ত্রের ক্রিয়া স্বাভাবিক স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে।

অ্যাজমা: অর্জুন ছালের পাউডার ১২ গ্রাম দুধের ক্ষীর বা পায়েসের সাথে মিশিয়ে খেলে অ্যাজমা আক্রান্ত ব্যক্তির অ্যাজমা রোগের স্থায়ী সমাধান হবে। হাড় মচকে গেলে বা চিড় খেলে: অর্জুন ছাল ও রসুন বেটে অল্প গরম করে মচকানো জায়গায় লাগিয়ে বেঁধে রাখলে সেরে যায়।

 

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “অর্জুন গাছের ছাল খাওয়ার নিয়ম”

Your email address will not be published. Required fields are marked *

You may also like…