Sale!

জিনসেং সিরাপ ( ২০ মিনিট সেক্স করার সিরাপ )

Original price was: ৳ 400.00.Current price is: ৳ 300.00.

সরাসরি কিনতে ফোন করুন:
01751358525

❤️ সবচেয়ে চেয়ে কম দামে Gazivai.com থেকে কিনুন।

♣ ঢাকার বাহিরে থেকে অর্ডার করতে চাইলে ১৫০ টাকা অগ্রিম ডেলিভারি পরিশোধ করে অর্ডার করুন ।

🗣️ অডার নাউ অপশনে ক্লিক করে অডার করে ফেলুন।

682 in stock

Description

জিনসেং কোথায় পাওয়া যায়

পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ হার্বস জিনসেং এর গুরুত্ব অপরিসীম তা ভাষায় বর্ণনা করা সম্ভব নয় । এটি ব্যবহারে বহু রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। চীন কোরিয়া জাপান উত্তর আমেরিকা ও রাশিয়া জিনসেন উৎপন্ন হয় এর বোটানিক্যাল নাম প্যানাক্স গ্রিক শব্দ হতে প্যানাক্স শব্দের উৎপত্তি এর অর্থ সরবরাহ বিনাশক ওষুধ 5000 বছর ধরে জিতবো কোরিয়ার বনৌষধি রূপে জিংসেন ব্যবহার হয়ে আসছে খ্রিষ্টপূর্ব 100 সালের রচিত গ্রন্থে এর উল্লেখ পাওয়া যায় । চীন দেশের চিকিৎসা চিকিৎসাশাস্ত্রে জিংসেন কে সর্বরোগের বিনাশক ওষুধ বলে বর্ণনা করা হয়েছে ।জিনসেং সিরাপ

জিনসেং সিরাপ

আরো পড়ুনঃ ২০ মিনিট সেক্স করার মেজিক কনডম কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

 

চীনের বেইজিং থেকে এক হাজার মাইল উত্তরে জিনসেন প্রদেশের জিনসেন পাহাড়ে প্রথমেই গাছ আবিষ্কৃত হয় এই গাছ আবিষ্কার একটি সুন্দর মুখরোচক কাহিনীর রয়েছে প্রাচীনকালে কিছু সংখ্যক প্যারালাইসিস রোগের বরফ আচ্ছাদিত সুউচ্চ পাহাড়ের নির্বাচন দেওয়া হয়খাদ্যের অভাবে মৃত্যুপথযাত্রী রোগীরা মানুষ আকৃতিবিশিষ্ট এক ধরনের গাছ ভক্ষণ করে ক্ষুধা নিবারণ করে ওই গাছকে কিছুদিনের মধ্যেই তারা প্রবল শক্তি সঞ্চয় করে উপরোক্ত রোগমুক্ত হয় এবং নতুন জীবন লাভ করে জীবিত অসুস্থ অবস্থায় জনসম্মুখে ফিরে আসে এভাবেই পাহাড়ে বরফ আচ্ছাদিত গাছের গুনাগুন সমগ্র দেশে ছড়িয়ে পড়ে।‌‌‌‌ স্থান ও পাহাড়ের নামে গাছের নাম করা হয জিনসেং।

টাইটান জেল ব্যবহারের নিয়ম

জিনসেং কোথায় পাওয়া যায়

1 রেড
2 হোয়াইট
3 রয়েল
4 হান্টার
5 হিউম্যান

জিনসেং সিরাপ

আরো পড়ুনঃ লিংগ মোটা বড় করার মারাল জেল কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

 

জিনসেং হোমিও সিরাপ

এরমধ্যে হান্টার জিনসেং গাছের মূল্য সর্বাধিক একটা হাসেন কমপক্ষে তিন থেকে পাঁচ হাজার মার্কিন ডলারে বিক্রি হয়ে থাকে।শেখর পাতাফুল বীজ চামড়া গোল্ড ওমরসহ গাছের সকল অংশই প্রধানত ঔষধ তৈরিতে ব্যবহৃত হয়। এই গাছের সর্বাধিক শক্তিশালী অংশ হলেও মূলত নারী দেহের নিম্নাংশ আকৃতির অংশটি। এ গাছ থেকে বর্তমানে প্রস্তুত ওষুধের ধরন আকার ক্যাপসুল ট্যাবলেট এক্সট্রাক্ট সিরাপ মাদার টিংচার পাউডার চা জুস রয়েল জেলী মধু হালুয়া ইত্যাদি।

জিনসেন এর তৈরি ওষুধের কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই।যেকোনো রোগী পরিমাণমতো জিংসিং খেতে পারে চীন কোরিয়া জাপান উত্তর আমেরিকা রাশিয়া সহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে নিয়ে গবেষণা চলছে গবেষকগণ এই সিদ্ধান্তে পৌছেন যে মানব কল্যাণ ও বিশ্বকে ব্যাধিমুক্ত করতে জিনসেন কে  নানাভাবে ব্যবহার করা যায়।

জিনসেং সিরাপ

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের স্থায়ী সেক্স বাড়ানোর ঔষধ – এখনই কিনুন

 

জিনসেং সিরাপ এর উপকারিতা

  1. জিনসেং শরীরের কর্মক্ষমতা ও উদ্দীপনা বৃদ্ধি করে বার্ধক্য প্রতিরোধ করে মেদ কমায় শক্তি যোগায় এবং শরীরকে সুস্থ ও সবল রাখে।
  2. জিনসেং দেহের রক্ত বৃদ্ধিকারক নিম্ন রক্তচাপ ও হৃদযন্ত্রের দুর্বলতায় ফলপ্রদ।
  3. এটি মনে প্রফুল্লতা আনে, স্নায়ুকে কার্যকর রাখে। স্নায়ুবিক দুর্বলতা ,যৌন অক্ষমতা রোধে জিনসেং খুব ফলদায়ক।
  4. এটি দেহের হরমোনকে স্বাভাবিক পর্যায়ে রাখে ।ফলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রনে থাকে এবং এ জাতীয় রোগ প্রতিরোধ করে।
  5.  এটি চুল পরা বন্ধ করে ওওনতুন চুল গজাতে সাহায্য করে।
  6.  ব্রঙ্কিয়াল ও পালমোনারিক (ফুসফুস) রোগের কার্যকর। ফলে যক্ষা হাঁপানি ও কফের আধিক্য রোধ করে।
  7. জিনসেং পরিপাকতন্ত্রের শক্তি বৃদ্ধি করে।গ্যাস্ট্রিক ,আলসার, ডায়রিয়া ও কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে ও রুচি বাড়ায়।
  8. শরীরের প্রদাহ দূর করে এবং ত্বকের চুলকানি উপশম করে।
  9. উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে।
  10. লিভারের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
  11. রক্তস্বল্পতা রোধ করে রক্ত বৃদ্ধি ঘটায়।
  12.  হৃদযন্ত্রের জন্য শক্তিশালী টনিকের ন্যায় কার্যকরী।
  13. টিউমার ক্যান্সার রোগে উপকারী।
  14.  এটি জ্বর নিবারক ও বটে

জিনসেং সিরাপ হামদর্দ

জিনসেং পাহাড়ে কর্মরত এক শ্রমিক দীর্ঘদিন গাছের বিভিন্ন অংশ ভক্ষণ করতো । মৃত্যুর আগে সে পুত্রদের অনুরোধ করে মৃত্যুর পর তার লাশটি যেন জিনসেং পাহাড়ের পাদদেশে রেখে দেওয়া হয়। ছয় বছর পর দেখা গেলো লাশটি অক্ষত ও সজীব রয়েছে।এই ঘটনা থেকে বোঝা যায় জিনসেং মানুষের পচনরোধে এক বিস্ময়কর অবদান রেখেছে।
কোরিয়া জিনসেং গবেষণা ইনস্টিটিউটের একদল গবেষক জিনসেং নিয়ে গবেষণা করেছেন তাদের কয়েকটি মতামত তুলে ধরা হলোঃ
ডাক্তার এই এস কিম বলেন জিনসেং গ্লুকোজের পরিমাণ হ্রাস করে ডাস নিয়ন্ত্রণে রাখে।
ডাক্তার ডড়গলিউ বলেন এটি শরীরে ইনসুলিন তৈরি করতে সাহায্য করে।
ডা. টি, হিসায়ামা বলেন- জিনসেং স্তন ক্যান্সার, জরায়ু ক্যান্সার ও রক্ত ক্যান্সার প্রতিরোধে কার্যকরী।
ডাক্তারকে কে তাপাকি মত প্রকাশ করেন- জিনসেং মানুষের দেহের রক্তনালী গুলোকে আরো সম্প্রসারণ করে এর ফলে রক্তচাপ কমে যায়।
পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে বর্তমানে বাণিজ্যিক ভিত্তিতে উপাদান শুরু হয়েছে। চীন, জাপান, কোরিয়া, যুক্তরাষ্ট্র প্রভৃতি দেশ জিনসেং রপ্তানি করে তাদের জাতীয় আয়ের বিরাট অংশ আয় করে ।বাংলাদেশে জিনসেং এর নাম প্রায় অজ্ঞাত ছিল।
বাংলাদেশ নাতিশীতোষ্ণ অঞ্চলে অবস্থিত বলে এখানে জিনসেং উৎপাদনের প্রচুর সম্ভাবনা রয়েছে। এ গাছের অঙ্কুরোদগম হতে প্রায় এক থেকে দুই বছর সময় লাগে আর ঔষধি গুণসম্পন্ন হতে সময় নেয় বার বছর । বাংলাদেশে ব্যাপকভাবে জিনসেং এর চাষ হতে পারে।
এ ব্যাপারে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় বনবিভাগ কৃষি বিভাগ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় কৃষি ব্যাংক এর উদ্যোগ গ্রহণ করা উচিত।