কাশি হলে কি খাওয়া উচিত

কাশি হলে কি খাওয়া উচিত

প্রিয় পাঠক আজকের এই আর্টিকেলটি দ্বারা আমরা কাশি হলে কি খাওয়া উচিত সম্পর্কে জানতে পারব | আমরা আরো জানতে পারবো কাশি হলে কি খাওয়া উচিত ,কাশি হলে কি করব,ফলের চিনি কি ক্ষতিকর,রাতে কাশি হওয়ার কারণ, কাশির সিরাপ কি কি | আশা করি আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়ার পর কাশি হলে কি খাওয়া উচিত সম্পর্কে আপনারা বিশেষ জ্ঞান লাভ করবেন এর মাধ্যমে আমাদের আর্টিকেল নতুন হয়ে থাকেন এবং অনলাইনে কেনাকাটা করতে পছন্দ করেন তাহলে আমাদের গাজী ভাই ডটকম এর মূল ওয়েবসাইটটি ভিজিট করতে পারেন এবং কম দামে প্রয়োজনীয় পণ্য কিনতে পারেন |Gazivai.com এ – মেয়েদের ব্রা ৫০ টাকা ব্রা প্যান্টি কিনতে ক্লিক করুন  – এখনই ব্রা কিনুন

কাশি হলে কি খাওয়া উচিত

গরম দুধে হলুদের মিশ্রণ: গরম দুধে অল্প পরিমাণে হলুদ মিশিয়ে খেলে তা কাশি উপশমে বেশ কাজে আসে। লবঙ্গ: লবঙ্গের রস গলায় আরাম দেয়, জীবাণু দূর করে। মেন্থল ক্যান্ডি: মেন্থল দিয়ে তৈরি ক্যান্ডি বা চকলেট কাশির জন্য উপকারী। এ ছাড়া গার্গল করলেও কাশি ও গলাব্যথা দুই-ই কমে।

কাশি হলে কি করব

ঠান্ডায় সমস্যা হলে গোসলে হালকা গরম পানি ব্যবহার করুন। খুব ঠান্ডা পানি খাবেন না। লিকার চা, কুসুম গরম পানিতে মধু ও লেবুর রস, গরম স্যুপ ইত্যাদি কাশি সারাতে সাহায্য করে। গরম পানির ভাপ নিতে পারেন, দীর্ঘদিন ধরে কাশিতে ভুগলে, বিশেষ করে ধূমপায়ীরা সতর্ক হোন ও চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

রাতে কাশি হওয়ার কারণ

পোস্টনাসাল ড্রিপ, গ্যাস্ট্রোইসোফেজিয়াল রিফ্লাক্স ডিজিজ এবং অন্যান্য স্বাস্থ্য সমস্যাগুলি রাতের কাশির স্পেলকে ট্রিগার করতে পারে। কিছু লোক দিনের বেলা কাশি করে না, কিন্তু তারপরে তারা বিছানায় গেলে হ্যাকিং শুরু করে। বেশ কয়েকটি অবস্থা এটির কারণ হতে পারে, এবং কিছুর একটি সাধারণ অপরাধী রয়েছে: মাধ্যাকর্ষণ।

Gazivai.com এ টি-শার্ট ও পাঞ্জাবি মাত্র ২৯৯ টাকা কিনতে ক্লিক করুন – এক্ষুনি কিনুন

Gazivai.com এ ব্রান্ডের ঘড়ি মাত্র ৯০০ টাকা কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন 

রাতে কাশি বেশি হয় কেন

রাতে কাশি প্রায়শই খারাপ হয় কারণ একজন ব্যক্তি বিছানায় শুয়ে থাকে । শ্লেষ্মা গলার পিছনে পুল করতে পারে এবং কাশি হতে পারে। মাথা উঁচু করে ঘুমালে পোস্টনাসাল ড্রিপ এবং জিইআরডি-এর উপসর্গ কমে যেতে পারে। উভয়ই রাতে কাশি হতে পারে।

কাশির সিরাপ কি কি

কাশির সিরাপে হাইড্রোকার্বন থাকে। মূলত বুকব্যথা ও কাশি দমনে এটা ব্যবহৃত হয়। হাইড্রোকার্বন একধরনের নারকোটিকস, যা ক্ষতিকর। এটা ছাড়াও কফ-সিরাপের অনেক উপাদান যেমন: গুয়াইফেনেসিন, সিউডোএফেড্রিন, ডেক্সট্ররমিথোমরফনি ও ট্রাই মিথোপ্রলিপ্রিন ইত্যাদি কারণে রক্তচাপ বেড়ে যেতে পারে, ঝিমুনি আসে, ঘুম ঘুম ভাব হয়।

৫০০ টাকার কেনাকাটায় ১০,০০০ টাকার মোবাইল জিতুন কিনতে ভিজিট করুন Gazivai.com – গাজী ভাই ডট কম

ধন্যবাদ,আশা করি আমাদের এই আর্টিকেলটি ধারা আপনারা আপনাদের প্রশ্নের উত্তর পেয়েছেন | আরো সুন্দর সুন্দর তথ্য জানতে আমাদের ওয়েবসাইটটিতে চোখ রাখুন।