ঈদের নামাজের নিয়ত আরবিতে , ঈদের নামাজ পড়ার নিয়ম , ইসলাম ধর্মের সবচেয়ে বড় উৎসব হচ্ছে ঈদ। ঈদ উদযাপন করা হয় ঈদের চাঁদ যখন দেখা যায় ঠিক তখন থেকে। তবে ঈদের দিন সকাল বেলা ঈদের নামাজ আদায় করতে হয়।
তাই আজ আমরা আপনাদের জন্য ঈদের নামাজের নিয়ম, নিয়ত এবং তাকবির ও খুতবা নিয়ে এসেছি। যাতে করে আপনারা ঈদের নামাজ সম্পর্কে জানতে পারেন এবং ঈদের নামাজের সঠিক নিয়ম জানতে পারেন।
কারণে অনেকেই ঈদের নামাজের নিয়ত, নিয়ম এবং তাকবির ভুলে যান। কেননা তাকবির হলো ঈদের দিনের প্রথম কাজ। মুসলিম উম্মাহর জন্য ঈদের নামাজ পড়া ওয়াজিব। ঈদের দিন যথাযথভাবে ঈদের নামাজ পড়ার জন্য নিয়ত, নিয়ম এবং তাকবির তুলে ধরা হলো- Gazivai.com এ ৪৫ টাকা থেকে জুতার দাম শুরু কিনতে এক্ষুনি ক্লিক করুন – এখনই কিনুন
এছারা আপনি যদি অনলাইনে কেনাকাটা করতে ভালোবাসেন তাহলে ভিজিট করতে পারেন আমাদের ই-কমার্স ওয়েবসাইট আমাদের ই-কমার্স ওয়েবসাইট এর ঠিকানা হচ্ছে।
ঈদের নামাজের নিয়ত আরবিতে
আরবি নিয়তঃ
نويت ان اصلي لله تعالي ركعتي صلاة العيد الاضحى مع ستة تكبيرات واجب الله تعالى اقتديت بهذا الامام متوجها الى جهة الكعبة الشريفة الله اكبر
ঈদুল আযহার নামাযের আরবি নিয়তের বাংলা উচ্চারণ: ‘নাওয়াইতু আন উছাল্লিয়া লিল্লাহি তা আলা রাকয়াতাই ছালাতি ঈদিল আযহা মাআ ছিত্তাতি তাকবীরাতি ওয়াজিবুল্লাহি তা আলা ইক্বতাদাইতু বিহাজাল ইমামি মুতাওয়াজ্জিহান ইলা জিহাতিল কাবাতিশ শারীফাতি আল্লাহু আকবার। Gazivai.com এ ৫০০ টাকা চুল ও গোপন অঙ্গের পশম কাটার ট্রিমার কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন
ঈদের নামাজ পড়ার নিয়ম
ঈদের নামাজ খোলা জায়গা, মসজিদ কিংবা বাসা-বাড়ি যেখানেই পড়া হোক না কেন, অবশ্যই তা জামাআতের সঙ্গে পড়তে হবে। জুমআ নামাজ অনুষ্ঠিত হওয়ার জন্য যেসব শর্ত রয়েছে, ঈদের নামাজ আদায় করার জন্যও একই শর্ত প্রযোজ্য।
১ ৷ ওয়াকফকৃত জায়গায়
২ ৷ কমপক্ষে ৩ জনের জামায়াত
৩ ৷ খুতবা পাঠ ও শ্রবণ
৪ ৷ সূর্য উদিত হওয়ার পর দ্বিপ্রহরের আগে পড়া
সুতরাং জামাআত ছাড়া ঈদের নামাজ আদায় করা যাবে না। বাসা-বাড়িতে ঈদের নামাজ আদায় করতে হলেও অবশ্যই জামাআতে ঈদের নামাজ আদায় করতে হবে। আর একান্ত অপারগতা ছাড়া বাসায় ঈদের জামায়াত শুদ্ধ হবে না ৷
যদি কোনো সমস্যা থাকে, বা কোনো পরিস্থিতির কারণে তিনি যদি ঈদগাহে না যেতে পারেন, তাহলে বাসায় পড়তে পারবেন। কিন্তু এ ছাড়া ঈদের নামাজ বাসায় পড়ার বিধান নেই। ঈদের নামাজ বাড়িতে পড়ার বিষয় নয়। তাহলে তো আর ঈদের সালাতের কোনো মূল্যই থাকল না।
ঈদগাহের প্রয়োজন হলো না। ঈদের সালাতেরও কোনো প্রয়োজনীয়তা থাকবে না। তাহলে ঈদের মর্যাদাই তাহলে হারিয়ে যাবে। তবে, সমস্যার কারণে বাড়িতে পড়তে চাইলে তিনি পড়তে পারবেন।
আমরা চেষ্টা করেছি আজকের পোস্ট এর সাহায্যে সবাইকে ঈদের নামাজের নিয়ত আরবিতে এ সম্পর্কে জানাতে। অন্যদিকে ঈদের নামাজ পড়ার নিয়ম এ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করতে। সবার সাথে পোস্টটি শেয়ার করুন যাতে সবাই ঈদের নামাজের নিয়ত আরবিতে এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারে।