ড্রাগন ফল চাষ করার পদ্ধতি

ড্রাগন ফল চাষ করার পদ্ধতি

ড্রাগন ফল চাষ করার পদ্ধতি, একটা সময় ছিল যখন বাংলাদেশে তেমন ড্রাগন ফল চাষ করা হতো না কিন্তু বর্তমানে বাংলাদেশের ড্রাগন ফল চাষ করা হচ্ছে এই ফলটি আগে বিদেশে ছিল এবং সেখান থেকে আমদানি করা হতো কিন্তু বর্তমানে এ ফলটি আমাদের বাংলাদেশেও প্রচুর পরিমাণে দেখা যায় এবং অনেকেই এর ফলটি চাষ করে তাই আজকের আর্টিকেল আমরা আপনাদেরকে জানিয়ে দেবো ড্রাগন ফল চাষ করার পদ্ধতি তাহলে চলুন জেনে নেয়া যাক ।

এছারা আপনি যদি অনলাইনে কেনাকাটা করতে ভালোবাসেন তাহলে ভিজিট করতে পারেন আমাদের ই-কমার্স ওয়েবসাইট আমাদের ই-কমার্স ওয়েবসাইট এর ঠিকানা হচ্ছে।Gazivai.com এ গোপন অঙ্গের পশম কাটার ট্রিমার ৫০০ টাকা কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

ড্রাগন ফল চাষ করার পদ্ধতি

ড্রাগন ফল চাষ করার পদ্ধতি

বাংলাদেশে বাণিজ্যিক ভিত্তিতে সফলভাবে চাষ করার জন্য বাউ ড্রাগন ফল-১ (সাদা) ও বাউ ড্রাগন ফল-২ (লাল) খুব ভালো। এছাড়াও হলুদ ও লালচে ড্রাগন ফল চাষাবাদ করা যেতে পারে। দেশের সব হর্টিকালচার সেন্টার ও বড় ধরনের নার্সারীতে ড্রাগন ফলের চারা পাওয়া যাবে। বীজ দিয়ে চারা তৈরী করা গেলেও কাটিং করে শাখা কলমের মাধ্যমে চারা তৈরী করা উত্তম।

ড্রাগন ফল চাষ পদ্ধতি

জমি নির্বাচন, চারা রোপণ ও পরিচর্যা

সুনিষ্কাশিত উঁচু ও মাঝারী উঁচু উর্বর জমি নির্বাচন করতে হবে এবং ২-৩ টি চাষ দিয়ে ভালোভাবে মই দিতে হবে। সমতল ভূমিতে বর্গাকার এবং পাহাড়ী ভূমিতে কন্টুর পদ্ধতিতে ড্রাগন ফলের কাটিং রোপণ করতে হবে। ড্রাগন ফল রোপণের জন্য উপযোগী সময় হ’ল মধ্য এপ্রিল থেকে মধ্য অক্টোবর।

চারা রোপণের আগে ১.৫ মিটার/১.৫ মিটার/১ মিটার আকারের গর্ত করে তা রোদে খোলা রাখতে হবে। গর্ত তৈরীর ২০-২৫ দিন পর প্রতি গর্তে ২৫-৩০ কেজি পচা গোবর, ২৫০ গ্রাম টিএসপি, ২৫০ গ্রাম এমওপি, ১৫০ গ্রাম জিপসাম এবং ৫০ গ্রাম জিংক সালফেট সার গর্তের মাটির সঙ্গে ভালো করে মিশিয়ে গর্ত ভরাট করে দিতে হবে। প্রয়োজনে সেচ দিতে হবে। Gazivai.com এ ২ পিস চামড়ার বেল্ট মেশিন সহ ৫৫০ টাকা কিনতে ক্লিক করুন – এক্ষুনি কিনুন

ড্রাগন ফল চাষ করার পদ্ধতি

সার প্রয়োগ : গাছের বয়স ১-৩ বছরে মধ্যে মাদা প্রতি গোবর সার ৪০-৫০ কেজি, ইউরিয়া ৩০০ গ্রাম, টিএসপি ২৫০ গ্রাম, এমওপি ২৫০ গ্রাম একসঙ্গে মিশ্রণ করে দিতে হবে। গাছের বয়স ৩-৬ বছরে মধ্যে মাদা প্রতি গোবর সার ৫০-৬০ কেজি, ইউরিয়া ৩০০ গ্রাম,

সেচ ব্যবস্থাপনা : ড্রাগন ফল খরা ও জলাবদ্ধতা সহ্য করতে পারে না। তাই শুষ্ক মৌসুমে ১০-১৫ দিন পর পর সেচ দিতে হবে। এছাড়া ফলন্ত গাছে ৩ বার অর্থাৎ ফুল ফোটা অবস্থায় একবার, ফল মটর দানা অবস্থায় একবার এবং ১৫ দিন পর আরেকবার সেচ দিতে হবে।

বালাই ব্যবস্থাপনা : ফলে রোগ বালাই খুব একটা চোখে পড়ে না। গোঁড়ায় অতিরিক্ত পানি জমে গেলে মূল পঁচে যায়। এ থেকে পরিত্রাণ পেতে হ’লে উঁচু জমিতে এ ফলের চাষ করা ভালো।স্কুল-কলেজের পাঠ্যপুস্তক দেশি-বিদেশি বিখ্যাত বই কিনতে ক্লিক করুন – এখনি কিনুন 

ড্রাগন ফল চাষ করার পদ্ধতি

ড্রাগন ফল চাষ করার পদ্ধতি

আজকে আর্টিকেলটি ছিল ড্রাগন ফল চাষ করার পদ্ধতি । এ সম্পর্কে বিস্তারিত আমরা উপরের অংশে তুলে ধরেছি আশা করি আমাদের আর্টিকেলটির মাধ্যমে আপনি বুঝতে পেরেছেন ড্রাগন ফল চাষ করার পদ্ধতি নিয়ম তো আমাদের আর্টিকেলটি পড়ে কেমন লেগেছে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন