১৫ আগস্ট কি দিবস

১৫ আগস্ট কি দিবস, ১৫ ই আগস্ট কেন শোক দিবস পালন করা হয়

১৫ আগস্ট কি দিবস, প্রিয় পাঠক আসসালামু আলাইকুম আজকের আর্টিকেলটিতে আমরা আলোচনা করব ১৫ আগস্ট কি দিবস, এটি আমাদের সবার জন্য জানা খুবই গুরুত্বপূর্ণ আমাদের কাছে অনেকেই ইতিমধ্য জানতে চেয়েছেন ১৫ আগস্ট কি দিবস, আজকের আর্টিকেলটি মূলত তাদের উদ্দেশ্যে করা অবশ্যই আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত ধৈর্য সহকারে পড়বেন, মূল আলোচনা শুরু করা যাক, Gazivai.com এ পে-নি-স  লম্বা করার ঔষধ মাত্র ৭৫০ টাকা কিনতে ক্লিক করুন – এখনই ঔষধ কিনুন

অনলাইনে ছেলেদের ও মেয়েদের যাবতীয় পার্সোনাল ও গোপনীয় পণ্য সামগ্রী সহ নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য কসমেটিক সামগ্রী দেশের সবচেয়ে কম দামে ক্রয় করতে ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট,Gazivai.com এ মাত্র ১০০ টাকা থেকে ব্লুটুথ হেডফোন সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

১৫ আগস্ট কি দিবস

১৫ আগস্ট কি দিবস

স্বাধীনতার মহান স্থপতি, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালী, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এঁর ৪৭তম শাহাদাত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস ২০২২ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে যথাযোগ্য মর্যাদায় ও ভাবগম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে পালিত হয়। Gazivai.com এ  ৫০০ টাকা থেকে  মেয়েদের – গুপ্ত –  স্থান মেয়েদের পু -শি  কিনতেএখনই কিনুন

জাতীয় শোক দিবস বাংলাদেশে পালিত একটি জাতীয় দিবস। প্রতিবছরের ১৫ আগস্ট জাতীয় ও রাষ্ট্রীয়ভাবে এ দিবসটি শোকের সাথে পালন করা হয়।[১] এ দিবসে কালো পতাকা উত্তোলন ও বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত রাখা হয়। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট তারিখে বাংলাদেশ ও স্বাধীনতার স্থপতি শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যা করা হয়। দিনটিকে স্মরণীয় করে রাখতে এ দিবসের উৎপত্তি। Gazivai.com এ – মেয়েদের ব্রা ৮০ টাকা থেকে শুরু ব্রা প্যান্টি কিনতে ক্লিক করুন  – এখনই ব্রা কিনুন

১৫ আগস্ট কি দিবস

১৫ ই আগস্ট কেন শোক দিবস পালন করা হয়

১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবসের কর্মসূচির মধ্যে ছিল সূর্যোদয়ের সাথে সাথে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিতকরণ, কালো পতাকা উত্তোলন, সকাল ৯:৩০টায় কালো ব্যাজ ধারণ, শোক র‌্যালী, শ্রদ্ধা নিবেদন, বঙ্গবন্ধুর জীবন ও কর্মের উপর আলোকচিত্র প্রদর্শনী, বৃক্ষরোপণ, স্বেচ্ছায় রক্তদান এবং মুক্তিযুদ্ধের ডকুমেন্টারি প্রদর্শন ইত্যাদি।

সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ গিয়াসউদ্দীন মিয়ার নেতৃত্বে শিক্ষক, ছাত্র-ছাত্রী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের অংশগ্রহণে একটি শোক র‌্যালী বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস প্রদক্ষিণ শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ে স্থাপিত বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়।

এছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতি, গণতান্ত্রিক শিক্ষক পরিষদ, হল প্রভোস্টের নেতৃত্বে বিভিন্ন হলের ছাত্র-ছাত্রী, বঙ্গবন্ধু কর্মকর্তা পরিষদ, বঙ্গবন্ধু কর্মচারী পরিষদ ও বিশ্ববিদ্যালয় স্কুল বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে।

ভাইস-চ্যান্সেলর জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুসহ তাঁর পরিবারের সকল শহীদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন এবং তাঁদের রূহের মাগফেরাত কামনা করে এক সংক্ষিপ্ত আলোচনায় বলেন, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালী, স্বাধীনতার মহানায়ক, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব শুধু একজন রাজনৈতিক নেতাই ছিলেন না,

তিনি মানুষ হিসেবে ছিলেন সকল গুণের অধিকারী। তিনি কৃষিশিক্ষা, কৃষি গবেষণা ও সম্প্রসারণের গোড়া পত্তন করেন। একটা জাতির মুক্তি ও একটি স্বাধীন, সার্বভৌম রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার জন্য বঙ্গবন্ধু আজীবন সংগ্রাম করেছেন।

কিন্তু এদেশের কতিপয় প্রতিক্রিয়াশীল ষড়যন্ত্রকারী ও আন্তর্জাতিক চক্রান্তে বিপথগামী ঘাতকের বুলেটের আঘাতে বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবারের সদস্যসহ নির্মমভাবে নিহত হন – ১৯৭৫ এর ১৫ আগস্ট কালো রাতে।

পরিচালক (ছাত্র কল্যাণ) প্রফেসর ড. মোঃ মাহবুবুর রহমানের সভাপতিত্বে আরো বক্তৃতা করেন ট্রেজারার প্রফেসর তোফায়েল আহমেদ। আলোচনা শেষে ভাইস-চ্যান্সেলর বিশ্ববিদ্যালয় লাইব্রেরী লাউঞ্জে বঙ্গবন্ধুর জীবন ও কর্মের আলোকচিত্র প্রদর্শনী এবং মেডিক্যাল সেন্টারে স্বেচ্ছায় রক্তদান কর্মসূচির উদ্বোধন করেন। অতঃপর শহীদ মিনার প্রাঙ্গনে বিভিন্ন ফলদ ও ঔষধি গাছের চারা রোপণ করেন।

আজকের আর্টিকেলটি ছিল১৫ আগস্ট কি দিবস এ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি তো আমাদের আর্টিকেলটি পড়ে আপনাদের কেমন লেগেছে সেটি অবশ্যই কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে জানাবেন এছাড়াও আমাদের আর্টিকেলটি সম্পর্কে যদি আপনার কোন প্রশ্ন থেকে থাকে সেটি আমাদেরকে জানাতে পারেন