সম্মানিত পাঠক গন আশা করি সবাই ভাল আছেন আজ আপনাদের সাথে কথা বলবো। হার্ডওয়্যার পাইকারি দাম নিয়ে।যেমনঃ হার্ডওয়্যার পাইকারি দাম ?হার্ডওয়্যার পণ্যের পাইকারি দাম?হার্ডওয়্যার পণ্যের তালিকা?হার্ডওয়্যার আইটেম?ইলেকট্রনিক্স পাইকারি বাজার?হার্ডওয়্যার মালামাল?হার্ডওয়্যার ব্যবসা?হার্ডওয়ার দোকানের নাম? নবাবপুর মেশিনারিজ মার্কেট? ইত্যাদি সম্পর্কে বলুন বন্ধুরা আমরা আমাদের মূল আলোচনায় চলে যাই।
অনলাইনে ছেলেদের ও মেয়েদের যাবতীয় পার্সোনাল ও গোপনীয় পণ্যসামগ্রী সহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য কসমেটিক সামগ্রী দেশের সবচেয়ে কম দামে ক্রয় করতে ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট Www.gazivai.com
আরো পড়ুনঃ ৭ দিনে ফর্সা হওয়ার 4k হোয়াইটেনিং ক্রিম ৬৫০ টাকা এখনই কিনুন
ব্রিটিশ আমল থেকেই পুরান ঢাকার নবাবপুর ব্যবসাকেন্দ্র হিসেবে সুখ্যাত ছিল। তবে সেখানে ইলেকট্রিক ব্যবসার প্রসার বেড়েছে স্বাধীনতার পর থেকে যখন বিদ্যুতের দ্রুত ব্যবহার বাড়তে শুরু করেছে।
প্রথম দিকে নবাবপুরে শুধু আজিজ ইলেকট্রিক মার্কেটে এসব পণ্য বিক্রি হতো। কিন্তু গত কয়েক দশকে সেখানে এখন মার্কেটের সংখ্যা হয়েছে শতাধিক। এসবে গড়ে উঠেছে পাঁচ হাজারের বেশি দোকান। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, গত কয়েক দশক থেকে দেশে ক্রমেই বিদ্যুৎ সুবিধা বাড়ায় ইলেকট্রিক পণ্যের অব্যাহত চাহিদা বেড়েছে।
যোগাযোগ ব্যবস্থা ও আবাসনে এসেছে পরিবর্তন। যার প্রভাব পড়েছে নবাবপুরের ব্যবসায়। গড়ে উঠছে নতুন নতুন ভবন, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান। চাহিদা বেড়েছে কল-কারখানায় ইলেকট্রিক পণ্যের। একই সঙ্গে এসব কাজেও আগের থেকে এখন অনেক বেশি যান্ত্রিকীকরণ হয়েছে। দৈনন্দিন জীবনে অত্যাবশ্যকীয় বৈদ্যুতিক পণ্যের সঙ্গে সৌখিন পণ্যেরও চাহিদা বেড়েছে দ্রুত।
ফলে সামগ্রিকভাবে দেশে ইলেকট্রিক, হার্ডওয়্যার ও মেশিনারির বড় বাজার তৈরি হয়েছে। বর্তমানে যার উল্লেখযোগ্য অংশ সরবরাহ হচ্ছে এই নবাবপুর থেকে। এতে নবাবপুর হয়ে উঠেছে দেশের ইলেকট্রিক পণ্যের পাশাপাশি হার্ডওয়্যার ও মেশিনারি পণ্যেরও সবচেয়ে বড় পাইকারি বাজার। সংশ্লিষ্ট কয়েকটি ব্যবসায়ী সংগঠনের তথ্যমতে, বর্তমানে নবাবপুরে শতাধিক আলাদা মার্কেট রয়েছে।
রাজধানী ঢাকার ইমামগঞ্জে। এখানে রয়েছে হার্ডওয়ার সামগ্রীর বেশ কয়েকটি পাইকারি মার্কেট।
পাইকারি ক্রয় করতে ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট Www.gazivai.com
Table of Contents
হার্ডওয়্যার পণ্যের পাইকারি দাম
যাবতীয় হার্ডওয়ার (তারকাটা, তারবেড়া, পেরেক, করাত, হাতুর, ছেনি, কল কবজা, চটের ও প্লাস্টিক বস্তা, পাটের রশি, ক্রোকারীজ আইটেম সামগ্রী প্লাস্টিক, সিরামিকস, মেলামাইন, ইসটিল ও সিলভার এবং তামার হাড়ি পাতিল, কড়াই, খুন্তি, পাম চুলা, ষ্টপ চুলা, হ্যাজাক লাইট, হাড়ীকেন, বিদেশি সো-পিস, ঔষধ, মেডিকেল ইকুইপমেন্ট।
আরো পড়ুনঃ টাইটান জেল পুরুষের লিঙ্গ ১ থেকে ৩ ইঞ্চি পর্যন্ত বড় ও মোটা করে।
ঢাকার অদূরে কিংবা ঢাকার বাইরের জেলা শহরগুলোতে অনেক ব্যবসায়ী আছেন যারা তাদের প্রয়োজনীয় পন্য কেনার জন্য ঢাকামূখী হয়ে থাকেন। কিন্তু কোথায় কোন পন্যের পাইকারী বাজার তা না জানার কারনে প্রথম দিকে হোঁচট খেতে হয়। আর নতুন ব্যবসায়ীদের জন্য তো খুজে পাওয়াটা আরও বেশী কষ্টকর হয়ে থাকে।
হার্ডওয়্যার পণ্যের তালিকা
যাবতীয় হার্ডওয়ার (তারকাটা, তারবেড়া, পেরেক, করাত, হাতুর, ছেনি, কল কবজা, চটের ও প্লাস্টিক বস্তা, পাটের রশি, ক্রোকারীজ আইটেম সামগ্রী প্লাস্টিক, সিরামিকস, মেলামাইন, ইসটিল ও সিলভার এবং তামার হাড়ি পাতিল, কড়াই, খুন্তি, পাম চুলা, ষ্টপ চুলা, হ্যাজাক লাইট, হাড়ীকেন, বিদেশি সো-পিস, ঔষধ, মেডিকেল ইকুইপমেন্ট।
ধোলাইখাল
সব ধরণের নতুন পুরাতন ইলেক্ট্রনিক্স ও ধাতব যন্ত্রপাতি: ধোলাইখাল নামটিতে খাল শব্দটি থাকলেও এখানে এলে কোন খাল কিংবা জলাশয় খুঁজে পাওয়ার সম্ভাবনা নেই। পুরনো ঢাকায় নবাবপুর রোডের মোড় থেকে শুরু করে নারিন্দা পর্যন্ত এর বিস্তৃতি। বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর পরই ধোলাইখালে পুরোনো যন্ত্রাংশের ব্যবসা শুরু হয়। এখানে ছোট বড় মিলিয়ে প্রায় হাজার পাঁচেক খুচরা যন্ত্রাংশের দোকান রয়েছে। মোটর পার্টসের দোকান ছাড়াও এখানে রয়েছে ড্রাম শিট, লেদ মেশিন, পুরনো লোহা লক্কড়ের দোকান।
রিকন্ডিশন্ড এই খুচরা যন্ত্রাংশগুলো তারা আমদানি করে চীন, জাপান, মধ্যপ্রাচ্য, পাকিস্তান, সিঙ্গাপুর থেকে। এখানে প্রায় সব মডেলের গাড়ির বিশেষ টয়োটা, নিশান, হোন্ডা, মিৎসুবিশি, সুজুকি, মারুতির যন্ত্রাংশ বেশি পাওয়া যায়। বাস এবং ট্রাকের মধ্যে বেড ফোর্ড, ইসুজু, নিশান, হিনো, ভলভো, টাটা, অশোক লেল্যান্ড, টারসেল, আইয়ার, ক্যান্টার প্রভৃতি গাড়ির যন্ত্রাংশ পাওয়া যায়।
হার্ডওয়্যার আইটেম
একটি হার্ডওয়্যার শপ শুরু করার সময়, আপনাকে অনেক ধরণের হার্ডওয়্যার আইটেম কিনতে হবে এবং আপনি এই আইটেমগুলি সরাসরি একজন ব্যবসায়ীর কাছ থেকে কিনতে পারেন যিনি সেগুলি তৈরি করেন বা আপনি সেগুলি বিক্রি করেন এমন একজন পাইকারের কাছ থেকে কিনতে পারেন৷ চেষ্টা করুন যেকোন একজন পাইকারের কাছ থেকে এই পণ্যগুলি কেনার আগে, আপনি চার বা পাঁচজন বিক্রেতার সাথে দেখা করুন এবং সেই পাইকারী বিক্রেতার কাছ থেকে এই পণ্যগুলি কিনে নিন যিনি আপনাকে এই পণ্যগুলি কম দামে বিক্রি করেন। এছাড়াও, আপনার শুধুমাত্র একজন পাইকারের উপর নির্ভর করা উচিত নয় এবং সময়ে সময়ে অন্যান্য পাইকারদের কাছ থেকে পণ্য ক্রয় করা উচিত।
ইলেকট্রনিক্স পাইকারি বাজার
দৈনন্দিন জীবনে অত্যাবশ্যকীয় বৈদ্যুতিক পণ্যের সঙ্গে সৌখিন পণ্যেরও চাহিদা বেড়েছে দ্রুত।
ফলে সামগ্রিকভাবে দেশে ইলেকট্রিক, হার্ডওয়্যার ও মেশিনারির বড় বাজার তৈরি হয়েছে। বর্তমানে যার উল্লেখযোগ্য অংশ সরবরাহ হচ্ছে এই নবাবপুর থেকে। এতে নবাবপুর হয়ে উঠেছে দেশের ইলেকট্রিক পণ্যের পাশাপাশি হার্ডওয়্যার ও মেশিনারি পণ্যেরও সবচেয়ে বড় পাইকারি বাজার। সংশ্লিষ্ট কয়েকটি ব্যবসায়ী সংগঠনের তথ্যমতে, বর্তমানে নবাবপুরে শতাধিক আলাদা মার্কেট রয়েছে।
যার মধ্যে অধিকাংশই ইলেকট্রিকপণ্যের। সঙ্গে হার্ডওয়্যার ও মেশিনারিজ পণ্যের কেনাবেচা হয় এক-তৃতীয়াংশ মার্কেটে। সামগ্রিকভাবে এখানে প্রায় পাঁচ হাজার ছোট-বড় দোকান গড়ে উঠেছে। এছাড়া বর্তমানে নবাবপুরে বিপণন ও উৎপাদনের অনেক প্রতিষ্ঠান কাজ করছে। সব মিলে প্রতিদিন নবাবপুরে কয়েক কোটি টাকার লেনদেন হয়। সঙ্গে হয়েছে প্রায় ১৫ থেকে ২০ হাজার মানুষের কর্মসংস্থান।
বাসাবাড়ির বৈদ্যুতিক সুইচ থেকে শুরু করে সার্কিট, কেব্ল্, লাইট, ফ্যান, পাম্প বা জেনারেটরের মতো সব উপকরণই পাওয়া যায় এসব মার্কেটে। আবার ইলেকট্রিক কাজের জন্য ব্যবহৃত প্লায়ার্স বা ড্রিল মেশিনের মতো পণ্যও মেলে। শুধু তা-ই নয়, এসব পণ্যের পাশাপাশি অফিস বা কারখানার জন্য অগ্নিনির্বাপণে ব্যবহৃত সব ধরনের যন্ত্রাংশ, সিকিউরিটি সিস্টেমের যন্ত্রাংশসহ রক্ষণাবেক্ষণের যন্ত্রাংশগুলো কেনাবেচা হয় নবাবপুরে।
হার্ডওয়্যার মালামাল
কাঠের কাজ এবং নির্মাণকাজের ক্ষেত্রে শক্ত, ধাতব পিনের মত এক ধরনের তীক্ষ্ণ বস্তু যা সাধারণত দুই বা ততোধিক বস্তুকে একসাথে আটকে রাখার কাজে ব্যবহৃত হয়। আগে লোহার তৈরি পেরেকই বেশি ব্যবহার হতো, তবে এখন স্টীলের শঙ্কর ধাতুর পেরেক সচরাচর ব্যবহার করা হয়। বিশেষ কাজে ব্যবহৃত পেরেকের উপরে মরিচা বা ক্ষয় রোধক প্রলেপ দেয়া থাকতে পারে, বিশেষ করে সেই পেরেক যদি রূক্ষ আবহাওয়ায় বা রাসায়নিক পদার্থ দেয়া কাঠে ব্যবহার করা হয়। অন্যদিকে, কারুশিল্পের অবিচ্ছেদ্য অনুষঙ্গ হিসেবে স্টেইনলেস স্টীলের শঙ্কর ধাতু, পিতল, তামা বা টিন দিয়ে তৈরি করা পেরেক ব্যবহার করা হয়। গ্যালভানাইজড (দস্তার প্রলেপ দেয়া) পেরেকগুলো সুলভ এবং রূক্ষ আবহাওয়ায় কার্যকরী বলে জনপ্রিয়।
হার্ডওয়্যার ব্যবসা
যদি আপনি এমন কোনও জায়গার নিকটে আপনার হার্ডওয়্যার শপটি সনাক্ত করতে পারেন যেখানে এত বেশি নির্মাণ চলছে, তবে আপনার ব্যবসায়ের অর্থ হবে।
এর মধ্যে রয়েছে ক্রমবর্ধমান শহর এবং শহরগুলি যা সম্পদ ও বাণিজ্যিক ভবন নির্মাণে ব্যবহারের জন্য নির্মাণ সামগ্রীর উচ্চ চাহিদা রয়েছে।
বিকল্পভাবে, সচেতনতা তৈরির জন্য আপনি ব্যস্ত রাস্তাগুলি এবং ব্র্যান্ডের পাশাপাশি আপনার দোকানটি সনাক্ত করতে পারেন।
আপনার ব্যবসাকে অন্যান্য হার্ডওয়্যার থেকে স্টেম প্রতিযোগিতা থেকে দূরে সরিয়ে রাখুন।
কেবলমাত্র একটি পরামর্শ: নাইরোবির অনেক লোক আকড়া রোড, ওটিসি, গিকোম্বা অঞ্চল এবং রিভার রোড, কঙ্গুন্ডো রোড, থিকা রোড, ওঙ্গাতা রঙ্গাই, কিতেনজেলা এবং মোল্লোঙ্গো বেশিরভাগ হার্ডওয়্যার সামগ্রীর জন্য যান। আপনার ব্যবসায়ের সন্ধান কোথায় সেরা তা নির্ধারণ করতে এই তথ্যটি ব্যবহার করুন।
কম্পিউটারের যে ভৌত অংশগুলো আমরা দেখতে পাই এবং স্পর্শ করতে পারি তাকে হার্ডওয়্যার বলে। hardware কম্পিউটার একটি ভৌত উপাদান এবং এই উপাদানটি Circuit board, ICs এবং অন্যান্য ইলেকট্রনিক্স নিয়ে গঠিত। … অর্থাৎ কম্পিউটারে কিবোর্ড, মাউস, প্রিন্টার ইউপিএস, মনিটর এইগুলো সবই হচ্ছে হার্ডওয়ার।
আরো পড়ুনঃ করার মারাল জেল কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন
হার্ডওয়ার দোকানের নাম
বাসাবাড়ির বৈদ্যুতিক সুইচ থেকে শুরু করে সার্কিট, কেব্ল্, লাইট, ফ্যান, পাম্প বা জেনারেটরের মতো সব উপকরণই পাওয়া যায় এসব মার্কেটে। আবার ইলেকট্রিক কাজের জন্য ব্যবহৃত প্লায়ার্স বা ড্রিল মেশিনের মতো পণ্যও মেলে। শুধু তা-ই নয়, এসব পণ্যের পাশাপাশি অফিস বা কারখানার জন্য অগ্নিনির্বাপণে ব্যবহৃত সব ধরনের যন্ত্রাংশ, সিকিউরিটি সিস্টেমের যন্ত্রাংশসহ রক্ষণাবেক্ষণের যন্ত্রাংশগুলো কেনাবেচা হয় নবাবপুরে।
নবাবপুর মেশিনারিজ মার্কেট
প্রথম দিকে নবাবপুরে শুধু আজিজ ইলেকট্রিক মার্কেটে এসব পণ্য বিক্রি হতো। কিন্তু গত কয়েক দশকে সেখানে এখন মার্কেটের সংখ্যা হয়েছে শতাধিক। এসবে গড়ে উঠেছে পাঁচ হাজারের বেশি দোকান। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, গত কয়েক দশক থেকে দেশে ক্রমেই বিদ্যুৎ সুবিধা বাড়ায় ইলেকট্রিক পণ্যের অব্যাহত চাহিদা বেড়েছে।
যোগাযোগ ব্যবস্থা ও আবাসনে এসেছে পরিবর্তন। যার প্রভাব পড়েছে নবাবপুরের ব্যবসায়। গড়ে উঠছে নতুন নতুন ভবন, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান। চাহিদা বেড়েছে কল-কারখানায় ইলেকট্রিক পণ্যের। একই সঙ্গে এসব কাজেও আগের থেকে এখন অনেক বেশি যান্ত্রিকীকরণ হয়েছে। দৈনন্দিন জীবনে অত্যাবশ্যকীয় বৈদ্যুতিক পণ্যের সঙ্গে সৌখিন পণ্যেরও চাহিদা বেড়েছে দ্রুত।
আরো পড়ুনঃ মোটা হতে ইন্ডিয়ান বডি বিল্ডো কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন