পুরুষাঙ্গের যত্ন কিভাবে নিবেন

পুরুষাঙ্গের যত্ন কিভাবে নিবেন How To Take Care of Penis

গাজীভাই ডটকমের পক্ষ থেকে আপনাদের সকলকে স্বাগতম। আজকেরে আর্টিকেলে আমরা জানবো পুরুষাঙ্গের যত্ন কিভাবে নিবেন How To Take Care Of Penis

  • পুরুষাঙ্গের যত্ন কিভাবে নিবেন,
  • পুরুষাঙ্গের যত্ন খাবার ,
  • পুরুষাঙ্গের যত্নে মধু
  • পুরুষাঙ্গের রোগ ,
  • পুরুষাঙ্গের ব্যায়াম
  • পুরুষাঙ্গের শক্তি বৃদ্ধির উপায়,
  • পুরুষাঙ্গের রোগ ফুলে যাওয়া ,
  • পুরুষাঙ্গে যন্ত্রণা ইত্যাদি বিষয় সম্পর্কে জানবো ।

পাশাপাশি আমাদের www.gazivai.com ওয়েবসাইট থেকে আপনার প্রয়োজনীয় পণ্য কেনাকাটা করুন।

পুরুষাঙ্গের যত্ন কিভাবে নিবেন

পুরুষাঙ্গের যত্ন নেয়ার ৬ টি উপায়।

১। সকালে ঘুম থেকে উঠেই গোসল করে নিন। পুরুষাঙ্গ এবং তাঁর চার পাশের জায়গায় বেশী করে পানি ঢালুন।

২। পুরুষাঙ্গের আশ পাশের চুল শেভ না করাই ভালো। কাচি দিয়ে ছোট করে কাটুন বা ইলেকট্রিক রেজার দিয়ে কাটুন। কারণ পুরো শেভ চুল ওঠার সময় জ্বালা পোড়া হতে পারে।

৩। নিয়মিত পাউডার ব্যবহার করুন।

৪। বাইরে থেকে এসে ঠাণ্ডা পানিতে তোয়ালে ভিজিয়ে পেনিস থেকে পা পর্যন্ত মুছে নিন।

৫। ছুটির দিনে শসা বাটা পেনিসে পাঁচ মিনিট লাগিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

৬। ঘামের অসহ্য গন্ধ দূর করার জন্য ওয়েট টিস্যু দিয়ে মাঝে মাঝে পুরুষাঙ্গের ও আশপাশের জায়গা মুছে নিতে পারেন। পুরুষাঙ্গে এ ঘামাচি বা গোটা হওয়া গরমে খুবই স্বাভাবিক ।

পুরুষাঙ্গের যত্ন কিভাবে নিবেন
পুরুষাঙ্গের যত্ন কিভাবে নিবেন

আরো পড়ুনঃ লিংগ মোটা বড় করার মারাল জেল কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

পুরুষাঙ্গের যত্ন খাবার

কাজের চাপই হোক বা সচেতনতার অভাব, যৌন স্বাস্থ্যের প্রতি অবহেলা পুরুষদের কাছে নতুন নয়। কিন্তু যৌন স্বাস্থ্য বিধি মেনে চলা যে অন্য যে কোনও অঙ্গের যত্নের মতোই সমান গুরুত্বপূর্ণ তা বলাই বাহুল্য।

যৌনাঙ্গের পরিচ্ছন্নতা এক দিকে যেমন দূরে রাখে বিভিন্ন যৌন রোগ, তেমনই বৃদ্ধি করে যৌন মিলনের সামগ্রিক আনন্দকে। কী কী যৌন স্বাস্থ্য বিধি মেনে চলা পুরুষদের ক্ষেত্রে একান্তই আবশ্যিক

  • যতটা সম্ভব শুকনো রাখুন যৌনাঙ্গ ও সংলগ্ন অঞ্চল। স্নান, সাঁতার কিংবা ঘাম হয় এমন কোনও কাজের পর চেষ্টা করুন পরিষ্কার করে গোপনাঙ্গ মুছে নিতে। এতে বিভিন্ন ছত্রাকের দ্বারা তৈরি হওয়া সংক্রমণের সম্ভাবনা হ্রাস পায় অনেকটাই।

নিয়মিত পরিষ্কার করুন যৌনাঙ্গ। প্রত্যেকের যৌনাঙ্গের নির্দিষ্ট গন্ধ রয়েছে। তাই জল বা নিজস্ব সাবান দিয়ে নিজেকে পরিচ্ছন্ন রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। পাশাপাশি ব্যবহার করতে পারেন ‘ইন্টিমেট ওয়াশ’ও, এগুলি যৌনাঙ্গ ও সংলগ্ন অঞ্চলে ৩.৫ পি-এইচ বজায় রাখতে সহায়তা করে। ফলে দূরে থাকে নানা ধরনের যৌন রোগ।

পুরুষাঙ্গের যত্ন কিভাবে নিবেন
পুরুষাঙ্গের যত্ন কিভাবে নিবেন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের স্তন – দুধ বড় টাইট করার ক্রিম কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

  • যৌন সংসর্গের আগে ও পরে পরিষ্কার করুন লিঙ্গ, মূত্রথলি, কুঁচকি। শিশ্নের টাইসন গ্রন্থির ক্ষরণ হয় পুরুষদের অজান্তেই, তাই নিয়মিত পরিষ্কারে বজায় থাকে পরিচ্ছন্নতা।
  • পরুন আরামদায়ক অন্তর্বাস। ফ্যাশন সম্পর্কে সচেতন থাকা জরুরি ঠিকই, কিন্তু এটাও জানা দরকার যে অতিরিক্ত আঁটোসাঁটো পোশাক বা অন্তর্বাস যৌনাঙ্গে নানা সমস্যা তৈরি করে। এমনকি, কমিয়ে দিতে পারে শুক্রাণুর সংখ্যাও। চেষ্টা করুন ফ্যাশন যেন সুস্বাস্থ্যের পরিপন্থী না হয়ে যায়।
  • এ সবের পাশাপাশি সচেতন থাকুন বিভিন্ন ধরনের যৌন রোগের লক্ষণ সম্পর্কে। নিজের বা সঙ্গীর গোপনাঙ্গে কোনও ধরণের ঘা, ফুসকুড়ি বা ফোস্কার মতো জিনিসকে অবহেলা করবেন না। লজ্জা ঝেড়ে ফেলে পরামর্শ নিন চিকিৎসকের, এতে আপনার সঙ্গে সুস্থ থাকবেন আপনার সঙ্গীও।

পুরুষাঙ্গের যত্নে মধু

বেশিরভাগ পুরুষই সচেতন যে লিঙ্গ অনুভূতি একটি বড় ব্যাপার। এটা যে কোন যৌনকর্মকে অত্যন্ত চমৎকার করে তোলে – একজন যৌনসঙ্গীর আলতো ছোঁয়া থেকে হস্তমৈথুনের জন্য নিজের হাতের

আরও ভারী ছোঁয়া – পুরুষের সব যৌন অনুভূতিটিই লিঙ্গের প্রান্তিক নার্ভের উপর নির্ভর করে। ওই প্রান্তিক নার্ভগুলোই লিঙ্গে সংবেদন প্রদান করে যেটা একজন মানুষ পরিতোষের উচ্চতায় নিয়ে যেতে পারে।

কিন্তু অনেক পুরুষই জানে না লিঙ্গের উপযুক্ত যত্ন নেওয়া জরুরী এবং তা কতটা লিঙ্গের সংবেদনশীলতার উপর প্রভাব ফেলে। লিঙ্গের সংবেদনশীলতা উন্নত করার বিষয়ে প্রত্যেক ব্যক্তির কী কী জানা দরকার সে সম্পর্কে এখানে বিস্তারিত ভাবে জানানো হল।

লিঙ্গ সংবেদনশীলতা উন্নতির জন্য পরামর্শ

তাই আর সময় নষ্ট না করে জানা যাক প্রতিটি পুরুষকে তার লিঙ্গ সংবেদনশীলতা শিখরে নিয়ে যাওয়ার জন্য প্রতিদিন কী করতে হবে।

  • লিঙ্গকে পরিষ্কার রাখুন। যদিও দৈনিক স্বাস্থ্যবিধির কথা বলা জরুরী নয় বলে মনে হতে পারে তবে অনেক পুরুষই বুঝতেই পারে না যে প্রতিদিন স্নান করা এবং জলের নিচে থাকা লিঙ্গটি সাবধানে পরিষ্কার করা কতটা গুরুত্বপূর্ণ।
  • লিঙ্গ ভাল করে পরিষ্কার করা মানে নিশ্চিতভাবে মৃত চামড়ার কোষ ধুয়ে ফেলা যা নতুন, তাজা চামড়া যৌনকর্মের জন্য প্রস্তুত রাখে। এর পাশাপাশি, জলে ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়া ধুয়ে যায় যা সহজেই দাগ, ক্ষত এবং
  • আরও অনেক কিছু তৈরি করতে পারে। ওইগুলো লিঙ্গের সূক্ষ্ম ত্বকে সমস্যা তৈরি করতে পারে আর লিঙ্গ সংবেদনশীলতা হ্রাস করে।
  • ভাল করে ময়শ্চারাইজিং করা ত্বকে যত বেশি আর্দ্রতা আটকে থাকবে, লিঙ্গের প্রান্তিক নার্ভগুলো তত সুস্থ থাকবে। কিন্তু যে কোন ময়শ্চারাইজার কাজ করবে না; একজন পুরুষের ওই ময়শ্চারাইজারগুলোই ব্যবহার করা উচিত
  • যেগুলোতে শুধুমাত্র প্রাকৃতিক উপাদান রয়েছে, যা চামড়া মসৃণ এবং প্রলেপযুক্ত রাখতে প্রমাণিত হয়েছে এবং এটি ত্বকীয় পরীক্ষায় অনুমোদিত। ময়শ্চারাইজার ব্যবহার করার সময় মাথায় রাখতে হবে, এটি স্নানের পরে অবিলম্বে প্রয়োগ করাই ভাল।
  • এই সময় ত্বকটি সঠিকভাবে এক্সফোলিয়েটেড করা দরকার, যার ফলে নতুন ত্বক ময়শ্চারাইজারের দ্বারা সরবরাহিত স্নিগ্ধতার জন্য অধিক গ্রহণযোগ্য হবে এবং এটি আর্দ্রতাকে আটকে রেখে ত্বককে আরও ভালভাবে জলয়োজিত করবে অনেক সময় ধরে।

পুরুষাঙ্গের শক্তি বৃদ্ধির উপায়

  • সময়ের সাথে সাথে অবস্থান পাল্টান। অনেক ছেলেদের যৌনসঙ্গমের সময় একটি যৌন অবস্থান বা হস্তমৈথুনের সময় একই ধরনের ধরা প্রিয় হয়ে ওঠে। এবং এটা প্রথম প্রথম ঠিক মনে হলেও,সময়ের সাথে সাথে শরীর ওই নির্দিষ্ট স্পর্শ বা কর্ম আশা করতে থাকে।
  • উদাহরণস্বরূপ, যে বিশেষ প্রান্তিক নার্ভগুলো ওই ধরনের সাথে অভ্যস্থ তাদের সংবেদনশীলতা হারাতে শুরু করতে পারে, যার থেকে লিঙ্গের অনেক অংশ আর সমান প্রতিক্রিয়াশীল থাকে না।
  • এই ধরণের ঘটনা প্রতিরোধ করতে একজন পুরুষের কখনই একই জায়গায় আটকে থাকা উচিত নয়। অবস্থান পাল্টানো কেবল সব কিছু তাজা রাখে না, লিঙ্গের সংবেদনশীলতাও রক্ষা করে।
  • ভিতরে এবং বাইরে দিয়ে রক্ষা করুন। একজন পুরুষ ইতিমধ্যেই জানে যে তার লিঙ্গের ত্বকের সুরক্ষা খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি ভাল লিঙ্গ স্বাস্থ্য ক্রিমের সাহায্যে যেটায় ভিটামিন এবং পুষ্টি আছে প্রচুর পরিমাণে।
  • কিন্তু একজন পুরুষ বুঝতে পারে না যে তার দেহে যা আছে সে সম্পর্কেও সতর্ক থাকতে হবে। ‘আপনি যা খাবেন আপনি তাই’ এটি সবার ক্ষেত্রে সত্য এবং এর অর্থ হল যে একজন ব্যক্তি যখন তার শরীরের মধ্যে আরো পছন্দসই জিনিস রাখে, তখন সে তার ত্বকে আরো পছন্দসই ফলাফল দেখতে পাবে।
  • অনেক সবজি এবং ফল সহ একটি সুস্থ খাদ্যাভাস শুধুমাত্র তার লিঙ্গের ত্বকই প্রদীপ্ত আর উজ্জ্বল করে তুলবে না, অন্য সব জায়গার ত্বকেও ভাল প্রভাব প্রদর্শিত হবে। ঠিক উপাদানের সাহায্যে লিঙ্গ সংবেদনশীলতা বজায় রাখার কথা বলার সময়,
  • একজন পুরুষ ভাল মানের লিঙ্গ স্বাস্থ্য ক্রিমের ব্যবহার করা উচিৎ (স্বাস্থ্যবিদরা ম্যান 1 ম্যান তেল প্রস্তাব করেন যা চিকিৎসাগতভাবে ত্বকের জন্য নিরাপদ প্রমাণিত)।
  • দৈনিক ভিত্তিতে ব্যবহৃত একটি ভাল ক্রিমে হাইড্রেশন এবং মসৃণতার জন্য ভিটামিন ই এবং শিয়া বাটার থাকা উচিত, যা প্রান্তিক নার্ভ বৃদ্ধি করতে পারে।
  • একজন পুরুষের তার ইতিমধ্যে উপস্থিত সংবেদনশীলতাও সুরক্ষা করাও উচিত, যেই সুত্রে এল-কার্নিটিন আসে। এই অ্যামিনো অ্যাসিডটি পেরিফেরাল স্নায়ু ক্ষতির বিরুদ্ধে সুরক্ষা দেওয়ার জন্য পরিচিত, যা রুক্ষ বা অত্যধিক ব্যবহারের ফলে হতে পারে।

পুরুষাঙ্গের ব্যায়াম

১. শেকিংঃ প্রথমে আপনার পেনিস টাকে গোড়ার দিকে দুই আঙ্গুলে ধরুন (শিথিল অবস্থায়)। এরপর সেটাকে আস্তে আস্তে ঝাঁকাতে শুরু করুন আস্তে আস্তে ঝাঁকানোর…একজন প্রাপ্ত বয়স্ক পুরুষের লিঙ্গ এর দৈর্ঘ্য ও প্রস্থ কত হওয়া উচিত ? গতি বাড়ান এভাবে একটানা ২০০-২৫০ বার ঝাঁকান মাঝে মাঝে আপনার ইরেকশন হতে পারে। ইরেকশন হলে পেনিস্ কে শিথিল হওয়ার জন্য কিছু সময় দিন।

তারপর আবার করুন এভাবে দিনে দুইবার করুন এটা করার সময় আপনার হস্তমৈথুনের ইচ্ছা জাগতে পারে। ইচ্ছাটাকে পাত্তা দিবেন না। এটা করার সময় যদিহস্তমৈথুন করেন তাহলে ব্যায়াম করা আর না করা সমান কথা। যদি ২০০-২৫০ বারের আগেই বীর্য বেরিয়ে যেতে চায় তাহলে থামুন। উত্তেজনা প্রশমিত হলে আবার করুন এটা করলে আপনার পুরুষাঙ্গে রক্ত সঞ্চালন আশাতীত ভাবে বাড়বে। একটু কষ্ট করে হলেও এক্সারসাইজ চালু রাখুন বাদ দেবেন না।

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের যোনি টাইট করার ক্রিম কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

২. জেল্কিংঃ প্রথমে পেনিস কে জলে ধুয়ে নিন এবং মুছে ফেলুন। এরপর খানিকটা ক্রিম বা জেল জাতীয় পিচ্ছিল জিনিস, (তেল জাতীয় জিনিস হলেও হবে) যোগাড় করুন। এটি পেনিসে ভালভাবে মাখান (শিথিল অবস্থায়) এবার বুড়ো আঙ্গুল এবং তর্জনীরসাহায্যে ”OK” সাইন এর মত করুন। এবার এই ”OK” সাইন দিয়ে পেনিসের গোড়া ধরুন (একটু জোরে চেপে ধরতে হবে)। এবার আস্তে আস্তে ভেতর থেকে বাইরের দিকে মর্দন করুন। জিনিসটা অনেকটাই হস্তমৈথুনের মতই।

কিন্তু খেয়াল রাখবেন এটা শুধু পেনিসের গোঁড়া থেকে অগ্রভাগের দিকে।উল্টা দিকে করবেন না। এভাবে ৩০-৪০ বার করুন। দিনে দুইবার। এটি করার সময় আপনি নিজেই টের পাবেন যে আপনার লিঙ্গমুণ্ডে রক্তের চাপ বাড়ছে। মাঝে মাঝে আপনার ইরেকশন হতে পারে ইরেকশন হলে পেনিস্ কে শিথিল হওয়ার জন্য কিছু সময় দিন। এটা করার সময় আপনার হস্তমৈথুনের ইচ্ছা জাগতে পারে। ইচ্ছাটাকে পাত্তা দিবেননা। যদি ৩০-৪০ বারের আগেই বীর্য বেরিয়ে যেতে চায় তাহলে থামুন। উত্তেজনা প্রশমিত হলে আবার করুন এটি করার সময় লিঙ্গমুণ্ডে সামান্য সাময়িক ব্যাথা বোধ হতে পারে। এছাড়া আপনি দেখবেন লিঙ্গমুণ্ডকে লাল হয়ে ফুলে উঠতে। রক্তের চাপের কারনে এমন হয়।

আরো পড়ুনঃ ছেলেদের টাইটান জেল সরাসরি কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

পুরুষাঙ্গের বৈশিষ্ট্য

৩. স্ট্রেচিংঃ প্রথমে লিঙ্গমুণ্ড পাঁচ আঙ্গুলে সামনে থেকে চেপে ধরুন এবার এটাকে সামনের দিকে টেনে ধরুন এমনভাবে ধরে রাখুন যাতে পিছলে না যায় এভাবে ২০ সেকেন্ড ধরে রাখুন ২০ সেকেন্ড পর ছেড়ে দিন এভাবে একটানা ২০ বার করুন (দিনে ২ বার) মাঝে মাঝে আপনার ইরেকশন হতে পারে৷ ইরেকশন হলে পেনিস্ কে শিথিল হওয়ার জন্য কিছু সময় দিন তারপর আবার করুন৷

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের মিস মি ট্যাবলেট কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

এর ফলে ধীরে ধীরে আপনার পুরুষাঙ্গ দীর্ঘতায় বাড়বে৷যে তিনটি ব্যায়ামের কথা বলা হয়েছে সেগুলো একত্রে প্রতিদিন দুইবার করে করুন। একসাথে না করলে লাভের সম্ভাবনা কম। এক্সারসাইজের সময় হস্তমৈথুন করবেন না। হস্তমৈথুনকরলে ব্যায়াম করার কোন দরকার ই নাই। কারন তাতে কোন লাভ হবেনা।

যে তিনটি ব্যায়ামের কথা বলা হয়েছে সেগুলো একত্রে প্রতিদিন দুইবার করে করুন। একসাথে না করলে লাভের সম্ভাবনা কম। এক্সারসাইজের সময় হস্তমৈথুন করবেন না। হস্তমৈথুনকরলে ব্যায়াম করার কোন দরকার ই নাই। কারন তাতে কোন লাভ হবেনা। পুরুষাঙ্গের ব্যায়াম করুন আর পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ করুন। মনে রাখবেন পুষ্টিকর খাবার না খেলে সুস্থ থাকা যায় না।

আরো পড়ুনঃ মেডিসিন ও মেডিকেল পন্য কিনতে ভিজিট করুন gazivai.com

আরো পড়ুনঃ হোম এন্ড কিচেন এর পন্য কিনতে ভিজিট করুন gazivai.com

আরো পড়ুনঃ কম দামে ব্লেন্ডার কিনতে ভিজিট করুন gazivai.com

আরো পড়ুনঃ ইলেকট্রনিক পন্য কিনতে ভিজিট করুন gazivai.com

আরো পড়ুনঃ কম দামে সিম সাপোর্টেড ল্যান্ডফোন কিনতে ভিজিট করুন gazivai.com

আরো পড়ুনঃ কসমেটিকস পন্য কিনতে ভিজিট করুন gazivai.com

আরো পড়ুনঃ অনলাইন থেকে ব্রা ক্রয় কিনতে ভিজিট করুন