কুকুরের কামড়ের ইনজেকশন

কুকুরের কামড়ের ইনজেকশন দাম কত Dog Bite Injection Price

gazivai.com এর পক্ষ থেকে আপনাদের সকলকে স্বাগতম। আজকেরে আর্টিকেলে আমরা জানবো কুকুরের কামড়ের ইনজেকশন দাম কত Dog Bite Injection Price

  • কুকুরের কামড়ের ইনজেকশন দাম কত
  • কুকুরের কামড়ের ইনজেকশন
  • কুকুর কামড়ালে ইনজেকশন কি রোগ হয়
  • কুকুর কামড়ালে কি বাচ্চা হয়,
  • কুকুর কামড়ালে করণীয় ইত্যাদি বিষয় সম্পর্কে জানব ।
  • Dog Bite Injection Price

পাশাপাশি আমাদের gazivai.com ওয়েব সাইট থেকে আপনার প্রয়োজনীয় পণ্য কেনাকাটা করুন।

কুকুরের কামড়ের ইনজেকশন
কুকুরের কামড়ের ইনজেকশন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের ৩০,৩২,৩৪, ফোম কাপ ব্রা সরাসরি কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

কুকুরের কামড়ের ইনজেকশন দাম কত

কুকুরের কামড়ের ইনজেকশন :

কুকুরের টিকাদানের গড় খরচ প্রায় $ 87.50 যার গড় দাম $ 75 থেকে $ 100 পর্যন্ত। এর মধ্যে সাধারণত 6 সপ্তাহ, 12 সপ্তাহ এবং 16 সপ্তাহ বয়সে পরিচালিত মূল কুকুর শটগুলির খরচ অন্তর্ভুক্ত থাকে।

একটি জলাতঙ্ক টিকা আপনাকে 15 ডলার থেকে 20 ডলার পর্যন্ত খরচ করবে। প্রায় ৯০০ টাকা এই ইনজেকশনের দাম

কুকুরের কামড়ের ইনজেকশন
কুকুরের কামড়ের ইনজেকশন

আরো পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

Dog Bite Injection Price

কুকুরের কামড়ের ইনজেকশন :

পথে ঘাটে চলতে ফিরতে কখন যে কী ঘটে যায়, তা কে বলতে পারে! যেমন, কুকুরে কামড়ানো। কুকুরের কামড় অনেক বেশি যন্ত্রণাদায়ক এবং মারাত্নক। কুকুরের কামড় থেকে জলাতঙ্ক রোগ হতে পারে।

আরো পড়ুনঃ  লম্বা হওয়ার ঔষধ কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ কেডস জুতা কিনতে সরাসরি ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ লোফার জুতা কিনতে সরাসরি ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ওজন কমানোর ডেটক্সি স্লিম কেনার জন্য ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ চোখের নিচে কালো দাগ দূর করার ক্রিম সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ব্রণের দাগ, কালো দাগ, কাটা দাগ দূর করার ক্রিম সরাসরি এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের নাইট ড্রেস সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

রেবিস নামক ভাইরাস থেকে জলাতঙ্ক রোগ হয়ে থাকে। এটি একটি স্নায়ুর রোগ। রেবিস ভাইরাস কুকুরের লালা থেকে ক্ষতস্থানে লেগে যায় এবং সেখান থেকে স্নায়ুতে পৌঁছে জলাতঙ্ক রোগে সৃষ্টি কেরে।

সময় মতো চিকিৎসা না করানো গেলে জলাতঙ্কের কারণে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। তবে কুকুর কামড়ালে সঙ্গে সঙ্গে কয়েকটি পদক্ষেপ নেওয়া জরুরি।

কুকুর কামড়ানোর পর সময় মতো এই কাজগুলি করতে পারলে তেমন আর কোনও ঝুঁকি থাকে না। আসুন এ বিষয়ে সবিস্তারে জেনে নেওয়া যাক:

  • রক্ত বন্ধ করুন: ক্ষত স্থানে চাপ দিয়ে কিছুক্ষণ ধরে রাখুন। এতে রক্ত পরা বন্ধ হয়ে যাবে।
  •  ক্ষত পরিষ্কার করুন: প্রথমে একটি পরিষ্কার তোয়ালে দিয়ে ক্ষত স্থানটি চেপে ধরুন। তার পর ক্ষত স্থানটি ভালভাবে পরিষ্কার করুন। অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল সাবান ব্যবহার করতে পারেন। তবে ক্ষত স্থান পরিষ্কার করার সময় খুব বেশি চাপ দিয়ে ঘষাঘষি করবেন না।
  • ব্যান্ডেজ: ক্ষতস্থানটিতে অ্যান্টিবায়েটিক ক্রিম বা অয়েন্টমেন্ট লাগিয়ে তার পর একটি গজ দিয়ে ভাল করে ব্যান্ডেজ করে ফেলুন। ক্ষত স্থান খোলা থাকলে এতে বিভিন্ন রোগ জীবাণুর সংক্রমণের আশঙ্কা থাকে। 
  • চিকিৎসকের কাছে যাওয়া: প্রাথমিক চিকিৎসার পর দ্রুত চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে এবং তার চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে টিটেনাস ইনজেকশন দিতে হবে। কুকুর কামড়ের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে এই ইনজেকশন দেওয়া উচিত। রাস্তার কুকুরের ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে পরবর্তী ওষুধ, ইনজেকশন বা প্রয়োজনীয় চিকিৎসা অবশ্যই করাতে হবে।

সতর্কতা: কুকুরের কামড়ে অনেক সময় রোগী মানসিকভাবে ভেঙ্গে পড়েন বা মারাত্মক ভয় পেয়ে যান। তবে এই পরিস্থিতিতে ভেঙে পড়লে চলবে না। প্রাথমিক চিকিৎসার পর অব্যশই রোগীকে চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যেতে হবে এবং দ্রুত প্রয়োজনীয় চিকিৎসা শুরু করতে হবে।

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের স্তন – দুধ ছোট টাইট করার ক্রিম কিনতে ক্লিক –  এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের স্তন – দুধ বড় টাইট করার ক্রিম কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের যোনি টাইট করার ক্রিম কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ গোপনাঙ্গ ফর্সা করার ক্রিম কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

কুকুরের কামড়ের ইনজেকশন

  • টিকা বিনা মূল্যে দিলেও আরেকটি ইনজেকশন অনেক টাকা দিয়ে কিনতে হচ্ছে। প্রায় ৯০০ টাকা এই ইনজেকশনের দাম। এটি বিনা মূল্যে দিলে ভালো হতো। কুকুরের কামড়ের রোগীকে চার দফায় হাসপাতালে টিকা নিতে যেতে হয়।
  • আমাদের দেশে জলাতঙ্ক রোগে বছরে ২০ হাজার মানুষ মারা যায়। ভাইরাসজনিত র‌্যাবিস জীবাণু দ্বারা মানুষ আক্রান্ত হলে যে রোগ লক্ষণ প্রকাশ পায় তাকে বলা হয় জলাতঙ্ক রোগ। এটি একটি মারাত্মক রোগ।
  • যা একবার হলে রোগীকে বাঁচানো বেশ কঠিন হয়ে পড়ে। বা বাঁচানো সম্ভব হয় না। তবে বর্তমানে উন্নত চিকিৎসার সুযোগ রয়েছে। কুকুরে কামড়ানোর সাথে সাথে ডাক্তারের পরামর্শ মতে ভ্যাকসিন নেয়া শুরু করলে ভয়ের কিছু নেই।
  • কুকুর, শেয়াল, বিড়াল, বানর, গরু, ছাগল, ইঁদুর, বেজি (নেউল), র‌্যাবিস জীবাণু দ্বারা আক্রান্ত হলে এবং মানুষকে কামড়ালে এ রোগ হয়। এসব জীব জানোয়ারের মুখের লালায় র‌্যাবিস ভাইরাস জীবাণু থাকে।
  • এ লালা পুরানো ক্ষতের বা দাঁত বসিয়ে দেয়া ক্ষতের বা সামান্য আঁচড়ের মাধ্যমে রক্তের সংস্পর্শে আসলে রক্তের মাধ্যমে শরীরে ছড়িয়ে পড়ে এবং জলাতঙ্ক রোগ সৃষ্টি হয়। তবে মনে রাখবেন কুকুরে কামড়ালেই জলাতঙ্ক রোগ হয় না।
  • যদি কুকুরটির বা কামড়ানো জীবটির লালায় র‌্যাবিস জীবাণু না থাকে। আমাদের দেশে শতকরা ৯৫ ভাগ জলাতঙ্ক রোগ হয় কুকুরের কামড়ে।

কুকুর কামড়ালে কি রোগ হয়

কুকুর, শেয়াল, বিড়াল, বানর, গরু, ছাগল, ইঁদুর, বেজি (নেউল), র‌্যাবিস জীবাণু দ্বারা আক্রান্ত হলে এবং মানুষকে কামড়ালে এ রোগ হয়। এসব জীব জানোয়ারের মুখের লালায় র‌্যাবিস ভাইরাস জীবাণু থাকে।

আরো পড়ুনঃ টাইটান জেল পুরুষের লিঙ্গ ১ থেকে ৩ ইঞ্চি পর্যন্ত বড় ও মোটা করে।

আরো পড়ুনঃ অ নামের ছেলেরা কেমন হয়

আরো পড়ুনঃ অ নামের মেয়েরা কেমন হয়

আরো পড়ুনঃ লম্বা হওয়ার ঔষধের দাম 600 টাকা এখনই পরু

এ লালা পুরানো ক্ষতের বা দাঁত বসিয়ে দেয়া ক্ষতের বা সামান্য আঁচড়ের মাধ্যমে রক্তের সংস্পর্শে আসলে রক্তের মাধ্যমে শরীরে ছড়িয়ে পড়ে এবং জলাতঙ্ক রোগ সৃষ্টি হয়। তবে মনে রাখবেন কুকুরে কামড়ালেই জলাতঙ্ক রোগ হয় না।

যদি কুকুরটির বা কামড়ানো জীবটির লালায় র‌্যাবিস জীবাণু না থাকে। আমাদের দেশে শতকরা ৯৫ ভাগ জলাতঙ্ক রোগ হয় কুকুরের কামড়ে।

কুকুর কামড়ালে করণীয়

  • কুকুরে কামড়ানোর সাথে সাথে ক্ষতস্থানটি সাবান ও পানি দিয়ে ভালো করে পরিষ্কার করে ধুয়ে দিতে হবে। অথবা পটাসিয়াম পারম্যাঙ্গানেট দ্রবণ দিয়ে ধুয়ে দিতে হবে।
  • অথবা ৪০-৭০% অ্যালকোহল, পোভিডিন আয়োডিন দিয়ে ক্ষতস্থানটিকে ভালো করে ভিজিয়ে দিতে হবে। যাতে ক্ষতিকর ভাইরাস ক্ষত স্থানে লেগে থাকলে তা নষ্ট হয়ে যায়। তবে কুকুরে কামড়ানোর সাথে সাথে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
  • অথবা নিকটবর্তী হাসপাতালে বা ক্লিনিকে নিতে হবে। বাজারে রাবিপুর নামে ইনজেকশন পাওয়া যায়। তা ডাক্তারের পরামর্শে রেবিক্স ভিস্যি নিতে হয়। প্রথম দিন দেয়ার পর ৩, ৭, ১৪, ৩০ ও ৯০ তম দিনগুলোতে দিতে হয়।
  • কুকুর কামড়ানোর পরও টিকা নিয়ে মানুষ বেঁচে যেতে পারে। আবার যারা এসব প্রাণী নিয়ে কাজ করেন তারা সতর্কতামূলক অন্যান্য টিকার মতো আগেই টিকা দিয়ে রাখবেন, এটাই নিয়ম।

তবে মনে রাখবেন আপনার চিকিৎসকই প্রয়োজনীয় চিকিৎসার উপদেশ দিবেন।

কুকুর কামড়ালে কি কি খাওয়া যাবেনা

দংশিত কুকুরটিকে হত্যা না করে ১০ দিন বেঁধে চোখে চোখে রাখতে হবে। যদি কুকুরটি ১০ দিনের মধ্যে পাগল না হয় বা মারা না যায় তবে বুঝতে হবে কুকুরটি জলাতঙ্ক রোগের র‌্যাবিস জীবাণু দ্বারা আক্রান্ত নয়।

এতে কামড়ানো মানুষটিকে চিকিৎসার প্রয়োজন নেই। আর যদি কুকুরটি অসুস্থ হয়ে যায় বা পাগল হয়ে যায় অথবা মারা যায় অথবা নিখোঁজ হয়ে যায় তাহলে কামড়ানো মানুষটির চিকিৎসা করানো অবশ্যই দরকার।

তাছাড়া নিম্নলিখিত লক্ষণ প্রকাশ পেলে বুঝতে হবে কুকুরটি জলাতঙ্ক জীবাণুতে আক্রান্ত : কুকুরটি পাগল হয়ে গেলে * মুখ থেকে অত্যধিক লালা নিঃসৃত হলে, * উদ্দেশ্যহীনভাবে ছোটাছোটি করলে বা পাগলামী করলে, * ঘন ঘন ঘেউ ঘেউ করলে, *

সামনে যা কিছু পায় তাতেই কামড়ানোর প্রবণতা দেখালে। কোনো কোনো কুকুরের ক্ষেত্রে চুপচাপ থাকে। বাহিরের আলো সহ্য করতে পারে না। তাই ঘরের কোনে অন্ধকারে ঘুমিয়ে থাকে। তবে সাধারণভাবে আক্রান্ত কুকুরটি ১০ দিনের মধ্যে মারা যায়। * খাবার জল গ্রহণ করে না।

রোগটি কি ছোঁয়াছে :

জলাতঙ্ক রোগটি ছোঁয়াছে। এ রোগের জীবাণু র‌্যাবিস ভাইরাস প্রাণীর লালায় বাস করে। তাই কুকুরে কামড়ালে ক্ষতের রক্তের মাধ্যমে এ ভাইরাসটি শরীরে প্রবেশ করে এবং রোগটি দেখা দেয়। শরীরের যেকোন অংশে রক্তের সংস্পর্শে আসলেই এটি সংক্রমিত হয়।
প্রতিরোধের উপায় :

পোষা কুকুরটিকে চিকিৎসকের মাধ্যমে ভ্যাকসিন দিতে হবে। * রাস্তার বেওয়ারিস কুকুরগুলো মেরে ফেলতে হবে। পোষা কুকুরটি গলায় ব্যাল্ট পরিয়ে রাখতে হবে। জলাতঙ্ক রোগে আক্রান্ত হলে বাঁচার সম্ভাবনা খুবই কম।

তাই সতর্কতা অবলম্বন করা এবং প্রতিরোধ ব্যবস্থা গ্রহণ করাই একমাত্র পথ। মানব দেহে এ ভাইরাসটি প্রবেশ পর রোগের লক্ষণ প্রকাশ পেতে ১ থেকে ৩ মাস সময় লেগে যেতে পারে। কোনো কোনো সময় ১ বছর সময় লেগে যায়।


টিকার আবিষ্কার :

কুকুর দ্বারা কামড়ানো জলাতঙ্ক রোগগ্রস্ত মানুষকে এ রোগের হাত থেকে বাঁচানোর জন্য জীব বিজ্ঞানী লুই পাস্তর ১৮৮৫ সালে ৬ জুলাই জোসেফ মিয়েস্টার নামক এক বালকের দেহে এই টিকা সর্ব প্রথম ব্যবহার করেন এবং বালকটি ভালো হয়ে ওঠে।

তারপর হতে সারা বিশ্বে সফলতার সাথে এ টিকা এ রোগের জন্য ব্যবহৃত হচ্ছ

কুকুর কামড়ালে কি বাচ্চা হয়

আমাদের সমাজে একটি কুসংস্কার প্রচলিত আছে যে কাউকে কুকুরে কামড়ালে সবাই মনে করে যে ওর কুকুরের বাচ্চা হবে আসলে বাস্তবে এরকম কোন কিছুই গঠিত হয় না কুকুর কামড়ালে

আপনি চিকিৎসকের পরামর্শ নিন দেখুন. আপনার জলাতঙ্ক রোগ হয়েছে কিনা সে অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করুন।

আমাদের আর্টিকেল বিষয়ে কারো কোন অভিযোগ বা পরামর্শ থাকলে তা নিচে কমেন্ট এর মাধ্যমে অথবা আমাদেরকে ইমেইলের মাধ্যমে জানাতে পারেন আমাদের আর্টিকেল রাইটিং টিম আপনার অভিযোগ বা পরামর্শ সাদরে গ্রহণ করবে এবং সেই অনুযায়ী পদক্ষেপ নিবে