প্রিয় পাঠক আজকের এই আর্টিকেলটি দ্বারা আমরা সংখ্যা পদ্ধতি সম্পর্কে জানতে পারব | আমরা আরো জানতে পারবো সংখ্যা পদ্ধতি কি , সংখ্যা পদ্ধতির বেস কাকে বলে , বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতির উদ্ভাবক কে , বাইনারি সংখ্যা বের করার পদ্ধতি , বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতি কাকে বলে, ডিজিটাল ডিভাইসে ব্যবহৃত সংখ্যা পদ্ধতি ব্যাখ্যা কোনটি ,বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতি বেইজ কত,সংখ্যা পদ্ধতি বলতে কী বোঝায়,বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতির জনক কে , বাইনারি কম্পিউটিং কি | আশা করি আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়ার পর সংখ্যা পদ্ধতি সম্পর্কে আপনারা বিশেষ জ্ঞান লাভ করবেন এর মাধ্যমে আমাদের আর্টিকেল নতুন হয়ে থাকেন এবং অনলাইনে কেনাকাটা করতে পছন্দ করেন তাহলে আমাদের গাজী ভাই ডটকম এর মূল ওয়েবসাইটটি ভিজিট করতে পারেন এবং কম দামে প্রয়োজনীয় পণ্য কিনতে পারেন |Gazivai.com এ ব্রান্ডের ঘড়ি মাত্র ৯০০ টাকা কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন
Table of Contents
সংখ্যা পদ্ধতি কি
সংখ্যা পদ্ধতিঃ কোন প্রতিক বা চিহ্ন ব্যবহার করে সংখ্যাকে প্রকাশ করার ও গণনা করার রীতি বা পদ্ধতিকে সংখ্যা পদ্ধতি বলে। আমরা দৈনন্দিন বিভিন্ন প্রকার হিসাব নিকাশ করার জন্য যেসকল কৌশল ও বিন্যাস দ্বারা ভিন্ন ভিন্ন মানের বা ক্ষেত্রের জন্য সংখ্যাকে যে ভাবে ব্যবহার করি তাও হচ্ছে এক প্রকার সংখ্যা পদ্ধতি।
সংখ্যা পদ্ধতির বেস
সংখ্যাপদ্ধতিকে প্রধানত দুই ভাগে ভাগ করা হয়। যে সংখ্যাপদ্ধতিতে ০ ও ১—এই দুটি অঙ্ক ব্যবহূত হয় এবং যার বেস বা ভিত্তি ২, সেই সংখ্যা পদ্ধতিকে বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতি বলা হয়। যে সংখ্যাপদ্ধতিতে ০, ১, ২, ৩, ৪, ৫, ৬ ও ৭—এই আটটি অঙ্ক ব্যবহার করা হয় এবং যার বেস বা ভিত্তি ৮, সেই সংখ্যা পদ্ধতিকে অকট্যাল সংখ্যাপদ্ধতি বলা হয়।
বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতির উদ্ভাবক কে
বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতির উদ্ভাবক হেক্সা জন উইলিয়াম নাইস্ট্রম।
বাইনারি সংখ্যা বের করার পদ্ধতি
বাইনারি পদ্ধতিতে প্রতিটি অঙ্ককে বিট বলা হয়। সিস্টেমে অঙ্ক ১০ টি অর্থাৎ এর বেজ ১০ (১,২,৩,৪,৫,৬,৭,৮,৯,০)। অনুরূপভাবে বাইনারী নাম্বার সিস্টেমের বেজ ২ (১,০), অক্টাল নাম্বার সিস্টেমের বেজ ৮ (১,২,৩,৪,৫,৬,৭,০), হেক্সা ডেসিমেল নাম্বার সিস্টেমের বেজ ১৬(১,২,৩,৪,৫,৬,৭,৮,৯,A,B,C,D,E,F, ০ )।
পুরুষের ও মেয়েদের সে- ক্স বৃদ্ধি করার হোমিও ঔষধ কিনতে ক্লিক করুন – এখনি কিনুন
পুরুষের ও মেয়েদের সে- ক্স বৃদ্ধি করার ভেষজ ঔষধ কিনতে ক্লিক করুন – এখনি কিনুন
বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতি কাকে বলে
বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতি বা দ্বিমিক সংখ্যা পদ্ধতি (ইংরেজি: Binary number system) একটি সংখ্যা পদ্ধতি যাতে সকল সংখ্যাকে কেবলমাত্র ০ এবং ১ দিয়ে প্রকাশ করা হয়। এই সংখ্যা পদ্ধতির ভিত্তি দুই। ডিজিটাল ইলেকট্রনিক যন্ত্রপাতির লজিক গেটে এই সংখ্যাপদ্ধতির ব্যাপক প্রয়োগ রয়েছে।
ডিজিটাল ডিভাইসে ব্যবহৃত সংখ্যা পদ্ধতি কোনটি
ডিজিটাল ডিভাইসে বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতি ব্যবহার করা হয় |
বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতি বেইজ কত
হয়তো জানেন যে যেকোনো সংখ্যা পদ্ধতির একটি ভিত্তি বা base থাকে । যেমন দশমিক পদ্ধতির ভিত্তি সংখ্যা হল 10। মনে দশমিক পদ্ধতিতে ০ থেকে ৯ অব্দি অঙ্ক গুলি নিয়ে সংখ্যা তৈরি হয় । সেই রকম বাইনারি পদ্ধতির ভিত্তি হল ২ এবং এই পদ্ধতিতে ০ এবং ১ এই দুইটি অঙ্ক দিয়েই সমস্ত সংখ্যা গঠন করা হয় ।
সংখ্যা পদ্ধতি বলতে কী বোঝায়
বিভিন্ন সাংকেতিক চিহ্ন বা মৌলিক চিহ্ন বা অঙ্ক (ডিজিট) ব্যবহার করার মাধ্যমে সংখ্যা লিখা ও প্রকাশ করার পদ্ধতিকে সংখ্যা পদ্ধতি বলে।
বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতির জনক কে
বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতির ভিত্তি হলো ২ এবং ০, ১ প্রতীক দুটি এতে ব্যবহার করা হয়। প্রাচীন মিশর, চীন ও ভারতে বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতির প্রচলন থাকলেও আধুনিক বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতির জনক বলা হয় লিবনিজকে।
বাইনারি কম্পিউটিং কি
বাইনারি হল একটি সংখ্যা পদ্ধতি যা শুধুমাত্র দুটি সংখ্যা ব্যবহার করে: 1 এবং 0 । কম্পিউটার দ্বারা প্রক্রিয়াকৃত সমস্ত তথ্য 1s এবং 0s এর ক্রম আকারে থাকে। অতএব, আমরা কম্পিউটারকে প্রক্রিয়া করতে চাই এমন সমস্ত ডেটা বাইনারিতে রূপান্তর করা দরকার।
৫০০ টাকার কেনাকাটায় ১০,০০০ টাকার মোবাইল জিতুন কিনতে ভিজিট করুন Gazivai.com – গাজী ভাই ডট কম
ধন্যবাদ,আশা করি আমাদের এই আর্টিকেলটি ধারা আপনারা আপনাদের প্রশ্নের উত্তর পেয়েছেন | আরো সুন্দর সুন্দর তথ্য জানতে আমাদের ওয়েবসাইটটিতে চোখ রাখুন।
