সংখ্যা পদ্ধতি ভিত্তি

সংখ্যা পদ্ধতি ভিত্তি

প্রিয় পাঠক আজকের এই আর্টিকেলটি দ্বারা আমরা সংখ্যা পদ্ধতি ভিত্তি সম্পর্কে জানতে পারব | আমরা আরো জানতে পারবো সংখ্যা পদ্ধতি ভিত্তি কি,৩ ভিত্তিক সংখ্যা পদ্ধতি ব্যাখ্যা কর ,ভিত্তি অনুসারে সংখ্যা পদ্ধতি কত প্রকার,সংখ্যা পদ্ধতির প্রকারভেদ,নিয়ম বা নীতি | আশা করি আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়ার পর সংখ্যা পদ্ধতি ভিত্তি সম্পর্কে আপনারা বিশেষ জ্ঞান লাভ করবেন এর মাধ্যমে আমাদের আর্টিকেল নতুন হয়ে থাকেন এবং অনলাইনে কেনাকাটা করতে পছন্দ করেন তাহলে আমাদের গাজী ভাই ডটকম এর মূল ওয়েবসাইটটি ভিজিট করতে পারেন এবং কম দামে প্রয়োজনীয় পণ্য কিনতে পারেন |Gazivai.com এ ব্রান্ডের ঘড়ি মাত্র ৯০০ টাকা কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন 

সংখ্যা পদ্ধতি ভিত্তি

সংখ্যা পদ্ধতিতে একটি সংখ্যা বুঝানোর জন্য সর্বমোট যতগুলো অঙ্ক ব্যবহার করা হয় সেটি হচ্ছে সংখ্যাটির ভিত্তি। অর্থাৎ কোন সংখ্যা পদ্ধতির ভিত্তি বলতে ঐ সংখ্যা পদ্ধতিতে ব্যবহৃত মোট অঙ্ক বা প্রতীক সমূহের সংখ্যাকেই বুঝানো হয়।

স্কুল-কলেজের পাঠ্যপুস্তক দেশি-বিদেশি বিখ্যাত বই কিনতে ক্লিক করুন – এখনি কিনুন 

আরো পড়ুন: ছেলেদের মেয়েদের কন -ডম গুপ্ত –  স্থান মেয়েদের পু -শি  কিনতে – এখনই কিনুন

ভিত্তি অনুসারে সংখ্যা পদ্ধতি কত প্রকার

ভিত্তি অনুসারে সংখ্যা পদ্ধতি কত প্রকার
1. বেস এর উপর ভিত্তি করে, বাইনারি, অক্টাল, ডেসিমাল, হেক্সা ডেসিমাল ইত্যাদি তে ভাগ করা যায়।
2. পূর্ণ সংখ্যা ও ভগ্নাংশে ভাগ করা যায়।
3. ধনাত্মক ও ঋণাত্মক সংখ্যায় ভাগ করা যায়।
4. স্বাভাবিক সংখ্যা বলে একটা কনসেপ্ট আছে।
5. মূলদ ও অমূলদ সংখ্যায় ভাগ করা যায়।
6. যুগ্ম ও অযুগ্ম তে ভাগ করা যায়।

সংখ্যা পদ্ধতির প্রকারভেদ

উপস্থাপনের ভংগিমা বা প্রকাশের পদ্ধতির উপর ভিত্তি করে সংখ্যা পদ্ধতি ২ প্রকার।যথা:
১। পজিশনাল বা অবস্থানগত সংখ্যা পদ্ধতি
২। নন পজিশনাল সংখ্যা পদ্ধতি

নিয়ম বা নীতি

প্রকৃতপক্ষে সংখ্যা পদ্ধতি হলো সংখ্যা প্রকাশের একটি নির্দিষ্ট নিয়ম বা নীতি যাতে নিম্নের বিষয়গুলো থাকা প্রয়োজন–
১। সংখ্যাকে নির্দিষ্ট প্রতীকের সাহায্যে প্রকাশ করার সুনির্দিষ্ট নিয়মাবলী।
২। সংখ্যার যোগ, বিয়োগ, গুণ, ভাগ ইত্যাদি নির্ণয় করার সুনির্দিষ্ট নিয়মাবলি থাকতে হবে।
৩। সংখ্যার বিভিন্ন রূপ যেমন ভগ্নাংশ, ধনাত্মক, ঋণাত্বক ইত্যাদি প্রকাশের সুনির্দিষ্ট বা পরিপূর্ণ নিয়মাবলি থাকতে হবে।

৩ ভিত্তিক সংখ্যা পদ্ধতি ব্যাখ্যা কর

যে সংখ্যা পদ্ধতিতে ০-২ পর্যন্ত মোট ৩টি মৌলিক ডিজিট বা অঙ্ক ব্যবহৃত হয়ে থাকে তাকে ৩ ভিত্তিক সংখ্যা পদ্ধতি বলে । ৩ ভিত্তিক সংখ্যা পদ্ধতির ভিত্তি বা বেজ হলো ৩ অর্থাৎ এখানে । এই সংখ্যা পদ্ধতির প্রথম দশটি সংখ্যা নিচে ক্রমানুযায়ী বর্ণিত হলো। যথা- ০, ১, ২,১০, ১১, ১২, ২০, ২১, ২২ ও ১০০।

৫০০ টাকার কেনাকাটায় ১০,০০০ টাকার মোবাইল জিতুন কিনতে ভিজিট করুন Gazivai.com – গাজী ভাই ডট কম

ধন্যবাদ,আশা করি আমাদের এই আর্টিকেলটি ধারা আপনারা আপনাদের প্রশ্নের উত্তর পেয়েছেন | আরো সুন্দর সুন্দর তথ্য জানতে আমাদের ওয়েবসাইটটিতে চোখ রাখুন।