স্বামী স্ত্রীর রক্তের গ্রুপ এক হলে

স্বামী স্ত্রীর রক্তের গ্রুপ এক হলে

প্রিয় পাঠক আজকের এই আর্টিকেলটি দ্বারা আমরা স্বামী স্ত্রীর রক্তের গ্রুপ এক হলে সম্পর্কে জানতে পারব | আমরা আরো জানতে পারবো স্বামী স্ত্রীর রক্তের গ্রুপ এক হলে,কোন রক্তের গ্রুপ বিয়ের জন্য উপযুক্ত নয়,এ বি নেগেটিভ রক্ত কেমন,এবি প্লাস রক্ত ​​দেওয়া কি ভালো,এক ব্যাগ রক্ত দিতে কত সময় লাগে | আশা করি আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়ার পর স্বামী স্ত্রীর রক্তের গ্রুপ এক হলে সম্পর্কে আপনারা বিশেষ জ্ঞান লাভ করবেন এর মাধ্যমে আমাদের আর্টিকেল নতুন হয়ে থাকেন এবং অনলাইনে কেনাকাটা করতে পছন্দ করেন তাহলে আমাদের গাজী ভাই ডটকম এর মূল ওয়েবসাইটটি ভিজিট করতে পারেন এবং কম দামে প্রয়োজনীয় পণ্য কিনতে পারেন |Gazivai.com এ গোপন অঙ্গের পশম কাটার ট্রিমার ৫০০ টাকা কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

স্বামী স্ত্রীর রক্তের গ্রুপ এক হলে

স্বামী-স্ত্রীর রক্তের গ্রুপ এক হওয়া ভালো নয়, এটি একটি বহুল প্রচলিত গুজব। এর কোনো সত্যতা নেই। স্বামী-স্ত্রীর রক্তের গ্রুপ এক হলে কোনো সমস্যা নেই। তবে স্ত্রী নেগেটিভ আর স্বামী পজিটিভ হলে এবং সন্তান পিতার গ্রুপ পেলে নবজাতকের জন্ডিসসহ কিছু জটিলতা হতে পারে, তবে তা আগে থেকে জানা থাকলে ব্যবস্থা নেওয়া যায়।

কোন রক্তের গ্রুপ বিয়ের জন্য উপযুক্ত নয়

এটি প্রতিরক্ষামূলক প্রক্রিয়া শুরু করতে পারে যা দ্বিতীয় গর্ভাবস্থায় শিশুর ক্ষতি করতে পারে এবং একে এরিথ্রোব্লাস্টোসিস ফেটালিস বলা হয়। সুতরাং, জৈবিক বিবাহে Rh (+) পুরুষ এবং Rh (-) মহিলাকে এড়িয়ে চলতে হবে।

এ বি নেগেটিভ রক্ত কেমন

এ নেগেটিভ’ ব্লাড গ্রুপের লোক সংখ্যা শতকরা ৬ ভাগ। এই ব্লাড গ্রুপের মানুষ গোছগাছ প্রিয়, দক্ষ চাকুরে এবং খুঁতখুতে স্বভাবের হয়ে থাকে, এরা আত্মকেন্দ্রিক, সুবিচারক, শান্ত, নিয়মতান্ত্রিক, বিশ্বস্ত, নিয়মানুবর্তী ও পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন।

Gazivai.com এ টি-শার্ট ও পাঞ্জাবি মাত্র ২৯৯ টাকা কিনতে ক্লিক করুন – এক্ষুনি কিনুন

Gazivai.com এ ব্রান্ডের ঘড়ি মাত্র ৯০০ টাকা কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন 

এবি প্লাস রক্ত ​​দেওয়া কি ভালো

জনসংখ্যার মাত্র 3% এই শক্তি ভাগ করে নিয়ে AB+ সমস্ত রক্তের গ্রুপের মধ্যে একটি বিরল। দাতাদের যারা AB+ তাদের সর্বজনীন প্লাজমা দাতা বলা হয় কারণ এই উপাদানটি প্রাপকের রক্তের ধরন নির্বিশেষে যেকোনো রোগীর মধ্যে স্থানান্তরিত হতে পারে।

এক ব্যাগ রক্ত দিতে কত সময় লাগে

অস্ত্রোপচারের আগে রোগীর রক্তে হিমোগ্লোবিন ৮ গ্রাম/ডিএল থাকলে সাধারণত রক্ত পরিসঞ্চালন করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। দীর্ঘমেয়াদি রক্তশূন্যতায় হিমোগ্লোবিন ৭ গ্রাম/ডিএল হলে রক্ত পরিসঞ্চালন করা হয়। কোনো কারণে ক্রমাগত রক্তক্ষরণ হলে বা শরীরের ৩০ শতাংশ রক্ত ক্ষরণ হলে (যেমন দুর্ঘটনায়) রক্ত পরিসঞ্চালন করা হয়।

৫০০ টাকার কেনাকাটায় ১০,০০০ টাকার মোবাইল জিতুন কিনতে ভিজিট করুন Gazivai.com – গাজী ভাই ডট কম

ধন্যবাদ,আশা করি আমাদের এই আর্টিকেলটি ধারা আপনারা আপনাদের প্রশ্নের উত্তর পেয়েছেন | আরো সুন্দর সুন্দর তথ্য জানতে আমাদের ওয়েবসাইটটিতে চোখ রাখুন।