Description
ত্রিফলার উপকারিতা এই আর্টিকেলটিতে আমরা ত্রিফলার উপকারিতা ত্রিফলার ও ত্রিফলার কোথা থেকে সংগ্রহ করবেন এবং কীভাবে খাবেন এর সম্পর্কে নানা তথ্য নিয়ে আজকের আর্টিকেলটিতে আমরা কথা বলবো। আজকের আর্টিকেলটিতে ত্রিফলার সম্পর্কে পুরো ডিটেলস দেওয়া আছে আপনারা প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পড়বেন আশা করি। তো চলুন বন্ধুরা আমরা আমাদের মূল আলোচনায় চলে যাই।ত্রিফলার খাওয়ার উপকারিতা জেনে নেই। ত্রিফলার উপকারিতা
আরো পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন
আরো পড়ুনঃ লম্বা হওয়ার ঔষধ কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন
পাঠক ত্রিফলার চিরতা কাঠ বাদাম সহ আমাদের কাছে নানান ধরনের আয়ুর্বেদিক ঔষধ পেয়ে যাবেন। এগুলো চাইলে আপনি বাংলাদেশের যে কোন প্রান্ত থেকে সংগ্রহ করতে পারেন সরাসরি আমাদের কাছে অর্ডার করতে আমাদের নাম্বারে কল করুন এবং কমেন্টে আপনার মূল্যবান মন্তব্য জানান
ত্রিফলার উপকারিতা
ত্রিফলা হল ৩ ফলের মিশ্রন। আমলকি, হরিতকি বা হরদ এবং বিভিতকি বা বহেরা। এই ৩ ফল শুকিয়ে তাদের চূর্ণ একসঙ্গে মিশিয়ে তৈরি হয় ত্রিফলার মিশ্রন। হালের বিজ্ঞান এই প্রতিটি ফল নিয়ে আলাদা আলাদা করে জানিয়েছে তাদের গুণের কথা। ত্রিফলার উপকারিতা
ত্রিফলার উপকারিতা সাধারণত আমলকি, হরিতকি এবং বহেরা একসঙ্গে বানানো হয় এই ঔষধিটি, যাতে একাধিক ভিটামিন এবং মিনারেল ছোট-বড় নানা রোগকে দূরে রাখতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে
আরো পড়ুনঃ টাইটান জেল পুরুষের লিঙ্গ ১ থেকে ৩ ইঞ্চি পর্যন্ত বড় ও মোটা করে।
ক্ষত সেরে যায় চোখের নিমেষে : অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটারি এবং অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল উপাদানে টাসা হওয়ার কারণে এই মিশ্রনটি
খাওয়া শুরু করলে শরীরের এমন কিছু পরিবর্তন হতে শুরু করে যে ক্ষত সারতে সময় লাগে না। এই কারণেই তো চোট বাচ্চাদের নিয়মিত এই আয়ুর্বেদিক মিশ্রনটি খাওয়ানোর পরামর্শ দেওয়া হয়।
রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে চলে আসে : রক্তচাপ কি ওঠানামা করে? তাহলে নিয়মিত ত্রফলা খাওয়া শুরু করুন। দেখবেন ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণে চলে আসতে সময় লাগবে না। এই মিশ্রনটিতে লাইনোলিক অ্যাসিড, শরীরে প্রবেশ করা মাত্র এমন খেল দেখায় যে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের বাইরে যাওয়ার আশঙ্কা কমে।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার উন্নতি ঘটে : নিয়মিত ত্রিফলা খাওয়া শুরু করলে দেহের পুষ্টিকর উপাদানের মাত্রা এতটা বেড়ে যায় যে তার প্রভাবে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার উন্নতি ঘটতে সময় লাগে না। ফলে ছোট-বড় রোগব্যাধির প্রকোপ কমে চোখের নিমেষে।
ক্যান্সারকে কাছেই আসতে দেয় না : নিয়মিত খালি পেটে এই আয়ুর্বেদিক চূর্ণটি খাওয়া শুরু করলে শরীরের এমন কিছু পরিবর্তন হতে শুরু করে যে ক্যান্সার সেল জন্মে নেওয়ার কোনও সুযোগই পায় না। আর একবার যদি জন্ম নিয়েও ফেলে তাহলেও তার বৃদ্ধি আটকে যায়। ফলে স্বাভাবিকভাবেই এই মারণ রোগ ধারে কাছেও ঘেঁষতে পারে না।
খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমতে শুরু করে : ত্রিফলার অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট একদিকে যেমন এল ডি এল বা খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়। তেমনি হার্টে যাতে কোনওভাবেই প্রদাহ সৃষ্টি না হয়, সেদিকেও খেয়াল রাখে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই কোনও ধরনের করনারি আর্টারি ডিজিজে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা হ্রাস পায়।
আরো পড়ুনঃ মেয়েদের স্তন – দুধ ছোট টাইট করার ক্রিম কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন
আরো পড়ুনঃ মেয়েদের স্তন – দুধ বড় টাইট করার ক্রিম কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন
কোষ্ঠকাঠিন্যের প্রকোপ কমায় : সকালটা যদি আপনার কাছে অভিশাপের সমান হয়, তাহলে আজ থেকেই ত্রিফলা চুর্ন খাওয়া শুরু করুন। দেখবেন উপকার মিলবে। যে বাওয়েল মুভমেন্টের উন্নতি ঘটানোর মধ্যে দিয়ে কনস্টিপেশনের মতো রোগের চিকিৎসায় এই হার্বাল মিশ্রনটি বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। কোলোনকে পরিশুদ্ধ করার মধ্যে দিয়ে আরও নানা ধরনের রোগের আশঙ্কা কমাতেও ত্রিফলার কোনও বিকল্প হয় না বললেই চলে।
ওজন বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা কমে : অতিরিক্ত ওজনরে কারণে যদি চিন্তায় থাকেন, তাহলে ডায়েট কন্ট্রোলের পাশাপাশি আপনার প্রথম পছন্দ হওয়া উচিত ত্রফলা চুর্ণ। কারণ নিয়মিত এই প্রাকৃতিক উপাদানটি গ্রহণ করলে বাওয়েল মুভমেন্টের উন্নতি ঘটে। সেই সঙ্গে হজম ক্ষমতার উন্নতি ঘটার কারণে শরীরে মেদ জমার আশঙ্কা একেবারে কমে যায়। ফলে স্বাভাবিকভাবেই ওজন কমতে শুরু করে।
দৃষ্টিশক্তির উন্নতি ঘটে : এক গ্লাস গরম পানিতে ১-২ চামচ ত্রিফলা গুঁড়ো মিশিয়ে সারা রাত রেখে দিন। পরদিন সকালে উঠে পানিটা ছেঁকে নিয়ে ভালো করে চোখ পরিষ্কার করুন। এইভাবে নিয়মিত চোখের পরিচর্যা করতে পারলে দেখবেন দৃষ্টিশক্তির উন্নতি ঘটতে সময় লাগবে না। সেই সঙ্গে চোখের সংক্রমণে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনাও যাবে কমে।
অ্যাংজাইটি এবং স্ট্রেস নিয়ন্ত্রণে চলে আসে : নিয়মিত খালি পেটে ত্রিফলা খাওয়ার অভ্যাস করলে শরীরের অন্দরে ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের মাত্রা বৃদ্ধি পেতে শুরু করে, যা ব্রেন পাওয়ার বাড়ানোর পাশাপাশি মানসিক ক্লান্তি এবং স্ট্রেস কমাতেও বিশেষ ভূমিকা নেয়।
ত্রিফলা
ত্রিফলা হল ৩ ফলের মিশ্রন। আমলকি, হরিতকি বা হরদ এবং বিভিতকি বা বহেরা। এই ৩ ফল শুকিয়ে তাদের চূর্ণ একসঙ্গে মিশিয়ে তৈরি হয় ত্রিফলার মিশ্রন। হালের বিজ্ঞান এই প্রতিটি ফল নিয়ে আলাদা আলাদা করে জানিয়েছে তাদের গুণের কথা।
ত্রিফলা হল হরিতকি, বহেরা এবং আমলকির মিশ্রণ। নিয়মিত ত্রিফলা খেলে ওজন কমাতে সাহায্য করে। ত্রিফলা ফোটানো পানি যদি খেতে পারেন বা প্রত্যেকদিন সকালে ১ চামচ ত্রিফলার গুড়া এক গ্লাস গরম পানিতে মিশিয়ে খান, তাহলে একমাসের মধ্যে ওজন কমাতে পারবেন। এছাড়া ত্রিফলার পানি ছেঁকে নিয়ে এর সঙ্গে এক চামচ মধু মিশিয়ে যদি খান তবে ওষুধের মতো ফল পাবেন।
যারা চুল ওঠার সমস্যায় ভুগছেন, তারা নারিকেল তেলের সঙ্গে ত্রিফলা চূর্ণ মিশিয়ে সারারাত মাথায় লাগিয়ে রাখুন। সকালে উঠে শ্যাম্পু করে নিন। এভাবে মাত্র কয়েকদিন করে দেখুন, ফল পাবেন হাতেনাতে।
এছাড়া নিয়মিত ত্রিফলা খেতে পারলে চোখের দৃষ্টিশক্তি উন্নতি হবে, খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমবে, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকবে, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে এবং অ্যাংজাইটি কিংবা স্ট্রেস নিয়ন্ত্রণে থাকবে।
শুকনো হরিতকি, বহেরা এবং আমলকি দোকানে কিনতে পাওয়া যায়। বিশেষ করে মশলার দোকানে। বাসায় এনে গুড়া করে নিতে পারেন অথবা ত্রিফলার মিশ্রণও কিনতে পাওয়া যায়। প্রকৃতির দেওয়া এই ওষুধটি কাজে লাগানোই আসল কথা।
প্রতিদিন ত্রিফলা খান সুস্থ থাকুন। ত্রিফলা কে মহাঔষধ বলা হয় । আমাদের শরীর সুস্থ রাখতে ত্রিফলার গুরুত্ব অপরিসীম। চিকিৎসায় শাস্ত্রে বা আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে এর চাহিদা রয়েছে ব্যাপক। আমলকি, হরিতকি এবং বহেরা এই তিনটি ফলকে একত্রে ত্রিফলা বলা হয়।এই ফলে রয়েছে একাধিক ভিটামিন, মিনারেল , খনিজ উপাদান সহ আরো ও অনেক পুষ্টিকর উপাদান। ত্রিফলার গুণাগুণ আমাদের শরীর সুস্থ রাখতে বাস্তব ক্ষেত্রে অনেক কাজে লাগে।
দেহের প্রযোজনীয় ভিটামিন মিনারেল ত্রিফলার মধ্যে বিদ্যমান। বর্তমানে বাজারে ত্রিফলার পাউডার পাওয়া যায়। এটি সাধারণত তিনটি ফলকে শুকিয়ে গুঁড়ো করে একসঙ্গে মিলিয়ে একটি মিশ্রন তৈরি করা হয় । এটি নিয়মিত সেবন করলে আমাদের অনেক জঠিল ও কঠিন রোগ থেকে মুক্ত পাওয়া সম্ভব।
হরিতকী, বহেরা আর আমলকি এই তিন ফলের মিশ্রণে তৈরি হয় ত্রিফলা। এদের যেমন গুন আছে তেমনি একসঙ্গে এর গুনাগুন মাত্রা আরো বাড়িয়ে দেয় ।
নিয়মিত ত্রিফলার সেবন সিজনাল ঠান্ডা, সর্দি, কাশি জ্বরের হাত থেকে দূরে রাখে ।
ত্রিফলা দেহের ভারসাম্য বজায় রাখে, দেহ পরিস্কার রাখে ও প্রয়োজনীয় ভিটামিন আর মিনারেলস দেয় ।
মানবদেহের বর্জ্য নিষ্কাশন করা আর ডিটক্সিফাই করার ত্রিফলার মোকাবেলা আর কেউ করতে পারবে না ।
কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে ত্রিফলা কার্যকারী । এছাড়াও এটি হজম প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত করতে ও বদহজম জনিত সমস্যা, দূর করতে সাহায্য করে ।
শরীরে ফ্যাট সেল জমতে না দিয়ে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে।
এর উচ্চমাত্রায় ভিটামিন সি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বহুগুনে বাড়িয়ে দেয় ।
দেহে টক্সিন জমার কারণে হওয়া চর্ম্ রোগ যেমন ব্রণ ,হোয়াইট হেডস দূরে রাখে ।
ত্রিফলা চুলের প্রয়োজনীয় ভিটামিন আর মিনারেলস সরবরাহ করে ।
ত্রিফলার মধ্য থাকা আমলকী আর হরিতকী চুল পড়া কমায় ও নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে ।
ত্রিফলাতে আছে গ্যালিক অ্যাসিড, ইলেগিক অ্যাসিড এবং চেবুলিনিক অ্যাসিড যা আমাদের ত্বক এবং চুলের সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।এই ঔষুধটি ভিটামিন এবং মিনারেল সমৃদ্ধ থাকায় ছোট-বড় অনেক রোগকে দূরে রাখতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।
ফলে প্রতিদিন ত্রিফলা খান সুস্থ থাকুন। আমাদের প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় অধিক কোলেস্টেরল যুক্ত খাবার রয়েছে। আর এই খাদ্যে দেহে গ্যাস্টিকের সৃস্টি করে। ফলে খাদ্য হজম কম হয় এবং কষ্ঠকাঠিণ্য সহ নান রোগে ভূগতে থাকি। এই সব জঠিল রোগ থেকে মুক্ত পেতে প্রতিদিন খালি পেটে পানির সাথে মিশিয়ে ত্রিফলা খেলে খুব উপকার পাওয়া যায়। এর কারণ ত্রিফলার ভেষজ গুণ রয়েছে
ত্রিফলা চূর্ণ খাওয়ার নিয়ম
চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ত্রিফলা খালি পেটে বা খাওয়ার পরে খাওয়া যায়। সাধারণত ½ চা চামচ ত্রিফলা পাউডার চায়ের মত করে দিনে দুবার খাওয়া যায়। ত্রিফলা পাউডার ঘি বা মধুর সাথেও দিনে দুবার খাওয়া যায় কিন্তু সে ক্ষেত্রে জলের সাথে খাওয়ার পরিমাণের সাথে তার তারতম্য ঘটে।
ত্রিফলার দাম কত
ত্রিফলা’ কথাটির মানে হচ্ছে তিন ফলের সমাহার বা মিশ্রণ। আর এই ফল তিনটি হলো- আমলকী, হরীতকী ও বহেড়া। দ্রব্যগুণে ফল তিনটির অবস্থান অনেক ঊর্ধ্বে। শুধু আয়ুুর্বেদ শাস্ত্রে নয়, আধুনিক গবেষণায়ও প্রমাণিত হয়েছে যে, দ্রব্যগুণে সর্বশ্রেষ্ঠ হচ্ছে হরীতকী, দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে আমলকী এবং তৃতীয় স’নে বহেড়া। ফল তিনটির বীজ বাদে বাকি অংশ শুকিয়ে গুড়ো করে সমপরিমাণে মিশিয়ে ত্রিফলা তৈরি করা হয়।
আয়ুর্বেদ রসায়নে ‘ত্রিফলা’: আয়ুুর্বেদ শাস্ত্রে বলা হয়েছে, মানবদেহ তিনটি মূল বা সারবস্তুর সমন্বয়ে গঠিত। এই সারবস্তু তিনটি হলো বাতা (Vata), পিত্ত (Pitta) ও কাফা (Kapha)। ‘বাতা যার বাংলা মানে হচ্ছে বায়ু, যা আমাদের মন ও স্নায়ুতন্ত্রের সাথে জড়িত। এর স্বভাব বা প্রকৃতি হচ্ছে শুষ্ক, ঠান্ডা, হালকা ও শক্তিশালী। দ্বিতীয়টি হলো ‘পিত্ত’ যার বাংলা মানে হচ্ছে অগ্নি। এটি আমাদের বিপাকক্রিয়ার সাথে সম্পর্কিত, যা আমাদের দেহে যাবতীয় খাদ্যের হজমক্রিয়ায় জড়িত। শেষের ‘কাফা’ যার মানে হলো পানি বা শ্লেষ্মা। অনেক সময় পানি বা শ্লেষ্মাকে জীবনের মূল ভিত্তি বলা হয়।
আগের দিন রাতে শুকনো চিরতা ৪-৫ গ্রাম পরিমাণ এক গ্লাস (২৫০ মিলিলিটার) গরম পানিতে ভিজিয়ে রাখতে হবে। পরদিন ওটা ছেঁকে নিয়ে পান করতে হবে।
ত্রিফলা চূর্ণ
ত্রিফলা হল ৩ ফলের মিশ্রন। আমলকি, হরিতকি বা হরদ এবং বিভিতকি বা বহেরা। এই ৩ ফল শুকিয়ে তাদের চূর্ণ একসঙ্গে মিশিয়ে তৈরি হয় ত্রিফলার মিশ্রন। হালের বিজ্ঞান এই প্রতিটি ফল নিয়ে আলাদা আলাদা করে জানিয়েছে তাদের গুণের কথা
সাধারণত আমলকি, হরিতকি এবং বহেরা একসঙ্গে বানানো হয় এই ঔষধিটি, যাতে একাধিক ভিটামিন এবং মিনারেল ছোট-বড় নানা রোগকে দূরে রাখতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। সেই সঙ্গে এতে উপস্থিত গ্যালিক অ্যাসিড, ইলেগিক অ্যাসিড এবং চেবুলিনিক অ্যাসিড ত্বক এবং চুলের সৌন্দর্য বৃদ্ধিতেও কাজে আসে।
ক্ষত সেরে যায় চোখের নিমেষে : অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটারি এবং অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল উপাদানে টাসা হওয়ার কারণে এই মিশ্রনটি খাওয়া শুরু করলে শরীরের এমন কিছু পরিবর্তন হতে শুরু করে যে ক্ষত সারতে সময় লাগে না। এই কারণেই তো চোট বাচ্চাদের নিয়মিত এই আয়ুর্বেদিক মিশ্রনটি খাওয়ানোর পরামর্শ দেওয়া হয়।
রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে চলে আসে : রক্তচাপ কি ওঠানামা করে? তাহলে নিয়মিত ত্রফলা খাওয়া শুরু করুন। দেখবেন ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণে চলে আসতে সময় লাগবে না। এই মিশ্রনটিতে লাইনোলিক অ্যাসিড, শরীরে প্রবেশ করা মাত্র এমন খেল দেখায় যে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের বাইরে যাওয়ার আশঙ্কা কমে।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার উন্নতি ঘটে : নিয়মিত ত্রিফলা খাওয়া শুরু করলে দেহের পুষ্টিকর উপাদানের মাত্রা এতটা বেড়ে যায় যে তার প্রভাবে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার উন্নতি ঘটতে সময় লাগে না। ফলে ছোট-বড় রোগব্যাধির প্রকোপ কমে চোখের নিমেষে।
ক্যান্সারকে কাছেই আসতে দেয় না : নিয়মিত খালি পেটে এই আয়ুর্বেদিক চূর্ণটি খাওয়া শুরু করলে শরীরের এমন কিছু পরিবর্তন হতে শুরু করে যে ক্যান্সার সেল জন্মে নেওয়ার কোনও সুযোগই পায় না। আর একবার যদি জন্ম নিয়েও ফেলে তাহলেও তার বৃদ্ধি আটকে যায়। ফলে স্বাভাবিকভাবেই এই মারণ রোগ ধারে কাছেও ঘেঁষতে পারে না।
খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমতে শুরু করে : ত্রিফলার অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট একদিকে যেমন এল ডি এল বা খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়। তেমনি হার্টে যাতে কোনওভাবেই প্রদাহ সৃষ্টি না হয়, সেদিকেও খেয়াল রাখে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই কোনও ধরনের করনারি আর্টারি ডিজিজে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা হ্রাস পায়।
দৃষ্টিশক্তির উন্নতি ঘটে : এক গ্লাস গরম পানিতে ১-২ চামচ ত্রিফলা গুঁড়ো মিশিয়ে সারা রাত রেখে দিন। পরদিন সকালে উঠে পানিটা ছেঁকে নিয়ে ভালো করে চোখ পরিষ্কার করুন। এইভাবে নিয়মিত চোখের পরিচর্যা করতে পারলে দেখবেন দৃষ্টিশক্তির উন্নতি ঘটতে সময় লাগবে না। সেই সঙ্গে চোখের সংক্রমণে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনাও যাবে কমে।
আরোপড়ুনঃতানিয়া নামের অর্থ কি | Tania namer ortho ki
আরোপড়ুনঃSsc এরপূর্ণরূপ কি ?ssc full meaning
Reviews
There are no reviews yet.