Sale!

তালমাখনা – পুরুষত্ব বাড়ানোর আরেক নাম তালমাখনা

Original price was: ৳ 200.00.Current price is: ৳ 180.00.

সরাসরি কিনতে ফোন করুন: 01751358526
  • পণ্য সমগ্র বাংলাদেশে ডেলিভারী দেওয়া হয়।
  • ঢাকার বাহিরে থেকে অর্ডার করতে চাইলে 150 টাকা অগ্রিম পরিশোধ করুন ?

Out of stock

Description

তালমাখনা পুরুষত্ব বাড়ানোর আরেক নাম তালমাখনা এই আর্টিকেলটিতে আমরা তালমাখনা খাওয়ার উপকারিতা ও তালমাখানা কোথা থেকে সংগ্রহ করবেন এবং কীভাবে খাবেন এর সম্পর্কে নানা তথ্য নিয়ে আজকের আর্টিকেলটিতে আমরা কথা বলবো। আজকের আর্টিকেলটিতে তালমাখানার সম্পর্কে পুরো ডিটেলস দেওয়া আছে আপনারা প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পড়বেন আশা করি। তো চলুন বন্ধুরা আমরা আমাদের মূল আলোচনায় চলে যাই। তালমাখন খাওয়ার উপকারিতা জেনে নেই।

চিয়া সিড

আরো পড়ুনঃ সুলতানি পাওয়ার – ভেজষ শক্তিতে পুরুষত্ব বাড়ান  ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

 পাঠক তালমাখানা সহ আমাদের কাছে নানান ধরনের আয়ুর্বেদিক ঔষধ পেয়ে যাবেন। এগুলো চাইলে আপনি বাংলাদেশের যে কোন প্রান্ত থেকে সংগ্রহ করতে পারেন সরাসরি আমাদের কাছে অর্ডার করতে আমাদের নাম্বারে কল করুন এবং কমেন্টে আপনার মূল্যবান মন্তব্য জানান

তালমাখনা

তালমাখনা আর তালমূলী; খুবই কাছাকছি দুটো নাম। তবে দুটো উদ্ভিদই পৃথক পরিবারের। দেখতেও আলাদা। আগে লিখেছিলাম তালমূলী নিয়ে; এবার তালমাখনা। চমৎকার ঔষধিগুণের এই গাছ আমাদের অতি পরিচিত। প্রচলিত অন্য নাম কুলেখাড়া। ইউনানি নাম তালমাখনা আর আয়ুর্বেদিক নাম কোকিলাক্ষা। গাছটির মাটির ওপরের অংশে যেসব রাসায়নিক উপাদান রয়েছে তা হলো- অ্যালকালয়েড, ফাইটোস্টেরল, স্টিগমাস্টেরল, লুপিয়ল, উদ্বায়ী তেল ও হাইড্রোকার্বন। ফুলের মধ্যে এপিজেনিন এবং বীজে তেল ও এনজাইম বিদ্যমান। তালমাখনার মূল ব্যবহার্য অংশ বীজ। এই বীজ পুষ্টিকর, শুক্রবর্ধক ও প্রফুল্লতা ধারক।

চমত্কার ঔষধিগুণের এই গাছ আমাদের খুবই চেনা। উদ্ভিদটির ইউনানি নাম তালমাখনা আর আয়ুর্বেদিক নাম কোকিলাক্ষা। গাছটির মাটির ওপরের অংশে যেসব রাসায়নিক উপাদান রয়েছে, তা হলো অ্যালকালয়েড, ফাইটোস্টেরল, স্টিগমাস্টেরল, লুপিয়ল, উদ্বায়ী তেল ও হাইড্রোকার্বন। ফুলের মধ্যে এপিজেনিন এবং বীজে তেল ও এনজাইম আছে।

যোয়ানী শক্তি পাউডার

আরো পড়ুনঃ যোয়ানী শক্তি পাউডার – ভেজষ শক্তিতে পুরুষত্ব বাড়ান – এখনই কিনুন

 

 

তালমাখনা খাওয়ার উপকারিতা

এই তালমাখনা আপনারা যদি নিয়ম মেনে খেতে পারেন তাহলে দেখবেন আপনার শরীলে অন্য রকম একটি শক্তি চলে আসবে। তালমাখনা খাওয়ার কারনে আপনার প্রস্রাবের জালা বন্ধ হবে। অনেকের আছে প্রস্রাবের জালা-পোরা করে যার কারনে তাদের প্রস্রাব করতে অনেক কষ্ট হয়। আপনি যদি সঠিক নিয়মে এই তালমাখন খেতে পারেন তাহলে এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন। তালমাখনা খাওয়ার নিয়মটি আমরা পরে যানবো আগে এর উপকার গুলো আমরা যেনে নেই।

শিমুল মূল পাউডার

👉তালমাখনা বলকারক হিসেবে কাজ করে যাদের শারীরিক দুর্বলতা বা ক্ষমতা রয়েছে তারা তালমাখনা মাধ্যমে শারীরিক দুর্বলতা কাটিয়ে উঠতে পারবেন।

👉  আজকে আমরা যানবো মিলনের  এবং শরীলের জন্য কতটা উপকার তালমাখনা। এই তালমাখনা আপনারা যদি সঠিক নিয়মে খেতে পারেন তাহলে আপনারা বিভিন্ন দরনের রোগ, এবং মিলনের অক্ষমতা থেকে মুক্তি পাবেন৷ আপনারা অবশ্যই এই তালমাখনা সঠিক নিয়মে খাবেন।

👉 অনেকেই আছে গেস্ট্রিকের সমস্যা দেখা দিলে গেস্ট্রিকের টেবলেট খেয়ে নেয় যার দারা কিছু সময় গেস্ট্রিকের সমস্যা থেকে মুক্তি পায় এবং গেস্ট্রিকের টেবলেট খেতে খেতে এক সময় আর ঔষদও কাজ করে না। তাই আপনারা যদি সব সময়র জন্য গেস্ট্রিকের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে চান তাহলে তালমাখনা খেতে হবে

👉শরীলের দূর্বলতার কারনে কাজ করতে পারেন না আবার অনেকে এই শরীল দূর্বলতার কারনে সারাদিন ঘড়েই বসে থাকেন, আপনি এই তালমাখনা খেলে আপনার সরীলের দূর্বলতা দেখবেন কিছুটা কমে এসেছে।

কিন্তুু আপনাদের তালমাখনার সাথে গরুর দুধ খেতে হবে তাহলে শরীল দূর্বলতা তারাতারি কমে যাবে। গরুর দুধ রাতে খাবেন আর তালমাখনা আপনারা সকালে খেয়ে নিবেন।

👉 অনেকেই আছে মিলনের করতে পারে না ঠিক মতো মিলনের করতে গেলে অল্প সময়ের ভিতর বি*র্য বের হয়ে যায় তাই আপনারা চেষ্টা করবেন প্রতিদিন তালমাখনা খাওয়ার জন্য। এই তালমাখনা প্রতিদিন খেলে আপনারা দেখবেন মিলনের অক্ষমতা দূর হয়ে গেছে আপনি ২০ থেকে ২৫ মিনিট দরে মিলনের করত পারবেন।

আরো পড়ুনঃ মোটা হওয়ার পিউটন সিরাপ কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ করার মারাল জেল কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

👉আপনার কোন ঔষদ আর টেবলেট না খেয়ে এই তালমাখনে খেয়ে নিবেন, আপনার যদি এই তালমাখনা খেতে না ভালো লাগে তাহলে আপনারা তালমাখনার পাউডার খেতে পারেন। এই তালমাখনার পাউডার আপনারা চাইলে ডাক্তারের দোকান থেকে নিতে পারেন। বর্তমান এই তালমাখনার পাউডার ভিবিন্ন ডাক্তারের দোকানে পাওয়া যায়, তাই আপনারা সেইখান থেকে নিতে পারেন এই তালমাখনার পাউডার।

👉 এই তালমাখনে খেয়ে নিবেন   অনেকের দেখা যায় বী*র্য পানির মতো। আপনি চাইলে আপনার বী*র্য গারো করতে পারেন কারন আপনার বী*র্য যদি গারো হয় তাহলে আপনার স্ত্রী খুব সহজেই গর্বপাত করতে পারে। অনেক সময় বী*র্য গারো না হলে স্ত্রীর বাচ্চা হয় না। তাই আপনারা এই বী*র্য খুব সহজেই গারো করতে পারেন কারন এই বী*র্য গারো হলে আপনার বাচ্চাও দেখবেন পুষ্টিকর হবে।

 

তালমাখনার উপকারিতা

 

শুক্রমেহ, যৌন দুর্বলতা ও স্নায়বিক দুর্বলতায় বীজ অত্যন্ত কার্যকর। বিশেষভাবে এই বীজ হজমকারক, বায়ুনিঃসারক ও পাকস্থলীর ব্যথা নিবারক। শরীরের পুষ্টি সাধন ও সাধারণ দুর্বলতায় ব্যবহার্য অংশ হলো ৩ গ্রাম পরিমাণ বীজ চূর্ণ। এই বীজ চূর্ণের সঙ্গে ১ গ্রাম পরিমাণ শতমূলী চূর্ণ মিশিয়ে দুধসহ প্রতিদিন সকালে খালিপেটে ও রাত্রে শোবার আগে খেতে হবে। শুক্রমেহ ও লিউকোরিয়ার ক্ষেত্রেও ব্যবহার্য অংশ হলো ৩ গ্রাম পরিমাণ বীজ চূর্ণ। এই বীজ চূর্ণের সঙ্গে ১ গ্রাম পরিমাণ তেঁতুলবীজ চূর্ণ মিশিয়ে প্রতিদিন ২ বার দুধসহ খেলে উপকার পাওয়া যাবে। যৌন ও স্নায়বিক দুর্বলতার ক্ষেত্রে গাছটির ব্যবহার্য অংশ ৩ গ্রাম পরিমাণ বীজ চূর্ণ। এই বীজ চূর্ণের সঙ্গে ১ গ্রাম পরিমাণ অশ্বগন্ধা চূর্ণ ও ৩ চা চামচ মধু মিশিয়ে প্রতিদিন ২ বার খেলে উপকার পাওয়া যাবে। তবে নির্দিষ্ট মাত্রার বেশি সেবন সমীচীন নয়। এতে পেটে বায়ু হতে পারে।

তালমাখনা (ঐুমৎড়ঢ়যুষধ ধঁৎরপঁষধঃধ) সাধারণত ৫০ সেমি থেকে ১ মিটার পর্যন্ত উঁচু হতে পারে। কাণ্ড থেকেই বহু শাখা-প্রশাখা বের হয়। ফুলের রং উজ্জ্বল বেগুনি লাল কিংবা বেগুনি সাদা। বীজ ছোট, গোলাকৃতির, দেখতে অনেকটা তিলের মতো, তবে বীজের রং গাঢ় খয়েরি। বীজগুলো পানিতে ভিজিয়ে রাখলে চটচটে কিংবা আঠালো হয়। এর ইংরেজি নাম ঝঃধৎ ঞযড়ৎহ। গাছটি বাংলাদেশের বিভিন্ন নিম্নভূমি অঞ্চলে, যেখানে বছরে কিছু সময়ের জন্য পানি থাকে সেখানে পাওয়া যায়। বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের বোটানিক্যাল গার্ডেনেও দেখা যায়। ফুলের মৌসুম হেমন্ত থেকে শীতকাল পর্যন্ত বিস্তৃত। বীজ থেকে চারা হয়।

 

তালমাখনা খাওয়ার নিয়ম

৩ গ্রাম তালমাখনা পাউডারের সাথে ১ গ্রাম পরিমাণ শতমূলী পাউডার মিশিয়ে দুধসহ প্রত্যহ সকালে খালিপেটে ও রাত্রে শয়নকালে সেব্য। ব্যবহার পদ্ধতিঃ ৩ গ্রাম তালমাখনা পাউডারের সাথে ১ গ্রাম পরিমাণ তেঁতুল বীজ পাউডার মিশিয়ে প্রত্যহ ২ বার দুধসহ সেব্য।

তালমাখনা খাওয়ার সঠিক নিয়ম আমরা অনেকেই জানি না কিন্তুু আপনাকে অবশ্যই এই তালমাখনা সঠিক নিয়মে খেতে হবে কারন সঠিক নিয়মে এই তালমাখনা খেলেই আপনি উপকার গুলো পাবেন। এই তালমাখনা আপনারা প্রতিদিন সকালে খাওয়ার চেষ্টা করবেন। আপনারা এই তালমাখনা ১৫ থেকে ২০ মিনিটের মতো বিজিয়ে রাখবেন। আপনারা যখন ১৫ থেকে ২০ মিনিট বিজিয়ে রাখবেন তখন দেখবেন তালমাখনা কিছুটা বড় হবে আর কিছু ফুলে উঠবে তখন বিজিয়ে রাখা পানি সহ তালমাখনা খেয়ে নিবেন।

যৌন সমস্যার জন্য আরেকটি সাধারণ ব্যবহার হচ্ছে ৫-৭ গ্রাম তালমাখনা ,সমপরিমাণ তালমিছরি এবং এক গ্লাস দুধ এক সাথে মিশিয়ে প্রতিদিন একবার পান করুন। এতে আপনার বল বৃদ্ধি, যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধি ,বীর্য গাঢ় ,দ্রুত বীর্যপাত রোধ,বীর্য উৎপাদন বৃদ্ধি এবং যৌন আগ্রহের উন্নতি ইত্যাদি উপকার হবে।

 

তালমাখনা খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা

চমত্কার ঔষধিগুণের এই গাছ আমাদের খুবই চেনা। উদ্ভিদটির ইউনানি নাম তালমাখনা আর আয়ুর্বেদিক নাম কোকিলাক্ষা। গাছটির মাটির ওপরের অংশে যেসব রাসায়নিক উপাদান রয়েছে, তা হলো অ্যালকালয়েড, ফাইটোস্টেরল, স্টিগমাস্টেরল, লুপিয়ল, উদ্বায়ী তেল ও হাইড্রোকার্বন। ফুলের মধ্যে এপিজেনিন এবং বীজে তেল ও এনজাইম আছে।

যৌন সমস্যার জন্য আরেকটি সাধারণ ব্যবহার হচ্ছে ৫-৭ গ্রাম তালমাখনা ,সমপরিমাণ তালমিছরি এবং এক গ্লাস দুধ এক সাথে মিশিয়ে প্রতিদিন একবার পান করুন। এতে আপনার বল বৃদ্ধি, যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধি ,বীর্য গাঢ় ,দ্রুত বীর্যপাত রোধ,বীর্য উৎপাদন বৃদ্ধি এবং যৌন আগ্রহের উন্নতি ইত্যাদি উপকার হবে।

আরো পড়ুনঃ লম্বা হওয়ার ঔষধের দাম 600 টাকা এখনই পরুন

ভেষজ উদ্ভিদ তালমাখনা আর তালমূলী—খুবই কাছাকাছি দুটো নাম। তবে দুটো উদ্ভিদই পৃথক পরিবারের। দেখতেও আলাদা। অনেকেই এই দুই উদ্ভিদের সঠিক শনাক্তকরণ নিয়ে বিপাকে পড়েন। চমত্কার ঔষধিগুণের এই গাছ আমাদের খুবই চেনা। উদ্ভিদটির ইউনানি নাম তালমাখনা আর আয়ুর্বেদিক নাম কোকিলাক্ষা। গাছটির মাটির ওপরের অংশে যেসব রাসায়নিক উপাদান রয়েছে, তা হলো অ্যালকালয়েড, ফাইটোস্টেরল, স্টিগমাস্টেরল, লুপিয়ল, উদ্বায়ী তেল ও হাইড্রোকার্বন। ফুলের মধ্যে এপিজেনিন এবং বীজে তেল ও এনজাইম আছে। এ গাছের মূল ব্যবহার্য অংশ বীজ। এই বীজ পুষ্টিকর, শুক্রবর্ধক ও প্রফুল্লতা ধারক। লিউকোরিয়া, শুক্রমেহ, যৌন দুর্বলতা ও স্নায়বিক দুর্বলতায় বীজ অত্যন্ত কার্যকর। বিশেষভাবে এই বীজ হজমকারক, বায়ুনিঃসারক ও পাকস্থলীর ব্যথা নিবারক।

শরীরের পুষ্টিসাধন ও সাধারণ দুর্বলতায় ব্যবহার্য অংশ হলো ৩ গ্রাম পরিমাণ বীজচূর্ণ। এই বীজচূর্ণের সঙ্গে ১ গ্রাম পরিমাণ শতমূলীচূর্ণ মিশিয়ে দুধসহ প্রতিদিন সকালে খালি পেটে ও রাত্রে শোবার আগে খেতে হবে। শুক্রমেহ ও লিউকোরিয়ার ক্ষেত্রে ব্যবহার্য অংশ হলো ৩ গ্রাম পরিমাণ বীজচূর্ণ। এই বীজচূর্ণের সঙ্গে ১ গ্রাম পরিমাণ তেঁতুলবীজচূর্ণ মিশিয়ে প্রতিদিন দুবার দুধসহ খেলে উপকার পাওয়া যাবে। স্নায়বিক দুর্বলতার ক্ষেত্রেও ৩ গ্রাম পরিমাণ বীজচূর্ণের সঙ্গে ১ গ্রাম পরিমাণ অশ্বগন্ধাচূর্ণ ও ৩ চা-চামচ মধু মিশিয়ে প্রতিদিন দুবার করে খেলে উপশম হবে। তবে নির্দিষ্ট মাত্রার বেশি সেবন সমীচীন নয়।

তালমাখনা গাছ

চমত্কার ঔষধিগুণের এই গাছ আমাদের খুবই চেনা। উদ্ভিদটির ইউনানি নাম তালমাখনা আর আয়ুর্বেদিক নাম কোকিলাক্ষা। গাছটির মাটির ওপরের অংশে যেসব রাসায়নিক উপাদান রয়েছে, তা হলো অ্যালকালয়েড, ফাইটোস্টেরল, স্টিগমাস্টেরল, লুপিয়ল, উদ্বায়ী তেল ও হাইড্রোকার্বন। ফুলের মধ্যে এপিজেনিন এবং বীজে তেল ও এনজাইম আছে।

প্রিয় পাঠক তালমাখনা আর তালমূলী; খুবই কাছাকছি দুটো নাম। তবে দুটো উদ্ভিদই পৃথক পরিবারের। দেখতেও আলাদা। আগে লিখেছিলাম তালমূলী নিয়ে; এবার তালমাখনা। চমৎকার ঔষধিগুণের এই গাছ আমাদের অতি পরিচিত। প্রচলিত অন্য নাম কুলেখাড়া। ইউনানি নাম তালমাখনা আর আয়ুর্বেদিক নাম কোকিলাক্ষা। গাছটির মাটির ওপরের অংশে যেসব রাসায়নিক উপাদান রয়েছে তা হলো- অ্যালকালয়েড, ফাইটোস্টেরল, স্টিগমাস্টেরল, লুপিয়ল, উদ্বায়ী তেল ও হাইড্রোকার্বন। ফুলের মধ্যে এপিজেনিন এবং বীজে তেল ও এনজাইম বিদ্যমান। তালমাখনার মূল ব্যবহার্য অংশ বীজ। এই বীজ পুষ্টিকর, শুক্রবর্ধক ও প্রফুল্লতা ধারক।

 

তালমাখনা কি

উদ্ভিদটির ইউনানি নাম তালমাখনা আর আয়ুর্বেদিক নাম কোকিলাক্ষা। গাছটির মাটির ওপরের অংশে যেসব রাসায়নিক উপাদান রয়েছে, তা হলো অ্যালকালয়েড, ফাইটোস্টেরল, স্টিগমাস্টেরল, লুপিয়ল, উদ্বায়ী তেল ও হাইড্রোকার্বন। ফুলের মধ্যে এপিজেনিন এবং বীজে তেল ও এনজাইম আছে।

তালমাখনা (ঐুমৎড়ঢ়যুষধ ধঁৎরপঁষধঃধ) সাধারণত ৫০ সেমি থেকে ১ মিটার পর্যন্ত উঁচু হতে পারে। কাণ্ড থেকেই বহু শাখা-প্রশাখা বের হয়। ফুলের রং উজ্জ্বল বেগুনি লাল কিংবা বেগুনি সাদা। বীজ ছোট, গোলাকৃতির, দেখতে অনেকটা তিলের মতো, তবে বীজের রং গাঢ় খয়েরি। বীজগুলো পানিতে ভিজিয়ে রাখলে চটচটে কিংবা আঠালো হয়। এর ইংরেজি নাম ঝঃধৎ ঞযড়ৎহ। গাছটি বাংলাদেশের বিভিন্ন নিম্নভূমি অঞ্চলে, যেখানে বছরে কিছু সময়ের জন্য পানি থাকে সেখানে পাওয়া যায়। বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের বোটানিক্যাল গার্ডেনেও দেখা যায়। ফুলের মৌসুম হেমন্ত থেকে শীতকাল পর্যন্ত বিস্তৃত। বীজ থেকে চারা হয়।

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “তালমাখনা – পুরুষত্ব বাড়ানোর আরেক নাম তালমাখনা”

Your email address will not be published. Required fields are marked *

You may also like…