কালো জিরা – কালো জিরার তেল

Description

কালো জিরা – কালো জিরার তেল। কালোজিরা খাওয়ার উপকারিতা

কালো জিরা –  কালো জিরার তেল উপকারিতা সম্পর্কে ইন্টারনেটে অনেকেই অনেক তথ্য খুঁজে থাকেন আজকের আর্টিকেলটিতে আমরা কালো জিরার তেলের উপকারিতা পাওয়া যায় কালোজিরা  কিভাবে খাবেন এ সম্পর্কে কিছু তথ্য তুলে ধরার চেষ্টা করব আপনি যদি কালো জিরার তেল ও মধু কিনতে চান।

আরো পড়ুনঃ সুলতানি পাওয়ার – ভেজষ শক্তিতে পুরুষত্ব বাড়ান  ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

তাহলে আমাদের আর্টিকেলটি প্রথম অংশে কালো জিরার তেলের  প্যাক দেয়া রয়েছে এটি আপনি সরাসরি অর্ডার করে সংগ্রহ করতে পারেন বাংলাদেশের যেকোন প্রান্তে আমরা এটি পৌঁছে দিয়ে থাকি।

কালো জিরা

বিশ্বনবী হযরত মোহাম্মদ (সঃ) বলেছেনঃ“তোমরা কালোজিরা ব্যবহার করবে,কেননা এতে একমাত্র মৃত্যু ব্যতীত সর্ব রোগের মুক্তি রয়েছে”।[তিরমিযি,বুখারি,মুসলিম ]

কালোজিরা তেলে 100টির ও বেশি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান রয়েছে মানব দেহের জন্য। কালোজিরার অন্য অন্য উপাদানের মধ্যে রয়েছে নাইজেলোন,থাইমোকিনোন ও স্থায়ী তেল।এতে আরো রয়েছে আমিষ,শর্করা সহ প্রয়োজনীয় ফ্যাটি এসিড সমূহ।

কালিজিরার তেলের উপকার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি, হৃদরোগজনিত সমস্যার আশঙ্কা কমায়, ত্বকের সুস্বাস্থ্য, আর্থাইটিস ও মাংসপেশির ব্যথা কমাতে কালিজিরার তেল উপযোগী। কালিজিরা শরীরের জন্য খুব জরুরি। পেটের যাবতীয় রোগ-জীবাণু ও গ্যাস দূর করে। চুলপড়া রোধ করতে সাহায্য করে।

আরো পড়ুনঃ টাইটান জেল পুরুষের লিঙ্গ ১ থেকে ৩ ইঞ্চি পর্যন্ত বড় ও মোটা করে।

> পাশাপাশি কালোজিরার তেলে আছে লিনোলিক এসিড, অলিক এসিড, ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম, আয়রন,জিংক, ম্যাগনেশিয়াম,ফেলোনিয়াম,ভিটামিন–এ,ভিটামিন–বি,ভিটামিন-বি2,নিয়াসিম ও ভিটামিন–সি।এই তেলের মধ্যে আরো রয়েছে ফসফেট, লৌহ,ফসফরাস,কার্বো–হাইড্রেট ছাড়াও জীবাণু নাশকের বিভিন্ন উপাদান সমূহ।এতে রয়েছে ক্যান্সার প্রতিরোধক কেরোটিন ও শক্তিশালী হরমোন ও প্রস্রাব সংক্রান্ত বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধকারী উপাদানসমূহ। এছাড়াও আরো রয়েছে এনজাইম ও অম্লনাশক উপাদান এবং অম্লরোগের প্রতিষেধক।

>স্বাস্থ্য উপকারিতায় কালোজিরার তেলের অনেক গুণ।কালোজিরা তেলে রয়েছে এন্টিঅক্সিডেন্ট ও ইনফালাম্যাটারি কমপ্লেক্স যা শরীরে বিভিন্ন রকম রোগের বংশবৃদ্ধিতে বাধা দেয়।যেমনঃ

ক্যান্সার

সম্প্রতি এক গবেষণায় দেখা গেছে কালোজিরার তেল নিয়মিত ব্যবহার ব্রেইন ক্যান্সার ও ব্রেস্ট ক্যান্সার সেল জন্মাতে বাধা দেয়।তেলে থাকা থাইকিউমিন প্রোগ্রাম মূলত ক্যান্সার প্রতিরোধে কাজ করে থাকে।

লিভার ও কিডনি কার্যক্রম ঠিক রাখে

2013সালে এক গবেষণায় উঠে এসেছে যে,কালোজিরার তেল কিডনি ও লিভারের কার্যক্রম ঠিক রাখতে সাহায্য করে।তবে অবশ্যই সেক্ষেত্রে আপনাকে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

ডায়বেটিস প্রতিরোধে

এন্ডোক্রিনলজি এন্ড মেটাবলিজম জার্নালের এক রিপোর্টে প্রকাশ করা হয়।কালো জিরায় থাকা এন্টিডায়বেটিক প্রোপ্রার্টিজ রয়েছে।যা রক্তে থাকা সুগার লেভেল নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।

স্বরণশক্তি বৃদ্ধিতে কালোজিরা

কালোজিরা তেল মস্তিষ্কে সঞ্চালন বৃদ্ধি করে থাকে।ফলে মস্তিষ্কের কার্যক্রমতা বৃদ্ধি পায়।নিয়মিত এক চামচ করে কালোজিরার তেল খেলে সুফল পাওয়া যায়।

মাথা ব্যাথা সারাতে

কালোজিরার তেল বেশ উপকারি মাথা ব্যাথা সারাতে।কপালের দুই পাশে মালিশ করলে বেশ আরাম পাওয়া যাই।

আরো পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

> নারী-পুরুষ উভয়ের যৌনক্ষমতা বৃদ্ধিতে কালোজিরা যাদুর মতো কাজ করে। প্রতিদিন খাবারের সঙ্গে কালোজিরা খেলে পুরুষের শুক্রাণুর সংখ্যা বৃদ্ধি পায়। তাছাড়া কালোজিরা পুরুষত্বহীনতা থেকে মুক্তির সম্ভাবনাও তৈরি করে।

> কালোজিরায় থাকা এন্টি মাইক্রোবিল,এনি–ইনফালাম্যাটরি ত্বকের ব্রণের জীবাণু গুলা ধ্বংস করে।এক গবেষণায় দেখা গেছে কালোজিরার তেল প্রথম সপ্তাহে 58%জীবাণু ধ্বংস করে।দ্বিতীয় সপ্তাহে 38%হ্রাস পায়।।এতে থাকা ফ্যাটি এসিড ও অ্যামানো এসিড ত্বকের ভিতরের লিপিড লেয়ারকে ময়েশ্চারাইজ করে।এতে থাকা এন্টি অক্সিডেন্ট ত্বকের সেল গুলাকে উজ্জ্বল করে।

কালো জিরার উপকারিতা

সব রোগের মোহা ঔষুধ হচ্ছে কালো জিরা। আজকে কালো জিরার কিছু উপকার সম্পর্কে আপনাদের জানাব।

কালো জিরার গুনাগুন
কালো জিরাতে রয়েছে প্রোটিন, ভিটামিন B1, ভিটামিন B2, ভিটামিন B3, ক্যালসিয়াম, পাচক এনজাইম, ৫.২৬ মিলিগ্রাম ফসফরাস, ১৮ মাইক্রোগ্রাম, লৌহ, কার্বো-হাইড্রেট, জীবাণুনাশক এবং অম্লনাশক উপাদান। কালোজিরা হরমোন ঠিক রাখে এবং প্রস্রাব সংক্রান্ত রোগ প্রতিরোধ করে। এছাড়াও রয়েছে লিনোলিক এসিড, অলিক এসিড।

খাবারে অরুচি, শরীর ব্যথা, গলা ব্যথা, চুলপড়া, সর্দি, দাঁতের ব্যথা, মাইগ্রেন, কাশি,উদরাময়, হাঁপানি নিরাময়ে কালিজিরা সাহায্য করে। ক্যান্সার প্রতিরোধক হিসাবে কালিজিরা সহায়ক ভূমিকা পালন করে থাকে।
মাথাব্যথা, চুলপড়া, অনিদ্রা, মুখশ্রী ও সৌন্দর্য রক্ষা, মাথা ঝিমঝিম করা,অবসন্নতা-দুর্বলতা, নিষ্কিয়তা ও অলসতা, মস্তিষ্কশক্তি তথা স্মরণশক্তি বাড়াতেও কালোজিরা উপযোগী।
মাথা ব্যথায় কপালে উভয় চিবুকে ও কানের পার্শ্ববর্তি স্থানে দৈনিক তিন চার বার কালোজিরা তেল মালিশ করলে উপকার পাওয়া যায়।

কালোজিরার তেলে আছে লিনোলিক এসিড, অলিক এসিড, ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম, আয়রন,জিংক, ম্যাগনেশিয়াম,ফেলোনিয়াম,ভিটামিন–এ,ভিটামিন–বি,ভিটামিন-বি2,নিয়াসিম ও ভিটামিন–সি।এই তেলের মধ্যে আরো রয়েছে ফসফেট, লৌহ,ফসফরাস,কার্বো–হাইড্রেট ছাড়াও জীবাণু নাশকের বিভিন্ন উপাদান সমূহ।এতে রয়েছে ক্যান্সার প্রতিরোধক কেরোটিন ও শক্তিশালী হরমোন ও প্রস্রাব সংক্রান্ত বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধকারী উপাদানসমূহ। এছাড়াও আরো রয়েছে এনজাইম ও অম্লনাশক উপাদান এবং অম্লরোগের প্রতিষেধক।

আরো পড়ুনঃ ওজন কমানোর  ইন্ডিয়ান ঔষধ কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

কালিজিরা ফুলের মধু উৎকৃষ্ট মধু হিসেবে বিশ্বব্যাপী বিবেচিত, কালোজিরার তেল আমাদের শরীরের জন্য অনেক উপকারী। বর্তমানে কালিজিরা ক্যাপসুলও বাজারে পাওয়া যায়। এতে রয়েছে ক্যান্সার প্রতিরোধক ক্যারোটিন ও শক্তিশালী হরমোন, প্রস্রাব বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধকারী উপাদান, পাচক এনজাইম ও অম্লনাশক উপাদান এবং অম্লরোগের প্রতিষেধক।

কালো জিরার তেলের উপকারিতা

কালিজিরার তেলের উপকার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি, হৃদরোগজনিত সমস্যার আশঙ্কা কমায়, ত্বকের সুস্বাস্থ্য, আর্থাইটিস ও মাংসপেশির ব্যথা কমাতে কালিজিরার তেল উপযোগী। কালিজিরা শরীরের জন্য খুব জরুরি। পেটের যাবতীয় রোগ-জীবাণু ও গ্যাস দূর করে। চুলপড়া রোধ করতে সাহায্য করে।

বিশ্বনবী হযরত মোহাম্মদ (সঃ) বলেছেনঃ“তোমরা কালোজিরা ব্যবহার করবে,কেননা এতে একমাত্র মৃত্যু ব্যতীত সর্ব রোগের মুক্তি রয়েছে”।[তিরমিযি,বুখারি,মুসলিম ]

কালিজিরার তেলের উপকার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি, হৃদরোগজনিত সমস্যার আশঙ্কা কমায়, ত্বকের সুস্বাস্থ্য, আর্থাইটিস ও মাংসপেশির ব্যথা কমাতে কালিজিরার তেল উপযোগী। কালিজিরা শরীরের জন্য খুব জরুরি। পেটের যাবতীয় রোগ-জীবাণু ও গ্যাস দূর করে। চুলপড়া রোধ করতে সাহায্য করে।

মনে রাখবেন কালোজিরা  প্রাকৃতিক ভেষজ সুতরাং এতে কোন সাইডে পাশপতিকিয়া সম্ভাবনা নেই সুতরাং নিশ্চিন্তে খেতে পারেন

কালো জিরা ফুলের মধু

কালোজিরা ফুলের মধু বিভিন্ন রোগের ঔষধ হিসেবে ব্যবহার করা হয়। যেমনঃ এ্যাজমার মত যটিল ও কঠিন রোগ দুর হয়, সর্দি-কাশির উপশম, শারীরিকভাবে দুর্বল ব্যক্তিদের জন্য শক্তি যোগায় এবং এই মধুর ক্যালোরি গুণ অন্যান্য ফুলের মধুর চাইতে অনেক বেশি। গুর, মিসরি, চিনির সিরা বা কোন প্রকার ভেজাল থেকে মুক্ত সবুজ উদ্যোগের খাটি মধু।

মাঠে যখন প্রচুর পরিমাণে কালোজিরা ফুল ফুটতে শুরু করে, তখন মৌ চাষিরা তাদের মৌ বাক্স গুলো কালোজিরার বিশাল বড় ক্ষেতের পাশে স্থাপন করে। তারপর ফুল বৃদ্ধি হওয়ার সাথে সাথেই মৌমাছিরা ওই এলাকা থেকে মধু সংগ্রহ করে তাদের মৌ বাক্সে জমা রাখে। এভাবেই তৈরি হয় সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক কালোজিরা ফুলের খাঁটি মধু।

কালোজিরা ফুলের প্রাকৃতিক Raw মধুতে অনেক সময় ঝাঁকি লাগলে ফেনা হতে দেখা যায় ও সম্পূর্ণ মধু সাদা রঙের হয়ে যেতে পারে। যা দেখে একজন সাধারণ মধু ক্রেতা, মধু খাঁটি হওয়ার ব্যাপারে সন্দেহ পোষণ করেন।

কালো জিরা english meaning

Agum, in tablet QA94-49, a record of delivery of condiments, sesame and black cumin.

properly mixed with mahleb, which is often mixed with nigella sativa (black cumin), anise or caraway seeds.

bulbocastanum and the unrelated Nigella sativa are both sometimes called black cumin (q.

can mean any of a number of unrelated plants: Bunium bulbocastanum (black cumin) or Conopodium majus (kippernut) of the Apiaceae rushpeas, particularly.

The seeds of Nigella sativa, known as kalonji, black cumin, black onion seed, onion seed or just nigella, are used as a spice and.

damascena) is the source of the spice variously known as nigella, kalonji or black cumin.

ingredients include amchoor, salt, turmeric, cumin seeds, asafoetida, black cumin, black cardamom, and oil.

আরোপড়ুনঃআয়াত নামের অর্থ কি।Aya tnamer ortho ki

আরোপড়ুনঃঅর্পিতা নামের অর্থ কি | Arpita namer ortho ki

কালো জিরা তেলের উপকারিতা

কালোজিরার তেলে ১০০টিরও বেশি উপযোগী উপাদান আছে। এর মধ্যে প্রায় ২১ শতাংশ আমিষ, ৩৮ শতাংশ শর্করা এবং ৩৫ শতাংশ ভেষজ তেল ও চর্বি। এটি নিয়মিত সেবনে নানা ধরণের উপকারিতা পাওয়া যায়।নিম্নে কালো জিরার তেল ব্যবহারের বিভিন্ন ক্ষেত্রগুলো উল্লেখ করা হলঃ

১। এক চা-চামচ পুদিনা পাতার রস বা কমলার রস অথবা এক কাপ রঙ চায়ের সাথে এক চা-চামচ কালোজিরার তেল মিশিয়ে দিনে তিনবার করে পান করলে দুশ্চিন্তা দূর হয় এবং মেধাবিকাশের জন্য কাজ করে দ্বিগুণ হারে।

২। এক চা-চামচ কালোজিরার সঙ্গে তিন চা-চামচ মধু ও দুই চা-চামচ তুলসী পাতার রস মিশিয়ে তিন চারদিন খেলে জ্বর, ব্যথা, সর্দি-কাশি দূর হয়।

৩। বাতের ব্যাথায় আক্রান্ত স্থানে নিয়মিত কালো জিরার তেল মালিশ করলে বাতের ব্যাথা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

৪। যারা হাঁপানী বা শ্বাসকষ্ট জনিত সমস্যায় ভুগে থাকেন তাদের জন্য কালোজিরা অনেক বেশি উপকারী। প্রতিদিন খাদ্য তালিকায় কালোজিরার ভর্তা রাখুন ।এছাড়াও, কালোজিরা হাঁপানি বা শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যার অবসান ঘটায়।

৫। নিয়মিত কালো জিরা খেলে ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে।

উল্লেখিত এ সকল উপকারিতা ছাড়াও কালো জিরার আরো অনেক উপকারিতা রয়েছে। নিয়মিত কালো জিরা খেলে প্রায় সকল প্রকার শারীরিক অসুস্থতা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

কালো জিরার এত গুনাগুন যা বলে শেষ করা যাবে না।

আরো পড়ুনঃ যোয়ানী শক্তি পাউডার – ভেজষ শক্তিতে পুরুষত্ব বাড়ান – এখনই কিনুন

আপনার প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় কালোজিরার তেল এবং মধু রাখতে পারেন কালোজিরা আপনি বিভিন্ন উপায়ে খেতে পারেন মধু খেতে পারেন বিভিন্ন উপায় বা বিভিন্ন মাধ্যমে দেরি না করে আপনার খাদ্য তালিকায় দুটিকে যোগ করে নিন।

কালো জিরা তেল

কালো জিরা তেল নিয়মিত সেবন করুন আমাদের আর্টিকেলটিতে কালো জিরা তেল একটি কম্বো প্যাক দেয়া রয়েছে এই প্যাকটি ক্রয় করার মাধ্যমে আপনি  সেবন করতে পারবেন আশা করি কালোজিরার তেল  প্যাক টি ব্যবহার করবেন।

কালো জিরা তেল   এই তেলের মধ্যে আরো রয়েছে ফসফেট, লৌহ,ফসফরাস,কার্বো–হাইড্রেট ছাড়াও জীবাণু নাশকের বিভিন্ন উপাদান সমূহ। এতে রয়েছে ক্যান্সার প্রতিরোধক কেরোটিন ও শক্তিশালী হরমোন ও প্রস্রাব সংক্রান্ত বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধকারী উপাদানসমূহ। এছাড়াও আরো রয়েছে এনজাইম ও অম্লনাশক উপাদান এবং অম্লরোগের প্রতিষেধক।

আপনি যদি আমাদের থেকে কালোজিরার তেল এবং মধু ক্রয় করেন তাহলে আপনি ঘরে বসে হোম ডেলিভারি পেয়ে যাবেন তো দেরি না করে সরাসরি অর্ডার করুন সংগ্রহ করুন।

আরো পড়ুনঃ ফর্সা হওয়ার কোরিয়ান বডি লোশন কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ফর্সা হওয়ার কোরিয়ান হোয়াইটিং ক্রিম কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

কালো জিরা চাষ পদ্ধতি

কালোজিরা উৎপাদনের জন্য ১৫x১০ সেন্টিমিটার দূরত্বে লাইনে বীজ বপন করলে ভালো হয়। ১-৪ ইঞ্চি গর্ত করে প্রতি গর্তে ২-৩টি করে বীজ পুঁততে হবে। খেয়াল রাখতে হবে বীজ যেন বেশি গভীরে না যায়। বীজ বপনের আগে আলাদা করে শোধনের দরকার নেই।

শুকনা ও ঠাণ্ডা আবহাওয়া কালিজিরা আবাদে খুব অনুকূল। মেঘাচ্ছন্ন আকাশ আবহাওয়া বালাইয়ের জন্য অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টি করে। ফুল ফোটার সময় বৃষ্টি হলে কালিজিরার ফলন কমে যায়। ৩ থেকে ৪টি চাষ ও আড়াআড়ি মই দিয়ে মাটি ঝুরাঝুরা করে আগাছা পরিষ্কার করে জমি সমতল করে বীজ বপন করতে হয়। অল্প পরিমাণ এক বিঘা বা তার কম জমিতে চাষ করলে ৫ সেন্টিমিটার বা ২ ইঞ্চি উঁচু বেড তৈরি করা ভালো।

বপন : অক্টোবর-নভেম্বর মাসে বীজ বপন করা যায়। তবে নভেম্বর মাসের প্রথম-দ্বিতীয় সপ্তাহ বীজ বপন করার উত্তম সময়। অগ্রহায়ণের শেষ থেকেই লাগানো যায়। বৃষ্টির সম্ভাবনা থাকলে পৌষের প্রথমে লাগানো ভালো।

আমাদের প্রত্যেকটি আর্টিকেলে মানোন্নয়নের জন্য আমরা আপনাদের কাছে আর তথ্য চাই তাই আপনার মূল্যবান তথ্যটি কমেন্টের মাধ্যমে অথবা দিপুর মাধ্যমে শেয়ার করে দিবেন আজ এ পর্যন্ত ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন