Description
অর্জুন গাছের ছালের উপকারিতা এই আর্টিকেলটিতে আমরা অর্জুন গাছের ছালের উপকারিতা ও কোথা থেকে সংগ্রহ করবেন এবং কীভাবে খাবেন এর সম্পর্কে নানা তথ্য নিয়ে আজকের আর্টিকেলটিতে আমরা কথা বলবো। আজকের আর্টিকেলটিতে অর্জুন গাছের ছালের উপকারিতা সম্পর্কে পুরো ডিটেলস দেওয়া আছে আপনারা প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পড়বেন আশা করি। তো চলুন বন্ধুরা আমরা আমাদের মূল আলোচনায় চলে যাই।অর্জুন গাছের ছালের উপকারিতা জেনে নেই।

আরো পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন
আরো পড়ুনঃ লম্বা হওয়ার ঔষধ কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন
পাঠক ত্রিফলার চিরতা কাঠ বাদাম সহ আমাদের কাছে নানান ধরনের আয়ুর্বেদিক ঔষধ পেয়ে যাবেন। এগুলো চাইলে আপনি বাংলাদেশের যে কোন প্রান্ত থেকে সংগ্রহ করতে পারেন সরাসরি আমাদের কাছে অর্ডার করতে আমাদের নাম্বারে কল করুন এবং কমেন্টে আপনার মূল্যবান মন্তব্য জানান
অর্জুন গাছের ছালের উপকারিতা
১, হৃদরোগ উপশমে অর্জুন ছাল ব্যবহৃত হয়। বর্তমানে বাজারে এক অনেক ওষুধ পাওয়া যায়। অর্জুন ছাল ভালভাবে পেষণ করে চিনি ও গরুর দুধের সঙ্গে প্রত্যহ সকালে খেলে হৃদরোগ এবং বুক ধড়ফড় কমে যায়। ২, রক্তে নিম্ন চাপ থাকরে অর্জুনের ছালের রস সেবনে উপকার হয়।
ত্রিফলার উপকারিতা সাধারণত আমলকি, হরিতকি এবং বহেরা একসঙ্গে বানানো হয় এই ঔষধিটি, যাতে একাধিক ভিটামিন এবং মিনারেল ছোট-বড় নানা রোগকে দূরে রাখতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে

আরো পড়ুনঃ টাইটান জেল পুরুষের লিঙ্গ ১ থেকে ৩ ইঞ্চি পর্যন্ত বড় ও মোটা করে।
৩, রক্তক্ষরণে ৫-৬গ্রাম ছাল রাতে পানিতে ভিজিয়ে রেখে সকালে ছেকে পানি খেলে আরোগ্য হয়।
৪, শ্বেত বা রক্ত প্রদরে ছাল ভিজানো পানি আধ চামট কাঁচা হলুদের রস মিশিয়ে খেলে রোগের উপশন হয়।
৫, ক্ষয়কাশে অর্জুনের ছালের গুড়াবাসক পাতার রসে ভিজিয়ে ঘি মধু মিশিয়ে খেলে উপকার পাওয়া যায়।
৬, এছারা হাঁপানিতে অর্জুন ফল টুকরো করে তামাকের মত ধোঁয়া টানলে উপকার হয়।
৭, হার্নিয়াতে অর্জুন ফল কোমরে বেঁধে রাখলে উপকার পাওয়া যায়। কাঁচা পাতার রস সেবনে আমাশয় রোগ ভাল হয়।
৮, হৃদপিন্ডের দুর্বলতা ও সাধারণ দুর্বলতায় ৩-৪ গ্রাম অর্জুন ছাল চূর্ণ প্রত্যহ দুবার এক গ্লাস পরিমাণ দুধসহ সেব্য । এক মাস নিয়মিত সেবন করে যাওয়া আবশ্যক।
৯, কাচাঁ অর্জুনের ছাল ৫ গ্রাম পরিমাণ নিয়ে ভালোভাবে পিষে ঠাণ্ডা পানিসহ দিনে দুবার খেলে রক্ত আমাশয়ে বিশেষ উপকারী
৯, ২০ গ্রাম পরিমান আধাচূর্ণ অর্জুন ছাল নিয়ে দুই কেজি পরিমাণ পানিতে ভিজিয়ে রেখে ,পরবর্তীতে জ্বাল করে নামিয়ে ছেঁকে নিয়ে সেব্য। উল্লিখিত নিয়মে দিনে ২-৩ বার সেবন করে যাওয়া আবশ্যক।
১০, বিচূর্ণ ফল রক্তচাপ কমায়, মূত্রবর্ধক হিসেবে কাজ করে এবং লিভার সিরোসিস টনিক হিসাবে কাজ করে।
১১, বিচূর্ণ ফল রক্তচাপ কমায় মূত্রবর্ধক হিসেবে কাজ করে এবং লিভার সিরোসিস টনিক হিসেবে কাজ করে।
১১, এই ছাল মুখ, জিহ্বা ও মাড়ির প্রদাহের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়, এটি মাড়ির রক্তপাত বন্ধ করে।
১২, এটি সংকোচন ও জ্বর রোধক হিসেবেও কাজ করে।
১৩, এছাড়া চর্ম ও যৌন রোগে অর্জুন ব্যবহুত হয়। যৌন উদ্দীপনা বাড়াতে ও অর্জুনের ছালের রস সাহায্য করে।
১৪, অর্জুন খাদ্য হজম ক্ষমতা বাড়ায়। খাদ্যতন্ত্রের ক্রিয়া স্বাভাবিক স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে।
আরো পড়ুনঃ মেয়েদের স্তন – দুধ বড় টাইট করার ক্রিম কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন
অর্জুন একটি পত্রঝরা মাঝারি ধরনের বৃক্ষ। পরিণত বয়সে একটি গাছ ১০-১৫ মিটার লম্বা হয়ে থাকে। গোড়ায় অধিমূল আছে। গাছের কাণ্ড একধিক ভাঁজ বা স্তর যুক্ত। বাকল পাতলা স্তরে বিভক্ত। পাতা লম্বাটে ৭.৫ – মে সে. মি. ফুল হলুদাভ ও স্পাইক সোজা এবং ফুলের পাপড়ি নাই। ফল লম্বাটে ৫টি ভাজ ও পাখায় বিভক্ত।
অর্জুন গাছের ছালের উপকারিতা ও অপকারিতা
অর্জুন গাছের ছাল বেশ উপকারী বলে প্রমাণিত হয়েছে। আসলে তার বাকল, লিপিড ট্রাইগ্লিসারাইড স্তর হ্রাস করার মাধ্যমে কোলেস্টেরল হ্রাস করে। এই ছালের সেবন রক্ত প্রবাহের বাধা দূর করে। এর জন্য, অর্জুন গাছের ছালের এক চামচ পাউডার, দুই গ্লাস জলে অর্ধেক রয়ে যাওয়া পর্যন্ত গরম ক’রে সকালে ও সন্ধ্যায় পান করা উচিত।
আরো পড়ুনঃ মেয়েদের স্তন – দুধ ছোট টাইট করার ক্রিম কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন
অর্জুন গাছের ছালের অপকারিতাঃ
অর্জুন গাছের ছাল গর্ভবতী মহিলাদের ক্ষতি করে, তাই তাঁদের এই ছাল ব্যবহারে ব্যবহারে সতর্কতা অবলম্বন করা দরকার।
সুগার রোগীদেরও অর্জুন গাছের ছাল যথেষ্ট সাবধানে ব্যবহার করা উচিত।
একমাত্র চিকিৎসকের পরামর্শের পরেই যতটা সম্ভব অর্জুন গাছের ছাল ব্যবহার করুন।
অর্জুন হোমিও ঔষধ
অর্জুন গাছের ছাল কিভাবে খেতে হয়
এই ছালের সেবন রক্ত প্রবাহের বাধা দূর করে। এর জন্য, অর্জুন গাছের ছালের এক চামচ পাউডার, দুই গ্লাস জলে অর্ধেক রয়ে যাওয়া পর্যন্ত গরম ক’রে সকালে ও সন্ধ্যায় পান করা উচিত।
ছাল, পাতা ও ফলের ব্যবহার চিকিৎসা ক্ষেত্রে ভেষজ ওষুধ হিসেবে।
অর্জুনের কাঠ শক্ত প্রকৃতির হওয়ায় গৃহনির্মাণ, কৃষি উপকরণ,জলযান, নৌকা,দাড়, মাস্তুল, খনি ও নলকূপ খননে এই গাছের কাঠ ব্যবহৃত হয়। এক সময় গরুর গাড়ির চাকা নির্মাণে ব্যবহৃত হতো।
এর ছাল/বাকল থেকে যে ট্যানিন পাওয়া যায়, তা চামড়া শিল্পে প্রক্রিয়া জাত কাজে ব্যবহার করা হয়।
অর্জুন গাছের পাতা তসর রেশম পোকার খাদ্য হওয়ায় এটি রেশম শিল্পের সহায়ক।
নিম গাছের ছালের উপকারিতা
উপমহাদেশের সুপরিচিত নাম নিম বসন্ত ও বায়ু শোধনকারী হিসেবে দুনিয়া সেরা। পূর্ব আফ্রিকায় এ গাছ মৌরোবিইনি নামে পরিচিত। কেননা এ গাছ দিয়ে অনেক রোগের উপশম হয়। রক্ত পরিষ্কারক, জীবাণুনাশক, চর্মরোগ, ব্রন, কৃমি ও ক্ষত আরও কত ব্যাধি থেকে পরিত্রাণ দেয়। শরীরে জ্বলাপোড়া, এলার্জি ও মুখের দুর্গন্ধনাশক। দাঁতের রক্তপড়া বন্ধ করে এবং দাঁতের মাঢ়ি সবল করে। তাছাড়া জন্ডিস প্রশমক। নিম দিয়ে অন্তত ৫০টি রোগ সারানো যায় বলে শতাব্দীর ইতিহাস সাক্ষী দেয়।
রক্ত পরিষ্কার ও চর্মরোগ : কাঁচা নিম পাতা ১০ গ্রাম ২ কাপ পানিতে জ্বাল করে ১ (এক) কাপ অবশিষ্ট থাকতে ছেঁকে নিয়ে প্রয়োজন মতো চিনি মিশিয়ে খেলে রক্ত পরিষ্কার হয় এবং চর্ম রোগ কমে যায়। এ নিয়মে প্রতিদিন ২ থেকে ৩ বার, নিয়মিত ১ থেকে ২ মাস সেবন করে যেতে হবে;
– কৃমি নিরসনে ৩ থেকে ৮ গ্রাম নিম ছাল চূর্ণ সামান্য পরিমাণ সৈন্ধব লবণসহ সকালে খালিপেটে সেবন করে গেলে কৃমির উপদ্রব হতে রক্ষা পাওয়া যায়। নিয়মিত ১ সপ্তাহ সেবন করে যেতে হবে। বাচ্চাদের ক্ষেত্রে ১ থেকে ২ গ্রাম মাত্রায় সেবন করাতে হবে
– খোস পাঁচড়া ও পুরনো ক্ষতে নিমপাতার সাথে সামান্য কাঁচা হলুদ পিষে নিয়ে আক্রান্ত স্থানে প্রলেপ আকারে ৭ থেকে ১০ দিন ব্যবহার করলে খোস পাঁচড়া ও পুরনো ক্ষতের উপশম হয়;
আরোপড়ুনঃতানিয়া নামের অর্থ কি | Tania namer ortho ki
আরোপড়ুনঃSsc এরপূর্ণরূপ কি ?ssc full meaning
অর্জুন পাউডার
অ্যাজমা: অর্জুন ছালের পাউডার ১২ গ্রাম দুধের ক্ষীর বা পায়েসের সাথে মিশিয়ে খেলে অ্যাজমা আক্রান্ত ব্যক্তির অ্যাজমা রোগের স্থায়ী সমাধান হবে। হাড় মচকে গেলে বা চিড় খেলে: অর্জুন ছাল ও রসুন বেটে অল্প গরম করে মচকানো জায়গায় লাগিয়ে বেঁধে রাখলে সেরে যায়।
অর্জুন গাছের বৈশিষ্ট্য
অর্জুন (বৈজ্ঞানিক নাম: Terminalia arjuna) কমব্রেটাসি পরিবারের টারমিনালিয়া গণের একটি গুরুত্বপূর্ণ ঔষধি বৃক্ষ। এরা দেখতে বৃহত আকৃতির গাছ, ৫০ থেকে ৬০ ফুট পর্যন্ত উঁচু হয়, পাতাগুলির আকারটা একটু বড় হলেও মানুষের জিভের মতো কিন্তু পাতার ধারগুলি খুব সরু, দাঁত করাতের মতো কিন্তু মাংসল নয়।
Reviews
There are no reviews yet.