Description
অর্জুন গাছের ছালের উপকারিতা ও অপকারিতা এই আর্টিকেলটিতে আমরা অর্জুন গাছের ছালের উপকারিতা ও অপকারিতা ও কোথা থেকে সংগ্রহ করবেন এবং কীভাবে খাবেন এর সম্পর্কে নানা তথ্য নিয়ে আজকের আর্টিকেলটিতে আমরা কথা বলবো। আজকের আর্টিকেলটিতে অর্জুন গাছের ছালের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে পুরো ডিটেলস দেওয়া আছে আপনারা প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পড়বেন আশা করি। তো চলুন বন্ধুরা আমরা আমাদের মূল আলোচনায় চলে যাই।অর্জুন গাছের ছালের উপকারিতা ও অপকারিতা জেনে নেই।

আরো পড়ুনঃ লম্বা হওয়ার ঔষধ কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন
অর্জুন ত্রিফলার চিরতা কাঠ বাদাম সহ আমাদের কাছে নানান ধরনের আয়ুর্বেদিক ঔষধ পেয়ে যাবেন। এগুলো চাইলে আপনি বাংলাদেশের যে কোন প্রান্ত থেকে সংগ্রহ করতে পারেন সরাসরি আমাদের কাছে অর্ডার করতে আমাদের নাম্বারে কল করুন এবং কমেন্টে আপনার মূল্যবান মন্তব্য জানান
অর্জুন গাছের ছালের উপকারিতা ও অপকারিতা
অর্জুন গাছের ছাল বেশ উপকারী বলে প্রমাণিত হয়েছে। আসলে তার বাকল, লিপিড ট্রাইগ্লিসারাইড স্তর হ্রাস করার মাধ্যমে কোলেস্টেরল হ্রাস করে। এই ছালের সেবন রক্ত প্রবাহের বাধা দূর করে। এর জন্য, অর্জুন গাছের ছালের এক চামচ পাউডার, দুই গ্লাস জলে অর্ধেক রয়ে যাওয়া পর্যন্ত গরম ক’রে সকালে ও সন্ধ্যায় পান করা উচিত।
এক মাস নিয়মিত সেবন করে যাওয়া আবশ্যক। ৯, ২০ গ্রাম পরিমান আধাচূর্ণ অর্জুন ছাল নিয়ে দুই কেজি পরিমাণ পানিতে ভিজিয়ে রেখে ,পরবর্তীতে জ্বাল করে নামিয়ে ছেঁকে নিয়ে সেব্য। উল্লিখিত নিয়মে দিনে ২-৩ বার সেবন করে যাওয়া আবশ্যক। ১০, বিচূর্ণ ফল রক্তচাপ কমায়, মূত্রবর্ধক হিসেবে কাজ করে এবং লিভার সিরোসিস টনিক হিসাবে কাজ করে।

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের স্থায়ী সেক্সে রাজি করানোর ট্যাবলেট
ভেষজশাত্রে ঔষধি গাছ হিসাবে অর্জুন গাছ ব্যবহার অগনিত বলা হয়ে থাকে, বাড়িতে একটি অর্জুন গাছ থাকা আর এক জন ডাক্তার থাকা একই কথা।এ র ঔষধি গুন মানবসমাজের দৃষ্টি আকর্ষন করেছে সুপ্রাচীন কাল থেকেই।শরীরের বল ফিরিয়ে আনা এবং রণাঙ্গনে মনকে উজ্জীবিত রাখতে অর্জুন ব্যবহারের উল্লেখ রয়েছে মহাভারত ও বেদ-সংহিতায়।তার পর যত দিন যাচ্ছে ততই অর্জুনের উপকারী দিক উদ্ভাবিত হচ্ছে।
আরো পড়ুনঃ টাইটান জেল পুরুষের লিঙ্গ ১ থেকে ৩ ইঞ্চি পর্যন্ত বড় ও মোটা করে।
>. যাদের বুক ধড়ফড় করে অথচ উচ্চ রাক্তচাপ নাই, তাদের পক্ষে অর্জুন ছাল কাঁচা হলে ১০-১২ গ্রাম, শুকনা হলে ৫-৬ গ্রাম একটু ছেঁচে ২৫০ মিলি দুধ ও ৫০০ মি লি জল এর সাথে মিশিয়ে জ্বাল দিয়ে আনুমানিক ১২৫ মিলি থাকতে ছেঁকে বিকেলবেলা খেলে বুক ধড়ফড়ানি কমে যায়।তবে পেটে যাতে বায়ু না থাকে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
> অর্জুন ছাল বেটে খেলে হৃৎপিন্ডের পেশি শক্তিশালী হয়, হৃৎপিন্ডের ক্ষমতা বাড়ে।এটি রক্তের কোলেষ্টরল কমায় এবং ফলত রক্তচাপ নিয়ন্ত্রনে থাকে।
>বিচুর্ণ ফল মূত্রবর্ধক হিসেবে কাজ করে এবং লিভারসিরোসিসের টনিক হিসাবে ব্যাবহৃত হয়।
>অর্জুনের ছালে ট্যানিন রয়েছে, এ টানিন মুখ,জিহ্বা ও মাড়ীর প্রদাহের চিকিৎসায় ব্যাবহার হয়।এটি মাঢ়ীঢ় রক্তপাত বন্ধ করে এবং শরীরে ক্ষত, খোস পাঁচড়া দেখা দিলে অর্জুনের ছাল বেটে লাগালে সেরে যায়।
> অর্জুনের ছাল হাঁপানি, আমাশয়, ঋতুস্রাবজনিত সমস্যা, ব্যথ্যা ,প্রদর ইত্যাদি চিকিৎসায়ও উপকারী।
> এটি সংকোচ ও জ্বর নিবারক হিসাবেও কাজ করে।
> এ ছাড়া অর্জুনে saponin রয়েছে, একটি যৌন উদ্দীপনা বাড়ায়। তাই চর্ম ও যৌন রোগে অর্জুন ব্যাবহ্রত হয়।যৌন উদ্দীপনা বাড়াতেও অর্জুনের ছালের রস ব্যাবহার হয়।
> অর্জুনের ছালে essential oil রয়েছে তাই অর্জুন খাদ্যা হজম ক্ষমতা বাড়ায়।খাদ্যাতন্ত্রের ক্রিয়া স্বভাবিক রাখতে সাহায্য করে।
>ক্যান্সার কোষের বর্ধন রোধকারী gallic acid,ethy gallae ও lutenolin রয়েছে অর্জুন ছালে। এ কারনে এটি ক্যান্সার চিকিৎসায় ব্যাহারের সুযোগ রয়েছে।
আরো পড়ুনঃ মেয়েদের স্তন – দুধ বড় টাইট করার ক্রিম কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন
অর্জুন গাছ পায় অনেক দেশেই জন্মায় তার মধ্যে ভারোত, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা ও বাংলাদেশ এর আদি নিবাস। বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলেই এই গাছ জন্মায়। চট্টগ্রাম, সিলেটের বিভিন্ন অঞ্চল গুলোতে ও অনেক জন্ম নেয়। দো-আশ মাটিতে সাধারনত ভালো হয়ে থাকে তবে নাতিশীতোষ আবহাওয়া বা বনাঞ্চলে এই গাছ বেশি হয়ে থাকে।
অর্জুন গাছের ছাল কিভাবে খেতে হয়
পুরুষের জনন যন্ত্রাদি হলো অ-কোষ বা স্ক্রেটাম এবং তাতে অবস্থিত দুটি অ- বা টেসটিস, শুক্রবাহী নালি, প্রস্টেট গ্রন্থী, শুক্রথলি বা সেমিন্যাল ভেসিকল এবং যৌনইন্দ্রিয়. পুরুষের শুক্রকীট সৃষ্টি হয় অ-দ্বয় বা টেসটিসে আবার অ- দুটি থেকে হরমোন নিঃসৃত হয়, যা পুরুষের যৌনতাকে অনেকটা নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। তাদের নাম হলো টেস্টোস্টেরোন এবং এন্ড্রোজেন. নিয়মিত অর্জুন ছাল, অর্জুন ফল, অর্জুন মূল দ্বারা তৈরিকৃত সিরাপ সেবনে টেস্টোস্টেরোন এবং এন্ডোজেন হরমোন সঠিকভাবে নিঃসৃত হতে সহায়তা করে। যাদের মধ্যে একান্ত নিবাসে অনীহা (Lack Of Libido) দেখা দেয় তাদের ক্ষেত্রে অর্জুনের ছাল চূর্ণ উপকারী। এই ছাল চূর্ণ দুধের সাথে মিশিয়ে প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে নিয়মিত খেলে এই রোগ দূর হয়।
আরো পড়ুনঃ মেয়েদের ৩০,৩২,৩৪, সাইজের ব্রা সরাসরি কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন
অর্জুনের বাকল বা ছাল দেশজ চিকিৎসা ব্যবস্থায় ঔষধি হিসাবে ব্যবহৃত হয়। পরিপক্ক গাছ থেকে ছাল সংগ্রহ করার পর ছোট ছোট টুকরো করা হয়, এবং ৪-৫ দিন রৌদ্রে শুকিয়ে চটের বস্তায় ভরে শুষ্ক স্থানে সংরক্ষণ করা হয়। কখনও বা গাছ থেকে পরিপক্ক বীজ সংগ্রহের পর ভালোভাবে রৌদ্রে শুকিয়ে সেটাও সংরক্ষণ করা হয়। বায়ুরোধী পাত্রে উত্তম ভাবে রাখতে পারলে এক বছর পর্যন্ত এর কার্যকারিতা অটুট থাকে।
অর্জুন চা এর উপকারিতা
অসুখবিসুখে এই অর্জুন গাছের ছালের ব্যবহারের উল্লেখ রয়েছে প্রাচীন আয়ুর্বেদশাস্ত্রেও। বর্তমানে প্যাকেজিং-এর এই দুনিয়ায় অর্জুনগাছের ছালের গুঁড়ো অনলাইনেই মিলছে। বলা হচ্ছে, অর্জুন চা। যে কারণে আগের হ্যাপা আর নেই।
এই অর্জুনের ছালে অর্জুনিক অ্যাসিড, ট্যানিক অ্যাসিড, গ্যালিক অ্যাসিড ছাড়াও রয়েছে ট্যানিন ও স্যাপোনিন। আছে ফাইটোস্টেরলও। মেডিক্যাল গবেষণা জানাচ্ছে, অর্জুনগাছের ছাল জলে ফুটিয়ে খেলে উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে আসে। শরীর ফিট রাখে। ফলে অসুখবিসুখ না-থাকলেও নিজেকে চাঙ্গা রাখতে অর্জন চা খাওয়া ভালো।
অর্জুন হোমিও ঔষধ
হ্যাঁ, আজ আমি বিশেষ এক চিকিৎসকের কথা বলছি। তিনি আমাদের ঘরের পাশের ডাক্তার, তাকে আবার কেউ কেউ বলছেন ‘আমাদের হৃদপিন্ডের অভিভাবক’।
এবং খুব মজার ব্যাপার, তিনি আর কেউ নন, তিনি এক ধরণের বৃক্ষ, আমাদেরই চেনা জানা বৃক্ষ, যার মিষ্টি একটা বৈজ্ঞানিক নাম আছে – টারমিনিলিয়া। এই টারমিনিলিয়া উদ্ভিদ গোত্রের আওতায় তিন ধরনের গাছ দেখা যায় – যথা, টারমিনিলিয়া অর্জুনা, টারমিনিলিয়া বেলেরিকা এবং টারমিনিলিয়া ছেবুলা। এরা প্রত্যেকেই আয়ুর্বেদীয় চিকিৎসায় কিছু না কিছু জায়গা দখল করে আছে। আর এই তিনের মধ্যে সব চেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয় এক নম্বর শ্রেণীর বৃক্ষটি – টারমিনিলিয়া অর্জুনা (Terminalia arjuna)-অর্জুন গাছ।
হ্যাঁ, এই অর্জুন গাছই আমাদের ঘরের পাশে দাঁড়িয়ে থাকা আমাদেরই হৃদপিন্ডের নীরব অবিভাবক।
অর্জুন পাউডার
অর্জুন ছালের পাউডার ১২ গ্রাম দুধের ক্ষীর বা পায়েসের সাথে মিশিয়ে খেলে অ্যাজমা আক্রান্ত ব্যক্তির অ্যাজমা রোগের স্থায়ী সমাধান হবে। হাড় মচকে গেলে বা চিড় খেলে: অর্জুন ছাল ও রসুন বেটে অল্প গরম করে মচকানো জায়গায় লাগিয়ে বেঁধে রাখলে সেরে যায়।
আরো পড়ুনঃ বায়োমেনিক্স কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন
আরো পড়ুনঃ মেজিক কনডম সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন
আরো পড়ুনঃ ড্রাগন কনডম সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন
– খোস পাঁচড়া ও পুরনো ক্ষতে নিমপাতার সাথে সামান্য কাঁচা হলুদ পিষে নিয়ে আক্রান্ত স্থানে প্রলেপ আকারে ৭ থেকে ১০ দিন ব্যবহার করলে খোস পাঁচড়া ও পুরনো ক্ষতের উপশম হয়;
গাছের ছালের টুকরো
অর্জুন ছালের প্রলেপ দ্বারা বাত ব্যথাসহ সব ধরনের আঘাতজনিত প্রদাহে/ ব্যথায় আরাম হয়। এ ছাড়াও অর্জুন ছাল, অর্জুন ফল, অর্জুন মূল বা শিকড়ের সঙ্গে বাবলার পঞ্চাঙ্গ একসঙ্গে মিশায়ে ক্বাথ বা জোসান্দা তৈরি করে সেবনে বাত ব্যথা ও আঘাত জনিত ব্যথা উপশম হয়। অর্জুন ছাল চূর্ণ দুধসহ সেবনে বাত ও আঘাতজনিত ব্যথা থেকে আরোগ্য লাভ করা সম্ভব।
দন্তরোগে : দাঁত নড়া, দাঁত দিয়ে রক্ত পড়া, ঠা-া বা গরম পানিতে দাঁত শিরশির করা, দাঁতের গোড়া ফুলে যাওয়া, মুখের দুর্গন্ধসহ যাবতীয় দন্তরোগের ক্ষেত্রে অর্জুন ফল, অর্জুন ছাল, নারিকেল গাছের নতুন শিকড় সবগুলো একত্রে মিশিয়ে পানিতে জ্বাল করে ক্বাথ তৈরি করে এতে সামান্য পরিমাণ কর্পূর মিশিয়ে প্রত্যহ দু’বার ওই দ্রবণ মুখের ভেতর গড়গড়ালে দন্তরোগ থেকে নিষ্কৃতি পাওয়া যায়।
নিম গাছের ছালের উপকারিতা
নিমের ইংরেজি নাম Neem, বৈজ্ঞানিক বা উদ্ভিদতাত্ত্বিক নাম Azadirachta indica A.Juss., পরিবার Meliaceae। নিমকে নিম্ব, ভেপা, তামার আরও আরও অনেক নামে ডাকা হয়। নিম আমাদের এক বিশেষ উপকারী বন্ধু বৃক্ষ। নিমের জনপ্রিয়তা সে অনাদিকাল থেকে চলে আসছে। নিমের পাতা থেকে বাকল, শিকড় থেকে ফুল, ফল থেকে বীজ সবগুলোই আবশ্যকীয়ভাবে কাজে লাগে। নিমের গুণ অতুলনীয়। নিম অনেক দ্রুতবর্ধনশীল গাছ। নিম বহুবর্ষজীবী মাঝারি ধরনের চিরহরিৎ বৃক্ষ।
আরোপড়ুনঃঅ নামের ছেলেরা কেমন হয়
আরোপড়ুনঃঅ নামের মেয়েরা কেমন হয়
পরিপক্ব বয়সে ১৫ থেকে ২০ মিটার পর্যন্ত লম্বা হতে পারে। তবে শুকনো জায়গায় পত্রঝরা বৃক্ষের মতো আচরণ করে। গাছ সাধারণত গোড়ার ব্যাসার্ধ ৬০-৮০ সেন্টিমিটার পর্যন্ত হয়। গাছ বা মোটা ডালের বাকলের রঙ গাঢ় ও অমসৃণ হলেও অপেক্ষাকৃত কচি ডালের রঙ খয়েরি। গাছের বাকল অপেক্ষকৃত মোটা। ডালের চারদিকে ওপর নিচে করে ৩০ থেকে ৩৫ সেন্টিমিটার লম্বা যৌগিকপত্র জন্মে। প্রতিটি পাতায় ১০ থেকে ১৭টি করে কিনারা খাঁজকাটা পত্রক থাকে।
Reviews
There are no reviews yet.