কুরআনের শ্রেষ্ঠ বাণী

কুরআনের শ্রেষ্ঠ বাণী । কোরআন হাদিসের বাণী

কুরআনের শ্রেষ্ঠ বাণী , কোরআন হাদিসের বাণী , আপনি কি কুরআন হাদিসের শ্রেষ্ঠ বাণী সম্পর্কে জানার জন্য এসেছেন তাহলে আমাদের আজকের এই পোস্টটি শুধু আপনার জন্যই । কারণ এখন আমি আমার পোস্টের মাধ্যমে কুরআন-হাদীসের শ্রেষ্ঠ বাণী গুলো আপনাদের সামনে তুলে ধরব । যা আপনাকে আরও ভালো কাজ করতে উদ্বুদ্ধ করবে । ভালো কাজ করলে মহান আল্লাহতালা খুশি হন আর তিনি খুশি হলেই আমরা মৃত্যুর পর ভালো জায়গায় থাকতে পারবো ।

তাই আমাদের প্রতিনিয়ত ভালো কাজগুলো করা উচিত । কারণ পৃথিবীর জীবন হচ্ছে ক্ষণস্থায়ী পৃথিবীতে সুখ মরীচিকা মাত্র । তাই মৃত্যুর পরের জীবন অনন্তকালের জীবন সে জীবনের কথা চিন্তা করে কিছু আমল করতে হবে যাতে পরকালে ভালো জায়গায় থাকতে পারি । তাহলে আসুন জেনে নেয়া যাক কুরআন ও হাদিসের শ্রেষ্ঠ বাণী সম্পর্কে । Gazivai.com এ মেয়েদের থ্রি-পিস ৪৫০ টাকা কিনতে ক্লিক করুন – এক্ষুনি কিনুন 

কুরআনের শ্রেষ্ঠ বাণী

এছারা আপনি যদি অনলাইনে কেনাকাটা করতে ভালোবাসেন তাহলে ভিজিট করতে পারেন আমাদের ই-কমার্স ওয়েবসাইট আমাদের ই-কমার্স ওয়েবসাইট এর ঠিকানা হচ্ছে।

কুরআনের শ্রেষ্ঠ বাণী

দুটি চোখকে দোজখের আগুন স্পর্শ করবে না; একটি হলো সেই চোখ, যা আল্লাহর ভয়ে রোদন করে, আর দ্বিতীয় হলো সেই চোখ যা রাতভর আল্লাহর রাস্তায় প্রহরা দিচ্ছিল।
—— তিরমিযী
যে ব্যক্তি সাচ্চাদিলে শাহাদাত কামনা করে, তাকে শাহাদাতের মর্যাদাই দান করা হয়; সে তার নিজের বিছানায় মৃত্যুবরণ করলেও।
—— মুসলিম
যে ব্যক্তি নিজের ধনমালের কারণে নিহত হয়েছে, সে শহীদ।
—— বুখারী ও মুসলিম
ফিতনার সময় বন্দেগী করার সওয়াব, আমার দিকে হিজরত করার সমতুল্য।
—— মুসলিম
আল্লাহর পথে সকাল ও সন্ধ্যায় অতিবাহিত করার দুনিয়া ও তার মধ্যকার সকল বস্তুর চেয়ে উত্তম।
—— বুখারী ও মুসলিম
রাতের (নফল) নামায হলো দুই দুই রাকায়াতের; তোমরা যখন সকাল হবার ভয় করবে, তখন এক রাকায়াত বিতর পড়বে। Gazivai.com এ ২ পিস প্যান্টের বেল্ট মেশিন ৫৫০ টাকা কিনতে ক্লিক করুন – এক্ষুনি কিনুন

কুরআনের শ্রেষ্ঠ বাণী

—— বুখারী ও মুসলিম
আর নামায আদায় করো এবং যাকাত প্রদান করো।
—— বাকারা: ৪৩
যে ব্যক্তি ঈমান ও সওয়াবের আকাঙ্খায় শবে কদরের রাতে ইবাদাত করে, তার পূর্বের সমস্ত গুনাহ মাফ করে দেওয়া হয়।
—— বুখারী ও মুসলিম
তাদের পিঠ বিছানা থেকে আলাদা থাকে আর তারা শেষ পর্যন্ত আপন পরোয়ারদিগারকে ভীতি ও প্রত্যাশার সাথে ডাকে।
—— সাজদা: ১৬
আর রাতের কোন কোন অংশে তোমরা জাগ্রত হও এবং তাহাজ্জুদের নামাজ পড়ো। এই রাত্রি জাগরণ তোমাদের জন্য কল্যাণের উৎস।
—— ইসরা: ৭৯
যে ব্যক্তি জুমুআর দিন অযু করলো, সে ভালো এবং উত্তম কাজ করলো। আর যে ব্যক্তি গোসল করলো সে সর্বোত্তম কাজ করলো। Gazivai.com এ  ৫০০ টাকা  চুল ও গোপন অঙ্গের পশম কাটার ট্রিমার কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন
—— আবু দাউদ

কুরআনের শ্রেষ্ঠ বাণী

যে ব্যক্তি ঈমানের তাগিদে এবং সওয়াব লাভের আশায় রমজান মাসে রোজা রাখে, তার পূর্বের গুণাহ মাফ হয়ে যায়।
—— বুখারী
অত:পুর যখন নামাজ শেষ হয়ে যায়, তখন তোমরা নিজ নিজ পথে ছড়িয়ে যাও আল্লাহর অনুগ্রহ সন্ধান করো।- জুমআ: ১০
তোমাদের রাতের শেষ নামাযকে বিতরের নামাযে পরিণত করো।
—— বুখারী
হে লোকেরা! তোমরা আপন ঘর সমূহে নামায পড়ো। এ কারণে যে, ফরজ নামায ছাড়া লোকদের আপন ঘরে নামায পড়া উত্তম।
সমস্ত নামায, বিশেষত; মধ্যবর্তী নামায, পূর্ণ হেফাজতের সাথে আদায় করো।
—— বাকারা: ২৩৮
আর যদি তারা তওবা করে, নামায আদায় করে ও যাকাত আদায় করে, তাহলে তোমরা তাদের পথ ছেড়ে দাও।
—— তাওবা: ০৫
জামায়াতের সাথে নামায পড়া, একাকী নামায পড়ার চেয়ে সাতাশ গুণ বেশি ফযীলতময়।
—— বুখারী ও মুসলিম
আল্লাহর বান্দাহ হালো তারা, যারা জমিনের ওপর আস্তে পা ফেলে, আর যখন জাহিল লোকেরা তাদের সঙ্গে কথাবর্তা বলে, তখন তাদেরকে সালাম বলে বিদায় করে দেয়।
—— ফুরকান: ৬৩
যে সব লোক অন্ধকার রাতে মসজিদের দিকে গম করে, কিয়ামতের দিন তাদেরকে পূর্ণাঙ্গ আলোয় সমুজ্জল হওয়ার সুসংবাদ দান করো।
—— আবু দাউদ

কোরআন হাদিসের বাণী

বোধ সম্পন্ন লোকদের জন্যে আল্লাহ অনেক কিছু রেখেছেন এই পৃথিবীতে-

“নিশ্চয় আসমান ও যমীন সৃষ্টিতে এবং রাত্রি ও দিনের আবর্তনে নিদর্শন রয়েছে বোধ সম্পন্ন লোকদের জন্যে। যাঁরা দাঁড়িয়ে, বসে, ও শায়িত অবস্থায় আল্লাহকে স্মরণ করে এবং চিন্তা গবেষণা করে আসমান ও জমিন সৃষ্টির বিষযে, (তারা বলে) পরওয়ারদেগার! এসব তুমি অনর্থক সৃষ্টি করনি। সকল পবিত্রতা তোমারই, আমাদিগকে তুমি দোযখের শাস্তি থেকে বাঁচাও।” 

[সূরা আল ইমরান – ১৯০,১৯১]

রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সাহাবীদের জিজ্ঞেস করলেন: 

‘তোমাদের কেউ কি এক রাতে কুরআনের এক তৃতীয়াংশ পড়তে পারবে?’ 

তারা এটাকে কঠিন মনে করল এবং বলল: 

‘হে আল্লাহ্‌র রাসূল! আমাদের মধ্যে কেইবা সেটা করতে সক্ষম হবে?’ 

তখন তিনি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন : 

“এ সূরাটি (সূরা এখলাছ) একবার পড়লে পুরা কুরআনের তিন ভাগের এক ভাগ তিলাওয়াত করার সাওয়াব পাওয়া যায়।’’

[বুখারী : ৫০১৫]

আজকের আর্টিকেলটি ছিল কুরআনের শ্রেষ্ঠ বাণী সম্পর্কে আমরা বিস্তারিত উপস্থাপনা করেছে আশা করি আমাদের আর্টিকেলটির মাধ্যমে আপনি কুরআনের শ্রেষ্ঠ বাণী সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে ধারণা পেয়েছেন আর্টিকেল পড়ে কেমন লেগেছে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন