Sale!

চিরতা খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা

Original price was: ৳ 200.00.Current price is: ৳ 180.00.

সরাসরি কিনতে ফোন করুন: 01751358526
  • পণ্য সমগ্র বাংলাদেশে ডেলিভারী দেওয়া হয়।
  • ঢাকার বাহিরে থেকে অর্ডার করতে চাইলে 150 টাকা অগ্রিম পরিশোধ করুন ?

199 in stock

Description

চিরতা খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা এই আর্টিকেলটিতে আমরা চিরতা খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা চিরতা দাম  ও  চিরতা কোথা থেকে সংগ্রহ করবেন এবং কীভাবে খাবেন এর সম্পর্কে নানা তথ্য নিয়ে । আজকের আর্টিকেলটিতে চিরতা সম্পর্কে পুরো ডিটেলস দেওয়া আছে আপনারা প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পড়বেন আশা করি। তো চলুন বন্ধুরা আমরা আমাদের মূল আলোচনায় চলে যাই। চিরতা খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা জেনে নেই। চিরতা খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা

চিরতা খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা

আরো পড়ুনঃ টাইটান জেল পুরুষের লিঙ্গ ১ থেকে ৩ ইঞ্চি পর্যন্ত বড় ও মোটা করে।

পাঠক  চিরতা   কাঠ বাদাম সহ আমাদের কাছে নানান ধরনের আয়ুর্বেদিক ঔষধ পেয়ে যাবেন। এগুলো চাইলে আপনি বাংলাদেশের যে কোন প্রান্ত থেকে সংগ্রহ করতে পারেন সরাসরি আমাদের কাছে অর্ডার করতে আমাদের নাম্বারে কল করুন এবং কমেন্টে আপনার মূল্যবান মন্তব্য জানান

amader kase thake apni cirota kinte parben, cirota kinte visite korun gazivai.com

চিরতা খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা

 

চিরতার তিক্ততা মুখের লালাগ্রন্থি থেকে লালা নিঃসরণ ও পাচক রস উৎপাদনে সহায়তা করে। ফলে অতিরিক্ত তেষ্টাবোধ ও মাংসপেশির স্ফীতি রোধ হয়।

যেভাবে খাবেন: সাধারণত চিরতা সারারাত পানিতে ভিজিয়ে রেখে সকালে খালি পেটে সে পানি পান করা হয়। প্রাচীন ভারতে এটি ম্যালেরিয়ার ওষুধ হিসেবে ব্যবহার করা হতো।

চিরতা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য বেশ উপকারি। কারণ চিরতা রক্তে চিনির পরিমাণ কমায়। ব্লাডে সুগার লেবেলকে নিয়ন্ত্রণে রাখে। এছাড়াও চিরতার পানি রক্তে কোলেস্টেরলের পরিমাণ কম করে।

 

চিরতা খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা

আরো পড়ুনঃ করার মারাল জেল কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ছেলেদের টাইটান জেল সরাসরি কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

জ্বরের সময় কাজ দেয়
জ্বরের ক্ষেত্রেও চিরতা উপকারি। জ্বরের ফলে শরীরে এনার্জি না লাগা, জ্বর ভাব এগুলি দূর করতে চিরতা উপকারি।

তারুণ্য ধরে রাখতে সাহায্য করে
নিজের তারুণ্য ধরে রাখার জন্য রোজ চিরতার পানি খেতে পারেন। কারণ চিরতা রক্তকে পরিষ্কার করে। রক্ত সঞ্চালন বাড়ায়। যেটি তারুণ্য ধরে রাখার একটি শর্ত।

 

চিরতা খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের ৩০,৩২,৩৪, সাইজের ব্রা সরাসরি কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের ৩০,৩২,৩৪, ফোম কাপ ব্রা সরাসরি কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

অ্যালার্জির সমস্যা দূর করে
অনেকেরই মারাত্মক অ্যালার্জির সমস্যা থাকে। অ্যালার্জির জন্য শরীর ফুলে যায়, চোখ ফুলে যায় ও আরও সমস্যা হয়। চিরতা এক্ষেত্রে উপকারি। রোজ সকালে চিরতার পানি খান উপকার পাবেন। এছাড়াও ত্বকের অন্যান্য সমস্যাও নিয়ন্ত্রণ করে চিরতার পানি।

লিভারকে পরিষ্কার রাখে
আজকাল অনেকেই লিভারের সমস্যায় ভোগেন এই সমস্যা নিয়ন্ত্রণ করতে চিরতার পানি উপকারি। চিরতার পানি লিভারকে পরিষ্কার রাখে। এছাড়া লিভারের বিভিন্ন সমস্যা যেমন ফ্যাটি লিভার ও আরও অন্যান্য সমস্যা নিয়ন্ত্রণ করতেও সাহায্য করে।

শরীর ভেতর থেকে পরিষ্কার রাখে
চিরতা পরিষ্কারক হিসাবেও কাজ করে। চিরতার পানি শরীর থেকে ক্ষতিকারক টক্সিন বার করে। শরীরকে ভেতর থেকে পরিষ্কার রাখে। ও ফ্রেশ রাখে। যেটা শরীরকে সুস্থ রাখতে খুব জরুরি।

ত্বকের যত্ন নিতে সাহায্য করে
ত্বকের জন্যও চিরতা খুব উপকারি। ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা যেমন, চামড়ার ঘা, অন্যান্য ক্ষত সারাতে অনবদ্য। এছাড়াও ত্বকের অন্যান্য যেকোনো ইনফেকশন সারাতে এটি উপকারি। রোজ যদি চিরতার পানি খাওয়া যায় তাহলে স্কিন ইনফেকশনের হাত থেকে বাঁচা যায়। ত্বক ভালো থাকে।

বদহজম, অ্যাসিডিটি থেকে রক্ষা করে
যদি হজমের সমস্যা থাকে তাহলেও খেতে পারেন চিরতার পানি। এটি বদহজম, অ্যাসিডিটি থেকে রক্ষা করে। এছাড়াও যদি কোষ্ঠকাঠিন্যর সমস্যা থাকে তাহলে চিরতার পানি খুব উপকারি। এই সকল সমস্যা থেকে মুক্তি পাবার জন্য রোজ চিরতার পানি খেলে উপকার পাবেন।

অ্যানিমিয়ার সমস্যা দূর করে
এছাড়াও অ্যানিমিয়ার সমস্যা কমাতেও চিরতার পানি খুব উপকারি।রক্ত কমে গেলে অ্যানিমিয়ার সমস্যা দেখা দেয়। চিরতার পানি রক্ত উৎপাদনে সাহায্য করে।

চিরতা গাছ

চিরতা একটি ভেষজ উদ্ভিদ যা বাংলাদেশসহ ভারতবর্ষের বিভিন্ন স্থানে প্রচুর জন্মে। জেসিএনেসি বর্গের অন্তর্গত এই গাছটির বৈজ্ঞানিক নাম Swertia chirayita Roxb.

চিরতা নানা রকম সংক্রামক অসুখ-বিসুখের হাত থেকে আপনাকে রক্ষা করবে। কারণ চিরতায় রয়েছে এমন কিছু উপাদান, যা শরীরের রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে।

. চিরতার রস রক্তে চিনির মাত্রা কমিয়ে দেয়। আপনি যদি ডায়াবেটিস রোগী হয়ে থাকেন, তাহলে তা নিয়ন্ত্রণ করতে নিয়মিতভাবে চিরতার রস পান করুন। এতে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকে।

চিরতা ডাল-পাতাসহ পানিতে ভিজিয়ে রাখুন পুরো ১দিন। পরের দিন সেই পানি ভালো করে ছেঁকে অল্প অল্প করে মাথায় লাগান। ১ ঘণ্টা পরে গোসল করে ফেলুন। এভাবে ১ দিন পর পর ১ সপ্তাহ ব্যবহার করলে চুল পড়া রোধ করতে পারেন আপনি সহজেই।

চিরতার ক্ষতিকর দিক

বেশি পরিমাণে চিরতা খেলে গায়ে জ্বালা পোড়া করতে পারে, বমি বমি ভাব বা বমিও হতে পারে। শরীরে কোনো কঠিন সমস্যা বা রোগ ব্যাধি থাকলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে চিরতা খেতে হবে

চিরতা কোথায় পাওয়া যায়

Anagallidium Griseb. চিরতা একটি ভেষজ উদ্ভিদ যা বাংলাদেশসহ ভারতবর্ষের বিভিন্ন স্থানে প্রচুর জন্মে। জেসিএনেসি বর্গের অন্তর্গত এই গাছটির বৈজ্ঞানিক নাম Swertia chirayita (Roxb.

এ গাছের হিন্দি নাম চিরেইতা, ইংরেজী নাম চিরেত্তা Chitretta), পাঞ্জাবী নাম চিরেইতা, তামিল নাম নিলাভেম্বু, আরবী নাম কাসাবুজাজারেয়ী। এ গাছের সব অংশই রোগ নিরাময়ে ব্যবহার করা যায়। আয়ুর্বেদিক বৈশিষ্ট্যে চিরতার রসা বা স্বাদ তিতা, গুণ বা ধর্ম লঘু ও শুষ্ক, বীর্য ঠাণ্ডা, বিপাক কটু।

রোগ নিরাময়ে চিরতার সমস্ত গাছই ব্যবহার করা হয়। তবে এর শিকড় সবচেয়ে বেশি কার্যকর। চিরতা চর্ম রোগ ও জ্বর সারাতে এক ওস্তাদ গাছ। এছাড়াও হেপাটাইটিস, ডায়াবেটিস, ম্যালেরিয়া জ্বর, অ্যাজমা প্রভৃতি কঠিন অসুখের চিকিৎসাতেও চিরতা ব্যবহার করা হয়। নিচে চিরতার উল্লেখযোগ্য কিছু ভেষজ গুণ ও  ase

চিরতা কি কিডনির ক্ষতি করে

এই গাছের ইংরেজি নাম Chitretta (চিরেত্তা), পাঞ্জাবির নাম চিরেইতা, হিন্দি নাম চিরেইতা, তামিল নাম নীলাভেম্বু, আরবি নাম কাসবুজাজারেয়ী। এই গাছের সমস্ত অংশ প্রায়শই রোগ নিরাময়ের ব্যবহার করা হয়। আয়ুর্বেদিক বৈশিষ্ট্যে চিরন্তন রস বা স্বাদ তিক্ত, গুণ বা ধর্ম হালকা এবং শুকনো, বীর্য শীতল, বিপাক তিক্ত।

সমস্ত চিরসবুজ গাছ রোগ নিরাময়ের ব্যবহার করা হয়। তবে এর শিকড়গুলি সর্বাধিক কার্যকর। চিরতা ত্বকের রোগ এবং ফিভার নিরাময়ে বিশেষ কার্যকারিতা রয়েছে। এছড়াও অতিরিক্তভাবে হেপাটাইটিস, ডায়াবেটিস, ম্যালেরিয়া জ্বর এবং হাঁপানির মতো গুরুতর রোগ নিরাময়ে ব্যবহার করা হয়।

চিরতা একটি ঔষধি গুনাগুন সম্পুর্ন। তবে এর কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই। বা খেলে সেক্স পাওয়ার ও কমে যায় না। তাই ভয় বা দুঃশ্চিন্তার কিছু নেই।

চিরতা ক্যাপসুল

চিরতা একটি স্বদেশী ভেষজ উদ্ভিদ। ভারত উপমহাদেশের হিমালয়ের পাদভূমিতে চিরতার উৎপত্তি। চিরতা প্রাচীনকাল থেকে ভারতবর্ষে গুরুত্বপূর্ণ ভেষজ হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। বাংলাদেশসহ ভারতবর্ষের বিভিন্ন স্থানে নেপাল ও ভুটানে ইত্যাদি দেশে প্রচুর জন্মে।

জানা যায়, এই ভারতবর্ষ থেকেই চিরতা ইউরোপ অঞ্চলে প্রবেশ করেছিলো বহু আগে, ১৮৩৯ সালের দিকে। প্রাচীন আয়ুর্বেদসংক্রান্ত গ্রন্থ ও চরক সংহিতায় চিরতার বিষয়ে উল্লেখ আছে।

amader kase thake apni cirota kinte parben, cirota kinte visite korun gazivai.com

আরোপড়ুনঃতানিয়া নামের অর্থ কি | Tania namer ortho ki

আরোপড়ুনঃSsc এরপূর্ণরূপ কি ?ssc full meaning

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “চিরতা খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা”

Your email address will not be published. Required fields are marked *

You may also like…