বাংলাদেশের জাতীয় ফল কাঁঠাল । রচনা

বাংলাদেশের জাতীয় ফল কাঁঠাল

বাংলাদেশের জাতীয় ফল কাঁঠাল, প্রিয় পাঠক আজকের আর্টিকেলটিতে আমরা আলোচনা করব বাংলাদেশের জাতীয় ফল কাঁঠাল আমরা সবাই জানিয়ে বাংলাদেশের জাতীয় ফলের নাম হল কাঠাল এবং এই ফল নিয়ে অনেক রচনা আছে তাই আজকের আর্টিকেল টিপে আমি আপনাদেরকে জানিয়ে দেবো বাংলাদেশের জাতীয় ফল কাঁঠাল নিয়ে রচনা তাহলে চলুন জেনে নেয়া যাক ।

এছারা আপনি যদি অনলাইনে কেনাকাটা করতে ভালোবাসেন তাহলে ভিজিট করতে পারেন আমাদের ই-কমার্স ওয়েবসাইট আমাদের ই-কমার্স ওয়েবসাইট এর ঠিকানা হচ্ছে।Gazivai.com এ ২ পিস চামড়ার বেল্ট মেশিন সহ ৫৫০ টাকা কিনতে ক্লিক করুন – এক্ষুনি কিনুন

বাংলাদেশের জাতীয় ফল কাঁঠাল

বাংলাদেশের জাতীয় ফল কাঁঠাল

কাঁঠাল আমাদের জাতীয় ফল। একটি রসাল ও সুস্বাদু ফল হিসেবে কাঁঠাল বিখ্যাত। এটি গ্রীস্মকালের ফল। তবে বর্ষা ও বর্ষার পরেও কিছুদিন কাঁঠাল পাওয়া যায়।

প্রকৃতি

কাঁঠালগাছ বেশ বড় ও অনেক দিন বাঁচে। একই গাছ থেকে অনেক বছর ধরে কাঁঠাল পাওয়া যায়। মাঘ-ফাল্পুন মাসে কাঁঠালগাছে মুচি ধরে। মুচি থেকে কাঁঠাল হয়। চৈত্র মাস থেকে কাঁঠাল বড় হতে থাকে। বৈশাখ মাস থেকে কাঁঠাল ধরে। কাঁঠালগাছের শিকড় থেকে কাণ্ড, ডালপালার পর্যন্ত কাঁঠাল ধরে। একটি কাঁঠালগাছে ১০০-৩০০টি পর্যন্ত কাঁঠাল ধরে। ৫০০ টাকার কেনাকাটায় ১০,০০০ টাকার মোবাইল জিতুন কিনতে ভিজিট করুন Gazivai.com – গাজী ভাই ডট কম

বাংলাদেশের জাতীয় ফল কাঁঠাল

একেকটি কাঁঠাল আকারে বিরাট এবং ওজনেও ৩০-৪০ কেজি হতে দেখা যায়। কাঁঠাল ছোট-বড় সব রকমেরই হয়। কাঁঠালের চামড়া খরখরে কাঁটাযুক্ত। কাঁঠালের ভেতর কোষ হয়। একটি কোষে একটি বিচি থাকে। কাঁঠালের বীজ থেকে চারাগাছ হয়। গাছের গোড়ায় বেশিদিন পানি থাকলে কাঁঠালগাছ মরে যায়।

প্রাপ্তিস্থান

কাঁঠাল বাংলাদেশের সর্বত্রই কমবেশি পাওয়া যায়। নরসিংদী, গাজীপুর, ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল, যশোরে বেশি কাঁঠাল পাওয়া যায়।

উপকারিতা

কাঁঠাল উপাদেয় ও পুষ্টিকর ফল। কাঁচা কাঁঠালের তরকারি অত্যন্ত সুস্বাদু। কাঁঠাল এমন একটি ফল যার বিচিও খাওয়ার উপযোগী এবং উপকারী। কাঁঠালের বিচি তরকারি হিসেবে দারুণ ক্যালরিযুক্ত। কাঁঠালের মোটা খোসা গরু-মহিষের প্রিয় খাদ্য। পাকা কাঁঠাল খেতে খুবই মিষ্টি ও সুস্বাদু।

অপকারিতা

কাঁঠাল খুব গুরুপাক। সহজে হজম হয় না। বেশি কাঁঠাল খেলে পেটে পীড়া হয়। এ জন্য কাঁঠাল একসঙ্গে বেশি খাওয়া উচিত নয়। অবশ্য অনেক গরিব লোক কাঁঠাল খেয়েই দিন কাটিয়ে দেয়।

বিদেশে চাহিদা

আমাদের দেশে যে পরিমাণ কাঁঠাল উৎপন্ন হয়, তার বেশ কিছু পরিমাণ নষ্ট হয়ে যায়। কাঁঠাল এ দেশের সম্পদ। আমরা প্রক্রিয়াজাত করে কাঁঠালের জ্যাম, জেলি, জুস ইত্যাদি বিদেশে রপ্তানি করতে পারি। এ ব্যাপারে সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে উদ্যোগ খুবই জরুরি। এ থেকে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন সহজেই হতে পারে, যা আমাদের দেশের উন্নয়নেরও কাজে লাগবে।

উপসংহার

কাঁঠাল মৌসুমি ফল। বাংলাদেশের ফলের মধ্যে সবচেয়ে প্রোটিনযুক্ত ফল কাঁঠাল। তাই বাড়ির চারপাশে কাঁঠালগাছ লাগিয়ে এর ফলন প্রচুর পরিমাণে বৃদ্ধি করা উচিত।

বাংলাদেশের জাতীয় ফল কাঁঠাল কেন

আমাদের দেশের পতাকার রঙ সবুজ আর লাল। অর্থাৎ, সবুজ মাঠের প্রকৃতির ভেতরে প্রভাতের লাল সূর্যের বৃত্ত। এর মিল পাওয়া যায় তরমুজের সাথে। যার বাহিরের দিকে সবুজ আর ভেতরে লাল। কিন্তু, এতো মিল থাকতেও, তরমুজ বাংলাদেশের জাতীয় ফল না হয়ে, কাঁঠাল হলো কেন?

কাঁঠাল একটি গুচ্ছ ফল। যা’ বহুর (বাংগালীর) মাঝে একতা প্রকাশ করে। কোষগুলো রসাল ও মিষ্টি। যা’ বাঙালির রসবোধের আবেগ ও মিষ্টি ব্যবহার প্রকাশ করে। বোঁটার নিচ থেকে শেষ পর্যন্ত বিস্তৃত দন্ডটি বেশ শক্ত। যা’ আমাদের মেরুদণ্ডের দৃঢ়তা তথা সাবাস টাইগার চরিত্রের আস্থা প্রকাশ করে। বহিরাবরনে যে কাঁটা গুলো আছে; তা’ দেশের সুরক্ষার নিদর্শন।

বাহিরের আক্রমন থেকে নিজেকে রক্ষার কৌশল। বোঁটাটি কাঁঠালকে শক্ত করে গাছে আঁকড়ে রাখে। যা’ আমাদের প্রশাসনকে বুঝায়। কাঁঠাল একটি বড়ো বৃক্ষে ঝুলতে থাকে; যার মর্মার্থ হলো, বিশ্বে বাঙালি জাতি তার শক্তি ও স্বকীয়তায় টিকে থাকবে। তাই,তরমুজ বা অন্য কোন ফল নয়; কাঁঠালই আমাদের জাতীয় ফল।

বাংলাদেশের জাতীয় ফল কাঁঠাল সে সম্পর্কে আমরা উপরের অংশে বিস্তারিতভাবে উপস্থাপনা করেছি আশা করি আমাদের আর্টিকেলটি পড়ে আপনি বুঝতেই পেরেছেন বিট ফল এর উপকারিতা তো আমাদের আর্টিকেলটি পড়ে কেমন লেগেছে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন।

বাংলাদেশের জাতীয় ফল কাঁঠাল এই আর্টিকেলটি আমরা লিখেছি একটি ই-কমার্স ওয়েবসাইটের সুতরাং আপনি যদি অনলাইনে কেনাকাটা করতে চান কেনাকাটা করতে ভালোবাসেন তাহলে আমাদের মূল ওয়েবসাইট বা হোম পেজ ভিজিট করতে পারেন ।