পিপল ফল , পিপুল গাছের উপকারিতা, প্রিয় পাঠক আজকের আর্টিকেলটিতে আমরা আলোচনা করব পিপল ফল এবং পিপল গাছের উপকারিতা নিয়ে। আমাদের কাছে অনেকেই জানতে চেয়েছেন এ সম্পর্কে তাই আজকের আর্টিকেল এর মাধ্যমে আমি আপনাদেরকে জানিয়ে দেবো এ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক।
এছারা আপনি যদি অনলাইনে কেনাকাটা করতে ভালোবাসেন তাহলে ভিজিট করতে পারেন আমাদের ই-কমার্স ওয়েবসাইট আমাদের ই-কমার্স ওয়েবসাইট এর ঠিকানা হচ্ছে। ৫০০ টাকার কেনাকাটায় ১০,০০০ টাকার মোবাইল জিতুন কিনতে ভিজিট করুন Gazivai.com – গাজী ভাই ডট কম

পিপল ফল
পিপুল (Piper longum), (Pippali) যাকে কখনো কখনো ভারতীয় পিপুল নামে ডাকা হয়, এক প্রকার সপুষ্পক উদ্ভিদ। এটি Piperaceae গোত্রের একটি লতাজাতীয় ভেষজ উদ্ভিদ যা ফলের জন্য চাষ করা হয়। L. পিপুল ফল শুকিয়ে মসলা হিসেবে ব্যবহার করা হয়।
পিপুল (Piper longum), (Pippali) যাকে কখনো কখনো ভারতীয় পিপুল নামে ডাকা হয়, এক প্রকার সপুষ্পক উদ্ভিদ। এটি Piperaceae গোত্রের একটি লতাজাতীয় ভেষজ উদ্ভিদ যা ফলের জন্য চাষ করা হয়।
পিপুল ফল শুকিয়ে মসলা হিসেবে ব্যবহার করা হয়। পপি বীজের সমান আকৃতির অসংখ্য পিপুল ফল একটি সংযুক্ত দন্ডে অবস্থান করে। এর অপর একটি প্রজাতি Piper retrofractum ইন্দোনেশিয়ার জাভা দ্বীপাঞ্চলে দেখা যায় । Gazivai.com এ গোপন অঙ্গের পশম কাটার ট্রিমার ৫০০ টাকা কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

পিপুল গাছের উপকারিতা
পিপুল মূল ও পিপুলের ন্যায় গুনকারক । পিপুল চূর্ণ মধুসহ সেবনে মেদরোগ, কফ, শ্বাস, কাস ও জ্বর নিবারিত হয় এবং বল, মেধা ও অগ্নি বর্ধিত হয় । ইক্ষু গুড় ২ ভাগ এবং পিপুল ১ ভাগ, উভয়ে মিশ্রিত করে নিয়মিত সেবনে জীর্নজ্বর, অগ্নিমান্দ্য, কাশ, অজীর্ণ, অরুচি, শ্বাস, হৃদরোগ, পাণর্ড ও ক্রিমি নষ্ট হয় । ফুসফুসের ক্যান্সার, ব্রেস্ট ক্যান্সার, আন্ত্রিক ক্যান্সার, লিউকোমিয়া, মস্তিষ্কেও টিউমার, গ্যাস্ট্রিক ক্যান্সার প্রভৃতি রোগের বিরুদ্ধে পিপুল কার্যকর।
হৃদরোগে পিপুল : সমপরিমাণ পিপুল মূল ও দারচিনি একসাথে বেঁটে মিহি গুঁড়া করতে হবে। তারপর তা ঘিয়ের সাথে মিশিয়ে রোজ দুইবার খেতে হবে। এতে কোষ্ঠকাঠিন্য ও হৃদরোগের উপশম হয়।
সমপরিমাণ শুকনো পিপুল মূল ও লেবুর গাছের শিকড়ের বাকল একসাথে বেঁটে গুঁড়া বানাতে হবে। রাতে ১ কাপ জলে অর্জুনের ছাল ভিজিয়ে রাখতে হবে। সকালে সেই অর্জুনের ক্বাথের সাথে এই চূর্ণ মিশিয়ে খালি পেটে খেতে হবে। এতে হৃৎপিণ্ডের ব্যথা থাকলে তাও সেরে যায়।
পিপুলের শুকনা অপরিপক্ক ফল বল বৃদ্ধিকারক ও টনিক হিসাবে, অপরিপক্ক ফুল এবং মূলের ক্কাথ পুরাতন ব্রষ্কাইটিস, কাশি এবং ঠান্ডাজনিত রোগের জন্য উপকারী ।
হাঁপানি: যাদের হাঁপানির কষ্ট হয়, তাদের উচিত খাওয়ার পর ২৫০ মি.লি পানিসহ পিপু গুঁড়া খাওয়া। এতে হজমও ভালো হবে এবং হাঁপানির কষ্টও হবে না।
কাশির সাথে যদি জ্বর থাকে, তবে ক্ষয়রোগের আশঙ্কা করা হয়। এক্ষেত্রে বিশেষ চিকিৎসা শুরু করার আগে ২৫০ মি.গ্রা. পিপুল গুঁড়া কুসুম গরম পানিসহ সকাল-বিকাল খেলে ৪/৫ দিনের মধ্যেই উপকার পাওয়া যাবে।
নিদ্রাহীনতা দূর করে : রাত গভীর হচ্ছে অথচ কিছুতেই ঘুম আসছে না। এ অবস্থাটা আসলে অসহ্য। একে বলে নিদ্রহীনতা। এ অবস্থা হলে পিপুলের শরণাপন্ন হতে হবে। পিপুলের ১-৩ গ্রাম শিকড় সামান্য চিনি সহকারে ছেঁচে বা বেঁটে সেই রস ছেঁকে দিনে দুবার সকাল বিকেলে খেতে হবে। বয়স্ক লোকদের এই রস সেবনে বিশেষ উপকার হয়। চিনির বদলে আখের গুড়ও ব্যবহার করা যায়। এতে হজমও ভালো হয়।
পিপল ফল
আজকের আর্টিকেলটি ছিল পিপল ফল সেই সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে উপর অংশ আলোচনা করেছে আশা করি আপনারা আমাদের আর্টিকেলটির মাধ্যমে পিপল ফল কি সে সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন তো আমাদের আর্টিকেলটি পড়ে কেমন লেগেছে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন