পুষ্টিকর ফল , পুষ্টিকর ফলের তালিকা, আমরা যেসব ফল বা শাকসবজি খেয়ে থাকি প্রত্যেকটিতেই কিছু না কিছু পুষ্টি রয়েছে। পুষ্টিগুণ ছাড়া খাবার হয় না। কিন্তু কিছু খাবারে পুষ্টির পরিমাণ এত বেশি থাকে যে, যেসব খাবারকে সুপারফুড হিসেবে ধরা হয়। এসব খাবার আমাদের দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে সমগ্র স্বাস্থ্যের উন্নয়ন ঘটাতে সাহায্য করে।
এছারা আপনি যদি অনলাইনে কেনাকাটা করতে ভালোবাসেন তাহলে ভিজিট করতে পারেন আমাদের ই-কমার্স ওয়েবসাইট আমাদের ই-কমার্স ওয়েবসাইট এর ঠিকানা হচ্ছে।স্কুল-কলেজের পাঠ্যপুস্তক দেশি-বিদেশি বিখ্যাত বই কিনতে ক্লিক করুন – এখনি কিনুন

পুষ্টিকর ফল
ডালিম: ডালিমে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্থোসায়ানিন এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। এছাড়া হার্ট-রক্তনালীর স্বাস্থ্যের উপকার ও প্রদাহবিরোধী উপাদানও রয়েছে এই ফলটিতে। এছাড়া সবচেয়ে পুষ্টিকর খাবারের তালিকায় আরো রয়েছে আদা, মিষ্টি আলু, শুকনো খেজুর, গাজর, কচুশাক, ব্রকলি, ফুলকপি, কমলা এবং কমলা জাতীয় ফল।
আতাফল , সবচেয়ে পুষ্টিকর খাবারের তালিকায় আতাফল রয়েছে দ্বিতীয় অবস্থানে। এতে রয়েছে চিনি, ভিটামিন এ, ভিটামিন সি, ভিটামিন বি১, ভিটামিন বি২ এবং পটাসিয়াম। Gazivai.com এ টি-শার্ট ও পাঞ্জাবি মাত্র ২৯৯ টাকা কিনতে ক্লিক করুন – এক্ষুনি কিনুন

পুষ্টিকর ফলের তালিকা
আতাফল: সবচেয়ে পুষ্টিকর খাবারের তালিকায় আতাফল রয়েছে দ্বিতীয় অবস্থানে। এতে রয়েছে চিনি, ভিটামিন এ, ভিটামিন সি, ভিটামিন বি১, ভিটামিন বি২ এবং পটাসিয়াম। আপেল : আপেলের পেকটিন ফাইবার পেট ভরানোর পাশাপাশি দেহে মেদের পরিমাণও কমাবে। ভারী খাবার খাওয়ার আগে আপেল খাওয়া তাই উপকারী।
তরমুজ : তরমুজ কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। ওজন ঝরাতে সাহায্য করে। দিনে একটা তরমুজ ক্ষুধা কমিয়ে দেওয়ার সঙ্গে মেদ জমতেও দেবে না।
লেবু : লেবুতে আছে ভিটামিন সি ও সাইট্রিক অ্যাসিড। যা ওবেসিটির পরিমাণ কমায়।
আঙুর : লাল আঙ্গুরে থাকা এলেজিয়াক এসিড শরীরের চর্বি বাড়তে বাধা দেয় ও নতুন করে চর্বি জমতে দেয় না। এছাড়া কালো আঙ্গুরে থাকা রেসভেরাট্রল শরীরে উপকারি ফ্যাট তৈরি করে ও খারাপ ধরণের ফ্যাট দূর করে।
পেয়ারা : পেয়ারায় আছে প্রচুর ভিটামিন-এ, বি, সি এবং প্রোটিন ও ফাইবার। এটি ক্ষুধা কমায় এবং ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখে। Gazivai.com এ ব্রান্ডের ঘড়ি মাত্র ৯০০ টাকা কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

মালটা : এতে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন-সি এবং ফাইবার আছে যা হজমে সাহায্য করে এবং ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখে।
নারকেল : নারকেল যকৃতের বিপাক হার বাড়িয়ে রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করে। ফলে প্রকারান্তরে নিয়ন্ত্রণে থাকে ওজন।
বেদানা : বেদানা দেহে লো ডেনসিটি লাইপোপ্রোটিনের হার কমায়। ক্ষুধার হার কমায়। ফলে দেহে বাড়তি মেদ জমার সম্ভাবনা থাকে শূণ্য।
পেঁপে : পেঁপে রক্তে শর্করার পরিমাণ কমিয়ে দেয়। রক্তে শর্করা ওবেসিটির লক্ষণ।
কমলালেবু : কমলালেবুতে প্রচুর পরিমাণে পানি, ভিটামিন ও ফাইবার থাকে। কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। ফলে শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে।
নাশপাতি : এতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার এবং ভিটামিন সি রয়েছে। যা শরীরে জমা অতিরিক্ত চর্বি কাটতে সাহায্য করে। তাই ওজন কমাতে নিত্য দিনের খাদ্য তালিকায় নাশপাতি ফল রাখতে পারেন।
স্ট্রবেরি : এই ফলটি ওজন কমাতে বেশ কার্যকর। এক কাপ স্ট্রবেরিতে মাত্র ৫০ গ্রাম ক্যালরি, ৭ গ্রাম টিনি ও ৩ গ্রাম ফাইবার রয়েছে।
শসা : শসার মধ্যে যে পানি থাকে তা আমাদের দেহের বর্জ্য ও বিষাক্ত পদার্থ অপসারণে অনেকটা অদৃশ্য ঝাটার মতো কাজ করে। নিয়মিত শসা খাওয়ায় কিডনিতে সৃষ্ট পাথরও গলে যায়। এছাড়া আপনার ওজন কমাতে সাহায্য করে।