মাকাল ফল , মাকাল ফল এর উপকারিতা , প্রিয় পাঠক আজকের আর্টিকেলটিতে আলোচনা করব মাকাল ফল নিয়ে মাকাল ফল সম্পর্কে আমাদের অনেকেরই ধারণা রয়েছে আবার অনেকেরই এর সম্পর্কে কোন ধারণা নেই তাই আজকের আর্টিকেলটিতে আমরা মাকাল ফল সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য আপনাদের জানাবো তো চলুন জেনে নেয়া যাক ।
এছারা আপনি যদি অনলাইনে কেনাকাটা করতে ভালোবাসেন তাহলে ভিজিট করতে পারেন আমাদের ই-কমার্স ওয়েবসাইট আমাদের ই-কমার্স ওয়েবসাইট এর ঠিকানা হচ্ছে। Gazivai.com এ টি-শার্ট ও পাঞ্জাবি মাত্র ২৯৯ টাকা কিনতে ক্লিক করুন – এক্ষুনি কিনুন

মাকাল ফল
মাকাল বা মাকাল ফল (ইংরেজি: Redball snakegourd) (Trichosanthes tricuspidata) হচ্ছে Cucurbitaceae পরিবারের Trichosanthes গণের একটি লতানো উদ্ভিদ। মাকাল শব্দটি বাংলা প্রবাদে বাজে অর্থে ব্যবহৃত হলেও এর প্রাচীন নাম ছিল মহাকাল যা ভেষজ গুণে অত্যন্ত সমৃদ্ধ। এই নামটি বিকৃত হয়ে কালে কালে ‘মাকাল’ নামে বাংলায় স্থান হয়েছে।
মাকাল গাছ মূলত লতাজাতীয় বহুবর্ষজীবী উদ্ভিদ। চৈত্র বৈশাখে মাকাল গাছে সাদা ধবধবে ফুল ধরে। শ্রাবণ-ভাদ্রে মাকাল ফল পাকে। তখন মনকাড়া এই ফলটিকে আপেলের মতো দেখা যায়। দেখতে আপেলের মতো এই মাকাল ফলটি। গাছে ধরা অবস্থায় মাকাল ফলের মতো সুন্দর ফল সত্যি খুব কম দেখা যায়, তবে ভেতরটা খুবই কদর্য। Gazivai.com এ ব্রান্ডের ঘড়ি মাত্র ৯০০ টাকা কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

মাকাল ফল এর উপকারিতা
মাকাল ফলটির প্রাচীন নাম ছিল মহাকাল যা ভেষজ গুণে অত্যন্ত সমৃদ্ধ। এই নামটি বিকৃত হয়ে কালে কালে ‘মাকাল’ নামে বাংলায় স্থান হয়েছে।
ভারতীয় চিকিৎসকরা মনে করেন যে মাকাল ফল এক সময় হাঁপানি, নাক-কানের ঘা এমন কি কুষ্ঠ রোগেও ব্যবহৃত হয়েছে। যুগ যুগ পুরনো মাথা ব্যথার জন্যে তেল দিয়ে মিশ্রিত মাকালের শিকড় খুব উপযোগী। গাছে ধরা অবস্থায় মাকাল ফলের মতো সুন্দর ফল সত্যি খুব কম দেখা যায়, তবে ভেতরটা খুবই কদর্য।
ভারতীয় চিকিৎসকরা মনে করেন যে মাকাল ফল এক সময় হাঁপানি, নাক ও কানের ক্ষত এমন কি কুষ্ঠ রোগেও ব্যবহৃত হয়েছে। যুগ যুগ পুরনো মাথা ব্যথার জন্যে তেল দিয়ে মিশ্রিত মাকালের শিকড় খুব উপযোগী। Gazivai.com এ ৫০০ টাকা চুল ও গোপন অঙ্গের পশম কাটার ট্রিমার কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

কবিরাজি মতে, মাকাল গাছের শিকড় কোষ্ঠকাঠিন্য ও বদহজমের ওষুধ তৈরিতে কাজে লাগে। কফ ও শ্বাস কষ্ট নিরাময়েও মাকাল ফলদায়ক। আধুনিক ওষুধশিল্পে এ ফলের নির্যাস থেকে তৈরি ওষুধ ল্যাক্সেটিভ হিসেবে ব্যাপক ব্যবহৃত হয়।
মাকাল ফলের বীচি ও আঁশ শুকিয়ে গুড়ো করে পানিতে দ্রবীভূত করে ফসলে প্রয়োগ করা যায়। এই দ্রবণ ফসলের পোকামাকড়, ইঁদুর ও রোগ-বালাই দমনে বিষ হিসেবে কাজ করে। এর বিষ ফসলের জন্য ক্ষতিকর নয়।
আজকের আর্টিকেলটি ছিল রাশিয়া কবে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয় আশা করি আমাদের আর্টিকেলটির মাধ্যমে আপনি রাশিয়া কবে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয় সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে ধারণা পেয়েছেন আর্টিকেল পড়ে কেমন লেগেছে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন