সত্য এর কাজ কি, প্রিয় পাঠক আজকের আর্টিকেলটিতে আমরা আলোচনা করব সত্য এর কাজ কি, আমাদের জীবনের প্রতিটি কাজের শর্ত অন্তপ্রতভাবে জড়িত তাই সত্য এর কাজ কি এটা আমাদের জন্য যেন খুবই গুরুত্বপূর্ণ অনেকে আমাদের কাছে জানতে চেয়েছেন সত্যের কাজ কিন্তু আজকের আর্টিকেলটিতে আমরা এই সম্পর্কে আলোচনা করতে যাচ্ছি অবশ্যই আর্টিকেলটি ধৈর্য সহকারে পড়বেন, কথা না বাড়িয়ে মূল আলোচনার শুরু করা যাক, Gazivai.com এ পে-নি-স লম্বা করার ঔষধ মাত্র ৭৫০ টাকা কিনতে ক্লিক করুন – এখনইঔষধকিনুন
অনলাইনে ছেলেদের ও মেয়েদের যাবতীয় পার্সোনাল ও গোপনীয় পণ্য সামগ্রী সহ নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য কসমেটিক সামগ্রী দেশের সবচেয়ে কম দামে ক্রয় করতে ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট, Gazivai.com এ ৫০০ টাকা থেকে মেয়েদের – গুপ্ত – স্থান মেয়েদের পু -শি কিনতে – এখনই কিনুন

সত্য এর কাজ কি
সত্যএমন একটি জিনিস যেটি কখনো মিথ্যার প্রলেপ দিয়ে ঢেকে রাখা যায় না সত্য একদিন না একদিন প্রকাশ হয়নি, সত্য এমন একটি জিনিস যে কখনো হেরে যায় না সব সময় সত্যের জয় হয়ে থাকে , সত্যের পথে অবলম্বন করে প্রতিটি কাজে সফলতা অর্জন করা যায়, Gazivai.com এ মাত্র ১০০ টাকা থেকে ব্লুটুথ হেডফোন সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন
সত্যের কাজ হল সবসময় ন্যায় পথে চলা, সব তো মানুষকে কল্যাণের পথে নিয়ে যায়, সত্য মানুষকে ভালোভাবে বেঁচে থাকার অবলম্বন শিখাই, Gazivai.com এ – মেয়েদের ব্রা ৮০ টাকা থেকে শুরু ব্রা প্যান্টি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই ব্রা কিনুন
মহান দার্শনিক এরিস্টটল বলেছেন , ‘যদি বলা হয় যে এটি না অথবা না-কে হ্যাঁ বলা হয় তবে তা মিথ্যা এবং যদি কোন কিছু সমন্ধে জানতে চাওয়া হয় যে এটি কি এবং যদি না-কে না বলা হয় তখন তা সত্য।[২] উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, যদি বলা হয় মানুষের রক্ত নীল তখন তা মিথ্যা বলে প্রমাণিত হবে; কিন্তু স্বতঃসিদ্ধ সত্য বিষয় হচ্ছে মানুষের রক্ত লাল। শৈশবকাল থেকেই ‘সদা সত্য কথা বলবে’ বলে উৎসাহিত করা হয়ে থাকে।
গুরুত্বপূর্ণ আটটি সত্যের বাণী
কিছু সত্য জীবনে অনুধাবন করা জরুরি। তাতে জীবনের ইতিবাচক পরিবর্তনগুলো ত্বরান্বিত হয়। জীবনে লক্ষ্যের পথে এগিয়ে যাওয়া সহজ হয়।
১. সফলতা কোনো লটারির টিকিট নয়। গবেষণায় দেখা গেছে, সফলতার মাত্র পাঁচ ভাগ নির্ভর করে মস্তিষ্কের ওপর। আর বাকি ৯৫ ভাগ নির্ভর করে লেগে থাকা বা হাল না ছাড়ার ওপর। তাই সফল হতে চাইলে কোনো মিরাকলের ওপর নির্ভর না করে লেগে থাকুন। হাল ছাড়বেন না।
২. আপনার সময় আর শ্রম তিনটি কাজে অপচয় হয়। কোন দিক দিয়ে কীভাবে খরচ হয়ে যায় টেরও পান না। এই তিন কাজ হলো সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম স্ক্রলিং, ওভারথিঙ্কিং বা দুশ্চিন্তা করা এবং অর্থহীন সম্পর্কে সময় আর শ্রম বিনিয়োগ করা।
ধরুন, আপনি ঘুমানোর আগে ১০ মিনিটের জন্য ফেসবুকে ঢুকলেন। হঠাৎ খেয়াল হলো, মধ্যখান থেকে দুই ঘণ্টা হাওয়া। এই দুই ঘণ্টা আপনি কী করেছেন, ভেবে কূলকিনারা পাবেন না। ইতিবাচক ও সৃজনশীল চিন্তা করুন। যে চিন্তা কেবল সময় নষ্ট আর ভ্রুকুঞ্চন ছাড়া আর কিছুই দেয় না, তা বাদ দিন। যে সম্পর্ক আপনার জীবনে কোনো অর্থ রাখে না, ইতিবাচকভাবে প্রভাবিত করে না, শুধু শুধু হোয়াটসঅ্যাপে আড্ডা দিয়ে, চায়ের দোকানে বেহুদা তর্ক করার চেয়ে বরং ঘুমান। আট ঘণ্টা ঘুম নিশ্চিত করুন।
৩. কেউ যদি নিজের ত্রুটি দেখতে না পায়, এর চেয়ে বড় ত্রুটি আর নেই। এর মানে হলো, সে নিজের সম্পর্কে সচেতন নয়। আর কোথাও পৌঁছাতে গেলে নিজের কমতি, দুর্বলতা জানা খুই জরুরি। নয়তো সংশোধনের আর সুযোগ থাকে না। ভুলত্রুটি নিয়েই তো মানুষ। ক্রমাগত সেই ত্রুটি কাটিয়ে উঠে মানুষকে শুদ্ধতার গন্তব্যে পথ চলতে হয়।
৪. বিকল্প আয়ের পন্থা রাখতেই হবে। মনে করুন, আপনি মনোপলি খেলছেন। অথচ এমন কিছুই কিনছেন না, যা দিয়ে আপনার আয় বাড়ে। তাহলে হবে? কেবল কোনোরকমে বাঁচার জন্য বাঁচবেন না। ঝুঁকি নেবেন। তবে হিসাব কষে। সব সময় ‘প্ল্যান বি’কে সঙ্গী হিসেবে রাখবেন। চলার পথ সহজ হয়ে যাবে।
৫. মনের প্রশান্তি সব সময়ই সম্পদ আর লোকদেখানো খ্যাতি থেকে বড়। তবে হ্যাঁ, খেয়েপরে বেঁচে থাকার জন্য যতটুকু দরকার, ন্যূনতম সেই সম্পদ আর সামাজিক জীবনও প্রয়োজন। তবে মানসিক প্রশান্তির চেয়ে বড় কিছু নেই
৬. একটা সম্পর্ক লম্বা সময় ধরে আছে বলেই যে সম্পর্কটা ‘ওয়ার্কিং’, এটা ভুল ধারণা। আপনি নিজেকে যতটা ভালো রাখতে পারেন, একটা সম্পর্ক যদি সেখানে ‘ভ্যালু অ্যাড’ না করে, তাহলে বেরিয়ে পরুন। নিজেই নিজের জন্য যথেষ্ট হোন।
৭. নিজেকে সম্মান করুন। নিজেকে আপনি কতটা সম্মান করতে পারেন, সেটা নির্ভর করে নিজের রিপু, আবেগ কতটা নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন, তার ওপর।
৮. সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের কারণে বিশ্বব্যাপী হতাশা বেড়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম আপনাকে সব সময় সেখাবে, ‘বোধ হয় আমি ওখানে থাকলে, ওই মানুষের সঙ্গে থাকলে, সুখী হতাম।’ কিন্তু আপনি যদি ভাবেন, আপনি যেখানে আছেন, সুখ সেখানে নেই। সুখ অন্য কোথাও, তাহলে আপনি কোনো দিন সুখী হতে পারবেন না; বরং যেখানে আছেন, সেখানেই সুখী হতে চেষ্টা করুন। সন্তুষ্ট, পরিতৃপ্ত মনের চেয়ে বড় কিছু নেই।
আজকে আর্টিকেলটি ছিল সত্য এর কাজ কি, গুরুত্বপূর্ণ আটটি সত্যের বাণীএই সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে উপরের অংশ উপস্থাপনা করা হয়েছে তো আমাদের আর্টিকেলটি পড়ে কেমন লেগেছে সেটা অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন