১৭ এপ্রিল কি দিবস। ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস কবে

১৭ এপ্রিল কি দিবস, প্রিয় আসলামুআলাইকুম আজকের আর্টিকেলটিতে আমরা আলোচনা করতে যাচ্ছি ১৩ এপ্রিল কি দিবস এটি আমাদের জন্য জানা খুবই গুরুত্বপূর্ণ, তাই আর্টিকেলটি অবশ্যই শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে করবেন, তো চলুন জেনে নেয়া যাক এ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য, Gazivai.com এ পে-নি-স  লম্বা করার ঔষধ মাত্র ৭৫০ টাকা কিনতে ক্লিক করুন  – এখনই ঔষধ কিনুন

অনলাইনে ছেলেদের ও মেয়েদের যাবতীয় পার্সোনাল ও গোপনীয় পণ্য সামগ্রী সহ নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য কসমেটিক সামগ্রী দেশের সবচেয়ে কম দামে ক্রয় করতে ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট, Gazivai.com এ মাত্র ১০০ টাকা থেকে ব্লুটুথ হেডফোন সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

১৭ এপ্রিল কি দিবস

১৭ এপ্রিল ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস। বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে এক অবিস্মরণীয় দিন। ১৯৭১ সালের এ দিনে তখনকার মেহেরপুর মহকুমার বৈদ্যনাথতলার আম্রকাননে স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম সরকার শপথ নেয়। পাশাপাশি এ দিন বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র অনুমোদিত হয়। Gazivai.com এ মাত্র ১০০ টাকা থেকে ব্লুটুথ হেডফোন সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

১৭ এপ্রিল, বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম এবং মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের অনন্য দিন ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস। ৫০ বছর পূর্তি হলো ঐতিহাসিক এই দিনটির। ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবসের সুবর্ণজয়ন্তীর দিনও আজ। সীমিত পরিসরে হলেও দিনটি সরকারীভাবেই যথাযোগ্য মর্যাদায় পালিত হবে।

আজ থেকে ৫০ বছর আগে একাত্তর সালের অগ্নিঝরা এই দিনে হানাদার বাহিনী কর্তৃক আক্রান্ত বাঙালী জাতির আলোকবর্তিকা হিসেবে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের প্রথম মন্ত্রিসভার আনুষ্ঠানিক শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। সরকারের শপথ গ্রহণ আর মুক্তির সনদ উপরোক্ত স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র পাঠের মাধ্যমে কবর রচিত হয় অখ- পাকিস্তানের। রচিত হয় স্বাধীন বাংলাদেশের নতুন ইতিহাস

ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস কবে

মেহেরপুর জেলার মুজিবনগর উপজেলায় আগামী ১৭ এপ্রিল ২০২২ তারিখ রবিবার ঐতিহাসিক মুজিব নগর দিবস উদ্‌যাপন উপলক্ষ্যে সরকারি ছুটি। রাষ্ট্রপতি তাঁর বাণীতে দিবসটি উপলক্ষে দেশবাসী ও প্রবাসে অবস্থানরত সব বাংলাদেশিকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়ে বলেন, বাঙালির স্বাধীনতাসংগ্রামের দীর্ঘ পথপরিক্রমায় ১৭ এপ্রিল এক স্মরণীয় দিন।

ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস উদ্‌যাপনের মাধ্যমে বর্তমান প্রজন্ম মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস জানতে পারবে এবং দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের ‘সোনার বাংলা’ গঠনে অবদান রাখবে—এ প্রত্যাশা করেন তিনি।

মুজিবনগর দিবস উপলক্ষে অপর এক বাণীতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করেন। তিনি কৃতজ্ঞচিত্তে স্মরণ করেন মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বদানকারী জাতীয় চার নেতা সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দীন আহমদ, এম মনসুর আলী এবং এ এইচ এম কামারুজ্জামানকে। তিনি মুক্তিযুদ্ধের ৩০ লাখ শহীদ ও ২ লাখ নির্যাতিত মা-বোনের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানান।