অল্টারনেটর এর কাজ কি, অল্টারনেটর কিভাবে কারেন্ট উৎপাদন করে

অল্টারনেটর এর কাজ কি,আজকের আর্টিকেলটিতে এ গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করা হবে তো আমাদের কাছে অনেকেই জানতে চেয়েছেন এ সম্পর্কে তাদের জন্য আজকের আর্টিকেলটি করা তো চলুন এ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা যাক, Gazivai.com এ পে-নি-স  লম্বা করার ঔষধ মাত্র ৭৫০ টাকা কিনতে ক্লিক করুন – এখনই ঔষধ কিনুন

এছাড়াও আপনি যদি অনলাইনে কেনাকাটা করতে ভালবাসেন কিংবা আপনি আমাদের থেকে দেশের সবচাইতে সাশ্রয় দামে অনলাইনে কেনাকাটা করতে পারেন এজন্য আপনি ভিজিট করতে পারেন আমাদের ই-কমার্স ওয়েবসাইট, Gazivai.com এ  ৫০০ টাকা থেকে  মেয়েদের – গুপ্ত –  স্থান মেয়েদের পু -শি  কিনতেএখনই কিনুন

অল্টারনেটর এর কাজ কি

অল্টারনেটর এর কাজ কি

অল্টারনেটর এমন একটি জেনারেটর যা পরিবর্তনশীল ভোল্টেজ উৎপন্ন করে। যে কোন জেনারেটরের আর্মেচার ওয়াইন্ডিংয়ে প্রথমত পরিবর্তনশীল ভোল্টেজ উৎপন্ন হয়। কিন্তু ডি সি জেনারেটরের বেলায় পরিবর্তনশীল ভোল্টেজকে কম্যুটেটরের মাধ্যমে ডি সি তে রুপান্তরিত করে লোডে সরবরাহ করা হয়। Gazivai.com এ – মেয়েদের ব্রা ৮০ টাকা থেকে শুরু ব্রা প্যান্টি কিনতে ক্লিক করুন  – এখনই ব্রা কিনুন

অল্টারনেটরে পরিবর্তনশীল ভোল্টেজ উৎপন্ন করার জন্য চুম্বকক্ষেত্র ও আর্মেচার প্রয়োজন। কোন চৌম্বকক্ষেত্রে আর্মেচার অর্থাৎ কন্ডাক্টরকে ঘুরিয়ে বা স্থির আর্মেচারের চতুর্দিকে চৌম্বকক্ষেত্রকে ঘুরিয়ে পরিবর্তনশীল ভোল্টেজ উৎপন্ন করা হয়। কিন্তু উচ্চ চাপ ও ক্ষমতার অল্টারনেটরে আর্মেচারকে ঘুরালে অনেক অসুবিধার সৃষ্টি হওয়ার কারণে সাধারণত চৌম্বকক্ষেত্রকে ঘুরিয়ে ভোল্টেজ উৎপন্ন করা হয়। Gazivai.com এ মাত্র ১০০ টাকা থেকে ব্লুটুথ হেডফোন সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

অল্টারনেটর এর কাজ কি

অল্টারনেটর কিভাবে কারেন্ট উৎপাদন করে

তড়িৎ-চৌম্বক আবেশের (Electromagnetic induction) তত্ত্বের উপর ভিত্তি করে অল্টারনেটর তৈরি করা হয়। ডি সি জেনারেটরের মত অল্টারনেটরেও আর্মেচার ও চৌম্বকক্ষেত্র থাকে। অল্টারনেটরে আর্মেচার ওয়াইন্ডিং একটি স্থির কাঠামোর উপর বসানো থাকে। একে স্টেটর বলা হয়। আর মেশিনের চৌম্বক কয়েল একটি ঘূর্ণনশীল কাঠামোর উপর বসানো থাকে যাকে রোটর বলা হয়।

একটি ঢালাই লোহার ফ্রেমের সাথে আর্মেচার ও স্টেটরের কেন্দ্রভাগ আটকানো থাকে। কেন্দ্রভাগের ভিতরের দিকে ওয়ান্ডিং বসানোর জন্য খাঁজ কাটা থাকে। রোটরের বাইরের দিকে পর্যায়ক্রমে দক্ষিণ ও উত্তর মেরু সৃষ্টি হয়। পোলের গায়ে জড়ানো কয়েল দিয়ে ডি সি সাপ্লাই থেকে ১২৫ কিংবা ২৫০ ভোল্টে বিদ্যুত প্রবাহিত হয়। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই ডি সি প্রবাহ দেয়ার জন্য রোটর শ্যাফ্টের সঙ্গে সংযুক্ত একটি ছোট শান্ট জেনারেটর ব্যাবহার করা হয় যাকে এক্সাইটার বলা হয়।

এক্সাইটার থেকে বিদ্যুত কারেন্ট ব্রাশ ও স্লিপ রিং হয়ে কয়েলে জায়। রোটর ঘুরতে আরম্ভ করলে সে সঙ্গে চুম্বক বলরেখাও ঘুরতে থাকে। ঘুরন্ত চৌম্বক বলরেখা যখন স্টেটরের খাঁজে বসানো পরিবাহকগুলোকে ছেদ করে, তখন তড়িৎ- চুম্বকীয় আবেশের নিয়ম অনুযায়ী প্রতিটি পরিবাহকে তড়িচ্চালক শক্তি আবিষ্ট হয়।

আজকের আর্টিকেলটি ছিল অল্টারনেটর এর কাজ কি এ সম্পর্কে উপরের অংশে আমরা বিস্তারিতভাবে উপস্থাপনা করেছি তো আপনাদের আমাদের আর্টিকেলটি পড়ে কেমন লেগেছে সেটি অবশ্যই কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে জানাবেন এছাড়াও যদি এই টপিক সম্পর্কে কোন কিছু জানার কিংবা জিজ্ঞাসা করার ইচ্ছা থাকে সেটি আপনার নির্দিষ্ট আমাদের কাছে জানাতে পারেন