কাশি দূর করার উপায় | কাশি সারানোর কিছু ঘরোয়া উপায়

গাজীভাই ডটকম এর পক্ষ থেকে আপনাদেরকে স্বাগতম কাশি দূর করার উপায় সম্পর্কেঃ এছাড়াও আমরা বিস্তারিত আলোচনা করবো ; কাশি দূর করার উপায় এই ওষুধ টা সম্পর্কে। এ ছাড়াও আপনাদের যদি কোন মতামত থাকে সেটি আমাদের কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন। আপনারা আমাদের অনলাইন শপে পেয়ে যাবেন আপনাদের বিভিন্ন ধরনের প্রয়োজনীয় সব জিনিস। অতি সহজেই অর্ডার করতে পারবেন। তো চলুন বন্ধুরা আমরা আমাদের মূল আলোচনায় চলে যাই।

কাশি দূর করার উপায়

পার্সোনাল এবং গোপনীয় পণ্য কিনতে ভিজিট করুন educationonlineshop.com ওয়েবসাইট অথবা সরাসরি কিনতে ফোন করুন 01622913639 এই নাম্বারে

এছাড়াও আমাদের অনলাইন সবথেকে আপনি যেকোনো জিনিস কিনতে হলে ভিজিট করুন gazivai.com এছাড়াও আমাদের নিচের দেওয়া নাম্বারটিতে কল করে আপনি অর্ডার করতে পারেন আপনার প্রয়োজনীয় যেকোনো জিনিসপত্র এবং আপনি পেয়ে যাবেন আমাদের অনলাইন শপের সবচেয়ে কম মূল্যে আপনার সবচেয়ে পছন্দের জিনিসগুলো তো প্রিয় পাঠক চলুন আর দেরি না করে আমরা এখনই শুরু করি আমাদের মূল আলোচনা এবং আপনার পছন্দের জিনিসগুলো অর্ডার করে আমাদের সাথেই থাকুন ,

আরো পড়ুনঃ ২০ মিনিট সে – ক্স করার স্প্রে কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ২০ মিনিট সেক্স করার মেজিক কনডম কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আমাদের ফোন নম্বরটি হলে :01622913639 এই নাম্বারটিতে কল করে আপনি অর্ডার করে নিন আপনার পছন্দের পণ্য গুলো এবং আমাদের প্রতিনিধি আপনাকে পৌঁছে দেবে আপনার পছন্দের পণ্যটি,

কাশি দূর করার উপায়

আজকে আমরা কথা বলবো ঠান্ডা কাশি দূর করার ঘরোয়া কিছু উপায় সম্পর্কে এছাড়া বিস্তারিত আলোচনা করব শীতের দিনে সাধারণত আমাদের ঠান্ডা কাশি একটু বেশি হয়ে থাকে এছাড়াও ঠান্ডা কাশির অন্যতম কারণ হচ্ছে ধূলোবালি আর আমাদের এই শহরের ব্যস্ত নগরীতে সাধারণত ধুলাবালি আর বিষাক্ত বাতাসের কারণে আমাদের প্রতিনিয়তই ঠান্ডা কাশি এবং বিভিন্ন ধরনের শ্বাসকষ্ট জনিত সমস্যা হয়ে থাকে যার ফলে আমরা অনেকেই সঠিকভাবে এই সমস্যাগুলো মোকাবেলা করতে পারি না এজন্য আমাদের ঘরোয়া ভাবে কিছু পদ্ধতি গ্রহণ করলে এই ঠান্ডা কাশি জনিত সমস্যা গুলো উপশম করা সম্ভব তো চলুন বন্ধুরা আজকে আমরা কথা বলবো ঘরোয়াভাবে ঠান্ডা কাশি উপশমের কিছু দই নিয়ে

কাশি দূর করার উপায়

কাশি সারানোর কিছু ঘরোয়া উপায়

মধু: মধুর অ্যান্টি–অক্সিডেন্ট ও অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য কাশি কমাতে সাহায্য করে। রোজ এক চামচ মধু হালকা গরম পানিতে মিশিয়ে পান করুন। অথবা লিকার চায়ে মধু ও লেবুর রস মিশিয়ে পান করুন। হলুদ: হলুদে কারকিউমিন নামে যে উপাদান আছে, তা জীবাণুরোধী ও অ্যান্টি–ইনফ্ল্যামাটরি হিসেবে কাজ করে।


লবণ-পানির গার্গলে: গলার খুশখুশে ভাব কমে এবং এটি শ্লেষ্মা পরিষ্কার করতে পারে। ১ কাপ হালকা গরম পানিতে ১/৪ চামচ লবণ মিশিয়ে দিনে একাধিকবার এটি দিয়ে গার্গেল করুন। এই প্রতিকারটি শিশুর জন্য নয় কারণ তারা ঠিকমতো গার্গল করতে সক্ষম না হতে পারে এবং লবণের পানি গিলে ফেলতে পারে।

আদা: কাশির সমস্যা কমিয়ে দিতে পারে। আদা চা বা মধু এবং কালো মরিচের সাথে আদার রস খাওয়া কাশি নিরাময়ের অন্যতম কার্যকরী প্রতিকারঅ তবে বেশি আদা চা পান করবেন না কারণ এটি পাকস্থলীর সমস্যা ডেকে আনতে পারে।


তুলসি পাতায় :মেন্থল নামক একটি যৌগ থাকে যা কাশি দূর করার কাজে লাগে। এটি গলা ব্যথা থেকে মুক্তি দিতে পারে। এছাড়াও, তুলসি পাতা শ্লেষ্মা কমাতে সাহায্য করতে পারে। সমস্যা কমানোর জন্য দিনে ২-৩ বার গোল মরিচের চা পান করা সবচেয়ে কার্যকরী উপায়। অ্যারোমাথেরাপি হিসাবে তুলসি পাতার তেলও ব্যবহার করতে পারেন।


ইউক্যালিপটাসের তেল: নিশ্বাস পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে। নারিকেল বা অলিভ অয়েলের সঙ্গে কয়েক ফোঁটা ইউক্যালিপটাস তেল মিশিয়ে বুকে এবং গলায় ঘষুন। ইউক্যালিপটাস পানিতে মিশিয়ে ভাপ নেয়ার চেষ্টাও করতে পারেন। এক বাটি গরম পানিতে কয়েক ফোঁটা ইউক্যালিপটাস তেল যোগ করুন এবং ভাপ নিন। নিঃশ্বাস পরিষ্কার হবে। দূর হবে কাশিও।

আরও পড়ুন: ছেলেদের কাম শক্তি বৃদ্ধির হোমিও ঔষধ

আরও পড়ুন: লিংগ উত্থান সমস্যার সমাধান ঔষধ

আরও পড়ুন: দুধ ম্যাসাজ করার পদ্ধতি – মেয়েদের