গাজী ভাই ডটকমের পক্ষ থেকে আপনাদের সকলকে স্বাগতম আজকে আর্টিকেলে আমরা জানবো শতমূলী পাউডার খাওয়ার উপকারিতা ও গুনাগুন জেনে নিন,
- শতমূলী পাউডার খাওয়ার উপকারিতা
- শতমূলী পাউডার খাওয়ার নিয়ম
- শতমূলী পাউডার দাম
- শতমূলী পাউডারের উপকারিতা,
- শতমূলী গাছ কোথায় পাওয়া যায়
- শতমূলী গাছের ছবি
- শতমূলী গাছের চাষ ইত্যাদি বিষয় সম্পর্কে জানব।

আরো পড়ুনঃ শতমূলী পাউডার সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন
Table of Contents
শতমূলী পাউডার খাওয়ার উপকারিতা
শতমূলী আমাদের অনেকের পরিচিত একটি লতাজাতীয় ভেষজ উদ্ভিদ। সাধারণত শরৎকালে অর্থাৎ সেপ্টেম্বর-অক্টোবর মাসে এ গাছের মূল হয় এবং মাঘ-ফাল্গুনে এর ফল পাকে। কাঁচা অবস্থায় এর ফল সবুজ এবং পাকলে লাল হয়। এই উদ্ভিদের গোড়ায় একগুচ্ছ মূল হয়, এ মূলকে শতমূল বা শতমূলী বলে।সাধারণত উষ্ণ ও নাতিশীতোষ্ণ পরিবেশে শতমূলী গাছ ভালো জন্মে।
জেনে নিই শতমূলীর উপকারীতা ও গুণাগুণ সম্পর্কে শতমূলীর রাসায়নিক উপাদানঃ
শতমূলীতে রয়েছে উচ্চমানের ফলিক অ্যাসিড ও পটাশিয়ামের খুবই ভালো একটি প্রাকৃতিক উৎস। এছাড়াও এতে আরও আছে ফাইবার, ভিটামিন এ, ভিটামিন বি৬। শতমূলী কাঁচা ও রান্না করে উভয়ভাবেই খাওয়া যায়।

আরো পড়ুনঃ সুলতানি পাওয়ার – ভেজষ শক্তিতে পুরুষত্ব বাড়ান ক্লিক করুন – এখনই কিনুন
শতমূলীর উপকারীতা ও গুণাগুণঃ
- শতমূলী আমাদের হজমশক্তি র্বদ্ধি করে এবং বায়ু নিঃসরণে এটি দারূন কাজ করে। এজন্য শতমূলীর ফল অল্প পরিমাণ তরকারি রান্না করে খেতে হবে। এছাড়াও বাত-ব্যাথা ও স্নায়ু দুর্বলতায় শতমূলীর ছালের রসের সাথে রসুন পিসে একসাথে মিশিয়ে প্রলেপ দিলে ব্যাথা ভালো হয়ে যায়।
- আমাশয় হলে শতমূলীর মূলর রস ৩-৪ চা চামচ ৩ থেকে ৭ দিন প্রতিদিন সকালে ও বিকালে আমাশয় ভালো হয়ে যায়। এছাড়াও এটি আমাদের অন্ত্রের কৃমি দূর করে এবং অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল হিসেবে কাজ করে।শতমূলী মূলর রস আমাদের যকৃত এবং পিত্ত থলির নানা ইনফেকশন রোধে অসাধারণ দারুণ কাজ করে ।
- শতমূলীর আমাদের উচ্চ কিংবা নিন্ম উভয় ধরনের রক্ত চাপকেই নিয়ন্ত্রণে রাখতে অনেক সহায়তা করে। শতমূলীর খেলে এতে থাকা পটাসিয়াম এবং বেশ কিছু উপকারী খনিজ উপাদান আমাদের রক্ত চাপ নিয়ন্ত্রণ করে থাকে।
- অ্যাসিডিটি, শারীরিক দুর্বলতা, ব্যথা, ডায়রিয়া, আমাশয় ও শরীরের নানা প্রকার প্রদাহ দূর করতে শতমূলী অনেক কার্যকর। এছাড়াও এর শিকড় লিভার, কিডনি ও গনোরিয়ার জন্য অনেক উপকারী।এটি আমাদের নার্ভের কার্যক্ষমতা ঠিক রাখে এবং চোখ ও রক্তের যেকোনো সমস্যা দূর করে।
- স্নায়ুশক্তি বৃদ্ধি ও শারীরিক দুর্বলতা কাটাতে শতমূলী অনেক কার্যকর। এজন্য শতমূলীর গুড়া নিয়ে ১ গ্লাস দুধের সাথে মিশিয়ে সকাল ও বিকেলে পান করুন। ১০-১৫ দিন পান করলে উপকার পাওয়া যাবে। এছাড়াও শারীরিক, যৌন দূর্বলতা ও মহিলাদের সাদা স্রাব এসব সমস্যায় এর ৩-৪ গ্রাম পরিমান মূলচুর্ণ ১কাপ গরম দুধের সাথে মিশিয়ে দিনে দুবার পান করলে উপকার পাওয়া যায়।

আরো পড়ুনঃ ২০ মিনিট সেক্স করার ইন্ডিয়ান স্প্রে কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন
ন্যাচারাল অর্গানিক শতভাগ বিশুদ্ধ ও বাছাইকৃত শতমূলী সংগ্রহ করে তা বৈজ্ঞানিক প্রক্রিয়ায় পাউডার বানিয়ে আকর্ষণীয় মোড়কে বাজারজাত করছে।
এ ছাডাও ন্যাচারাল অর্গানিক এর প্রতিটি পণ্যই বিশুদ্ধ ও প্রিমিয়াম হর্বস দিয়ে তৈরি।
শতমূলী পাউডার খাওয়ার নিয়ম
শতমূলীর উপকারীতা ও গুণাগুণ অনেকেরই জানা নেই। শতমূলী আমাদের অনেকের পরিচিত একটি লতাজাতীয় ভেষজ উদ্ভিদ। সাধারণত শরৎকালে অর্থাৎ সেপ্টেম্বর-অক্টোবর মাসে এ গাছের মূল হয় এবং মাঘ-ফাল্গুনে এর ফল পাকে। কাঁচা অবস্থায় এর ফল সবুজ এবং পাকলে লাল হয়। এই উদ্ভিদের গোড়ায় একগুচ্ছ মূল হয়, এ মূলকে শতমূল বা শতমূলী বলে।সাধারণত উষ্ণ ও নাতিশীতোষ্ণ পরিবেশে শতমূলী গাছ ভালো জন্মে। আসুন আজ জেনে নিই শতমূলীর উপকারীতা ও গুণাগুণ সম্পর্কে-
আরো পড়ুনঃ ফর্সা হওয়ার কোরিয়ান বডি লোশন কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন
শতমূলীর রাসায়নিক উপাদানঃ
শতমূলীতে রয়েছে উচ্চমানের ফলিক অ্যাসিড ও পটাশিয়ামের খুবই ভালো একটি প্রাকৃতিক উৎস। এছাড়াও এতে আরও আছে ফাইবার, ভিটামিন এ, ভিটামিন বি৬। শতমূলী কাঁচা ও রান্না করে উভয়ভাবেই খাওয়া যায়।
শতমূলীর উপকারীতা ও গুণাগুণঃ
- শতমূলী আমাদের হজমশক্তি র্বদ্ধি করে এবং বায়ু নিঃসরণে এটি দারূন কাজ করে। এজন্য শতমূলীর ফল অল্প পরিমাণ তরকারি রান্না করে খেতে হবে। এছাড়াও বাত-ব্যাথা ও স্নায়ু দুর্বলতায় শতমূলীর ছালের রসের সাথে রসুন পিসে একসাথে মিশিয়ে প্রলেপ দিলে ব্যাথা ভালো হয়ে যায়।
- আমাশয় হলে শতমূলীর মূলর রস ৩-৪ চা চামচ ৩ থেকে ৭ দিন প্রতিদিন সকালে ও বিকালে আমাশয় ভালো হয়ে যায়। এছাড়াও এটি আমাদের অন্ত্রের কৃমি দূর করে এবং অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল হিসেবে কাজ করে।শতমূলী মূলর রস আমাদের যকৃত এবং পিত্ত থলির নানা ইনফেকশন রোধে অসাধারণ দারুণ কাজ করে ।
- শতমূলীর আমাদের উচ্চ কিংবা নিন্ম উভয় ধরনের রক্ত চাপকেই নিয়ন্ত্রণে রাখতে অনেক সহায়তা করে। শতমূলীর খেলে এতে থাকা পটাসিয়াম এবং বেশ কিছু উপকারী খনিজ উপাদান আমাদের রক্ত চাপ নিয়ন্ত্রণ করে থাকে।
- অ্যাসিডিটি, শারীরিক দুর্বলতা, ব্যথা, ডায়রিয়া, আমাশয় ও শরীরের নানা প্রকার প্রদাহ দূর করতে শতমূলী অনেক কার্যকর। এছাড়াও এর শিকড় লিভার, কিডনি ও গনোরিয়ার জন্য অনেক উপকারী।এটি আমাদের নার্ভের কার্যক্ষমতা ঠিক রাখে এবং চোখ ও রক্তের যেকোনো সমস্যা দূর করে।
- স্নায়ুশক্তি বৃদ্ধি ও শারীরিক দুর্বলতা কাটাতে শতমূলী অনেক কার্যকর। এজন্য শতমূলীর রস ৩-৪ চামচ নিয়ে ১ গ্লাস দুধের সাথে মিশিয়ে সকাল ও বিকেলে পান করুন। ১০-১৫ দিন পান করলে উপকার পাওয়া যাবে। এছাড়াও শারীরিক, যৌন দূর্বলতা ও মহিলাদের সাদা স্রাব এসব সমস্যায় এর ৩-৪ গ্রাম পরিমান মূলচুর্ণ ১কাপ গরম দুধের সাথে মিশিয়ে দিনে দুবার পান করলে উপকার পাওয়া যায়।
শতমূলী পাউডার দাম
সবথেকে কম দামে শতমূলী পাউডার কিনতে ভিজিট করুন www.gazivai.com
Product details of শতমূলী গুড়া, Asparagus Powder-
- হজমশক্তি র্বদ্ধি করে এবং বায়ু নিঃসরণে এটি দারূন কাজ করে।
- আমাশয় দূর করে।
- অন্ত্রের কৃমি দূর করে এবং অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল হিসেবে কাজ করে।
- যকৃত এবং পিত্ত থলির নানা ইনফেকশন রোধে অসাধারণ দারুণ কাজ করে ।
- উচ্চ কিংবা নিন্ম উভয় ধরনের রক্ত চাপকেই নিয়ন্ত্রণে রাখতে অনেক সহায়তা করে।
- অ্যাসিডিটি, শারীরিক দুর্বলতা, ব্যথা, ডায়রিয়া, আমাশয় ও শরীরের নানা প্রকার প্রদাহ দূর করতে অনেক কার্যকর।
- স্নায়ুশক্তি বৃদ্ধি ও শারীরিক দুর্বলতা কাটাতে শতমূলী অনেক কার্যকর।
- শারীরিক, যৌন দূর্বলতা ও মহিলাদের সাদা স্রাব এসব সমস্যায় উপকার পাওয়া যায়।
শত মূলের গুন এর মধ্যে কয়েকটি নিম্নে হলো :
- স্নায়ুশক্তি বৃদ্ধি ও শারীরিক দুর্বলতা :
শতমূলীর রস কাচা ১৫-২০ মিলি. (৩-৪ চামচ) এক গ্লাস পরিমাণ দুধের সাথে মিশিয়ে সকাল ও বিকেলে সেবন করলে উপকার পাওয়া যায়। তবে উল্লিখিত নিয়মে ১০-১৫ দিন সেবন করে যাওয়া উচিত।
- শুক্রমেহ ও স্বপ্নদোষ প্রশমনে :
১০ গ্রাম পরিমাণ শতমূলী চূর্ণ প্রত্যহ দুধসহ দুবার সেবন করলে ফল পাওয়া যায়। উল্লিখিত নিয়মে এক মাস সেবন করে যাওয়া উচিত।
- স্তন্য দুগ্ধ বৃদ্ধিতে :
৫ গ্রাম পরিমাণ শতমূলী চূর্ণ্ ও ৫ গ্রাম পরিমাণ অর্শ্বগন্ধ চূর্ণ একত্রে মিশিয়ে প্রত্যহ দুবার সেবন করতে হবে । উল্লিখিত নিয়মে ৫-৭ দিন সেবন করতে হবে।
- রক্ত স্বল্পতায় :
শতমূলীর রস ১৫-২০ ফোটা ৩-৪ চামচ এক গ্লাস পরিমাণ ডাবের পানির সাথে মিশিয়ে প্রত্যহ দুবার সেবন করতে হবে। উল্লিখিত নিয়মে ৫-৭ দিন সেবন করতে হয়।এছাড়াও শতমূলী উচ্চরক্তচাপ কমায়।
এসিডিটি, দুর্বলতা, যেকোনো ধরনের ব্যাথা, ডায়রিয়া, আমাশয়, দূর করে। শরীরের নানা ধরনের প্রদাহ , পাইলস, সারিয়ে তোলে। চোখ ও রক্তের যেকোন সমস্যা দূর করে। নার্ভের কার্যক্ষমতা ঠিক রাখে।
আরো পড়ুনঃ মেয়েদের ৩০,৩২,৩৪, সাইজের ব্রা সরাসরি কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন
আরো পড়ুনঃ মেয়েদের ৩০,৩২,৩৪, ফোম কাপ ব্রা সরাসরি কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন
আরো পড়ুনঃ ৩০,৩২,৩৪, সুতি স্পোর্টস ব্রা সরাসরি কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন
আরো পড়ুনঃ দারাজে সবচেয়ে বেশি বিক্রিত জাঙ্গিয়া কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন
আরো পড়ুনঃ ছেলেদের সবচেয়ে বেশি বিক্রিত জাঙ্গিয়া কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন
আরো পড়ুনঃ মেয়েদের সবচেয়ে বেশি বিক্রিত জাঙ্গিয়া কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন
আরো পড়ুনঃ ছেলে মেয়ে উভয়ে পড়তে পারবে এমন জাইংগা কিনতে – এখনই কিনুন
আরো পড়ুনঃ আকর্ষণীয় ৩ পিস জর্জেট হিজাব কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন
আরো পড়ুনঃ মেয়েদের মিস মি ট্যাবলেট কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন
আরো পড়ুনঃ মেয়েদের ওমেন এক্স পাওয়ার ট্যাবলেট কিনতে ক্লিক – এখনই কিনুন
আরো পড়ুনঃ মেয়েদের স্থায়ী সেক্সে রাজি করানোর ট্যাবলেট
আরো পড়ুনঃ মোটা হতে ইন্ডিয়ান বডি বিল্ডো কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন
শতমূলীর শিকড় লিভার, লিভার, কিডনি, ও গনোরিয়ার জন্য উপকারি। যাদের বদহজমের সমস্যা রয়েছে তারা শতমূলীর শিকড় রস করে তাতে মধু মিশিয়ে খান, উপকার পাবেন।
শতমূলী গাছ কোথায় পাওয়া যায়
এই শতমূল বা শতমূলী ভারতীয় উপমহাদেশসহ উষ্ণ ও নাতিশীতোষ্ণ এলাকা শতমূলের আদি নিবাস। তবে এটি বাংলাদেশের সর্বত্র কম বেশি পাওয়া যায়। বিশেষ করে উত্তর পূর্বাঞ্চলের বনাঞ্চলে ও শালবনে বেশি পাওয়া যায়।
সবথেকে কম দামে শতমূলী পাউডার কিনতে ভিজিট করুন www.gazivai.com
আরও পড়ুন: সানি লিওনের এক্সপ্রেস ভিডিও
আরও পড়ুন: রিয়েলমি 7i বাংলাদেশ প্রাইস,Realme 7i Price in Bangladesh
আরও পড়ুন: চেহারা সুন্দর করার দোয়া
আরও পড়ুন: ভার্জিন মেয়ে চেনার উপায় ছবি সহ
আরও পড়ুন: মালয়েশিয়া টু বাংলাদেশ বিমান ভাড়া কত
শতমূলী গাছের চাষ
শতমূলীর চাষ পদ্ধতিঃ
শতমূলীর বংশবিস্তার মূলত বীজের মাধ্যমে হয়ে থাকে। এছাড়াও শতমূলীর সাকারের (পার্শ্বের ডগা) সাহায্যেও বংশবিস্তার করা যায়।এপ্রিল-মে মাসে বীজ বপন করলে ভালো ফল পাওয়া যায়। চারার বয়স ২-৩ মাস হলে বীজতলা থেকে নিয়ে তা রোপণ করতে হয়। বীজ সংগ্রহের ২০-৩০ দিনের মধ্যে বপন করতে হয়।
রোপণের জন্য নির্বাচিত জমি আগাছামুক্ত করতে হবে। রোপণের আগে ৩০x৩০x৩০ সেন্টিমিটার আকারে গর্ত করে ভালোভাবে মেশানো পচা গোবর/কম্পোস্ট ও মাটি দিয়ে ভরাট করে ৭ দিন রেখে দিতে হয়।
২-৩ দিন পরে ঐ মিশ্রণ আবার উলট-পালট করে চারা রোপণ করতে হয়। বীজতলায় বা পাত্রে উত্তোলিত চারা জুলাই-আগস্ট (আষাঢ়-শ্রাবণ) মাসে রোপণ করতে হবে। রোপিত প্রতিটি চারার গোড়ায় একটি করে কাঠি দিয়ে বেঁধে দিতে হবে। একটি গাছের মূল ১০ থেকে ১৫ কেজি পর্যন্ত হয়।
- চারা উত্তোলন পাত্র: মাটি ও গোবর সার ৩:১ অনুপাতে মিশিয়ে মিশ্রণটি ছাঁকুনি দিয়ে ঢেলে চারা উত্তোলন পাত্র ভরতে হয়। চারা উত্তোলন পাত্র সারি করে বীজতলায় সাজিয়ে রাখা হয়। প্রতিটি বীজ উত্তোলন পাত্রে ২-৩টি বীজ সরাসরি বপন করতে হয়।
- বীজতলায় সরাসরি বীজ বপন: পর্যাপ্ত সূর্যের আলো পড়ে এমন উঁচু জায়গা বীজতলার জন্য নির্বাচন করতে হয়। বীজতলা তৈরির জন্য ১ লিটার লম্বা ও প্রয়োজনমতো দৈর্ঘ্যের জমি নির্বাচন করে মাটি ভালোভাবে কুপিয়ে বীজতলা তৈরি করা হয়। দুই বীজতলার মাঝে ৩০ সেন্টিমিটার দূরত্ব বা গ্যাপ রাখতে হয়। এ জায়গার মাটি উভয়দিকে তুলে বেড তৈরি করা হয়। বীজতলার মাটির সাথে পরিমাণমতো গোবর (৩:১) মিশিয়ে দিতে হবে। সাধারণত বীজ বপনের আগে ২৪ ঘণ্টা পানিতে ভিজিয়ে রাখতে হয়। বীজ বপনের পর পলিথিন বা খড়কুটো দিয়ে ঢেকে রাখলে দ্রুত বীজ গজাতে সহায়তা করে। প্রয়োজনে ঝরনা দিয়ে বীজতলায় পানি ছিটিয়ে দিতে হবে।
- অঙ্কুরোদগম ক্ষমতা: শতমূলী বীজের আবরণ খুব শক্ত বিধায় অঙ্কুরোদগম হতে ২০-২৫ দিন সময় লাগে। বীজ বপনের আগে ২৪ ঘণ্টা পানিতে ভিজিয়ে অথবা সাবধানে শিরিষ কাগজ দিয়ে বা পাকা মেঝেতে ঘষে বীজের ওপরের শক্ত আবরণ তুলে নিলে বীজ তাড়াতাড়ি গজায়।
আমাদের আর্টিকেল বিষয়ে কারো কোন অভিযোগ বা পরামর্শ থাকলে তা নিচে কমেন্ট এর মাধ্যমে অথবা আমাদেরকে ইমেইলের মাধ্যমে জানাতে পারেন আমাদের আর্টিকেল রাইটিং টিম আপনার অভিযোগ বা পরামর্শ সাদরে গ্রহণ করবে এবং সেই অনুযায়ী পদক্ষেপ নিবে
আরও পড়ুন: কাশির ঔষধ ট্যাবলেট ১০ টি ভালো ঔষধ.
আরও পড়ুন: সর্দির ট্যাবলেট ১০ টি ভালো ঔষধ