১৬ ডিসেম্বর কি দিবস

১৬ ডিসেম্বর কি দিবস। 16 ই ডিসেম্বর বাঙালির জন্য গুরুত্বপূর্ণ কেন

১৬ ডিসেম্বর কি দিবস, এই গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নটির উত্তর সম্পর্কে জানতে হলে আমাদের আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে তো চলুন বন্ধুরা আজকে আমরা জেনে নিব 16 ডিসেম্বর কি দিবস এ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য,Gazivai.com এ পে-নি-স  লম্বা করার ঔষধ মাত্র ৭৫০ টাকা কিনতে ক্লিক করুন – এখনই ঔষধ কিনুন

ছাড়াও আপনি চাইলে আপনার পছন্দ অনুযায়ী যে কোন প্রোডাক্ট সংগ্রহ করতে পারেন বাংলাদেশের সব থেকে সাশ্রয়ী মূল্যে আমাদের ওয়েবসাইট থেকে, আপনি চাইলে যেকোন প্রান্ত থেকে আমাদের প্রোডাক্ট এর সংগ্রহ করতে পারেন, আমাদের ওয়েবসাইটের লিংক হচ্ছে, Gazivai.com এ মাত্র ১০০ টাকা থেকে ব্লুটুথ হেডফোন সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

১৬ ডিসেম্বর কি দিবস

১৬ই ডিসেম্বর কি দিবস

দীর্ঘ নয়মাস রক্ত খায় যুদ্ধের পর 1971 সালে ১৬ই ডিসেম্বর পাকিস্তানি বাহিনীর বাংলাদেশের কাছে আত্মসমর্পণ করে। যেদিকে আমরা ১৬ই ডিসেম্বর বা বিজয় দিবস হিসেবে উদযাপন করে থাকে। ১৬ই ডিসেম্বর রক্ত স্নাক বিজয়ের ৫১ তম বার্ষিকী স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশের মাথা উঁচু করার দিন দীর্ঘ 9 মাস সশস্ত্র সংগ্রাম করে বহু প্রাণ আর এক সাগর রক্তের বিনিময়ে এদিনে বীর বাঙালি সিনিয়ানে বিজয়ের লাল সূর্য।

পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী এদেশের মুখ থেকে আমি মানুষের উপর অত্যাচার নির্যাতনের পর এই দিন আত্মসমর্পণ করে মুখ থেকে আমি মানুষের কাছে আর পাকিস্তানি বাহিনীর এই আত্মসমর্পণের মধ্য দিয়ে সমাপ্তি ঘটে দীর্ঘ দুই যুগের পাকিস্তানের শোষণের বঞ্চনার নির্যাতনের নিষ্পোসনের কবল থেকে মুক্তি হয় বাঙ্গালী জাতি। Gazivai.com এ  ১০০ টাকা থেকে  ছেলেদের এবং মেয়েদের ঘড়ি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

১৬ ডিসেম্বর কি দিবস

১৬ই ডিসেম্বর বাঙালি জাতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ কেন

বাংলাদেশের স্বাধীনতার মাহেন্দ্রক্ষণ একদিনে আসেনি এর পেছনে রয়েছে এই জাতির ঘাম ঝরানো সংগ্রাম সেই সংগ্রামের মহান সেনাপতি হিসেবে কাউকে বিবেচনা করতে গেলে উচ্চারিত হবে হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নাম বঙ্গবন্ধু মানেই বাংলাদেশ বঙ্গবন্ধু মানে স্বাধীনতা বঙ্গবন্ধু মানেই আমাদের নতুন অস্তিত্ব। ৫৫ হাজার বর্গমূল জুড়ে তার অস্তিত্ব বিদ্যমান। Gazivai.com এ ৮০ টাকা ছেলেদের এবং মেয়েদের আকর্ষণীয় চশমা কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

ওই প্রোনা বেসিক ইংলিশ শাসনামলে বাঙালি রক্ত দিয়েছে লড়াই করেছে শোষণ বঞ্চনার বিরুদ্ধে বছরের ইতিহাসের সবচেয়ে বেশি সংগ্রাম ও লড়ায়ের রক্ত দিয়েছে বাঙালি জাতি ১৯৪৭ সালে পাকিস্তানী নামক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পিছনে ছিল বাঙ্গালীদের অবদান বাঙ্গালীরা ছিল পাকিস্তান রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার মূল কারিগর কিন্তু কয়েক বছরের বাঙালির স্বপ্নভঙ্গ হয় সে শোষণ বঞ্চনার বিরুদ্ধে তারা ইংরেজদের বিতাড়িত করেছিল সেই একই রকম শোষণ বঞ্চনার মুখোমুখি হয়ে পড়ে কয়েক বছরের মধ্যেই শুরু হয় সংগ্রামে নতুন যুগ।

বাঙালির অভিসম্পাদিত নেতা ইতিহাসে মহানায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দীর্ঘ আন্দোলন সংগ্রামের মধ্য দিয়ে বাঙালি জাতিকে মুক্তির মহামন্ত্র উদযাপিত করে স্বাধীনতা সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধের পদে এগিয়ে নিয়ে যান।

১৬ই ডিসেম্বর আত্মসমর্পণ করার মাধ্যমে বাংলার বিজয় হয় এরপর থেকেই এই দিনটি বিজয় দিবস হিসেবে উল্লেখ করা হয় সেই সময় থেকে আজকে পর্যন্ত এই দিনটিকে স্মরণীয় করে রাখতে বিজয় দিবস বিভিন্ন ধরনের উৎসব অনুষ্ঠান করে থাকে।

আশা করি এই বিষয়ে আপনারা জ্ঞান অর্জন করেছেন এই দিবসটি যেমন আনন্দের তেমনি আনন্দের আড়ালে লুকিয়ে থাকে হাজারো কষ্ট এই দিনটি পাওয়ার জন্য হাজারো বাঙালির বুকের তাজা রক্ত বিলিয়ে দিতে হয়েছিল এই দিনটিতে আমরা তাই শ্রদ্ধা জানাই সেই সকল বাঙালি প্রতি যারা নিজের জীবন বিসর্জন দিয়ে দিয়েছে আমাদের এই স্বাধীনতা এই বিজয়।

আশা করি এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনি ১৬ই ডিসেম্বর বিজয় দিবস সম্পর্কে জানতে পেরেছেন বুঝতে পেরেছেন ১৬ই ডিসেম্বর সেই ইতিহাস সম্পর্কে আমরা মনে করি প্রতিটি বাঙালির ইতিহাস সম্পর্কে জানা দরকার এর ফলে দেশের প্রতি প্রেম ভালবাসা বৃদ্ধি পাবে যেটি একটি দেশের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তো আমাদের পোস্টে পড়ে আপনাদের কেমন লেগেছে সেটি অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন ধন্যবাদ।