এটি যৌনাঙ্গের চুলকানি বা ইচিং হওয়ার অন্যতম কারণ। যোনি চুলকানি দূর করার উপায় সাধারণত Candida Albicans, এই ছত্রাকের কারণে যোনিতে চুলকানি হয়। এই ছত্রাক নরমালি মেয়েদের যৌনাঙ্গে পরজীবী হিসেবে থাকে যোনি চুলকানি দূর করার ঘরোয়া উপায়। কিছু ল্যাকলোব্যাসিলাস নামে উপকারী ব্যাকটেরিয়া এই ছত্রাকের বংশবিস্তারকে নিয়ন্ত্রণে রাখে।
কিন্তু এন্টিবায়োটিক খেলে, গর্ভাবস্থায়, দুশ্চিন্তাগ্রস্থ থাকলে, হরমোনাল ইমব্যালেন্স থাকলে ও খাদ্যাভাসের কারণে এই উপকারী ব্যাকটেরিয়া মরে যায়, ফলে ঈস্টগুলো তাদের জন্মের জন্য অনুকূল পরিবেশ পায়। এর কারণে যোনিতে ইনফেকশন হয়।
আরো পরুনঃ মেয়েদের যোনি – ছামা- ভোদা- গোপনাঙ্গ টাইট করার ক্রিম
আরো পরুনঃ মেয়েদের দুধ – ব্রেস্ট – ছোট করার ক্রিম
অনলাইনে ছেলেদের ও মেয়েদের যাবতীয় পার্সোনাল ও গোপনীয় পণ্যসামগ্রী সহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য কসমেটিক সামগ্রী দেশের সবচেয়ে কম দামে ক্রয় করতে ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট Www.gazivai.com
Table of Contents
যোনি চুলকানি দূর করার উপায়
উপসর্গ :
- যোনি পথ দিয়ে ঘন, সাদা তরলের নির্গমন হয়।
- চুলকানি, ব্যথা ও প্রদাহ হয়।
- যৌন মিলনের সময় ব্যথ্যা হয়।
আরো পরুনঃ মেয়েদের সেক্স পাওয়ার বাড়ানোর আধুনিক ঔষধ
আরো পড়নঃ মেয়েদের ছামা – ভোদা- গোপনাঙ্গ ফর্সা করার ক্রিম
২.ব্যাকটেরিয়াল ভ্যাজাইনোসিসের সংক্রমণ :
এটি ভ্যাজাইনা বা যোনিতে চুলকানি হওয়ার অন্যতম কারণ। যোনিতে নরমালি কিছু ব্যাকটেরিয়া থাকে। যখন কোন কারণে এই ব্যাকটেরিয়া গুলোর অনেক বেশি বংশবিস্তার ঘটে তখন যোনিতে ইনফেকশন হয়।
উপসর্গ :
- গন্ধযুক্ত ও মাছের আশঁটে গন্ধযুক্ত তরল নির্গত হয় যোনি দিয়ে।
- চুলকানি হয় প্রচুর।
- প্রসাবের সময় জ্বালাপোড়া হওয়া।
আরো পড়ুনঃ পুরুষের লিঙ্গ – দোন ১-২ ইঞ্চি লম্বা করার আধুনিক ঔষধ
আরো পড়ুনঃ টাইটান জেল পুরুষের লিঙ্গ – দোন ৩ ইঞ্চি পর্যন্ত বড় ও মোটা করে
৩.ট্রাইকোমোনিয়াসিস এর আক্রমণ :
এটি একটি প্যারাসাইট। এটির আক্রমণে যোনিতে চুলকানি হয়।
যোনি চুলকানি দূর করার ঘরোয়া উপায়
উপসর্গ :
- হলুদ, সবুজ রঙের ও খুব তীব্র বাজে দুর্গন্ধযুক্ত স্রাব হয়।
- তলপেটে ব্যথ্যা হয়।
- যোনিতে চুলকানি হয়।
আরো পড়ুনঃ লিঙ্গ মোটা বড় ও বীর্য ঘন করার ঔষধ মাত্র ৮০০ টাকা
আরো পড়ুনঃ একটানা ৩০ থেকে ৪০ মিনিট সেক্স করে মাল না পরার ঔষধ
৪. এছাড়াও যৌনাঙ্গে উকুন, খোসপাচড়া ও মাইকোপ্লাজমা জেনেটালিয়াম এর সংক্রমণ হলে যোনিতে চুলকানি হয়।
৫. কিছু সেক্সুয়ালি ট্রান্সমিটেড ডিজিজ যেমন – সিফিলিস, গনোরিয়া, এইডস ইত্যাদির কারণে যৌনাঙ্গে ইচিং বা চুলকানি হতে পারে।
৬. বিভিন্ন বিরক্তিকর পদার্থ যেমন – বিভিন্ন ডিটারজেন্ট, কেমিক্যাল, সুগন্ধিযুক্ত সাবান, রঙ ওয়ালা টিশ্যু পেপার, ফেমিনিন হাইজেনিক স্প্রে, ডুশ ব্যবহার করলে যোনিতে চুলকানি হতে পারে।
৭. মেনোপোজের পর মহিলাদের ইস্ট্রোজেন নামক হরমোন কমে যায়। ফলে যোনি শুকিয়ে যায়। এর ফলে বিভিন্ন পরজীবীর সংক্রমণ হয়। ফলে যোনিতে ইচিং হয় ।
৮. ডায়াবেটিস, রেনাল ডিজিজ, একজিমা ও রক্তে কোন রোগ থাকলে ও অন্যান্য কোন রোগ থাকলেও যৌনাঙ্গে চুলকানি হয়।
৯. মাসিকের সময় , অস্বাস্থ্যকর প্যাড ও কাপড় ব্যবহার করলে।
১০.যৌনকর্মীদের এই রোগগুলো বেশি হয়। তাই অবাধ যৌন আচরণের কারণে হয়ে থাকে।
১১.যৌনাঙ্গ সবসময় গরম ও আর্দ্র রাখলে।
১২.অপরিষ্কার থাকলে।
আরো পরুনঃ মেয়েদের সেক্স পাওয়ার বাড়ানোর আধুনিক ঔষধ
আরো পড়নঃ মেয়েদের ছামা – ভোদা- গোপনাঙ্গ ফর্সা করার ক্রিম
চুলকানি দূর করার ঘরোয়া উপায়
প্রতিকার :
- ছত্রাকের সংক্রমণ হলে, এন্টিফাংগাল ওষুধ যেমন – ketoconazole, miconazole, clotrimazole, tioconazole, fluconazole ইত্যাদি ওষুধ খেতে হয় ৩ থেকে ৫ দিন। তবে কিছু ওষুধ একদিনেও কাজ করে। তাই ডোজ ও কতদিন খাবেন তা জানতে ডাক্তারের পরামর্শ নিন। এছাড়া lactobacillus acidophilus ট্যাবলেট খাওয়া যেতে পারে এর সাথে।
- ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ হলে এন্টিব্যায়োটিক ড্রাগস খেতে হয়। যে এন্টিবায়োটিকই খান না কেন তা কমপক্ষে ৫ থেকে ৭ দিন খাবেন।
- প্যারাসাইটের সংক্রমণ হলে Metronidazole খেতে পারেন। এছাড়াও vaginal clindamycin cream (clencin) or tinidazole এইগুলো যোনিতে লাগাতে হয়।
- বেশি চুলকানি হলে Lidocaine নামক জেল আক্রান্ত স্থানে লাগাতে পারেন। এতে সাময়িক আরাম হবে। কিন্তু পুরা সেরে যাবেনা। তাই ডাক্তারকে দেখাবেন।
- চুলকানি কমানোর জন্য এন্টিহিস্টামিন যেমন – fexofenadine, loratadine খেতে পারেন।
- এছাড়া প্রদাহ কমাতে steroid cream ব্যবহার করা যেতে পারে।
- মেনোপোজের পর চুলকানি হলে ইস্ট্রোজেন সাপোজেটরি যোনিপথে ব্যবহার করা যেতে পারে।
আরো পরুনঃ মেয়েদের দুধ – ব্রেস্ট – ছোট করার ক্রিম
আরো পরুনঃ মেয়েদের দুধ – ব্রেস্ট – বড় করার ক্রিম
চুলকানি দূর করার উপায়
প্রতিরোধ :
বলা হয়ে থাকে যে কোন অসুখ প্রতিকারের চেয়ে প্রতিরোধ করাই বেশি ভাল। সুতরাং এই রোগটি যাতে আপনার না হয় তাই আগেই সাবধান থাকুন ও নিচের কথাগুলো মেনে চলুন।
- রঙীন ও বেশি সুগন্ধিযুক্ত টয়লেট টিস্যু ও সাবান যৌনাঙ্গে ব্যবহার করবেন না।
- ফেমিনিন হাইজিন স্প্রে ও ডুশ ব্যবহার করবেন না।
- ভেজা কাপড় পরে বেশিক্ষণ থাকবেন না। গোসল বা ব্যায়ামের পর যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ভেজা কাপড়টি পাল্টে নিবেন। যারা সুইমিং পুলে সাঁতার কাটেন তাদের ক্লোরিনের কারণেও ইচিং হতে পারে , তাই সাবধান হন/
- আপনার যৌনাঙ্গ পরিষ্কার রাখুন সবসময়। আর প্রসাব বা পায়খানা করার সময় হাত দিয়ে সামনে থেকে পেছনে এই নিয়মে পরিষ্কার করতে হবে। খেয়াল রাখবেন পায়খানার রাস্তার জীবাণু যেন যোনিতে না লাগে।
- দই খান, এতে ল্যাকটোব্যাসিলাস নামক উপকারী ব্যাকটেরিয়া থাকে।
- সুতির কাপড় দিয়ে তৈরি অন্তর্বাস বা পেন্টি পরুন। সিনথেটিক পেন্টি পরবেন না।
- ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখুন।
আরো পড়ুনঃ একটানা ৩০ থেকে ৪০ মিনিট সেক্স করার ঔষধ।
আরো পড়ুনঃ বাচ্চা দুধ খাওয়ানোর ব্রা মাত্র ২০০- ৩৫০ টাকা
রানের চিপায় চুলকানি দূর করার ঘরোয়া উপায়
- ওজন কমান।
- সহবাসের সময় কনডম ব্যবহার করুন।
- যোনি আর্দ্র ও ভেজা রাখবেন না।
- মাসিকের সময় নোংরা কাপড় ব্যবহার করবেন না। পরিষ্কার প্যাড ব্যবহার করুন।
- সহবাসের পর যৌনাঙ্গ ভাল ভাবে পরিষ্কার করুন। ধুয়ে ফেলুন।
- সহবাসের পর প্রসাব করুন।
- একাধিক ব্যক্তির সাথে যৌন সহবাস পরিত্যাগ করুন।
- নিয়মিত গোসল করুন।
প্রয়োজনে একজন গাইনোকোলজিস্ট বা একজন ডার্মাটোলজিস্ট বা চর্ম ও যৌন রোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।
আরো পরুনঃ অপু বিশ্বাসের মোবাইল নাম্বার